somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আর্টসেল এর গানের লিরিক্স

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

javascript:void(1);

(আর্টসেল)
ডাউনলোড

অনিকেত প্রান্তর

তবু এই দেয়ালের শরীরে
যতো ছেড়া রং, ধুয়ে যাওয়া মানুষ

পেশাদার প্রতিহিংসা তোমার চেতনার
যতো উদ্ভাসিত আলো রং
আকাশের মতন অকস্মাত নীল
নীলে ডুবে থাকা তোমার প্রিয় কোন মুখ
তার চোখের কাছাকাছি এসে কেন পথ ভেঙ্গে

দুটো মানচিত্র এঁকে দুটো দেশের মাঝে
বিঁধে আছে অনুভুতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

তবু এইখানে আছে অবলীল হাওয়া
জানালা বদ্ধ ঘরে আসে যায়
দেয়াল ধরে বেড়ে ওঠে মধ্যরাত
তোমার ছায়ায় জমে এসে ভয়
আলোকে চিনে নেয় আমার অবাধ্য সাহস
ভেতরে এখন কি নেই কাপুরুষ অন্ধকার একা

তোমাকে ঘিরে পথগুলো সব সরে যায়
রাত্রির এই একা ঘর ঝুলে আছে শূন্যের কাঁটাতারে

দুটো মানচিত্র এঁকে দুটো দেশের মাঝে
মিশে আছে অনুভুতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

তবু এই দুটি কাঁটাতারে, শহরের মতো করে
ভিড়ে ভরে গেছে ঘুম আমার
অচেতন কখন বেওয়ারিশ, মাটির কাছে এসে
সময়কে এপিটাফ ভেবে হাঁটু গেড়ে বসে

তবু এখানে বাতাস আসে দূরত্বের উৎসাহে
শরৎ জমে আছে ঠান্ডা ঘাসে
তোমার চোখের মাঝে দূরের একা পথ
এখানে ভাঙ্গে না দুটো দেশে

মেঘের দূরপথ ভেঙ্গে বুকের গভীর অন্ধকারে
আলোর নির্বাসন স্মৃতির মতো
অবিকল স্বপ্নঘর বাঁধা স্মৃতির অন্ধ নির্জনে
সময় থেমে থাকে অনাগত
যুদ্ধের বিপরীতে

এখানে স্বরনীর লেখা নেই নাম, কোন শহীদ সড়কে
তোমার জন্য জমা থাকে শুধু স্বপ্নঘর
জানালায় ঝুলে থাকে না, শূন্যতার অবচেতন
তোমার ঘরের অন্ধ আলোয় অদেখা

এখানে নির্জন
অনিকেত প্রান্তর

তবু তোমার ভাঙ্গা স্মৃতি, ছেঁড়া স্বপ্ন, দোমড়ানো খেলাঘর
ছেঁড়া আকাশ ভাঙ্গা কাঁচে
আলো আর অন্ধকার তোমার
তোমার দেয়ালে কত লেখা, মানুষের দেয়ালে দেয়াল
বেড়ে ওঠে কাঁটাতার, এখানে মহান মানচিত্রের ভাগাড়

তোমার শূন্য ঘরে ভরা স্মৃতি
জড়ো পাথরে লেখা নাম
শহীদ স্বরনী, জানালার বাইরে
ভেসে গেছে দূরের আকাশ
বিঁধে আছি সময়ের কাঁটাতারে
বিঁধে আছো ছেঁড়া আকাশের মতো তুমি

তোমার স্বপ্নের, দলাপাকানো
বাসি কবিতা, নষ্ট গানে
তোমার জানালার বাইরে শূন্য আকাশ
তবু অনিকেত এই প্রান্তরে

এখানে এখনো শরতের প্রচুর বাতাসে
সবুজের ঘ্রানে
ভরে আছে অন্ধকারে ঘর তোমার
দেয়ালে এখন শুধু মৃত্যুর মৃত রেখাপাত

তোমাকে কড়া নাড়ে স্মৃতিরা ভাঙ্গা স্বপ্ন
ঘুমের মতো নেশাময় কত

কত শিশু কত
আলোর মশাল নিভে গেছে
নিভে গেছে কত অচেনা ভয়
তোমাকে এখন অপরিণত এক অচেনা স্মৃতি মনে হয়
তোমার জানালার বাইরে শূন্যে
দূরের স্বপ্নঘর, ঝুলে আছি নির্জনতায়
মৃত্যু কি অনিকেত প্রান্তর ?



