somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বড় হও তখন বুঝবে ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ছোট থেকে একটু একটু করে যখন বড় হতে শুরু করি তখন ছোট্ট কোন ভুল হলেই শুনতাম কথাটি কিন্তু এর অর্থ নিচক মূল্যহীন ছিল তখন । পরিবারের কর্তাব্যক্তিরা পরিশুদ্ধ করে বলে দিতেন আর বলতেন , এমন ভুল যেন না করি । যদি করি যখন বড় হব তখন বুঝব । কিম্বা বলা হত এ কথাটি বলার মানুষ ও পাবা না তখন বুঝবে । কথাটি হাসির ছলে উড়িয়ে দিতাম কিংবা বোঝার চেষ্টাই করতাম না কেন এ কথা বলত বড় রা ।

বয়স খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কিন্তু তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়ায় বোঝার ক্ষমতা । চারপাশের পরিস্থিতি সময়ের সাথে সাথে অনেক কিছুই ডিমান্ড করে । ছোটবেলার একটি লজেন্সের প্রয়োজনীয়তা একশত টাকার নোটের চেয়েও বেশী । এক হাতে চকলেট আরেক হাতে একশত টাকার নোট নিয়ে কোনটি চাই কেউ জিজ্ঞেস করলেই উত্তর আসতো “চকলেট । বড় হয়ে বুঝতে পারি যে সে বয়সে একশত টাকা দিয়ে এমন অনেকগুলো চকলেট কেনা যেত ।

কোনটি পারতপক্ষে প্রয়োজন কোনটি অ-প্রয়োজন তার প্রকারভেদ না করার আগেই সব এক করে ফেলি । অপ্রয়োজনীয় বস্তু কিম্বা বিষয়টি যখন দ্বায়িত্ববানদের চোখে পড়েন তারা থামিয়ে দেন । এ থামিয়ে দেওয়াটা যে ভালোর অর্থে বলা তা আমরা নিচক অবজ্ঞা করি । আবার অবজ্ঞা করার পরও অনেক সময় মন খারাপ করি । বয়সের শুরুতে কিম্বা তারুন্যতার শুরুতে মানুষ অনেক ভুলই করে । চাওয়ার আগেই সব যেন নিজ গন্ডির ভেতরে, চাওয়ার আগেই যেন পকেটে । অতি প্রাপ্তিই একসময় জীবনকে বিষিয়ে তুলে । মানুষ নিমজ্জিত হয় হতাশায় যার থেকে বেরিয়ে ঘুরে দাঁড়ায় খুব কম সংখ্যক মানুষ ।

নিজের কথা যদি বলি ছোট থেকে আজ পর্যন্ত কোনকিছুর জন্য এক বারের জায়গায় দুবার বলতে হয় নি । সাত সদস্যের পরিবার সাথে বাবা ও মা সর্বমোট এককম দশজনের আদরে বেড়ে উঠা । সবকিছু যেন মুষ্ঠিবদ্ধ হাতের মধ্যে । গত হল দিন কয়েক আগে জন্ম তারিখ ছিল দেখলাম চোখের পলকে বয়স পরিপূর্ণ যুবকের বয়সে উপনীত হয়েছে । সবকিছুর কাছে জিতে গেলেও আটকে গিয়েছি নিয়তির কাছে । যার হাত আমাদের কাছে থাকেনা, থাকে বিধির কাছে । সাফল্যতার কাছে মনে হয় আমি সেই বানর যাকে তৈলাক্ত কালগাছে উঠতে হবে । যতবার উঠতে যাই ততবার পড়ে যাই । এক হাত উঠি তো পাঁচ হাত নিচে চলে যাই । তখন ভরসার হাতগুলো থাকে পরিবার ও সামান্য সংখ্যক শুভাকাঙ্খী । যারা সময়,অর্থ,সাপোর্ট দিয়ে আমাকে সাফল্যমন্ডিত দেখতে চান ।

কিন্তু আমার নিয়তি আমাকে বিষিয়ে তুলেছে যার নিয়ন্ত্রক সৃষ্টিকর্তা আমি নই । আর এর উপর আমার হাতও নেই । সেই কবে দেশ ছেড়েছি । দেশ ছাড়ার একমাত্র কারন বেপোরোয়া জীবন । থাকলে এতদিনে হয়ত বাদ হয়ে যেতাম যদিও ভালো ছাত্র ছিলাম পড়াশুনায়। ভেবেছিলাম বৃটেনে পড়াশুনার শেষ করে এখানেই কাটিয়ে দিব বাকি জীবন । গ্রেজুয়েন শেষের সাথে সে স্বপ্ন তাসের ঘরে পরিনত হল । ভিসা শেষ হোম অফিস বলল দেশ ছাড়তে । পরিবারের ডিরেক্ট না কারন দেশে গেলে আবার সেই আমি হয়ে যাব । গেলাম না ।

