somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দৈনিক প্রথম আলোর জরিপ, কিছু মানুষের বিজয়োল্লাস কিংবা কারো গালাগালি এবং আমার কিছু বিশ্লেষণ

১৩ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দৈনিক প্রথম আলোর ৯-২০ এপ্রিলে পরিচালিত একটি জরিপ নিয়ে জনমনের প্রতিক্রিয়া আমরা দেখেছি। আমি সব সময় বিষয়ের গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করি, এখানেও করব। প্রথমে ভেবেছিলাম কিছু তত্ত্ব কথা নিয়ে আসব, পরে ভাবলাম যে একজন গবেষকের ভাষায় নয় খুবই সাধারণ ভাষায় লিখব এবং সেই চেষ্টাই চালাব। আমার টার্গেট গ্রুপ রাজনীতি সচেতন সবাই, কিন্তু তাদের সবার গবেষণার পদ্ধতি নিয়ে আমার ধারণা নাও থাকতে পারে। তাই প্রথম আলো এ ধরনের রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে কোনো পদ্ধতিতে গবেষণা করতে পারত কি পারত না সেই বিতর্কে আমি যাব না। তবে আমি কিছু প্রশ্ন করব যার উত্তর আপনারা নিজেরা মিলানোর চেষ্টা করবেন এবং সে বিষয়ে সিদ্ধান্তও আপনাদের।

অনেকেই বলছেন, মাত্র তিন হাজার মানুষের উপর চালানো জরিপে পরিপূর্ণ কোনো ফল বা চিত্র পাওয়া যায় না। আমি বলব যায়, সেই তিন হাজার জন যদি ওই বিষয়গুলো সম্পর্কে মোটামুটি হলেও জ্ঞান রাখে। সহজ একটি উদাহরণ দেই, ধরুন আপনি বাংলাদেশে ফেসবুক বন্ধের জন্য একটি জরিপ চালাচ্ছেন এবং আপনার জরিপে আপনি ১০০০০ জনের ইন্টারভিউ নিলেন যাদের অনেকেই ফেসবুক ব্যবহার করে না তো আপনার সেই জরিপ আসলে কোনো কাজে দেবে না। এ ক্ষেত্রে আপনি যদি ৫০০ ফেসবুক ব্যবহারকারীর উপরও জরিপ চালান সেটি বেশ উপযোগী হবে।

এবার লক্ষ্য করি, প্রথম আলো কোন কোন বিষয় এর উপর জরিপ চালিয়েছিল-
১. নির্বাচনকালীন সরকার ২. দেশের চলমান পরিস্থিতি ও এই প্রেক্ষাপটে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ ৩. জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ ৪. বিদ্যমান পরিস্থিতিতে সেনা হস্তক্ষেপের শঙ্কা এবং ৫. বিতর্কিত বিভিন্ন দলের সাথে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর জোটবদ্ধতা।

তো এরকম জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জরিপ চালানোর ক্ষেত্রে আমরা আসা করতেই পারি প্রথম আলো এই বিষয়ে যাদের সচেতনতা আছে তাদেরকে জরিপের নমুনা হিসেবে বেছে নেবেন। এই সাধারণ জ্ঞানটুকু আমরা আশা করতেই পারি।

চলুন দেখি প্রথম আলো তাদের প্রাপ্ত ফল কে কিভাবে প্রকাশ করেছে
১. তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায় শতকরা ৯০ ভাগ মানুষ
২. শতকরা ৮৫ ভাগ মনে করে দেশের অবস্থা খারাপ
৩. শতকরা ৮১ ভাগ মনে করে, মানবতাবিরোধী অপরাধের রায়ের পর পরিস্থিতি সামাল দিতে পারেনি সরকার
৪. প্রায় প্রতি ৫ জনে একজন মানুষ গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন সম্পর্কে জানে না ( দয়া করে এই বিষয়টি একটু মাথায় রাখবেন)
৫. বেশির ভাগ মানুষ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে বিতর্কিত রাজনৈতিক দলগুলোর সংস্রব ও সম্পর্ক অপছন্দ করে
৬. বিদ্যমান পরিস্থিতিতে সামরিক বাহিনী হস্তক্ষেপ করতে পারে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে পক্ষে-বিপক্ষে মানুষের মতামত প্রায় কাছাকাছি।

এবার আমার পয়েন্টগুলোতে আসছি।

১. প্রথম বিষয়টিতে আসছি, শতকরা ৯০ ভাগ মানুষের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে মত দিতে গিয়ে প্রথম আলো লিখেছে “আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সম্পন্ন করার ব্যাপারে দেশের মানুষ প্রায় একযোগে মত দিয়েছে” দেখুন তাদের জরিপে নমুনা সংখ্যা ছিল ৩০০০। আমাদের দেশের জনসংখ্যা ১৫ কোটির উপর। ১৫ কোটি ধরলেও নমুনাতে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১ লাখে ২ জন। তো এক লাখ মানুষের মাঝে মাত্র ২ জন মানুষের মত নিয়ে কিভাবে তারা সেটি ১ লাখ মানুষের মত হিসেবে চাপিয়ে দেয় সেই প্রশ্নটি আপনাদের কাছে আর সেটি কতটুকুই গ্রহণ যোগ্য? চাপিয়ে দিয়েছে বলছি এই জন্য যে তারা যখন বলে “দেশের মানুষ একযোগে মত দিয়েছে” তখন ব্যাপারটি তাই দাঁড়ায়।

