শিবনারায়ণ দাশের চোখের ভাষার সহজ-সরল অনুবাদ কেউ করে দেবেন? না, থাক! ওটা যে চোখের লোনা জলে ভেজা!
কিন্তু না পাওয়ার বেদনাকে নির্মোহ ব্যক্তিত্ব দিয়ে ঢেকে দেয়ার কায়দাটা ভালোই রপ্ত করেছেন এ নিভৃতচারী। কথাটি পাড়তেই সাবলীলভাবেই বললেন, ‘থাক ওসব কথা। জাতির কাছে আমার চাওয়ার কিছুই নেই। জাতি তার নিজের প্রয়োজনে অনেক কিছু করে। জাতি তো জাতির প্রয়োজনে কাউকে মূল্যায়ন করে। তারপরও এটা সত্য, ইতিহাসে বিকৃতি এলে সময়ের ব্যবধানে তা বেড়ে যেতে পারে’।
শিবনারায়ণ দাশ বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের কাছে অজানা একটি নাম, অপরিচিত মানুষ। খুব কম সংখ্যক লোকই এ নামের সঙ্গে পরিচিত। এ কম সংখ্যক মানুষের সংখ্যাও আবার কমে আসছে। আর আমাদের অবস্থাটা এমন, ‘চিনতে চিনতে, জানতে জানতে যায় বেলা।’
শিবনারায়ণ দাশের জন্ম ১৯৪৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিক্রমপুরের টঙ্গীবাড়ি থানায়। কুমিল্লা জেলা স্কুলের ছাত্র হলেও ১৯৬২ সালে পরীক্ষা দিতে পারেননি। কলেজিয়েট স্কুল থেকে পরের বছর এসএসসি পাস করে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে এইচএসসি ও বিএ পাস করেন। পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে এমএ ডিগ্রি নেন।
ছাত্রজীবনে রাজনীতিতে হাতেখড়ি তার। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে টানানো তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আইউব খানের ছবি পদদলিত করার কারণে তার বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি করা হয়। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি, বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেদিন জেল থেকে মুক্তি পান সেদিনই শিবনারায়ণ দাশ জেল থেকে বের হন। ১৯৬৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে আবারো গ্রেপ্তার হয়ে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত জেলেই কাটান।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ৩৫ জন আসামির ১৭তম সদস্য ছিলেন তিনি। গণআন্দোলনের চাপে সরকার ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্র“য়ারি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা রহিত করতে বাধ্য হয়। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের একটি বৃহৎ অংশ আরো আগেই স্বাধীনতা লাভের জন্য গোপন প্রস্তুতি নিতে থাকেন। ঊনসত্তরের গণজোয়ারকে স্বাধীনতা আন্দোলনের দিকে ডাইভার্ট করতে ছাত্রনেতারা সচেষ্ট ছিলেন। ৬ দফার আন্দোলনের সঙ্গে ছাত্রদের এগার দফা যুক্ত হয়। অবশেষে ৬ দফার আন্দোলনকে এক দফার আন্দোলনে রূপ দেয়া হয়।
১৯৭০ সালের ১৫ ফেব্র“য়ারি পল্টন ময়দানে সার্জেন্ট জহুরুল হকের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশের পর ছাত্রনেতারা সিদ্ধান্ত নিলেন দেশ স্বাধীন করতে সশস্ত্র আন্দোলনের ধারা সৃষ্টি করতে হবে। সে লক্ষ্যে ‘১৫ ফেব্র“য়ারি’ নামে একটি ব্রিগেড গঠিত হয় সিরাজুল আলম খানের নেতৃত্বে। এ বাহিনীর নতুন নাম দেয়া হয় ‘জয়বাংলা বাহিনী’। এ বাহিনী শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘গার্ড অব অনার’ দেয়ার জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়। প্রায় আট হাজার ছাত্রলীগ কর্মীকে এ জন্য প্রস্তুত করা হয়। জয় বাংলা বাহিনীর জন্য প্রয়োজন হয় একটি পতাকা। নির্দিষ্ট দিবসকে সামনে রেখে পতাকা তৈরিও সম্পন্ন হয়।