পরিবারের অন্যসদস্যগুলো সেকেন্ড সিটিজেন হিসেবে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বসবাস করছেন । চলে গেলাম রোমে । বিলেতের লাইফ স্টাইল স্যুট না করাতে রোম শহর ছেড়ে গেলাম অন্য সদস্যের কাছে প্যারিসে । তার উপর আমি ইতালী যাবার কিছুদিন পূর্বে সেখানকার ইমিগ্রেশন বাংলাদেশী কোঠা বন্ধ করে দেন । প্যারিসে জীবনমান বিলেতের মতন তাই স্বস্তি আসল । প্রথম কিছুদিন যাবার পর শুরু করি হোঁচট খাওয়া । যেইটাই করতে যাই শুধু নাই নাই । চারজন একসাথ হয়ে অভিবাসীর জন্য এপ্লাই করছি সবার হয়েছে রিজেক্ট শুধু আমি ।

এরপর গেলাম কাজের বিনিময়ে অভিবাসী কোঠায় । কাজ করে কিছু কিছু পে স্লিপ জমাই ২০১৬ সালে এসে বাসা পুঁড়ে সেগুলো দাঁত মাজার ছাঁই হয়ে যায় । প্রতিষ্ঠানের মালিক কে জানাতেই সে বললেন তার সোসাইটি বিক্রয় করে দিয়েছেন । হাতে ঠোলা কান্দে মালা । এরপর টাকা নিয়ে আসলাম একটি চুক্তিপত্র কেনার জন্য । জনৈক বাঙালী সাহেব টাকা নিয়েছেন তার প্রতিষ্ঠানের চুক্তিপত্র দেওয়ার জন্য তবে তিনি তার প্রতিষ্ঠান থেকে না দিয়ে দিয়েছেন গাঁর দ্যু নর্ড থেকে । কট পরার পর তিনি টাকা ফেরত দিলেন ২০১৮ সালে । তখন কাজ করি ফরাসী প্রতিষ্ঠানে । মনে মনে ভাবলাম এবার মনে হয় কিছু একটা হবে । হোম অফিসের নিয়ম বেধে সব জমা দেওয়ার পর শুরু হয় এশিয়ান রাজনীতি । রাজনীতির মাত্রার ঠেলায় জব ছেড়ে দিতে বাধ্য হই ।

নতুন প্রতিষ্ঠান থেকে টাকার বিনিময়ে আবার কন্ট্রাক কিনে হোম অফিসে পাঠাই । রঁন্ধে ভ্যু সামনের মাসে । পাঁচ মাস অপেক্ষার পর অনেককে বলছেন যে আরও সময় লাগবে । আমি গেলে আবার যেন কোন সূত্র নিয়ে হাজির হয় । সবাই সবার জায়গা থেকে সবাই চেষ্টা করে যাচ্ছেন । কিন্তু ভাগ্য আমাকেই পঙ্গু করে দিচ্ছেন । এর মাঝে মা বাবার সাথে দেখা হয় না লম্বা সময় । অর্ধাঙ্গিনীকে বলেছিলাম গত বছর সেপ্টেম্বরে দেখা হবে । গত বছর পার হয়ে এ বছর শেষের পথে । ডিসেম্বরের পর হয়ত তার সাথে আর দেখা হবে না কোনদিন যদি দেশে যেতে না পারি । বিধ্বস্ত আমি ।

হতাশায় ভেঙ্গে পড়া পুরুষ ঘুরে দাঁড়ানো আর পাহাড় কেটে ট্যানেল বানানো সমান কথা । সবাই পাপ করেন আমিও করি তবে এমন কেন পাপের অংশীদার আমি যে সব পিচ্ছিল হয়ে যায় । মানসিকভাবে অনেক কষ্ট পাচ্ছি । হয়ত যাহ আমি কোনদিন ফেস করি নি । এ সময়গুলো হয়ত কেটে যাবে আর বোঝার জায়গায় বুঝে ফেলেছি কি ভুলটাই না করেছি । নিজেকে গোছাতে আরও কত সময় লাগবে তা হয়ত জানি না , নির্মাধীন আমার এ গল্প কবে গর্বের অংশীদার হবে কবে,কবে ভালোর খাতায় উঠবে । সেদিন হয়ত গর্ব করে বলবো আমি আমার কাজ নিয়ে গর্বিত । নতুন কোন প্রজন্ম কে বলব ভুল করো না আর যদি করো বড় হও তখন বুঝবে_______________

