ছয় বছরের ভার্সিটি জীবনে নিজের ক্যাম্পাসকে এতো সুন্দর করে সাজতে আর দেখি নাই। ২০০৭ সালে ক্যাম্পাস জীবন শুরু করার পর থেকে এমন কোনো বিশেষ দিবস ছিলো না, যা ক্যাম্পাসে উদযাপন করি নাই। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯২ তম জন্মদিনকে বরণ করে নেয়ার জন্য ক্যাম্পাসের প্রতিটি কোণায় জমকালো সব আয়োজন দেখে আমি অভিভূত এবং রীতিমত বাকরুদ্ধ। কার্জন হল, টি.এস.সি. কলাভবন রেজিষ্টার বিল্ডিং ভিসি স্যারের বাংলোর আলোকসজ্জা অন্য সব বারের থেকে অনেক আলাদা, অনেক বেশি সুন্দর, অনেক বেশি উজ্জ্বল। আলোকসজ্জা থেকে বাদ যায়নি ক্যাম্পাসের বৃক্ষরাজি আর কলাবভনের প্রাচীরও। নিজের ক্যাম্পাসের এই অপরূপ সৌন্দর্য দেখে মনে মনে গর্ব অনুভব না করে পারছি না !!!
এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্তবুদ্ধি চর্চায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ !!! শুধু পুরোনো স্মৃতি আর গৌরবউজ্জ্বল ইতিহাসকে আকড়ে ধরে ই নয়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বুকে ধারণ করে মুক্তবুদ্ধি চর্চার মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে চলুক স্বমহিমায়, জন্ম দিক একের পর এক গৌরবউজ্জ্বল অধ্যায়ের, এইটা এখন একমাত্র প্রত্যাশা !!!
শুভ জন্মদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় !!!
বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচির বিবরণ এই লিংক এ পাওয়া যাবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ১ জুলাই
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৩