somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার
আঁচলের ঘ্রাণে বিমোহিত হতে মনে প্রেম থাকা লাগে। চুলের গন্ধ নিতে দুহাত বাড়িয়ে দেয়া লাগে। হাহাকার থাকা লাগে। দুনিয়া ছারখার হওয়া লাগে। সবাই আত্মা স্পর্শ করতে পারে না।আমার সমস্ত হাহাকার ছারখারে তুমি মিশে আছো।

এ প্রতিবাদ এত সহজে থামবে না,দ্রোহের আগুন জ্বলুক হোক প্রতিবাদ

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সালটা ১৯৯৫ তখন ফেসবুক ছিল না টুইটার ছিল না এত মিডিয়া ছিল না,তবুও ইয়াসমিন হত্যা নিয়ে দ্রোহের আগুন জ্বলেছিল,পুরো দিনাজপুর স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল,প্রশাসন বাধ্য হয়েছিল এই হত্যার বিচার করতে ফাঁসি হয়েছিল জড়িত তের,আজ মিডিয়া আছে ফেসবুক আছে টুইটার আছে এই সামান্য মানব বনধন দিয়ে কিছুই হবে না,পুরো কুমিল্লা শহর অবরধ করে দেয়া হোক।বাধ্য করা হোক এই হত্যার বিচার করতে,আর একটা তনুও যেন বিপদে না পরে,আমরা সবাই তাই চাই,এখানে কোন গাছড়া দেয়ার সুযোগ নাই
ঘড়িতে তখন রাত সাড়ে ৩টা। চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। নিস্তব্ধতা ভেঙে মহাসড়ক দিয়ে শাঁ শাঁ করে নাইট কোচ ছুটে চলছে। একটি মাত্র চায়ের দোকানে দু-তিন জন ক্রেতা বসে আছে। মহাসড়কের দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ১৪ বছরের একটি কিশোরী। বাসের জন্য অপেক্ষায় সে। চোখেমুখে তার উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। হঠাৎ একটি পুলিশের পিকআপ এলো। পিকআপের ভিতর থেকে তিন পুলিশ লোলুপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে কিশোরীর দিকে। কোথায় যাবে, এমন প্রশ্ন কিশোরীকে করল এক পুলিশ। কিশোরীটি জানাল দিনাজপুর তার মায়ের কাছে যাবে। মায়ের জন্য তার প্রাণ কাঁদছে। মায়ের কাছে পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কিশোরীকে তাদের সঙ্গে পিকআপে তুলে নিল। কিছু দূর যাওয়ার পরই এই ভালোমানুষী চেহারার পশুগুলোর আসল রূপ উন্মোচিত হয়। রক্ষক তখন ভক্ষকের বেশে। পিকআপেই ধর্ষণের চেষ্টা। হায়েনাদের কাছ থেকে রক্ষা পেতে গাড়ি থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ে কিশোরীটি। আবারও তাকে তুলে নেয়। দশমাইলের আদিবাসী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কিশোরীকে নিয়ে যায় তারা। সেখানে উপর্যুপরি ধর্ষণ শেষে হত্যা করে কিশোরীকে। গাড়িতে কিশোরীর দেহ তুলে নেয়। চলন্ত গাড়ি থেকেই ছুড়ে ফেলে দেয় হতভাগ্য কিশোরীর নিথর দেহ। দিনাজপুরের সেই কিশোরী ইয়াসমিনের ঘটনা এটি। পুলিশবেশী হায়েনার দল ইয়াসমিনকে তার মায়ের কাছে নিয়ে যায়নি। মাকে দেখতে যে কিশোরী মেয়েটি ঢাকা থেকে ছুটে চলে এসেছিল একদম একা। ভয়ডর পেছনে ফেলে পৌঁছে গিয়েছিল মায়ের দোরগোড়ায়। কিন্তু মায়ের কাছে পৌঁছে দেওয়া দূরে কথা, ১৪ বছরের ইয়াসমিনকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেছে পুলিশরূপী দুর্বৃত্তরা। শুধু তাই নয়, দুনিয়া থেকেই তাকে বিদায় করে দিয়েছে