somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার
আঁচলের ঘ্রাণে বিমোহিত হতে মনে প্রেম থাকা লাগে। চুলের গন্ধ নিতে দুহাত বাড়িয়ে দেয়া লাগে। হাহাকার থাকা লাগে। দুনিয়া ছারখার হওয়া লাগে। সবাই আত্মা স্পর্শ করতে পারে না।আমার সমস্ত হাহাকার ছারখারে তুমি মিশে আছো।

আওয়ামী লীগের নেতারা কে কোথায় ছিলেন সেদিন ……………

১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ইতিহাসের নির্মমতম হত্যাযজ্ঞে স্বপরিবারে বঙ্গবন্ধু নিহত হবার পর মোশতাক আহমেদ নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করেন। এই পদে তিনি মাত্র ৮৩ দিন ছিলেন। রাষ্ট্রপতির দ্বায়িত্ব নেবার পর তিনি ইনডেমিনিটি বিল পাশ করেন। তিনি "জয় বাংলা" স্লোগান পরিবর্তন করে এর স্থলে "পাকিস্তান জিন্দাবাদ " স্টাইলে "বাংলাদেশ জিন্দাবাদ" স্লোগান চালু করেন। এই সময় তিনি "বাংলাদেশ বেতার" এই নাম পরিবর্তন করে "রেডিও বাংলাদেশ" করেন "রেডিও পাকিস্তান" এর অনুকরণে !!!!

কিন্তু কোথায় ছিলেন সেদিন আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতারা? কি ভূমিকা ছিলো তাঁদের? তারই সামান্য সুলুকসন্ধানের চেস্টা করছি এই লেখাটিতে। স্রেফ দুই দলে বিভক্ত হয়ে পড়েছিলেন তাঁরা। একদলে মীরজাফর আরেক দলে মোহনলালেরা।

খন্দকার মোশতাকের ৮১ দিনের শাসনামলে সঙ্গী ছিলেন বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার ২১ সদস্য। মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হলেন মোহাম্মদউল্লাহ। আর মন্ত্রিসভার সদস্যরা হলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী, আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর, পরিকল্পনামন্ত্রী অধ্যাপক ইউসুফ আলী, অর্থমন্ত্রী ড. আজিজুর রহমান মল্লিক, শিক্ষামন্ত্রী ড. মোজাফফর আহমদ চৌধুরী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী আবদুল মান্নান, কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী আবদুল মোমিন, এলজিআরডি মন্ত্রী ফণিভূষণ মজুমদার, নৌপরিবহনমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী সোহরাব হোসেন। প্রতিমন্ত্রীরা হলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী কে এম ওবায়দুর রহমান, ভূমি ও বিমান প্রতিমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, রেল ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম মঞ্জুর, তথ্য প্রতিমন্ত্রী তাহেরউদ্দিন ঠাকুর, শিল্প প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম চৌধুরী, ত্রাণ ও পুনর্বাসন প্রতিমন্ত্রী ডা. ক্ষিতিশ চন্দ্র মন্ডল, পশু ও মৎস্য প্রতিমন্ত্রী রিয়াজউদ্দিন আহমদ ভোলা মিয়া, যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ আলতাফ হোসেন ও মোমিনউদ্দিন আহমদ (বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভায় ছিলেন না)।

মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী রাষ্ট্রপতি মোশতাকের প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা হয়েছিলেন মন্ত্রীর সমমর্যাদায়। খন্দকার মোশতাক সরকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের পথ উন্মুক্ত করে দেন সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মহিউদ্দীন আহমদ বিশেষ দূত হয়ে। বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৫ আগস্ট সংঘটিত হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহ আগে ৮ আগস্ট দেশে ফিরে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। বঙ্গবন্ধু সরকারের আরেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদউল্লাহর স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে প্রবর্তন হয়েছিল বাকশালব্যবস্থা। বাকশালব্যবস্থার অধীনে বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি হলে মোহাম্মদউল্লাহ মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ নেন। ১৫ আগস্টের পর মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হন মোহাম্মদউল্লাহ। পরে বিএনপিতে যোগ দেন তিনি।

