...........................
পাসপোর্ট বানাইতে দিসিলাম।ভেরিফিকেশনের জন্য এস.আই. আসল।(কত জন থেকে কত কিছুই তো শুনলাম ভেরিফিকেশনের ব্যাপারে।অল্প স্বল্পইয়ে নাকি দেওয়া লাগে)।পড়া ধরল কিছুক্ষণ।মানে নাম ধাম এই সব আরকি।কয় এটা তো আপনাদের নিজেদের বাসা।তার কাগজ দেখান।কেমনে কি!!আমি চিন্তা করি আসল কথা কয় না কা!!আমি কইলাম কাগজ তো এখন দেখাইতে পারুম না।উনি কয় কাল আফিসে আসেন।আমি কইলাম আরেক টু সহজ কইরা দেন না(মানে ইয়ের দরকার হইলে এখনই কন)।কাজ এখানেই শেষ কইরা ফেলি।
দিল ঝারি।হে কয়-এই বাসা যে আপনাদের তা কি আপনার মুখে লেখা আছে,আর কি ভাবে সহজ করব...।বুঝলাম হে বুঝে নাই কি বুঝাইতে চাইলাম।একটু আবাক লাগতাসে কিছু চাই না কেন(সবাই যে বলল..)।বুইঝা নিলাম উপর ওয়ালা চাইনা, উল্টা ঝারি খাওয়াল।
পরের দিন কাগজ পএ নিয়ে অফিসে গেলাম।উনি দেখিয়ে দিলেন কি কি কাগজ পএ ফোটকপি করা লাগবে।ফোটকপি কইরা দিলাম।বলল ওকে আর সব ঠিক আছে।বিদায় নেন।মনে মনে চিন্তা করলাম কি ধারণা করলাম আর কি হইল!!
আমি মানুষ খারাপ বইলা সবাই যে খারাপ হইব এমন তো কোন কথা নাই...
একটা অধ্যায়ের সমাপ্তি
...............................
আম্মার দিক থেকে সবচাইতে বয়স্ক মানুষ “বড় আম্মু” কে হারালাম।প্রায়৯৫ বছর বয়স হয়েছিল উনার।বড় আম্মু অনেক প্রজন্ম দেখে যাওয়ার সুযোগ হল।নিজের ছেলে মেয়ে,তাড়পড় নাতি নাতনী,নাতি নাতনীর ছেলে মেয়ে(এই গ্রুপ কে বলা হয় পুতি,আমি ও এই গ্রুপে) এবং সব শেষে তাদের ছেলে মেয়ে(এই গ্রুপের পোলাপাইনেরেবলা হয় লুতি।মানে নাতনীর,নাতি কেউ বড় আম্মুর কোলে নেওয়ার সুযোগ হয়েছে।
আবার ছুট, দে ফুট
.........................
কার থেকে আবার ছুটার সময় হল এই তো কিছু দিনের জন্য।তো কি আর আবার ছুট,দে ফুট.....
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