নির্মম নির্যাতন করে। আজ থেকে ২০ বছর আগে ইয়াসমিন ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় সারা দেশ যেন কেঁপে উঠেছিল। কেঁেপ উঠেছিল তৎকালীন সরকারের ক্ষমতার ভিতও। বাংলাদেশের ইতিহাসে ইয়াসমিন হত্যাকাণ্ডটি সর্বাধিক আলোচিত ঘটনা। ইয়াসমিনকে নিয়ে চলচ্চিত্র ও নাটক তৈরি হয়েছে। কবি, সাহিত্যিক ও লেখকরা ইয়াসমিনকে নিয়ে বহু লেখালেখি করেছেন। বই প্রকাশ করেছেন। ১৯৯৫ সালের ২৪ আগস্ট ইয়াসমিন ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় সারা দেশে তোলপাড় শুরু হয়। উত্তাল হয় গোটা দিনাজপুর। শান্ত মানুষ গর্জে ওঠে। গুলি চালায় পুলিশ। এতে জীবন দিয়েছেন অন্তত সাতজন। আর পঙ্গুত্ববরণ করতে হয়েছে অগণিত মানুষকে। কারফিউ দিতে হয় সরকারকে। ইয়াসমিন হত্যার পর থেকে প্রতি বছর ২৪ আগস্ট ‘ইয়াসমিন হত্যা দিবস’ বা ‘নারী নির্যাতন ও প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। পরে এ ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশের তিন সদস্যকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মামলার বিচারের রায় কার্যকর করা হয়। পত্রিকাগুলোয় ইয়াসমিনের ঘটনাটি প্রকাশ হয় ধারাবাহিক প্রধান সংবাদ হিসেবে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, দিনাজপুর শহরের রামনগর এলাকার রিকশাচালক মৃত এমাজ উদ্দিন ও শরিফা বেগমের একমাত্র মেয়ে ইয়াসমিন বেগম। শহরের লালবাগ কোহিনূর স্কুলের পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ত সে। বাবা মারা যাওয়ার পর লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যায় ইয়াসমিনের। সংসারে অভাবের তাড়নায় মাত্র ১২ বছর বয়সে ১৯৯২ সালে গৃহপরিচারিকার কাজ করতে ঢাকায় যায়। সে আবুল আহসান আহমদ আলী নামের এক ব্যক্তির ঢাকার ধানমন্ডি ১ নম্বর সড়কের ১৩ নম্বর বাসার এক পরিবারে গৃহপরিচারিকার কাজ করত। আবুল আহসান আহমদ আলীর গ্রামের বাড়িও দিনাজপুর। টানা তিন বছরে একবারও দিনাজপুরে মায়ের কাছে আসা হয়নি ইয়াসমিনের। তাই বাড়িতে আসার জন্য বিশেষ করে মাকে দেখার জন্য ভীষণ উতলা ছিল সে। গৃহস্বামী তাকে দুর্গাপূজার ছুটিতে যাওয়ার কথা বলেন। কিন্তু বাড়ি যাওয়ার জন্য উতলা ইয়াসমিন সে বাক্যে সান্ত্বনা পায়নি। এ কারণে ১৯৯৫ সালের ২৩ আগস্ট ওই পরিবারের ছেলেকে স্কুলে পৌঁছে দিয়ে কাউকে কিছু না জানিয়ে একাই দিনাজপুরের উদ্দেশে রওয়ানা হয়ে যায়। সে উঠে পড়ে দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁওগামী নৈশ কোচ হাছনা এন্টারপ্রাইজে। ২৪ আগস্ট ইয়াসমিন রাত ৩টার দিকে দিনাজপুরের দশমাইল মোড়ে নামে। কোচের সুপারভাইজার দশমাইল মোড়ের পান দোকানদার জাবেদ আলী, ওসমান গনি, রহিমসহ স্থানীয়দের কাছে কিশোরী ইয়াসমিনকে দিয়ে সকাল হলে মেয়েটিকে দিনাজপুর শহরগামী যেকোনো গাড়িতে তুলে দেওয়ার অনুরোধ জানান। কিন্তু এর কিছুক্ষণের মধ্যে দিনাজপুর কোতোয়ালি থানা টহল পুলিশের একটি পিকআপ ভ্যান সেখানে আসে। তারা মেয়েটিকে মায়ের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে নিয়ে যায়। পরে ধর্ষণ ও হত্যা করে। পরদিন সকালে ইয়াসমিনের লাশ পাওয়া যায় দিনাজপুর-দশমাইল মহাসড়কে রানীগঞ্জ ব্র্যাক অফিসের সামনে। ডাক্তারি পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়, পুলিশ হেফাজতে ধর্ষণ শেষে খুন হয় ইয়াসমিন। পুলিশের এ পৈশাচিক ঘটনা জানাজানি হলে দিনাজপুরবাসী ক্ষোভে ফেটে পড়েন। বিক্ষুব্ধ জনতা শহরে প্রতিবাদ মিছিল বের করে। দিনাজপুর কোতোয়ালি পুলিশ ‘একজন অজ্ঞাত পরিচয় যুবতীর লাশ উদ্ধার’ মর্মে ঘটনাটি সাজিয়ে থানায় একটি ইউডি মামলা ফাইল করে। লাশের তড়িঘড়ি ময়নাতদন্ত শেষে আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলামের মাধ্যমে বালুবাড়ি শেখ জাহাঙ্গীর গোরস্থানে দাফন করা হয়। লাশের কোনো প্রকার গোসল ও জানাজা হয়নি। এখানে উল্লেখ্য যে উত্তর গোবিন্দপুর এলাকায় পড়ে থাকা ইয়াসমিনের লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির উদ্দেশ্যে কোতোয়ালি থানার এসআই স্বপনকুমার প্রকাশ্যে জনতার সামনেই লাশ উলঙ্গ করে ফেলেন, যা উৎসুক জনতার মাঝে ক্ষোভ সঞ্চার করে। এ নিয়ে পরদিন দিনাজপুরে বিক্ষোভ মিছিল হয়। পুলিশ ও প্রশাসনের রহস্যময় আচরণ জনমনে কৌতূহল ও বিক্ষোভ শতগুণে জাগিয়ে তোলে। এক পর্যায়ে ২৬ আগস্ট স্থানীয় জনতা কর্তৃক রামনগর মোড়ে মিটিং আহ্বান করে প্রচার চালানোর সময় কোতোয়ালি থানা এলাকায় পুলিশ মাইক ভেঙে দেয়। এ ঘটনায় আশপাশ এলাকার লোকজন সংগঠিত হয়। সন্ধ্যার পরে রামনগর মোড়ে ইয়াসমিনের গায়েবি জানাজা শেষে রাত ১০টার দিকে প্রতিবাদী জনতা বিক্ষোভ মিছিলসহকারে কোতোয়ালি থানা ঘেরাও করে। ক্ষুব্ধ জনতা কোতোয়ালি থানার সীমানাপ্রাচীর ভেঙে ফেলে এবং সারা রাত থানা অবরোধ করে রাখে। এ সময় পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ ও ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে। এতে আট-দশ ব্যক্তি আহত হয়। ২৭ আগস্ট শহরে থমথমে পরিস্থিতির মধ্যেই বেলা ১১টার দিকে ঘটনার প্রতিবাদ ও সব প্রশাসনিক কর্মকর্তার বদলি এবং দোষী পুলিশ কর্মকর্তাদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষুব্ধ জনতা শহরে একটি বিশাল মিছিল বের করলে মিছিলে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। মুহূর্তেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। মিছিলকারীদের লক্ষ্য করে পুলিশ শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বিচারে গুলি চালালে সামু, কাদের ও সিরাজসহ সাতজন নিহত হন। আহত হয় তিন শতাধিক মানুষ। পরে বিক্ষুব্ধ জনগণ শহরের চারটি পুলিশ ফাঁড়ি জ্বালিয়ে দেয়। শহরের আইনশৃঙ্খলা পুরোপুরি ভেঙে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শহরে ১৪৪ ধারা (কারফিউ) জারি করা হয়। নামানো হয় বিডিআর। দিনাজপুর থেকে তৎকালীন জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