পতাকার সাইজ, রঙ কি হবে এ নিয়ে ছাত্র নেতারা বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছেন। এক পর্যায়ে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আ স ম আবদুর রব, শাহজাহান সিরাজ, মার্শাল মনি, কাজী আরেফ আহমদ, স্বপন কুমার চৌধুরী প্রমুখ। স্থানটি ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ইকবাল হলের (পরবর্তীতে জহুরুল হক হল) ছাত্রনেতা শাহজাহান সিরাজের ১০৮ নম্বর রুমের বারান্দা। তবে এ নিয়ে মতান্তর আছে। শাহজাহান সিরাজ ১৯৯২ সালে মার্চে এক সাক্ষাতকারে জানান ‘১১৮ নম্বর রুমে পতাকা তৈরি হয়।’ অন্যদিকে জাসদ নেতা হাসানুল হক ইনুর মতে, ‘১৯৭০ সালের ৬ জুন রাতে জহুরুল হক হলের ১১৬ নম্বর রুমে পতাকাটি তৈরির সিদ্ধান্ত হয় এবং তার ৪০১ নম্বর রুমে বসে পতাকা পুরো নকশা তৈরি হয়।’ আলোচনার এক পর্যায়ে শাহজাহান সিরাজ প্রস্তাব করলেন, পতাকার মধ্যে অবশ্যই লাল রঙ থাকতে হবে। আ স ম আবদুর রব বললেন, তাহলে জমিনটা হতে হতে সবুজ। শাহজাহান সিরাজ বললেন, সবুজ রংটা পাকিস্তানি পতাকার সঙ্গে মিলে যায়। এ সময় মার্শাল মনি বললেন, তাহলে গাঢ় সবুজ রং দাও। কাজী আরেফ আহমেদ বললেন, এ সঙ্গে বাংলাদেশের মানচিত্র বসিয়ে দাও। এ সময় ছাত্রনেতা খসরু রাত দেড়টার সময় নিউ মার্কেট থেকে কালি, তুলি ও কাপড় কিনে নিয়ে আসেন।
শিবনারায়ণ দাশ এসএম হলে থাকতেন। রাত বারটার দিকে তিনি আসেন ও পতাকার ডিজাইন তৈরির কাজে মনযোগ দেন। ভোরে যখন পূবের আকাশে সূর্য লাল হয়ে উঠলো তখনই পতাকা তৈরির কাজ শেষ হলো। ছাত্রনেতারা ভোরের রক্তিম সূর্যের সঙ্গে পতাকাটি মিলিয়ে দেখেন। পতাকাটি সেদিন পেঁচিয়ে ঘরে রেখে দেয়া হয় নিরাপত্তাজনিত কারণে। এ পতাকাটিই ১৯৭১ সালের ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে উড়ানো হয়েছিল।
এখানে বলা দরকার, পতাকায় লাল সূর্যের মাঝে সোনালি রঙের বাংলাদেশের মানচিত্র বসিয়ে দেয়ার কারণ, বাংলাদেশ বলতে কোন ভূখণ্ডটি বোঝায়, তা চিহ্নিত করা। আরো সিদ্ধান্ত হলো দেশ স্বাধীন হবার পর এই মানচিত্র উঠিয়ে দেয়া হবে।
জয় বাংলা বাহিনীর পতাকা তৈরি করার ব্যাপারে ১৯৯১ সালের ডিসেম্বরে এক সাক্ষাতকারে শিবনারায়ণ দাশের এক সাক্ষাতকারে চট্টল গবেষক আহমদ মমতাজকে বলেন, ‘যারা স্বাধীনতার সংগঠক ছিলেন, যারা স্বাধীনতার প্রত্যাশায় উজ্জীবিত ছিলেন, যারা সংগঠন তৈরি করেছেন, যারা গোপনে কাজ করেছেন নিজের জীবনকে বাজি রেখে, মূলত সেই সংগঠক, সংগঠন ও সেই নেতারাই পতাকা তৈরির সঙ্গে জড়িত ছিলেন, সে সময়ে আমার ওপর দায়িত্ব অর্পিত হয়েছিল পতাকা তৈরি করার। আমি পরিকল্পনা মাফিক সে দায়িত্ব পালন করেছি। আমার হাতেই পতাকা তৈরির কাজ শুরু ও শেষ হয়।’
