সম্প্রতি নগর পরযবেক্ষন করে ভয়াবহ চিত্র লক্ষ করা গেছে, প্রশাসনের নাকের ডগায় বিক্রি হচ্ছে জঙ্গীদের মারনাস্ত্র। দা, বটি, কিরিচ, ভুজালী ইত্যাদি ছাড়াও রয়েছে বিভিন্নরকম দেশীয় অস্ত্র। রাস্তায় ও মোড়ে মোড়ে এসব বিক্রি হলেও পুলিশ কিংবা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাতে কোনো বাধা প্রধান করছে না বরং কোথাও কোথাও পুলিশকেও এগুলো কিনতে দেখা গেছে। সাধারন মানুষও দেদারসে কিনছে এসব অস্ত্র। আবার বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেছে মানুষ তাদের পুরাতন অস্ত্রকে শান দিচ্ছে। এসব অস্ত্র বিক্রিতে সাধারন মানুষের কোন সমস্যা না হলেও কিছু সংখ্যক মুক্তমনাদের গা রীতিমতো চুলকাতে শুরু করেছে। চুলকাতে চুলকাতে তাদের শরীরে ফোস্কা পড়ে গেছে। শত শত বোতল ডাইল, হুইস্কি, বিয়ার, গঞ্জিকা খেয়েও এই চুলকানি কমছে না বরং দিন দিন বাড়ছে। তারা ইনিয়ে বিনিয়ে বিভিন্ন ভাবে বলতে চাইছেন দেশ জঙ্গিতে ভরে যাচ্ছে, জায়গায় জায়গায় জঙ্গিস্থান (মাদ্রাসা) গড়ে উঠছে। আর একদিন পরেই বিভিন্ন জঙ্গিস্থান থেকে হাজার হাজার জংগি এসব অস্ত্র নিয়ে বেরুবে আর রাজপথকে রক্তে রঙ্গীন করে ফেলবে। তাই তারা এসব বন্ধে তাদের সত্যিকারের বাবার দেশ রেন্ডিয়ার সাহায্য কামনা করে শত শত ই-মেইল আর চিঠি প্রেরন করছেন বলে গোপন সুত্রে জানা গেছে।
অনেক সুবিধাবাধী মুক্তমনা আবার যুক্তি দিচ্ছেন যে, পৃথিবী যখন জ্ঞান বিজ্ঞানে এগিয়ে যাচ্ছে, নতুন নতুন মারনাস্ত্র তৈরী হচ্ছে, যেমনঃ আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় অনেক আগে থেকেই এসবের ব্যবহার করা শুরু করে দিয়েছে। শুধুমাত্র এই জঙ্গিগুলোই কেবল ব্যকডেটেড রয়ে গেলো, তারা এখনো মধ্যযুগীয় কায়দায় ছুরি দিয়ে কোরবানী করে। তাদের উচিত সময়ের সাথে তাল দিয়ে নতুন নতুন অস্ত্র কিংবা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ইনজেকশন পুশ করে অচেতন করে জবাই দেয়া।
ছবি: সংগৃহীত
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