২. এবার একটু ক্রম ভেঙ্গে ৪ নাম্বার পয়েন্টে আসছি। তারা জরিপে পেয়েছে যে দেশের প্রতি ৫ জনে একজন মানুষ গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন সম্পর্কে জানে না অর্থাৎ দেশের ৩ কোটি মানুষের এই ব্যাপারে কোনো ধারণা নেই! এটাকি বিশ্বাসযোগ্য হতে পারে? এই মিডিয়ার যুগে যেখানে দেশের প্রায় সব যায়গায় ক্যাবল সংযোগ চলে গেছে সেখানে দেশের প্রায় ৩ কোটি মানুষ প্রায় ২ মাস ধরে চলা আন্দোলন সম্পর্কে কিছুই জানবে না!
ধরে নিলাম শতকরা হিসেবে ৫ জনে এক জন জানে না। তো আমার প্রশ্ন যে শতকরা ৫ জনের একজন দেশে ২ মাস ধরে আন্দোলন সম্পর্কে জানে না তারা কিভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, জামায়াত নিষিদ্ধ, দেশের সার্বিক পরিস্থিতি, সেনাবাহিনী ক্ষমতা নিবে কি নেবে না এই ব্যাপারগুলোর মতো রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে মত দেবে বা দিলেও সেটিকে আপনি কিভাবে জাতীয় মত হিসেবে গ্রহণ করবেন? সিদ্ধান্ত আপনাদের।

৩. প্রথম আলো তাদের পুরো রিপোর্টটি একটি লিঙ্কে দিয়েছিল। Click This Link
এই লিঙ্কটি পরবর্তীতে মুছে দেয়। প্রশ্ন হলো আপনারা কেন এই তথ্যগুলো মুছে দিয়েছেন? ভয়টি কোথায়?

আপনারাতো রিপোর্টটি মুছে দেননি? তবে কেন রিপোর্ট এর পুরো বিবরণ মুছে দিয়েছেন? প্রিয় পাঠক কেন মুছে দিয়েছে আপনারাই উত্তরটি খুঁজে বের করুন।

তবে সৌভাগ্যক্রমে আমি সেটি সেভ করে রেখেছিলাম, কারণ সেটি দেখার পরই একটি সন্দেহ আমার মনে জেগেছিল।
প্রথম কমেন্ট এ আপনারা সেই তথ্যের লিঙ্ক পাবেন। আসছি সেখানে,

a. জরিপটি চালানো হয়েছে ১১৩৭ জন গ্রামীণ পুরুষ, ১১১৩ জন গ্রামীণ নারী, ৩৭৫ জন শহুরে পুরুষ ও ৩৭৫ জন শহুরে নারীর উপর

b. যাদের উপর এ জরিপটি চালানো হয়েছে পেশাগত দিক বিবেচনায় তাদের সংখ্যা ৪৪.৮ শতাংশই গৃহিণী অর্থাৎ ১৪৮৮ নারীর মধ্যে ১৩৪৪ জনই গৃহিণী এবং অধিকাংশই গ্রামীণ গৃহিণী। প্রশ্ন হল আমাদের এই গ্রামীণ গৃহিণীর কয়জন এই জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে সচেতন, প্রশ্নটি আপনাদের কাছেই।

c. এরপর কৃষকদের সংখ্যা ১৫.৪ শতাংশ অর্থাৎ এই তিন হাজার জনের ৪৬২ জনই কৃষক। অনেকে বলতে পারেন কৃষকরা আমাদের বিশাল একটি অংশ এবং অর্থনীতিতে তাদের ভূমিকা অনস্বীকার্য কোনো দ্বিমত নেই, কিন্তু তারা আমাদের রাজনীতি নিয়ে কতটুকু মাথা ঘামান সেটি প্রশ্ন সাপেক্ষ আর যদি সচেতনই হতেন আমাদের সমাজে কৃষকদের এই দুরবস্থা হতো না। বিবেচনার ভার আপনাদের। দেখুন এই তিন হাজার জনের মধ্যে ১৮০৬ জনই কৃষক এবং গৃহিণী।

d. দেখুন আরো একটি ব্যাপার এই রাজনৈতিক অস্থিরতায় যারা বেশি দুর্ভোগের শিকার যেমন আমাদের গার্মেন্টের বোনেরা, কর্মজীবী নারী, তাদের কোনো প্রতিনিধিত্ব এই জরিপে ছিল না। কেন করা হয়েছে সেই প্রশ্নের উত্তরটি আপনারাই খুঁজে বের করুন।