পতাকা তৈরি হয়ে গেল জয়বাংলা বাহিনীর জন্য। ঘটনাচক্রে এ পতাকাটিই হয়ে গেল বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা। পতাকাটি ওড়ানো হয়েছিল ১৯৭০ সালের ৭ জুন শেখ মুজিবুর রহমানকে জয়বাংলা বাহিনী কর্তৃক গার্ড অব অনার দেয়া উপলক্ষে। সবাই দেখলো নতুন একটি পতাকা, সবুজ জমিনের মাঝে লাল সূর্য, আর সেখানে বাংলাদেশের মানচিত্র। মুক্তিকামী জনতা অবাক বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ্য করলো এ দৃশ্য। আর তা সারা দেশে বিদ্যুতের গতিতে ছড়িয়ে পড়ে স্বাধীনতার আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ করলো। সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কেউ বসে থাকলো না।
২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্রজনতার জমায়েতে জয়বাংলা বাহিনীর পতাকাটি টাঙ্গিয়ে দেয়া হয় এবং ওই পতাকা নিয়ে মিছিল হয়।
মার্কেটে, অফিসে, আদালতে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ পতাকাটি পত পত করে উড়তে লাগলো। এভাবে জয়বাংলা বাহিনীর পতাকাটি জাতীয় পতাকার মর্যাদা পেয়ে গেল। অবশেষে ২৩ মার্চ ১৯৭১ পাকিস্তান দিবসে দেশব্যাপি প্রতিরোধ দিবস পালন উপলক্ষে পল্টন ময়দানে ৪ প্লাটুন জয়বাংলা বাহিনীর সদস্য সামরিক কায়দায় কুচকাওয়াজের জন্য দাঁড়ায়। মঞ্চে দাঁড়িয়ে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের চার নেতা অভিবাদন গ্রহণ করেন। এ সময় স্বাধীন বাংলার পতাকা তুলে ধরেন হাসানুল হক ইনু। সেখান থেকে ধানমণ্ডিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবনে গিয়ে তার হাতে সে পতাকা তুলে দেওয়া হয়। সেদিন একমাত্র সেনানিবাস ছাড়া কোথাও পাকিস্তানের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়নি। সারা দেশে উত্তোলিত হয়েছিল জয়বাংলা বাহিনীর জন্য তৈরিকৃত পতাকা। পাকিস্তান দিবসে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকার পরিবর্তে উড়ল জয়বাংলা বাহিনীর পতাকা। দেশ পেল একটি নতুন পতাকা। সে পতাকা ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে এটিই ছিল জাতীয় পতাকা। ১৯৭২ সালে ১৩ জানুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে মুক্তিযুদ্ধকালীন জাতীয় পতাকা থেকে বাংলাদেশের মানচিত্র বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ২৫ জানুয়ারি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ডিজাইন মন্ত্রিসভা অনুমোদন করে।
পতাকা উড়ছে গত তিন যুগের বেশি সময় ধরে। কিন্তু পতাকার রূপকার শিবনারায়ণ দাশের খবর কেউ নেয় না। অথচ তার কারণে পাকবাহিনী ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে কুমিল্লায় প্রথম আক্রমণ চালায় তাদের বাগিচাগাঁওয়ের বাসায়। তাকে না পেয়ে তার বাবাকে ধরে নিয়ে যায় ক্যান্টনমেন্টে। সে রাতেই তাকে হত্যা করা হয় নৃশংসভাবে। শিবনারায়ণকে ধরার জন্য দশ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা দিয়ে মাইকিং করা হয়। ঘটনার সময় তিনি শাসনগাছায় দলীয় কর্মীদের নিয়ে গাড়ির টায়ার পুড়িয়ে রাস্তায় ব্যারিকেড দিচ্ছিলেন। তিনিই আবার স্বাধীনতা পরবর্তীকালে তৎকালীন ক্ষমতাসীনদের কার্যকলাপের প্রতিবাদ করলেন। দেশব্যাপী তখন খুন, ডাকাতি, রাহাজানি ও লুটতরাজ চলছিল। স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি তখন রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা। অধিকাংশের মত তিনিও আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক মতাদর্শের সঙ্গে একমত হতে না পেরে জাসদে নাম লেখান। জেল, নির্যাতন ভোগ করেন। পরবর্তীতে জাসদের বৈপ্লবিক নীতি, আদর্শ বহির্ভূত কর্মকাণ্ডের কারণে নেতৃবৃন্দের সঙ্গেও তার মতানৈক্য ঘটে। ফলে রাজনীতির প্রতি তিনি অনেকটাই বীতশ্রদ্ধ হয়ে ওঠেন। দিনে সরকারের কর্মকাণ্ডের বিরোধিতা, রাতে এক টেবিলে বসে আপসকামিতা তিনি মানতে পারলেন না।