somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ব্যাঙ্গালোর-কাছ-দূরে থেকে দেখা শহর

০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার যৌবনরে রঙ্গণি সময় গুলো অতবিাহতি হয়েছে এই শহরে.. .. .., সুপ্রয়ি ব্লগারগণ আমি আপনাদরে উদ্দ্যেশে আমার অনুভূতি গুলো ভাগ করে নবে এই লেখায় ।
আশাকরি সাথে থাকবনে--------------
যেভাবে শুরূ

উচ্চ মাধ্যমকি পাশ করার পর ভারত সরকাররে বৃত্তি পলোম । পরিবারের সবার উপদেশে নিজ বাসভূম ছেড়ে পরদেশে যাবার সমস্ত আয়োজন করে... ভারমুক্ত হলাম । আমার বাবা/মায়রে ন্বপ্ন ছেলে উচ্চশিক্ষিত হবে, মানুষ হবে ।
যাবার দিন এসে গলে..মা/বাবার দোয়া,সবার উপদশে মালা নিয়ে এয়ারর্পোট এ হাজির হলাম..সাথে মা/বাবা ছলি .যখন বিদায় র্মূহূত এসগেলে মা’র চোখের দিকে তাকাতে পারছিলাম না । তার একমাত্র নাড়ি ছেড়া ধনকে বিদায় দিতে হয়তো তার প্রচুর কষ্ট হচ্ছলি..বাবা সাবলিল ছিলেন..
যতারীতি ইমগ্রিশেন সম্পন্ন করে, বোডিং পাস নিয়ে বিমানে আরোহন করলাম. আমার ফ্লাইট ঢাকা-কোলকাতা, কোলকাতা-ব্যাঙ্গালোর ।
বিমান উড্ডয়ন করার পর..জানালা দিয়ে দেখছিলাম আমার দেশের অপার-রূপ,মন গাইছিলো এমন দশেটি কোথাও খুজে পাবে নাকো তুমি..সত্যিই আমার তাই মনে হয়ছিলো..
৪৫ মি: র্জানি শেষ করে দমদম এয়ার্রপোটে আমার কানকেটিং ফ্লাইটের জন্য অপক্ষো করছিলাম...
ওরা যতই বাংলা বলুক আমার বারবার মনে হচ্ছিল এই মাটি,মানুষ কিছুই আমার না । আমি ছেড়ে এসেছি আমার মা,মাটি,মানুষ কে ।
আমার শিক্ষার তির্থস্খান ব্যাঙ্গালোর পৌছলাম রাত ১১.৩০ মি: । আমার পরিচিত কেউ ছি্ল না । তাই যাবার আগে আমার ইন্সষ্টিটিউট এর কো-অরডিনেটর কে ফোন করে সব ডিটেইলইস বলেছিলাম ।আমি-বিবেকানন্দ ইন্সষ্টিটিউট অব টেকনোলোজি -বিশ্বশ্বরাইয়া টেকনিক্যাল ইঊনিভাসিটি'র , ব্যাচেলর অব ইনজিনিয়ারিং ইন কম্পিউটার সাইন্স এর ছাত্র ছিলাম । উনি আমাকে এয়ারর্পোট এ রিসিভ করে হোটেলে নিয়ে গেলেন । হোটলে অশোকা-ইন । উনি আমাকে সব কিছু ভালভাবে বুঝিয়ে-সকালে ইন্সষ্টিটিউট এ দেখা হবে বলে চলে গেলেন । আর বলে গেলেন কেমন করে আমাকে ইন্সষ্টিটিউট এ যেতে হবে । আজ এতদিন পরেও উনি আমার স্মৃতিতে অম্লান ।

চলবে... ..
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অহনা বলেছিল, তুমি হারাবে না

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৫

অহনা বলেছিল, তুমি হারাবে না
অহনা বলেছিল, আমি জানি আমি তোমাকে পেয়েছি সবখানি
আমি তাই নিশ্চিন্তে হারিয়ে যাই যখন যেখানে খুশি

অহনা বলেছিল, যতটা উদাসীন আমাকে দেখো, তার চেয়ে
বহুগুণ উদাসীন আমি
তোমাকে পাওয়ার জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিয়াল ফিলিস্তিনীরা লেজ গুটিয়ে রাফা থেকে পালাচ্ছে কেন?

লিখেছেন সোনাগাজী, ১১ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০



যখন সারা বিশ্বের মানুষ ফিলিস্তিনীদের পক্ষে ফেটে পড়েছে, যখন জাতিসংঘ ফিলিস্তিনকে সাধারণ সদস্য করার জন্য ভোট নিয়েছে, যখন আমেরিকা বলছে যে, ইসরায়েল সাধারণ ফিলিস্তিনীদের হত্যা করার জন্য আমেরিকান-যুদ্ধাস্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাফসানের মা হিজাব করেন নি। এই বেপর্দা নারীকে গাড়ি গিফট করার চেয়ে হিজাব গিফট করা উত্তম।

লিখেছেন লেখার খাতা, ১১ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩


ছবি - সংগৃহীত।


ইফতেখার রাফসান। যিনি রাফসান দ্যা ছোট ভাই নামে পরিচিত। বয়স ২৬ বছর মাত্র। এই ২৬ বছর বয়সী যুবক মা-বাবাকে বিলাসবহুল গাড়ি কিনে দিয়েছে। আমরা যারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ এঁটেল মাটি

লিখেছেন রানার ব্লগ, ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ১:৫৬




শাহাবাগের মোড়ে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিলাম, মাত্র একটা টিউশানি শেষ করে যেন হাপ ছেড়ে বাঁচলাম । ছাত্র পড়ানো বিশাল এক খাটুনির কাজ । এখন বুঝতে পারি প্রফেসদের এতো তাড়াতাড়ি বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

পাইলট ফিস না কী পয়জনাস শ্রিম্প?

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ৭:৪০

ছবি সূত্র: গুগল

বড় এবং শক্তিশালী প্রতিবেশী রাষ্ট্রের পাশে ছোট ও দূর্বল প্রতিবেশী রাষ্ট্র কী আচরণ করবে ? এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধিক্ষেত্রে দুইটা তত্ত্ব আছে৷৷ ছোট প্রতিবেশি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×