প্যারিস ।ছোট থেকে একটু একটু করে যখন বড় হতে শুরু করি তখন ছোট্ট কোন ভুল হলেই শুনতাম কথাটি কিন্তু এর অর্থ নিচক মূল্যহীন ছিল তখন । পরিবারের কর্তাব্যক্তিরা পরিশুদ্ধ করে বলে দিতেন আর বলতেন , এমন ভুল যেন না করি । যদি করি যখন বড় হব তখন বুঝব । কিম্বা বলা হত এ কথাটি বলার মানুষ ও পাবা না তখন বুঝবে । কথাটি হাসির ছলে উড়িয়ে দিতাম কিংবা বোঝার চেষ্টাই করতাম না কেন এ কথা বলত বড় রা ।

বয়স খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কিন্তু তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়ায় বোঝার ক্ষমতা । চারপাশের পরিস্থিতি সময়ের সাথে সাথে অনেক কিছুই ডিমান্ড করে । ছোটবেলার একটি লজেন্সের প্রয়োজনীয়তা একশত টাকার নোটের চেয়েও বেশী । এক হাতে চকলেট আরেক হাতে একশত টাকার নোট নিয়ে কোনটি চাই কেউ জিজ্ঞেস করলেই উত্তর আসতো “চকলেট । বড় হয়ে বুঝতে পারি যে সে বয়সে একশত টাকা দিয়ে এমন অনেকগুলো চকলেট কেনা যেত ।

কোনটি পারতপক্ষে প্রয়োজন কোনটি অ-প্রয়োজন তার প্রকারভেদ না করার আগেই সব এক করে ফেলি । অপ্রয়োজনীয় বস্তু কিম্বা বিষয়টি যখন দ্বায়িত্ববানদের চোখে পড়েন তারা থামিয়ে দেন । এ থামিয়ে দেওয়াটা যে ভালোর অর্থে বলা তা আমরা নিচক অবজ্ঞা করি । আবার অবজ্ঞা করার পরও অনেক সময় মন খারাপ করি । বয়সের শুরুতে কিম্বা তারুন্যতার শুরুতে মানুষ অনেক ভুলই করে । চাওয়ার আগেই সব যেন নিজ গন্ডির ভেতরে, চাওয়ার আগেই যেন পকেটে । অতি প্রাপ্তিই একসময় জীবনকে বিষিয়ে তুলে । মানুষ নিমজ্জিত হয় হতাশায় যার থেকে বেরিয়ে ঘুরে দাঁড়ায় খুব কম সংখ্যক মানুষ ।

নিজের কথা যদি বলি ছোট থেকে আজ পর্যন্ত কোনকিছুর জন্য এক বারের জায়গায় দুবার বলতে হয় নি । সাত সদস্যের পরিবার সাথে বাবা ও মা সর্বমোট এককম দশজনের আদরে বেড়ে উঠা । সবকিছু যেন মুষ্ঠিবদ্ধ হাতের মধ্যে । গত হল দিন কয়েক আগে জন্ম তারিখ ছিল দেখলাম চোখের পলকে বয়স পরিপূর্ণ যুবকের বয়সে উপনীত হয়েছে । সবকিছুর কাছে জিতে গেলেও আটকে গিয়েছি নিয়তির কাছে । যার হাত আমাদের কাছে থাকেনা, থাকে বিধির কাছে । সাফল্যতার কাছে মনে হয় আমি সেই বানর যাকে তৈলাক্ত কালগাছে উঠতে হবে । যতবার উঠতে যাই ততবার পড়ে যাই । এক হাত উঠি তো পাঁচ হাত নিচে চলে যাই । তখন ভরসার হাতগুলো থাকে পরিবার ও সামান্য সংখ্যক শুভাকাঙ্খী । যারা সময়,অর্থ,সাপোর্ট দিয়ে আমাকে সাফল্যমন্ডিত দেখতে চান ।

কিন্তু আমার নিয়তি আমাকে বিষিয়ে তুলেছে যার নিয়ন্ত্রক সৃষ্টিকর্তা আমি নই । আর এর উপর আমার হাতও নেই । সেই কবে দেশ ছেড়েছি । দেশ ছাড়ার একমাত্র কারন বেপোরোয়া জীবন । থাকলে এতদিনে হয়ত বাদ হয়ে যেতাম যদিও ভালো ছাত্র ছিলাম পড়াশুনায়। ভেবেছিলাম বৃটেনে পড়াশুনার শেষ করে এখানেই কাটিয়ে দিব বাকি জীবন । গ্রেজুয়েন শেষের সাথে সে স্বপ্ন তাসের ঘরে পরিনত হল । ভিসা শেষ হোম অফিস বলল দেশ ছাড়তে । পরিবারের ডিরেক্ট না কারন দেশে গেলে আবার সেই আমি হয়ে যাব । গেলাম না ।