মোশতাক জাতীয় সংসদ বহাল রেখেছিলেন। স্পিকার ছিলেন আবদুল মালেক উকিল। স্পিকার হওয়ার আগে ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্পিকার হিসেবে বিদেশে স্পিকারদের একটি সম্মেলনেও যোগ দেন। বঙ্গবন্ধু সরকারের আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর মোশতাকেরও আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। তিনি কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক বিলটির রচয়িতা। মোশতাকের পতনের পর ফণিভূষণ মজুমদার, আবদুল মান্নান, আবদুল মোমিন, সোহরাব হোসেন, অধ্যাপক ইউসুফ আলী, আবদুল মালেক উকিল, আসাদুজ্জামান খান আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মালেক উকিল আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আসার আগ পর্যন্ত। অধ্যাপক ইউসুফ আলী মোশতাকের পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন। পরে তিনি আওয়ামী লীগের (মিজান) সাধারণ সম্পাদক হন। পরে যোগ দেন জিয়ার মন্ত্রিসভায়। জিয়ার মৃত্যুর পর এরশাদেরও মন্ত্রী হন তিনি। আবু সাঈদ চৌধুরী আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফিরে না এলেও মহিউদ্দীন আহমদ ফিরে আসেন। ১৯৮৩ সালের ৮ আগস্ট তিনি বহিষ্কার হলে বাকশাল গঠন করে তার চেয়ারম্যান হন। ১৯৯৩ সালে বাকশাল আওয়ামী লীগে অন্তর্ভুক্ত হলে তাকে প্রেসিডিয়াম সদস্য করা হয়। বেঁচে নেই তিনিও। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে জয়ী হলেও ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে পরাজিত হন। আবদুল মান্নান ও আবদুল মোমিনও বেঁচে নেই। ২০০২ সাল পর্যন্ত দুজনই আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। খন্দকার আসাদুজ্জামান আওয়ামী লীগে সক্রিয় ছিলেন।

মোশতাক মন্ত্রিসভার সদস্য দেওয়ান ফরিদ গাজী আওয়ামী লীগের এমপি ও উপদেষ্টা পরিষদেরও সদস্য ছিলেন। ১৯৯৬ সালেও এমপি ছিলেন। সৈয়দ আলতাফ হোসেন বাকশাল প্রবর্তনের পর (ন্যাপ মোজাফফর) থেকে প্রতিমন্ত্রী হন। পরে মোশতাকের প্রতিমন্ত্রী। মোশতাকের পতনের পর আবার ন্যাপের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মোমিনউদ্দিন আহমদ বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভায় না থাকলেও মোশতাক তাকে প্রতিমন্ত্রী করেন। পরে তিনি বিএনপি হয়ে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন। রিয়াজউদ্দিন আহমদ ভোলা মিয়াও বিএনপি হয়ে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে মন্ত্রী হন। ডা. ক্ষিতিশ চন্দ্র মন্ডলও জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে মন্ত্রী হন। মোশতাকের প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম চৌধুরী ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী। তিনি সামরিক বাহিনীর সমর্থন আদায়ে বিশেষ ভূমিকা রাখেন।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খুনি মোশতাকের সরকারের প্রতি সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে আনুগত্য প্রকাশ করতে খুব একটা দেরি হয়নি কে এম শফিউল্লাহর। বিমানবাহিনী প্রধান এ কে খন্দকার ও নৌবাহিনী প্রধান এম এইচ খানকে নিয়ে প্রথম দিনেই মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন তিনি। পরে অবশ্য কয়েক দিনের মধ্যেই কে এম শফিউল্লাহ ও এ কে খন্দকারকে যথাক্রমে জিয়াউর রহমান ও এম জি তায়েবের কাছে সেনা ও বিমানবাহিনী প্রধানের পদ ছেড়ে দিতে হয়। এর কয়েক দিন পরই কে এম শফিউল্লাহ রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নিয়ে চলে যান বিদেশে। জিয়া ও এরশাদ সরকারের পুরোটা সময় তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। সেই কে এম শফিউল্লাহ পরে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে ১৯৯৬ সালে এমপি নির্বাচিত হন। প্রায় একইভাবে এ কে খন্দকারও বিদেশে বাংলাদেশের মিশনে দায়িত্ব নেন। প্রথমে অস্ট্রেলিয়া ও পরে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনের দায়িত্ব পালন করেন। ফিরে এসে এরশাদ সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কিছু দিন কাজ করে দায়িত্ব নেন পরিকল্পনামন্ত্রীর। পরে বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রথম মেয়াদের সরকারে পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পান এ কে খন্দকার।