মামলা ও বিচার প্রক্রিয়া : এসব ঘটনায় দিনাজপুরবাসীর পক্ষে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়; যার মধ্যে নিরাপত্তার কারণে ইয়াসমিন হত্যা মামলাটি দিনাজপুর থেকে স্থানান্তর করা হয় রংপুরে। ১৯৯৭ সালের ৩১ আগস্ট রংপুরের জেলা ও দায়রা জজ আবদুল মতিন মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ে আসামি পুলিশের এএসআই মইনুল, কনস্টেবল আবদুস সাত্তার ও পুলিশের পিকআপ ভ্যান চালক অমৃত লাল বর্মণের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ বিধান, ১৯৯৫-এর ৬ (৪) ধারায় ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুর আদেশ দেওয়া হয়। ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বরে রংপুর জেলা কারাগারের অভ্যন্তরে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
এখন সেই তনুর বিষয় চেপে যাওয়ার চেষ্টা হচ্ছে কিছু বিষয় সামনে এসেছে সেগুলো হলো
১।যেহুতু ক্যান্টনমেন্ট এলাকা CCTV ক্যামেরা দ্বারা আবৃত,
যেই স্থানে তনুকে ধর্ষণ করা হয়েছিলো তার আশেপাশে CCTV আছে৷ তাহলে ঐসব ফুটেজ গ্যালো কই?
সেনাবাহিনীর CCTV ফুটেজও মেবি 'হ্যাক' হইসে....
ঘটনাস্থলের দুইপাশেই সেনা ক্যাম্প আছে!
সেনানিবাস এলাকায় ঢুকতে গেলে আপনার সমস্ত তথ্য দিয়ে প্রয়োজনীয় কারন উল্লেখ করে ঢুকতে হবে.....তাহলে ধর্ষকরা যদি বাইরে থেকে ঢুকে থাকে তবে সেনাবাহিনীর কাছে নিশ্চই সেই তথ্য আছে!!??
হত্যাকান্ডের পর তনুর বাসায় তার কোনো সহপাঠিকে নাকি সেনাবাহিনী ঢুকতে দেয়নি.!।
(এই সতর্কতা ঘটনার আগে কই ছিলো?)
দুইদিন হয়ে গেল, সেনানিবাস থেকে কোন তথ্য কেউ দিল না।
আস্পষ্ট হলেও বোঝা যাচ্ছে হত্যাকান্ডে কারা জরিত।
২।...আমার এক খালাতো বোনের কাছ থেকে শুনেছি, ক্যান্টনমেন্টের এক সৈনিক ওকে (সোহাগী জাহান তনু) বিরক্ত করতো।"
- তনুর ছোটভাই আনোয়ার হোসেন।
( প্রথম আলো, ২৪ মার্চ, ২০১৬।)
সমরে আমরা, শান্তিতে আমরা, সর্বত্র আমরা দেশের তরে।।।
বাকিটা চিন্তা করুন।
এখন আমরা কেউ কথা কমু না। এখন আমরা গোল হয়ে বসে বিটিভিতে দেখুম শান্তি মিশনে আমাগো সেনাবাহিনীর অবদান। কোন দেশেও যেন কিছুদিন আগে মিশনে গিয়ে এদের কেউ ধর্ষণ করেছিলো। তবে এগুলো কিন্তু বাদ।
সারাবছর লেফট রাইট করলে এক বিঘা জমিতে কয় মণ ধান উতপন্ন হয়?
_ হুমায়ূন আজাদ স্যার বলেছিলেন
বঙ্গবন্ধু তাদের হাল চাষ করে খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন
কর্নেল তাহেল ঐ পাকিস্থাি ধাচের আর্মি না রেখে রিপাবলিকান গার্ডের পরামর্শ দিয়েছিলেন
প্রশ্ন হলো
বাংলার সেনাবাহিনীকে নানাভাবে খুশি রাখার চেষ্টা করা হয়, হচ্ছে। সাম্প্রতিককালে একটু বেশীই হচ্ছে- প্রমোশন, পদমর্যাদা, আবাসন, ব্যবসা ইত্যাদি দিয়ে।
এতকিছুর পাশাপাশি এখন সেনাবাহিনীকে নারীও ভেট দিতে হবে নাকি??
তনু ধর্ষণ হত্যায় সেনাবাহিনী এখন নীরব কেন...?? ক্যান্টনমেন্টের ভেতরকার ঘটনায় জবাব দেয়ার দায়িত্ব কার????
এখন হয়বো শুধু লেফটরাইট লেফটরাইট।
আসুন, আমরা সকলে মিলে ঐ একটা "সৈনিক" কে তার বীরত্বের জন্য তাকে একটা বীরত্বসূচক পদক দেয়। আর একটা রাষ্ট্রীয় কুচকাওয়াজের আয়োজন করি। আচ্ছা, এখন দেয় ঐ পদকের একটা নামও আছে। কি যেন