পরিবারের অন্যসদস্যগুলো সেকেন্ড সিটিজেন হিসেবে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বসবাস করছেন । চলে গেলাম রোমে । বিলেতের লাইফ স্টাইল স্যুট না করাতে রোম শহর ছেড়ে গেলাম অন্য সদস্যের কাছে প্যারিসে । তার উপর আমি ইতালী যাবার কিছুদিন পূর্বে সেখানকার ইমিগ্রেশন বাংলাদেশী কোঠা বন্ধ করে দেন । প্যারিসে জীবনমান বিলেতের মতন তাই স্বস্তি আসল । প্রথম কিছুদিন যাবার পর শুরু করি হোঁচট খাওয়া । যেইটাই করতে যাই শুধু নাই নাই । চারজন একসাথ হয়ে অভিবাসীর জন্য এপ্লাই করছি সবার হয়েছে রিজেক্ট শুধু আমি ।

এরপর গেলাম কাজের বিনিময়ে অভিবাসী কোঠায় । কাজ করে কিছু কিছু পে স্লিপ জমাই ২০১৬ সালে এসে বাসা পুঁড়ে সেগুলো দাঁত মাজার ছাঁই হয়ে যায় । প্রতিষ্ঠানের মালিক কে জানাতেই সে বললেন তার সোসাইটি বিক্রয় করে দিয়েছেন । হাতে ঠোলা কান্দে মালা । এরপর টাকা নিয়ে আসলাম একটি চুক্তিপত্র কেনার জন্য । জনৈক বাঙালী সাহেব টাকা নিয়েছেন তার প্রতিষ্ঠানের চুক্তিপত্র দেওয়ার জন্য তবে তিনি তার প্রতিষ্ঠান থেকে না দিয়ে দিয়েছেন গাঁর দ্যু নর্ড থেকে । কট পরার পর তিনি টাকা ফেরত দিলেন ২০১৮ সালে । তখন কাজ করি ফরাসী প্রতিষ্ঠানে । মনে মনে ভাবলাম এবার মনে হয় কিছু একটা হবে । হোম অফিসের নিয়ম বেধে সব জমা দেওয়ার পর শুরু হয় এশিয়ান রাজনীতি । রাজনীতির মাত্রার ঠেলায় জব ছেড়ে দিতে বাধ্য হই ।

নতুন প্রতিষ্ঠান থেকে টাকার বিনিময়ে আবার কন্ট্রাক কিনে হোম অফিসে পাঠাই । রঁন্ধে ভ্যু সামনের মাসে । পাঁচ মাস অপেক্ষার পর অনেককে বলছেন যে আরও সময় লাগবে । আমি গেলে আবার যেন কোন সূত্র নিয়ে হাজির হয় । সবাই সবার জায়গা থেকে সবাই চেষ্টা করে যাচ্ছেন । কিন্তু ভাগ্য আমাকেই পঙ্গু করে দিচ্ছেন । এর মাঝে মা বাবার সাথে দেখা হয় না লম্বা সময় । অর্ধাঙ্গিনীকে বলেছিলাম গত বছর সেপ্টেম্বরে দেখা হবে । গত বছর পার হয়ে এ বছর শেষের পথে । ডিসেম্বরের পর হয়ত তার সাথে আর দেখা হবে না কোনদিন যদি দেশে যেতে না পারি । বিধ্বস্ত আমি ।

হতাশায় ভেঙ্গে পড়া পুরুষ ঘুরে দাঁড়ানো আর পাহাড় কেটে ট্যানেল বানানো সমান কথা । সবাই পাপ করেন আমিও করি তবে এমন কেন পাপের অংশীদার আমি যে সব পিচ্ছিল হয়ে যায় । মানসিকভাবে অনেক কষ্ট পাচ্ছি । হয়ত যাহ আমি কোনদিন ফেস করি নি । এ সময়গুলো হয়ত কেটে যাবে আর বোঝার জায়গায় বুঝে ফেলেছি কি ভুলটাই না করেছি । নিজেকে গোছাতে আরও কত সময় লাগবে তা হয়ত জানি না , নির্মাধীন আমার এ গল্প কবে গর্বের অংশীদার হবে কবে,কবে ভালোর খাতায় উঠবে । সেদিন হয়ত গর্ব করে বলবো আমি আমার কাজ নিয়ে গর্বিত । নতুন কোন প্রজন্ম কে বলব ভুল করো না আর যদি করো বড় হও তখন বুঝবে_______________

প্যারিস ।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×