অবশ অনুভূতির দেয়াল

তোমার জন্য পৃথিবী আজ নিয়েছে বিদায়
তবু তোমার টুকরো ছায়ায়
ডুবে আছে কত মিথ্যে আগুন অন্ধকারময়
কত স্মৃতি কত সময়
তোমার জন্য পৃথিবীতে আজকে ছুটির রোদ
নিজের মাঝে তোমায় খোঁজা
আকাশ নীলে তাকিয়ে থাকা
তোমার জন্য পৃথিবী আজ নিয়েছে বিদায়
মেঘাচ্ছন্ন ব্যস্ত ঢাকায়
মানুষগুলো শূন্য চোখে দুঃখ দ্বিধায়
আকাশ পানে তাকায়
তোমার জন্য পৃথিবীতে থেমে যায় সময়
আমার দেহে রাত্রি নামায়
মিথ্যে আগুন অন্ধকারময়
ভীড়ের মাঝে আবার ভীড়ে
আমার শরীর মিশে কোলাহলে
দুঃখ ভুলে মিশে যাই মুখোশ স্রোতে
অনেক দুরের একলা পথে
ক্লান্ত আমি ফিরি তোমার কাছে
মুখোশ খুলে বসে রই জানলা ধরে
আমার গানের শব্দ সুরের অন্তরালে
তোমায় আঁকি কান্না চেপে
মহাকালের ক্লান্ত পথে
তোমার জন্য বৃষ্টি ঝরে আমার লেখায়
আলোর মতন মিথ্যে ছায়ায়
পাথর হয়ে ঘুরে মরে আমার হৃদয়
কত স্মৃতি কত মিথ্যে ভয়
তোমার জন্য গলার ভেতর
আটকে থাকে ক্রোধ
আমার চোখে স্মৃতির ঘোলা জল
নির্জনতায় তোমার কোলাহল
তোমার না থাকা অস্তিত্ব
রয়ে গেছে আমার নিঃশ্বাসে
ফেলে আসা এই পথে দুজনেই একসাথে
আমার অবশ
অনুভূতির দেয়াল জুড়ে কত সময়
হেটে এসে আমরা দু’জন
হারিয়েছি পথ কোথায় কখন
আমার দেহে খুঁজে ফিরি
তোমার অনুভূতি
তোমার চোখের দুরের আকাশ
মিশে থাকে রূপক হয়ে
তোমার জন্য
বিষন্ন এক নিথর হৃদয় আমার ভেতর
দাঁড়ায় সরব একা
তোমার পৃথিবী স্বর্গের মতন
চির অদেখা
তোমার জন্য পথ হারিয়ে অজানায়
তবু তোমার লেখায় কথায়
ফেরে ক্লান্ত আমার অলস সময়
কত স্মৃতি অন্ধকারময়

পথ চলা
আমার পথ চলা আমার পথে
যেন বেলা শেষে আকাশ কার মোহে
আমার স্বপ্ন আমার সাথে যেন স্বপ্নে ফেরে
আসে স্বপ্ন হয়ে
খুজে পায় জীবনের তীর, জীবনকে কোন স্বপ্ন ভেবে
আমি কার আশাতে ছুটে চলি পথে পথে
যেন কার মায়াতে বাধা পড়েছে জীবন যে
কত সুর কল্পনা, কত মিথ্যে প্রলোভন
কষ্টের প্রতিটি ক্ষণ
শোনায় কার আহ্বান…
আমার আলোয় আলোকিত
হতে চেয়ে আঁধারে মিলিয়ে
আমার স্বপ্ন আমার সাথে যেন স্বপ্নে ফেরে
আমি আজ নেই তবু কত সুর ওঠে বেজে তোমার ঐ গানের মাঝে
এই পথ গেছে মিশে আমার বেলা শেষে স্বপ্ন ফিরে আসে
পৃথিবীর দূর দেশে
জীবনকে কোন এক স্বপ্ন ভেবে …