প্রশাসন যদি তনু হত্যার বিচার করতে না এগিয়ে আসে তবে আমাদের পরবর্তী পদক্ষেপ গুলো হলোঃ
১. কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ অনিদিষ্ট কালের জন্য বন্ধ ঘোষনা করা হবে।
২. কুমিল্লা ওক্যান্টনমেন্ট এলাকার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষনা করা হবে।
৩. রেল লাইন অবরোধ করা হবে।
৪. ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করা,কোন প্রকার
বানিজ্যিক যানবাহন চলতে দেয়া যাবেনা
৫,ডি,সি অফিস অবরোধ এবং কর্মবিরতি
৬,থানা অবরোধ,কর্মবিরতি
৭,সকল শিক্ষক কর্মবিরতি দেবেন
৮,দৈনিক মিছিল, বিক্ষোভ করা হবে
৯,ছাত্রীরা অনশন করবে
১০,প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রতিবেদন পাঠানো হবে।
‪#‎Justice‬ For tonu
এ প্রতিবাদ এত সহজে থামবে না,দ্রোহের আগুন জ্বলুক হোক প্রতিবাদ

সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫২
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পুরনো ধর্মের সমালোচনা বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেই নতুন ধর্মের জন্ম

লিখেছেন মিশু মিলন, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৭:১৫

ইসলামের নবী মুহাম্মদকে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তিথি সরকারকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে এক বছরের জন্য সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীনে প্রবেশনে পাঠানোর... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডেল্টা ফ্লাইট - নিউ ইয়র্ক টু ডেট্রয়ট

লিখেছেন ঢাকার লোক, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:২৬

আজই শ্রদ্ধেয় খাইরুল আহসান ভাইয়ের "নিউ ইয়র্কের পথে" পড়তে পড়তে তেমনি এক বিমান যাত্রার কথা মনে পড়লো। সে প্রায় বছর দশ বার আগের ঘটনা। নিউ ইয়র্ক থেকে ডেট্রিয়ট যাবো,... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

চরফ্যাশন

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯



নয়নে তোমারি কিছু দেখিবার চায়,
চলে আসো ভাই এই ঠিকানায়।
ফুলে ফুলে মাঠ সবুজ শ্যামলে বন
চারদিকে নদী আর চরের জীবন।

প্রকৃতির খেলা ফসলের মেলা ভারে
মুগ্ধ হয়েই তুমি ভুলিবে না তারে,
নীল আকাশের প্রজাতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

×