somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশে পড়াশুনার মান ১৪১ তম!

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন ডাটাবেজ থেকে নেয়া তথ্যের উপর ভিত্তি করে বাংলাদেশে পড়াশুনার মান ১৪১ তম । (২০১৮) । পুরো তালিকাটিই পোষ্টের শেষাংশে যুক্ত করা হল।

উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন নিয়ে ভোরের কাগজে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে প্রফেসর ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ এর একটি প্রতিবেদন সরাসরি তুলে ধরছি - বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অবকাঠামো সুবিধা, কারিকুলাম ডেভেলপমেন্ট, সিলেবাস, ফ্রেমওয়ার্ক দেখতে হবে। বছর শেষে শিক্ষককে মূল্যায়নের সংস্কৃতি চালু করতে হবে। মানহীন উচ্চশিক্ষা নামের পাগলা ঘোড়ার লাগাম এখনই টেনে না ধরলে এর নেতিবাচক প্রভাব গ্রাস করে ফেলবে আগামী প্রজন্মকে।

বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কয়েকটি খাতে বাংলাদেশে অগ্রগতি ঈর্শ্বনীয়। বিশেষ করে যোগাযোগ, স্বাস্থ্য, প্রাথমিক শিক্ষা, উৎপাদন, মৎস্য, পশুপালন, আর্থিক ক্রমধারা ইত্যাদি। পশ্চিমা অনেক দেশ আমাদের এ গতি দেখে বিস্মিত। আমি নিজেও এ উন্নয়নে গর্ববোধ করি।

কিন্তু একজন শিক্ষক হিসেবে বলতে দ্বিধা নেই বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার গুণগত মান সম্পর্কে। উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ে এই মুহূর্তে বাস্তব, দৃশ্যত পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে ভয়াবহ অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে এ জাতি। আমি দীর্ঘদিন ধরে এ বিষয়ে কথা বলে আসছি, জানি না কতটুকু আমলে নিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে পুঞ্জীভূত বিরাজমান যে সমস্যা তা দ্রুত সমাধান করা দরকার।

তবে একাদশ জাতীয় নির্বাচনের নতুন শিক্ষামন্ত্রীর কাছে আমি দারুণভাবে প্রত্যাশা করছি, উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নে নবগঠিত বাংলাদেশ এক্রেডিটেশন কাউন্সিলকে (বিএসি) কর্মময় ও সক্রিয় করতে অবশ্যই দ্রুত এগিয়ে আসবেন। কারণ শিক্ষার মানোন্নয়ন, গবেষণা ও সিলেবাস কারিকুলাম ডেভেলপমেন্টে এখনই হাত না দিলে ভবিষ্যতে এর দায় আমাদের নিতে হবে।

আমাদের দেশের উচ্চশিক্ষার মান নিয়ে বিশ্বের অনেক দেশে প্রশ্ন আছে। দিনকে দিন সার্টিফিকেট মূল্যায়নে পিছিয়ে পড়েছি আমরা। এর মূল কারণ হলো গবেষণাহীন, সেকেলে শিক্ষা, অগভীর ও অগোছালো শিক্ষা পদ্ধতি। শৃঙ্খলা ও মানোন্ননে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া দরকার।

বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের তথ্য মতে, উচ্চশিক্ষা মানের দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে নিচে অবস্থান করছে বাংলাদেশ। আর বৈশ্বিক পরিম-লে উচ্চশিক্ষার মানের দিক দিয়ে ১৩৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৮৪তম। এ ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে ভারত।

বৈশ্বিক অবস্থানে ভারত ২৯তম। বাকি দেশগুলোর মধ্যে শ্রীলঙ্কা ৪০, পাকিস্তান ৭১ ও নেপালের অবস্থান ৭৭তম। এটি সত্যিই উদ্বেগজনক চিত্র। স্বাধীনতার এতদিন পরও উচ্চশিক্ষার তেমন গুরুত্ব বাড়েনি এ দেশে। এ খাতে চোখ দেয়নি কেউই।