ধুসর সময়

নোনা স্বপ্নে গড়া তোমার স্মৃতি
শত রঙ্গে রাঙ্গিয়ে মিথ্যে কোন স্পন্দন
আলোর নিচে যে আধার খেলা করে
সে আধাঁরে শরীর মেশালে
আজ আমি ধূসর কী রঙ্গীন সময়ে
পথ হারাই তোমাতে

জীবনের কাটা তারে তুমি
অন্তহীন এর অপুর্নতায়
বেওয়ারিশ ঘুড়ি উড়ে যাও অনাবিল
আকাশের শুন্যতায়

তবুও আমি...

কি খুজি মানুষের বিষাদের চোখে
কোথায় আলোর উৎসবে
স্বপ্নের প্রতিবিম্ব ভাঙ্গে
একা একা আমি থাকি দাড়ায়ে
স্মৃতির ঝড়ো বাতাসে দুজনের
শরীর মেশাই




তোমাকে

তোমাকে আলো ভেবে
চোখ চেয়ে থেকেছি আধাঁরে
নীরব থেকে
দেখেছি আমার একা নির্জনে!

তোমাকে যখন চেয়েছি সত্তার অন্তরালে সংগপনে
তখনই আলো হয়ে তুমি আমার আধাঁরে
আর যখন এ ভেবেছি বদ্ধ সীমা চারপাশে তোমাকে ঘিরে
তখনই ফেলেছি হারিয়ে তোমাকে
আপন আধারে

যেখানে স্বর্গ ভাসে
তোমার আমার আকাশ সেখানে
অন্য রঙ্গে আকাঁ আয়নায় মৃত জলছবি
সেই ছবিতে অন্ধ কবি আমি (এক)
হাতরে ফিরি আলোর সিড়ি!!



দু:খ বিলাস

তোমরা কেউ কি দিতে পারো
প্রেমিকার ভালোবাসা
দেবে কি কেউ জীবনে উষ্ণতার
সত্য আশা

ভালোবাসার আগে নিজেকে নিও বাঁচিয়ে
আমার মনের মত নিও সাজিয়ে
আমি বড় অসহায় অন্যপথে
একটি নাটকই দেখি মহ্কালের মঞ্চে

ও আমায় ভালোবাসেনি
অসীম এ ভালোবাসা ও বোঝেনি
ও আমায় ভালোবাসেনি
অতল এ ভালোবাসা তলিয়ে দেখেনি

তোমরা কেউ কি করবে
আমার জন্য অপেক্ষা
ভালোবাসবে শুধুই আমায়
করবে প্রতিজ্ঞা

ভালোবাসার আগে নিজেকে নিও বাঁচিয়ে
আমার মনের মত নিও সাজিয়ে
আমি বড় অসহায় অন্যপথে
একটি নাটকই দেখি মহ্কালের মঞ্চে

ও আমায় ভালোবাসেনি
অসীম এ ভালোবাসা ও বোঝেনি
ও আমায় ভালোবাসেনি
অতল এ ভালোবাসা তলিয়ে দেখেনি

এতো ভিড়েও আজো আমি একা
মনে শুধু যে শূন্যতা
আঁধারে যতো ছড়াই আলো
সবই আঁধারে মেলায়

ও যে কোথায় হারালো
ব্যাথা কাকে যে শুধাই



এই বৃষ্টি ভেজা রাতে

এই বৃষ্টি ভেজা রাতে তুমি নেই বলে
সময় আমার কাটে না
রাত কেনো আলো দেয় না
পাখি কেনো গান গায় না
তারা কেনো পথ দেখায় না
তুমি কেনো কাছে আসো না??
সমুদ্রের ঝড়ো হাওয়া বলে
তারা তোমাকে চায়, তারা তোমাকে চায়
পাখির নিঝুম ছন্দে বলে
তারা তোমাকে চায়, তারা তোমাকে চায়
এই শরতের সন্ধ্যায় তুমি নেই বলে
সময় আমার কাটে না
কাশফুল কেনো ফুটে না, ছুয়ে ছুয়ে যায় না
মেঘের ভেলায় ভাসেনা, ভেসে তুমি কেনো আসোনা?
ঝরে যাওয়া সব অশ্রু বলে
তারা তোমাকে চায়, তারা তোমাকে চায়
হৃদয়ের যত অনুভুতি আছে
তারা তোমাকে চায়, তারা তোমাকে চায়
এই বসন্তেরই সন্ধ্যায় তুমি নেই বলে
সময় আমার কাটে না
পৃথিবী কেনো হাসেনা, হৃদয়ে দোলা দেয়না
আবেশেতে জড়ায়না
তুমি কেনো কাছে আসোনা??



