সে মুর্খ হোক আর যা-ই হোক। তার বলা কথাটার সাথে দ্্বিমত পোষণ করে এমন সাধারণ মানুষ পাওয়া সত্যি বিরল। আসলেই তো। স্বাধীনতার পর এত হরতাল, এত আন্দোলন, এত অবোরোধ হয়েছে তাতে রাজনীতিকরা যতটা কষ্ট করেছেন (!), তারচেয়ে অনেক কষ্ট পেয়েছেন সাধারণ মানুষ। শিক্ষার্থীদের স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়েছে, কলেজ বন্ধ হয়েছে। অনির্দিষ্টকাল বন্ধ থাকছে ভার্সিটি। নেতাদের আর চিন্তা কি! তাদের সন্তানরা তো আর এদেশে থাকেন না। তাদেরকে তো টিয়ার গ্যাসে কেঁদে, মারামারির মধ্যে পড়ে ক্লাস করতে যেতে হয় না। যত জ্বালা আমাদের!
ভাবতে অবাক লাগে স্বাধীনতার এত বছর পরও আমাদের কেন পদে পদে আন্দোলন করতে হবে! তাও এসব আন্দোলন জনগণের যদি কাজে লাগত-তাহলে কথা ছিল। কিন্তুএতে জনগণের কি লাভ হয়েছে! এখনো দেশের প্রতিটা মানুষের মৌলিক চাহিদার নিশ্চয়তা নেই। অথচ নেতাদের বাড়ির পর বাড়ি, গাড়ির পর গাড়ি..হচ্ছে।
এখনো আমরা জানি না স্বাধীনতার ঘোষক কে? 4 দলের ভাষা একজন। 14 দলের কথায় আরেকজন। আর কতকাল এমন চলবে? দেশকে আমরা আর কত ছোট করব?
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