ব্যানবেইসের তথ্য মতে, উচ্চশিক্ষায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজগুলোতে আসন সংখ্যা প্রায় সাড়ে ছয় লাখের সামান্য বেশি। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন রয়েছে ৫৩ হাজার ২শটি প্রায়। আর প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে ৩ লাখ ২৭ হাজার প্রায়।

এর বাইরে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বেশকিছু আসন রয়েছে। উচ্চশিক্ষা যে হারে বিস্তৃত হয়েছে, বর্তমানে দেখা যায় ইন্টার লেভেলে ৩৬ লাখ শিক্ষার্থী রয়েছে। তারা ১৫৫টি প্রাইভেট ও সারাদেশে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ভুক্ত প্রায় ২ হাজার বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অনার্স, মাস্টার্স সম্পন্ন করছে।

এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে, এতগুলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কী পড়ানো হচ্ছে তাদের। অথচ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেয়া হচ্ছে কাড়ি কাড়ি টাকা। আমরা প্রায়ই দেখি দেশে হাজার হাজার শিক্ষার্থী উচ্চ শিক্ষিত হওয়ার পরও বেকার হয়ে রাস্তায় চাকরির জন্য ঘুরছে। এর মূল কারণ হলো মানহীন শিক্ষায় শিক্ষিত তারা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমনো দেখা গেছে, ১৯৭৭ সালের জনৈক শিক্ষার্থীর হ্যান্ড নোট নীলক্ষেত থেকে ফটোকপি করে পড়ছে ২০১৯ সালের শিক্ষার্থীরা। যুগ যুগ ধরে চলছে ডিপার্টমেন্টের ওই বড় ভাইয়ের নোট। একই বিভাগের গৎবাঁধা সেই নোট তোতা পাখির মতো ঠোঁটস্থ করে যাচ্ছে। পাস করছে তারা কিন্তু মেধাহীনভাবে।

এখনো চার-পাঁচ দশক আগের সিলেবাসে চলছে বেশকিছু ডিপার্টমেন্ট। গবেষণার ধারের কাছেও নেই এগুলো। এ হলো আমাদের উচ্চশিক্ষার একাংশের চিত্র। বিশ্ববিদ্যালয় কলেজগুলোর অবস্থা আরো ভয়াবহ। সাত কলেজের ঝামেলা তো লেগেই আছে।

উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে আমাদের সমস্যা :

দেশের প্রায় ৯০ ভাগ কলেজে এইচএসসি ও অনার্স-মাস্টার্স একই প্রতিষ্ঠানে পড়ানো হয়। এটি একটি অসঙ্গত ব্যাপার এই কারণে যে, একজন শিক্ষক এইচএসসি এবং অনার্স দুই লেভেলে পড়াচ্ছেন। এটা হতে পারে না। কারণ অনার্সে পড়ানোর সক্ষমতা, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, মেধা আদৌ আছে কী তার? উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করার যে মানদ- তাতে তা নিরুপিত হচ্ছে না। দুই লেভেলকে আলাদা করতে হবে আগে। প্রভাষক ও অধ্যাপক এই দুইকে এক করে ফেলছে আমাদের অদক্ষ সিস্টেম।

শিক্ষক নিবন্ধন পদ্ধতি আরো স্পষ্ট, যৌক্তিক, আধুনিক করতে হবে। সৃষ্টিশীল প্রশ্ন দ্বারা তাদের জর্জরিত করতে হবে। এতে করে বুঝা যাবে, বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনায় সে কতটা চিন্তাশীল।

শিক্ষকদের বেতন কাঠামো আরো উন্নত করতে হবে। যাতে মেধাবী শিক্ষার্থীরা শিক্ষকতা পেশায় আগ্রহী হন। প্রায় শোনা যায়, উচ্চ শিক্ষিত হওয়ার পরও কোথাও চাকরি হচ্ছে না। এক সময় সে এলাকার চেয়ারম্যানের মেয়েকে বিয়ে করে তার বাপ-দাদার প্রতিষ্ঠিত স্কুল বা কলেজে শিক্ষকতা শুরু করে দেন।

