সময়ের নি:সঙ্গ যাত্রায় এখনো সন্তর্পনে
চলেছি স্বপ্নভুক নির্জনতাকে সঙ্গী করে
রাশি রাশি আলো ও আধারের তীব্র আস্বাদে
রক্তের গুহায় নীরবতায়।
বির্বতনের সুক্ষ্মতায় মোহমুক্তি হয়নি
শরীরের গভীরে পুস্প ও পশুর জলজ নিমগ্নতা।
শুধু রাত্রির গভীরতায় কখনো উঠে আসা
মহিমাময় পাপ ও পূন্যের বানী
পালেট দিয়ে যায় বোধের গভীরতা।
গভীরে ঘুমানো শরীর মগ্ন শরীর
মাংসের তীব্রতায় ঢাকে, বাড়ে ব্যবধান।
মগ্ন সন্তুষ্টির চেতনায় উঠে যায়
ইটের পর ইটের গাঁথুনি দেয়াল!
এই সব মোহময় নশ্বরতায় আজীবন..
বীজগন্ধ শরীরে গড়ে ওঠে সংসার
পৃথিবীর মানচিত্র ভেঙ্গে একই যাত্রার উন্মেষে
কেটে যায় অন্তস্থিত নির্জনতা।
আমিও নাহয় এক টুকরো জীবনের
আর্তনাদ শুনে বেঁচে থাকি,
জানিনা; এইভাবে কতদিন যায় মানুষের বেঁচে থাকা।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


