ব্লগে আস্তিক নাস্তিক লাফালাফি থেকে বাচতে চাই, তাই নেট এ পাখি দেখছিলাম। সেখান থেকেই কিছু ছবি দিলাম। কেউ যদি যাবতীয় কেচাল থেকে দূরে থাকতে তাহলে দেখে নিন আপনার চেনা-পরিচিত পাখিগুলোকে আরেকবার। পাখিগুলো অনেক নিরীহ, তাই এদের থেকে নিরীহ হওয়ার শিক্ষাটি নিতে পারেন।
(যদি কোন পাখির নাম ভুল হয়ে যায়, মাফ করবেন। এটা আমার প্রথম ছবি ব্লগ। উল্টা-পাল্টা লাগছে আপলোট দিতে)
মোরগ বা মুরগীকে পাখি হিসেবে অনেকেই গন্য করেন না। কিন্তু পৃথিবীতে পাখির মধ্যে এই পাখিটিই সবচেয়ে বেশি। অনেক কাছে থাকে বলে হেলায় সুযোগ হারাবেন না, দেখে নিন এই পাখিটিকে যার সংখ্যা মানুষের সংখ্যা থেকে ৪গুন বেশি।
বাংলাদেশে এই পাখির থেকে বেশি শুধুমাত্র মুরগী-ই আছে। শহর বা গ্রামের আনাচে কানাচে এই পাখি দেখতে পাওয়া যায়। পাখিটি প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা ও পরিবেশ রক্ষায় বেশ ভুমিকা পালন করে।
মানুষের প্রিয় একটি পাখি। প্রাচীনকালে চিঠি-পত্র লেনদেনে ব্যাপক ভুমিকা রাখত। প্রযুক্তির উন্নয়নে এদের আর সেই ভুমিকা নেই। এই পাখিটির প্রতি মুগ্ধতা পাবেন, রবীন্দ্রনাথের রাজা গল্পে।
মাছরাঙ্গার সৌন্দর্য আপনাকে বিমোহিত করবেই।
ছোটবেলায় বকের ঠ্যাং এর মত কত লিখেছেন, এটা সেই বক। মিলায়ে দেখেনতো কেন এর সাথে আপনার লেখার তুলনা হত?
এই পাখির সাথে কথা বলার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। আপনার হয়েছে তো? এখনও কানে বাজে "কাকু ইষ্টি আসছে, বসতে দিন"
এটা ফিংগে। একবার এর বাসায় গেলেই বুঝবেন, কামড় কাকে বলে। দলবেধে আক্রমন করবে।
পাখিটি সত্যি অসাধারন।
বাবুই পাখি তার বাসায়
খাঞ্জা পাখি।
আরও অনেক পাখি বাদ পরে গেল
পাখিরা আমাদের সম্পদ। এরা আমাদের সৌন্দর্যময় পৃথিবীকে আরও রঙ্গীন করে তুলছে। অথচ আমরা হরহামেশাই এদের আবাস ভেঙ্গে দিই, এদের গনহারে ভোজন করি। তারপরেও বলব পাখিদেরকে একটু ভালবাসেন। এদের অনেকেই আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। আমাদের একটু সুদৃষ্টিই পারে এদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