অদেখা স্বর্গ

এই ঘরে ফেরা নিজেকে ফিরে দেখা
আয়নাতে কার মায়া
আঁধারের আলো ছায়া
আমার সাথে চলে
তোমাকে নিয়ে একা
অজানা যে আকাশে ওড়ে
অদেখা কোন স্বর্গ আমার
না পাওয়া তবু পথ দেখায়
আশাতে হতাশা ভোলায়
যতবার জন্মেছি তোমারই আশাতে
ততবার আবার এই ফিরে চলা
দুর থেকে দেখা
আমার এ ভালোবাসা
অজানা যে আকাশে ওড়ে
অদেখা কোন স্বর্গ আমার
না পাওয়া তবু পথ দেখায়
আশাতে হতাশা ভোলায়
আমার ঘৃনা তোমাকে পোড়াবে না
দেখাবে স্বপ্ন
আমার দুঃখ তোমার আকাশে
মেঘ হয়ে কাঁদাবে না
আমার ফেলে আসা দুঃস্বপ্নের রাত
যত কষ্টের স্মৃতি
তোমার জন্য বাঁচতে শেখাবে
মৃত্যু হয়ে ছোঁবে না
কত মিথ্যে অভিনয়ে গড়া এ জীবন
অচেনা ছোঁয়ায়
অজানা যে আকাশে ওড়ে
অদেখা কোন স্বর্গ আমার
না পাওয়া তবু পথ দেখায়
আশাতে হতাশা ভোলায়


উৎসবের উৎসাহে

আমার অবারিত দরজা জুড়ে
সম্ভাবনার রঙিন মলাট
আমার শরীর ডুবে আছে
অবিরাম মৃত উষ্ণতায়
তুমি যে রোদ মাখবে বলে
মেতে উঠেছো রঙের উৎসবে
আমার বিষাদ ছায়া হয়ে
ঢেকে দেয় তোমায়
জানবে আমি শুধু আমি নই
আমি মানে অন্য কেউ কিংবা প্রতিবিম্ব
তোমাতে মিলিয়ে আমার
সব সুর তোমারই সঙ্গপনে
তোমারই অন্ধকারে
যে শব্দ বয়ে চলে
এসো কান পেতে রই নিরবে
মনেরই ইন্দ্রজাল জুড়ে
যে স্বপ্ন খেলা করে
নেব সেই সীমানায় তোমাকে
যত দুর চলে গেলে দুরত্ব ঘোচালে
নিভে যাওয়া মানুষ জ্বলবে আলো হয়ে
সেইখানে তোমাকে জানাবো গোপনে
স্বপ্ন মানে পাশে থাকা
সময়ের হাত ধরে নতুন স্মৃতি এলে
আমি থাকব পথ চেয়ে ছদ্মবেশে
আবার এসে দাড়ালে একা
দেখবে আমার চোখে সম্ভাবনা
জীবন জুড়ে থাকে পরাজয়
হয়েছে ম্লান চিরকাল
জানবে তুমি ভোর হওয়া চোখে
যে অবিরাম স্বপ্ন দেখেছ
আমে সেই বাস্তবতা
কিংবা মলিন সান্তনা
আমাদের অভিধানে মিথ্যের হয় অনুবাদ
অবসাদ আশ্রয় খুঁজে
মানুষের অন্ধকার ঘরে
প্রতিবাদ প্রতিরোধ ভুলে
আনমনে মেনে নেয় পরাজয়
তখন ভাঙ্গতে হবে ঘোর
হাতে রেখে হাত
হেরে যাওয়াকে বন্দি করে রেখে
জাগতে হবে রাত
আলো জ্বেলে রেখে
উৎসবের উৎসাহে
বিস্তীর্ন উজানে একলা হয়ে গেলে
চিনিয়ে নেব পথ
চিনবো একে একে
পিছু ফিরে পাই
ফিরতে যদি হয়
পাড়ি দেব পথ নিমিষে