এভাবে শিক্ষকতা পেশার মাঝে জন্ম নিচ্ছে অনীহা, অপেশাদারিত্ব, অস্থিতিশীলতা। আমরা যদি মানসম্মত শিক্ষক দিতে না পারি তাহলে মানসম্মত শিক্ষা কখনোই দিতে পারব না। সে জন্য বেতন কাঠামো উন্নত করতে হবে। শিক্ষক নির্বাচনে নিষ্ঠ হতে হবে, শিক্ষা ব্যয় বাড়াতে হবে, নিয়োগ পরীক্ষা সুষ্ঠু হতে হবে।

আশার কথা হলো, এবার নির্বাচনী ইশতেহারে আওয়ামী লীগ শিক্ষা খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ ব্যয় করবে বলে অঙ্গীকার করেছে। অতীতে ইউনেস্কোর সুপারিশ ছিল এ খাতে ৪ শতাংশ ব্যয়ের। বর্তমানে শিক্ষা খাতে ব্যয় হচ্ছে মাত্র ২ শতাংশ।

মানের বিচারে, রাজধানী ঢাকার সঙ্গে দেশের অন্যান্য এলাকার চিত্র পুরো অমিল। ঢাকার বাইরের অনেক কলেজে ২/৪ জন শিক্ষক দিয়ে একাডেমিক কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের দেয়া হচ্ছে মাস্টার্স ডিগ্রি। এত স্বল্পসংখ্যক শিক্ষক দিয়ে এত বড় কোর্স চালালে মানোন্নয়ন হবে কী করে? প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত, উপযুক্ত শিক্ষক বা গবেষণা এগুলো অনেক পরের বিষয়।

উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নে আরো একটি বড় বাধা শিক্ষক নিয়োগের স্পষ্টতা নিয়ে। প্রথমে আমাদের নিয়োগ প্রক্রিয়াটির দিকে নজর দিতে হবে। অস্বচ্ছ, অযোগ্য, সুপারিশে, স্বজনপ্রীতি ও দলীয় চাপে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে শিক্ষকদের। অনেক জায়গায় অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ হয়, এমনটাও শুনেছি। উন্নত বিশ্বের কোথাও এমনটি হয় বলে আমার জানা নেই।

আরো অবাক করার বিষয় হচ্ছে, মাত্র ৫-১০ মিনিট একটা ভাইভা নিয়েই নিয়োগ দেয়া হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষকদের। সময় পাল্টে গেছে, তাই এখন অনেক কিছু খতিয়ে দেখতে হবে। শিক্ষার্থীর একাডেমিক পুরো রেকর্ড, রি-কমান্ডেশন, ক্লাসরুম পারফরমেন্স দেখতে হবে এবং তার গবেষণাপত্রগুলো মানসম্মত কিনা তা দেখতে হবে।

এসব বিষয় দেখে সুস্পষ্ট, বিধিবদ্ধ নিয়মে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া উচিত। শুধু শিক্ষক নিয়োগ নয়, তাদের পদোন্নতির ক্ষেত্রেও স্পষ্টতা থাকা খুব জরুরি। তৈল মর্দন বা দলীয় গুরুত্বকে না দেখে তার গবেষণাকে আন্তর্জাতিকমান ও আদর্শিকভাবে গণ্য কিনা খতিয়ে দেখতে হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রত্যেক ধাপে ‘ওয়েব অব সায়েন্স’ ‘স্কোপাস’-এ ইনডেস্ক করা আছে এমন জার্নালে অন্তত একটি করে প্রকাশিত আর্টিকেল থাকা বাধ্যতামূলক করা যেতে পারে। অনেকেই ভাইভা বোর্ডে অসংখ্য গবেষণা দেখিয়ে পদোন্নতি পান কিন্তু একটু সময় নিয়ে দেখলে বুঝা যাবে তা কতটুকু মানসম্পন্ন।

