দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূন্ন করতে এবং বিভিন্ন ধরণের নতুন নতুন ফসলের জাত উদ্ভাবনসহ কৃষিতে নতুন নতুন প্রযুক্তির আবিস্কার করার লৰ্যে দেশের কৃষক, কৃষিবিদ, কৃষি বিজ্ঞানীসহ বিভিন্ন সরকারী বে-সরকারী প্রতিষ্ঠান প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। সেই ধারাবাহিকতায় আরডিএ, বগুড়া-এর কৃষি গবেষকরা আবিস্কার করলো ফসল উৎপাদনে পানি সাশ্রয়ী পদ্ধতি। অতীতে যেখানে জমির একটি বিরাট অংশ পানি সেচের ড্রেন বা নালা করে জমিতে পানি সেচ দিতে হতো তাতে করে জমির যেমন অপচয় হতো তেমনি ভাবে পানির অপচয় হতো বহুগুনে। আর তাই বাংলাদেশ পলস্নী উন্নয়ন একাডেমী কৃষি ও কৃষকদের কথা ভেবে সেচ নির্ভর ফসলের আবাদে পানি সাশ্রয়ী পদ্ধতির উদ্ভাবন করেছে। দর্শক চলুন এই পানি সাশ্রয়ী পদ্ধতির কয়েকটি ধাপ সম্পর্কে জেনে আসি।
পলস্নী উন্নয়ন একাডেমির উদ্ভাবিত এই পানি সাশ্রয়ী পদ্ধতিটি যদি কৃষি মন্ত্রনালয়ের ব্যবস'াপনায় বা কৃষকদের উদ্ভুদ্ধকরণের মাধ্যমে সকল কৃষকদের মাঝে প্রচলন করা যায় তাহলে কৃষি জমিতে অতি কম খরচে পানি সেচ দিয়ে অধিক ফসল উৎপাদন করে খাদ্যদ্রব্য আমদানীর পরিবর্তে বিদেশে রপ্তানী করা সম্ভব হবে বলে সংশিস্নষ্টদের ধারণা।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:০০