মুখোশ

মুখোশে আমায় যেমন দেখো
পরিচ্ছন্ন তোমার মত
মুখোশে আমার শরীর ঢাকা
তোমার চোখেও মুখোশ আঁকা

যতই মিথ্যের দেয়াল গড়ি
তোমার আমার চারিপাশে
নিজের আয়নায় মুখোশ বিহীন
পরে থাকি গল্প শেষে আমি

জানালার ভেতরে বাহিরে দুজন
দেয়াল এর কাছাকাছি যাই
দেয়ালে বাঁধা সস্তা জীবন
নিজের আয়নায় একলা দাঁড়াই

মুখোশে যাকে তুমি চেনো
চেনোনা যাকে মুখোশ বিহীন
আমরা দুজন সত্য পুরুষ
নিজের ভেতর দুজনেই পরাধীন

শুন্যতায় প্রশ্ন থাকে দাঁড়ায়ে
মনের খোলা ঘরে
দেয়ালের চৌকাঠে আয়নায়
কে সত্য? তুমি? না আমি?"



অপ্সরী

আমি কার ভুলে ছিলাম ভুলে
এক রক্ত মাংসের অপ্সরী
খুঁজে ফিরে অপূর্নতায় পূর্নতা
জীবনের সাথে লুকোচুরি

মনে পড়ে তুমি ছিলে পাশে
এখনও যেভাবে আছো জড়িয়ে
তবু নিরবে তোমায় স্মৃতিচারণ
সমস্ত অস্তিত্ব জুড়ে

তুমি এলে উৎসবে সাজবে নতুন আকাশ
বাম পাশে ভাসবে অজানা অবাক উল্লাস
তোমার ভেতর জন্ম নেবো আমি
মুছে ফেলে দুজনার আলাদা নিঃশ্বাস

তুমি আমার জন্য এনেছিলে স্বর্গ
শোনাতে নতুন কোন মূর্ছনা
তুমি অবাক বিশ্বাসে গিয়েছিলে বলে
পৃথিবীর ওপারে আরেক পৃথিবী

আমার নিঃশ্বাসে ছিল মিথ্যে আগুন
চেতনায় কত মিথ্যে অসীমতা
অতৃপ্তি নিয়ে সাজাতে সুখের জীবন
জন্মান্তরের ভুলেছিলাম স্বাধীনতা

তুমি এলে উৎসবে সাজবে নতুন আকাশ
বাতাসে ভাসবে অজানা অবাক উল্লাস
তোমার ভেতর জন্ম নেবো আমি
মুছে ফেলে দুজনার আলাদা নিঃশ্বাস ।।





সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১০
৬টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ঋণ মুক্তির দোয়া

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯



একদিন রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে নববিতে প্রবেশ করে আনসারি একজন লোককে দেখতে পেলেন, যার নাম আবু উমামা। রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, ‘আবু উমামা! ব্যাপার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিরে এসো রাফসান দি ছোট ভাই

লিখেছেন আবদুর রব শরীফ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮

রাফসানের বাবার ঋণ খেলাপির পোস্ট আমিও শেয়ার করেছি । কথা হলো এমন শত ঋণ খেলাপির কথা আমরা জানি না । ভাইরাল হয় না । হয়েছে মূলতো রাফসানের কারণে । কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুমীরের কাছে শিয়ালের আলু ও ধান চাষের গল্প।

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪০



ইহা নিউইয়র্কের ১জন মোটামুটি বড় বাংগালী ব্যবসায়ীর নিজমুখে বলা কাহিনী। আমি উনাকে ঘনিষ্টভাবে জানতাম; উনি ইমোশানেল হয়ে মাঝেমাঝে নিজকে নিয়ে ও নিজের পরিবারকে নিয়ে রূপকথা বলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×