যে সব জার্নালের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর জিরো, কেউ পড়ে না, সাইটেশন নেই, এইচ ফ্যাক্টর বা এন ফ্যাক্টর ঠিক নেই সে সব বিষয়গুলোর দিকে আমাদের নজর দিতে হবে। ইন্টারনেটে সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে জার্নাল কতখানি এভেলঅ্যাবল তা দেখতে হবে। অনেক জার্নাল প্ল্যাজারিজম চেক করে না। এ ক্ষেত্রে প্রত্যেকটা প্রবন্ধ প্রকাশের আগে প্ল্যাজারিজম চেক বাধ্যতামূলক করা দরকার।

কেউ মিশেল ফুকোর লেখা কপি করলে সেটা যুক্তরাষ্ট্র থেকে মেইল দিয়ে জানাতে হবে কেন? এটা মানসম্মত জার্নালে তো প্রকাশই হওয়ার কথা না। এগুলো সার্বিক পর্যবেক্ষণ ও উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নে সদ্য গঠিত বাংলাদেশ এক্রেডিটেশন কাউন্সিলকে সক্রিয় করার বিকল্প নেই। শিক্ষার মানোন্নয়নে বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে শিক্ষাবিষয়ক কাউন্সিল থাকলেও বাংলাদেশে এখনো অধরাই এ পরিকল্পনা।

শুধু মাস্টার্স পাস করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েছেন এমন নজির বিশ্বে বিরল। এমফিল, পিএইডি ও গবেষণায় অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বর্তমানে যে প্রক্রিয়ায় বা পরীক্ষায় শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হচ্ছে তা উন্নত বিশ্বে অচল। আশির দশকের বিধিনিয়মের মধ্যে এখনো নিয়োগ দেয়া হয়।

যার কারণে মেধা যাচাই, সক্ষমতা নিরূপণ করা সম্ভব হচ্ছে না। গবেষণায় দক্ষতা বাড়াতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মানেই গভীরতা, গবেষণা ও জ্ঞানের আধার। গুণগত, উন্নতমানের শিক্ষাব্যবস্থার জন্য উল্লিখিত পন্থাগুলোকে গুরুত্ব দিতেই হবে।

এগুলোর পাশাপাশি সরকারি, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অবকাঠামো সুবিধা, কারিকুলাম ডেভেলপমেন্ট, সিলেবাস, ফ্রেমওয়ার্ক দেখতে হবে। বছর শেষে শিক্ষককে মূল্যায়নের সংস্কৃতি চালু করতে হবে। কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ সংস্কৃতি চালু থাকলেও তা সার্বজনীন নয়।

আন্তর্জাতিক মানের প্রোগামকে লক্ষ্য রেখে পড়াতে হবে। একজন শিক্ষার্থী এসব বিষয় কেন পড়বে, কী অর্জন করবে, বিষয়ভিত্তিক কী পরিবর্তন আসবে ইত্যাদির দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। মানহীন উচ্চশিক্ষা নামের পাগলা ঘোড়ার লাগাম এখনই টেনে না ধরলে এর নেতিবাচক প্রভাব গ্রাস করে ফেলবে আগামী প্রজন্মকে।

পরবর্তী সময়ে এ খাতে যতই বাজেট বাড়ানো হোক না কেন, কোনো কাজেই তা আসবে না আর। তাই এখনই সময় উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন ও গবেষণার ওপর তীক্ষè দৃষ্টি দেয়ার।

প্রফেসর ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ : শিক্ষাবিদ ও গবেষক।


International Education Database

The International Education Database goal is to measure and rank the impact each nation’s education system has had in stabilizing their economy, and in developing their social environment.

The International Education Database will also serve as a public center to survey, evaluate, and report the progress of the educational goals of the United Nation’s Sustainable Development Goal Initiative (2015 to 2030).