e. এই অবস্থায় বেশি ক্ষতির শিকার হন বড় এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা, তবুও দেখুন এই জরিপে তাদের প্রতিনিধিত্ব কী রকম। দশজনের বেশি কর্মচারী আছে এ রকম ব্যবসায়ীর সংখ্যা মাত্র ০.২ শতাংশ, অর্থাৎ পুরো জরিপে এমন ব্যবসায়ীর সংখ্যা মাত্র ৬ জন, আর ১-৯ জন কর্মচারী আছে এরকম ব্যবসায়ীর সংখ্যা মাত্র ৩৯ জন। অথচ জামায়াত-শিবির এর তাণ্ডবে এবং বিএনপির হরতাল অবরোধে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার বোধ হয় তারা হয়েছেন। যেখানে গৃহিণীর সংখ্যা ১৩৪৪ সেখানে সব মিলিয়ে ব্যবসায়ীর সংখ্যা মাত্র ৪৫ জন, যাদের অধিকাংশই আবার অতি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী।

f. এই জরিপে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, উকিল ইত্যাদি পেশায় জড়িত এরকম মাত্র ৬ জনের মতামত নেয়া হয়েছে, উল্লেখ্য কোনো অধ্যাপক বা সমমর্যাদার কারো অভিমত নেয়া হয়নি। সবচেয়ে মজার বিষয় যেটি দেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী (পুলিশ, ট্রাফিক, আনসার ইত্যাদি) পেশার মাত্র ৯ জনের মতামত নেয়া হয়েছে। আরো একটি ব্যাপার লক্ষণীয়, পরিবহন মালিকদের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়নি, কেন নেয়া হয়নি তারা কি জামায়াত-বিএনপির বিপক্ষে মতামত দিতেন কি না সে কারণে? না, সেটি আপনাদের বিবেচনা।

g. এবার আসি শিক্ষাগত যোগ্যতা বিবেচনায়। ২২.২ শতাংশ ই নিরক্ষর অর্থাৎ ৩০০০ জনের ৬৬৬ জন এর কোনো অক্ষর জ্ঞান নেই, ৩.৭ শতাংশের অর্থাৎ ১১১ জনের কোনো প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান নেই, মোট সংখ্যা দাঁড়াচ্ছে ৭৭৭, এটা কিভাবে সম্ভব যাদের কোনো অক্ষর জ্ঞান নেই তারা এই জাতীয় ইস্যুতে সঠিক মত দেবেন আর আপনি সেটি জাতীয় মত হিসেবে চালিয়ে দেবেন।

h. এর মধ্যে ১১.৬ শতাংশের, মানে ৩৪৮ জনের শিক্ষাগত যোগ্যতা ৫ম শ্রেণী বা তারও নিচে। এই অবস্থায় মোট সংখ্যা ১১২৫। ৫ম থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত আছেন ৩৬.৫ জন মানে ১০৯৫ জন। অর্থাৎ তিন হাজার জনের কেউই ১০ম শ্রেণী পাশ করেনি। খুব জানতে ইচ্ছে করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা কিংবা সেনাবাহিনীর ক্ষমতা গ্রহণ ( অন্য অর্থে গণতন্ত্রের যবনিকা) এই বিষয়গুলোতে এই মানুষেরা কতটুকু সচেতন। প্রিয় প্রথম আলো তাদের সম্পর্কে আপনাদের দেয়া রাজনৈতিক প্রজ্ঞাকে সত্যি বলে ধরে নিলে আপনারা যে বলেন নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হয়, শাড়ি বা লুঙ্গির বিনিময়ে ভোট বিক্রি হয় এই বিষয়গুলো নিয়ে আপনারা এত সভা সেমিনার করেন, রাজনীতিবিদদের ১৪ গোষ্ঠী উদ্ধার করেন, তো এই মানুষগুলো এত সচেতন হলে এই কালো টাকা যায় কোথায়? না কি অন্য কারো ভুঁরিভোজ হয় যাতে নির্বাচনের আগে কোনো জনপ্রতিনিধির কোনো বাজে খবর কোথাও না ছাপানো হয়।


সর্বশেষ যে বিষয়টি নিয়ে আপনাদের দৃষ্টি আলোকপাত করব, সেটি হচ্ছে এই অবস্থায় সেনাবাহিনী ক্ষমতা নিবে কি নেবে না, এই বিষয়টি জনমনে আছে কি নেই সেই প্রশ্ন করার অধিকার প্রথম আলোকে কে দিয়েছে? তারা তো এই অবস্থায় জনগণ কী ভাবছে সেটিও জানতে পারত, যেহেতু তারা রাজনৈতিক সচেতন তাই বিকল্প ব্যবস্থা সম্পর্কেও তারা নিশ্চিত জানত? কেন সেনাবাহিনী? প্রশ্ন রেখে গেলাম আপনাদের কাছে। জয় বাংলা, জয় গণতন্ত্র।

লেখক:
মোফাজ্জল হোসাইন সুমন,
সাবেক সভাপতি, ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি
বর্তমানে হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের নেগোসিয়েশন এন্ড অরগানাইজেশনাল কনফ্লিক্ট বিষয়ে অধ্যয়নরত।
Click This Link
৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×