অন্যদিকে ,

১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে পরিবারসহ হত্যার পর ২৩ আগস্ট মোশতাক সরকার গ্রেফতার করে বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, ক্যাপ্টেন (অব.) এম মনসুর আলী, তাজউদ্দীন আহমদ, এ এইচ এম কামারুজ্জামান, শেখ আবদুল আজিজ, আবদুস সামাদ আজাদ, এম কোরবান আলী, আবদুল কুদ্দুস মাখন, হাশেম উদ্দিন পাহাড়ীসহ বেশ কয়েকজন নেতাকে। ৩ নভেম্বর তৎকালীন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে গ্রেফতার অবস্থায় নির্মমভাবে হত্যা করা হয় সৈয়দ নজরুল ইসলাম, ক্যাপ্টেন (অব.) এম মনসুর আলী, তাজউদ্দীন আহমদ, এ এইচ এম কামারুজ্জামানকে। এর আগে ৬ সেপ্টেম্বর জিল্লুর রহমান, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ এবং কয়েক দিনের ব্যবধানে আমির হোসেন আমু, গাজী গোলাম মোস্তফা, এম এ জলিল, এম এ মান্নান, সরদার আমজাদ হোসেন, নুরুল হক, এম শামসুদ্দোহা, এম মতিউর রহমানসহ বেশ কিছু নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার এড়াতে প্রতিবেশী ভারতে চলে যান আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, শেখ সেলিম, ওবায়দুল কাদের, ইসমত কাদির গামা, মো. নাসিম, মোস্তফা মহসিন মন্টু, শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর, লতিফ সিদ্দিকী, পংকজ ভট্টাচার্য, ডা. এস এ মালেক, এস এম ইউসুফ, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, খোকা রায়, রবিউল মুক্তাদিরসহ তৎকালীন বাকশাল ও বর্তমান আওয়ামী লীগের অনেক নেতা-কর্মী। তবে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বেশ কিছু অনুসারীসহ মেঘালয়ে আশ্রয় নিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণ ও খুনিদের বিতাড়িত করার জন্য প্রতিরোধের ডাক দেন।আর শুরু করেন প্রতিরোধ যুদ্ধ যা স্থায়ী হয়েছিলো ৪ বছর্। যাতে প্রাণ বিসর্জন দেন ১০৯ জন মুজিব সেনা। যা নিয়ে লিখেছি আগে।

আবারো সেই "হাইব্রীড " আর "বাই বর্ণদের" বিভেদ এখন তুঙ্গে। দলে দলে কট্টরপন্থী আওয়ামী বিদ্বেষীরাও এখন বহাল তবিয়তেই জায়গা করে নিচ্ছে দলে ও সরকারে। ত্যাগী নেতাকর্মীদের অধিকাংশই অনুযোগ করে চলেছেন উপেক্ষার্। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি যেন না হয় কায়মনোবাক্যে সেই প্রত্যাশাই করি।

মোশতাকরা কিন্তু রক্তবীজের মতোই বংশবৃদ্ধি করে চলেছে প্রতিনিয়ত ………………………

তথ্যসূত্রঃ

১/ "বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড: ফ্যাক্টস এণ্ড ডকুমেন্টস" অধ্যাপক আবু সাইদ

২/ মহাপুরুষ : এম আর আকতার মুকুল

৩/ সাংবাদিক এবি সিদ্দিক এর ব্লগ

৪/ জাসদের উত্থান ও পতন: অস্থির সময়ের রাজনীতি : মহিউদ্দীন আহমেদ!
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:০৪
১০টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

ফেসবুকে বাঙালিদের মধ্যে ইদানিং নতুন এক ফতোয়া চালু হয়েছে, এবং তা হচ্ছে "দাওয়াতের নিয়্যত ছাড়া কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।"
সমস্যা হচ্ছে বাঙালি ফতোয়া শুনেই লাফাতে শুরু করে, এবং কোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×