Below, is the current rankings for 2018:

1. South Korea

2. Finland

3. Norway

4. Russia

5. Hong Kong

6. Japan

7. Estonia

8. Latvia

9. Israel

10. Sweden

11. Lithuania

12. Denmark

13. Ireland

14. Taiwan

15. Kazakhstan

16. Slovenia

17. Georgia

18. Singapore

19. Cyprus

20. China

21. United Kingdom

22. Croatia

23. Poland

24. Italy

25. Saudi Arabia

26. United States

27. Mexico

28. New Zealand

29. Kyrgyzstan

30. Serbia

31. Canada

32. France

33. Australia

34. Iceland

35. Germany

36. Hungary

37. Netherlands

38. Greece

39. Belgium

40. Luxembourg

41. Spain

42. Czech Republic

43. Austria

44. Portugal

45. Argentina

46. Switzerland

47. Bulgaria

48. Malta

49. Iran

50. Chile

51. Slovakia

52. Romania

53. Macau (PRC)

54. Liechtenstein

55. Kenya

56. Tajikistan

57. Ghana

58. Colombia

59. Moldova

60. Oman

61. Qatar

62. Indonesia

63. Ecuador

64. Dominican Republic

65. Vietnam

66. Malaysia

67. Azerbaijan

68. Costa Rica

69. Belarus

70. United Arab Emirates

71. Albania

72. Bahrain

73. Brunei

74. Montenegro

75. Maldives

76. Turkey

77. Nepal

78. Tunisia

79. Uzbekistan

80. Jordan

81. Mongolia

82. Mauritius

83. Barbados

84. Aruba (Neth.)

85. Cuba

86. Ukraine

87. Peru

88. Algeria

89. Republic of Macedonia

90. Uruguay

91. Sri Lanka

92. Bolivia

93. Suriname

94. Fiji

95. Grenada

96. Brazil

97. Dominica

98. Armenia

99. Thailand

100. eSwatini

[The Rankings are based on information made available by each country to international education, economic, and intelligence Sources ]

101. El Salvador

102. Guatemala

103. British Virgin Islands (UK)

104. Sao Tome and Principe

105. Niue (NZ)

106. Kiribati

107. Seychelles

108. Morocco

109. Venezuela

110. Cambodia

111. Turkmenistan

112. Kuwait

113. Trinidad and Tobago

114. Guyana

115. Cape Verde

116. Belize

117. Saint Lucia

118. Saint Vincent and the Grenadines

119. India

120. Egypt

121. Cameroon

122. Senegal

123. North Korea

124. Laos

125. Panama

126. Lesotho

127. Puerto Rico (US)

128. Bhutan

129. Antigua and Barbuda

130. Saint Kitts and Nevis

131. San Marino

132. Palau

133. Tuvalu

134. South Africa

135. Rwanda

136. Benin

137. Honduras

138. Lebanon

139. Jamaica

140. Bosnia and Herzegovina

141. Bangladesh

142. Burma (Myanmar)

143. Malawi

144. Mauritania

145. Namibia

146. East Timor

147. Solomon Islands

148. Vanuatu

149. Bahamas

150. Ethiopia

151. Philippines

152. Uganda

153. Burkina Faso

154. Paraguay

155. Palestine

156. Gambia

157. Tonga

158. Bermuda (UK)

159. Nauru

160. Pakistan

161. Cote d’Ivoire

162. Mali

163. Togo

164. Sierra Leone

165. Republic of the Congo

166. Botswana

167. Equatorial Guinea

168. Djibouti

169. Marshall Islands

170. Sudan

171. Mozambique

172. Madagascar

173. Niger

174. Chad

175. Liberia

176. Libya

177. Comoros

178. Tanzania

179. Iraq

180. Burundi

181. Guinea

182. Eritrea

183. Nicaragua

184. Federated States of Micronesia

185. Nigeria

186. Yemen

187. Zimbabwe

188. Haiti

189. Papua New Guinea

190. Gabon

191. Guinea-Bissau

192. Angola

193. Afghanistan

194. Syria

195. Zambia

196. Kosovo

197. Democratic Republic of the Congo

198. Andorra

199. Central African Republic

200. South Sudan

201. Somalia

NOT RANKED: England , Northern Ireland , Scotland , Wales , Monaco, Vatican City, Mayotte (France) , Reunion (France), Canary Islands (Spain) , Ceuta (Spain) , Madeira (Portugal) , Melilla (Spain) ,Saint Helena (United Kingdom)



সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৫
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×