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রূপকার ও স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের প্রথম কাতারের ছাত্রনেতা শিবনারায়ণ দাশ আজ অনেকটা স্বেচ্ছা নির্বাসনে দিন কাটাচ্ছেন। ২০০১ সালের মার্চে একটি প্রথম শ্রেণীর দৈনিক তার সাক্ষাতকারের জন্য যোগাযোগ করলে তিনি সরাসরি নাকচ করে দেন। তিনি বলেন, ‘আমি যদি পুরো ঘটনা বলি তাহলে এমন কিছু কথা বেরিয়ে আসবে যা আপনারা ছাপতে পারবেন না। এ সরকারও সে কথাগুলোকে ভালভাবে নেবে না। তাছাড়া প্রতিক্রিয়াশীল মৌলবাদীরা এসব কথায় উৎসাহিত হতে পারে। যা আমার কাম্য নয়, তাই আমি ঠিক করেছি আপাতত কিছুই বলবো না। সময় আসুক, তখন দেখা যাবে। ১৯৭১ সালে আমি কি করেছিলাম তাতে কিছু যায় আসে না। মুক্তিযোদ্ধার তালিকায়ও আমার নাম নেই। এ নিয়েও আমার কোন আক্ষেপ নেই।’
তথ্যসূত্র :
১. শিবনারায়ণ দাশ, আ স ম আবদুর রব ও শাহজাহান সিরাজের ১৯৯১-৯২ সালে গৃহীত সাক্ষাতকার
২. হাসানুল হক ইনুর লেখা ‘তিন দাগে ঘেরা বাংলাদেশ’
৩. বাংলাপিডিয়া (৩য় খণ্ড) মার্চ ২০০৩ প্রথম সংস্করণ
৪. সাপ্তাহিক দশদিশা ১৯৯১-৯২ সালে প্রকাশিত বিভিন্ন সংখ্যা
৫. দৈনিক প্রথম আলোর সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন ছুটির দিনে (১১৩ সংখ্যা
আলোচিত ব্লগ
ও মাইয়া, ক তুই, প্রেম শিখাইয়া প্রেম দিবি না ক্যান?
ও মাইয়া, ক তুই, প্রেম শিখাইয়া প্রেম দিবি না ক্যান?
আমার বুকে ছুরি মাইরা তুই মজা লইতেছিস ক্যান?
ও মাইয়া, ক তুই, প্রেম শিখাইয়া প্রেম দিবি না ক্যান?
এখন আমার কষ্ট দেইখা মজা... ...বাকিটুকু পড়ুন
ধর্মের নামে জলাতঙ্ক গ্রস্থ পাগলা কুত্তাদের হাত থেকে নিস্তার চাই।
অনেক আগের কথা। একটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশে পাগলা কুত্তাদের উপদ্র প্রচুর বেড়ে যেত। দৈনন্দিন জীবনে চলাফেরায় নিরীহ মানুষদের এসব পাগলা কুত্তার কামড় প্রায়ই খেতে হতো। তখন জনসাধারণের নিরাপত্তার... ...বাকিটুকু পড়ুন
পদ্মা সেতু
পদ্মা সেতু
ঢং দেখে আর বাঁচিনা
খালেদা না
ইউনুস না
চাইছে এবার হাসিনা!
ম্যুরাল দিলাম
বঙ্গভবন
চেতনা দিলাম, নিলিনা
কোথায় পাব হাসিনা?
পদ্মা সেতু
অন্য কিছু চাও
যদি বল আগষ্ট দেব
পাঁচ-পনের কোনটা নেবে?
নাও।
...বাকিটুকু পড়ুন
হায় হায় কয় কি!!!!
বিশ্বের ৩৫তম বৃহৎ অর্থনীতি, বছরে ১ ট্রিলিয়ন ডলার পারচেজ পাওয়ার, ৩ বিলিয়ন ডলার ফরেন ডিরেক্ট ইনভেসটমেনট ছিল, ৯৯ টা ইকোনমিক জোনে আগামী ৫-৭ বছরে ১১৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাবনা ছিলো... ...বাকিটুকু পড়ুন
=ক্লান্তি অনুভব হলেই সবুজের কাছে ফিরে যাই=
©কাজী ফাতেমা ছবি
যখনই ক্লান্তি ছুঁয়ে যায় চোখ, চোখের কিনারে ঝাপসা আলো
সবুজের কাছে যাই, যেখানে কেবল সবুজের হাতছানি,
সকল ভ্রান্তি মুছে যায়, লাগে বড় ভালো,
মিহি হাওয়ায় সুখে হয় উতলা মনখানি।
যখনই... ...বাকিটুকু পড়ুন