ইজরায়েলপন্থী অবস্থান থেকে সরুক দিল্লি
শান্তনু দে
‘অবরোধ প্রত্যাহার’ তো দূরঅস্ত, ইজরায়েলের নাম পর্যন্ত উল্লেখ করেনি। নামকেওয়াস্তে তিন লাইনের মুখচোরা বিবৃতিতে শুধুই ‘ফোর্স’ ব্যবহারের (আক্রমণের নয়) নিন্দা করে দায় সেরেছে দিল্লি।
তিন বছর ধরে ইজরায়েলের অবরোধে গাজা। অবরুদ্ধ ১৫লক্ষ প্যালেস্তিনীয়। সমরাস্ত্র নয়। দশ হাজার টন ত্রাণসামগ্রী নিয়ে তাই ভূমধ্যসাগরে পাড়ি দিয়েছিল ছ’টি জাহাজের সংহতি নৌবহর। কনভয়ে ছিলেন পঞ্চাশটি দেশের সাতশ’ জন স্বেচ্ছাসেবক। সকলেই প্যালেস্তিনীয়দের সহমর্মী। তাঁদের কেউই সশস্ত্র ছিলেন না। ছিল না তাঁদের আগ্নেয়াস্ত্র কিংবা বিস্ফোরক পাচারের কোনও দূরভিসন্ধিও। তবু ইজরায়েলী কমান্ডো হানা। তাও ইজরায়েলী জলসীমা থেকে অনেক দূরে, আন্তর্জাতিক দরিয়ায়। আন্তর্জাতিক আইন ও রীতিকে লঙ্ঘন করে নির্বিচারে বুলেট বৃষ্টি। নিহত অন্তত কুড়ি, আহত ৩৬। এরপর সোমালি জলদস্যুদের কায়দায় জলযানগুলিকে আটক করে বন্দরে ফেরা।
রাষ্ট্রীয় এই জলদস্যুতার ধিক্কারের ঝড় বিশ্বজুড়ে। চীন, রাশিয়া, ব্রিটেন, ফ্রান্স — ভেটো’র অধিকারী রাষ্ট্রসঙ্ঘের স্থায়ী পাঁচ সদস্যের মধ্যে চারটি দেশই গাজা থেকে ইজরায়েলের অবরোধ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে। সেইসঙ্গেই তারা তুলেছে স্বাধীন, নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি।
দিল্লি বিলকুল চুপ।
নিউ ইয়র্কে রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ জরুরী বৈঠক থেকে চেয়েছে ‘অবিলম্বে একটি পক্ষপাতহীন, বিশ্বাসযোগ্য এবং স্বচ্ছ তদন্ত।’
বেপরোয়া বোম্বেটেগিরির বিরুদ্ধে তবু দিল্লি চুপ। রা কাটার সাহস করেনি। কারণ আমেরিকা। এই গ্রহে ইজরায়েলের ঘনিষ্ঠতম মিত্র দেশ। সংহতি বহরে ‘জীবনহানির’ জন্য আনুষ্ঠানিক ‘দুঃখপ্রকাশ’ করলেও, এই বর্বর অমানবিক আক্রমণের জন্য ওয়াশিংটন নিন্দা পর্যন্ত করেনি। যথারীতি চায়নি স্বাধীন, নিরপেক্ষ তদন্ত। উলটে ইজরায়েলকেই বলেছে এই ঘটনার তদন্ত করতে। স্বাভাবিক। দিল্লিরও তাই এহেন লাজুকপনা বিবৃতি।
অন্যদিকে, গোটা ঘটনার জন্য ইজরায়েলের কাছে ‘পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা’ চেয়েছেন রাষ্ট্রসঙ্ঘের মহাসচিব বান কি মুন।
ন্যাটো’র সদস্য, ইজরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র দেশ তুরস্ক পর্যন্ত প্রত্যাহার করে নিয়েছে তার রাষ্ট্রদূতকে। বাতিল করে দিয়েছে তিনটি সামরিক মহড়া। পাশাপাশি, ইজরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠিয়েছে তুরস্কের বিদেশমন্ত্রক। রাষ্ট্রপতি তায়েপ এরদোয়ান একে ‘অমানবিক রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস’ বলে বর্ণনা করেছেন। নিকারাগুয়া ছিন্ন করেছে যাবতীয় কূটনৈতিক সম্পর্ক।
নিন্দায় সরব লেবানন, সিরিয়া, জর্ডনসহ তামাম আরব দুনিয়া। সমালোচনায় মুখর গোটা বিশ্ব। স্পেন, গ্রিস, ডেনমার্ক, সুইডেন প্রত্যেকেই নিজের দেশে ইজরায়েলী রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠিয়ে এঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছে। ইস্তানবুল, বেইরুট থেকে দিল্লিতে ইজরায়েলের দূতাবাসকে ঘিরে হাজারো মানুষ ফেটে পড়েছেন বিক্ষোভে। ‘ঘৃণ্য আক্রমণের’ তীব্র নিন্দা করেছে কিউবা। ভেনেজুয়েলার রাষ্ট্রপতি উগো সাভেজ বলেছেন, ‘নির্মম পাশবিক হত্যাকান্ড।’ তিন দিনের সরকারী শোক ঘোষণা করেছেন প্যালেস্তাইনের রাষ্ট্রপতি মাহমুদ আব্বাস। বলেছেন, ‘এই আক্রমণ মানবতার বিরুদ্ধে আক্রমণ। এই অঞ্চল ও বিশ্বের জন্য যার পরিণতি হবে ভয়াবহ।’ কায়ারোতে সদরদপ্তরে জরুরী ভিত্তিতে ডাকা বৈঠক থেকে ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে আরব লিগ। গাজায় হামাস সরকারের প্রধান ইসমাইল আনিয়ে ইজরায়েলী আক্রমণের পালটা মুসলিম ও আরবদের ‘রুখে দাঁড়ানোর’ ডাক দিয়েছেন। সিরিয়ার রাষ্ট্রপতি বাসার আল-আসাদ এবং লেবাননের প্রধানমন্ত্রী সাদ হারিরি এক যৌথ বিবৃতিতে শুনিয়েছেন হুঁশিয়ারি, ‘এই ঘটনা মধ্য প্রাচ্যকে প্ররোচিত করবে যুদ্ধের দিকে।’
তবু মনমোহন সিং চুপ।
স্বাভাবিক।
১৯৯৮এ, বি জে পি সরকারের আমল থেকে দু’দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি হয়। বিশেষ করে এল কে আদবানির ইজরায়েল সফরের পর প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা ক্ষেত্রে দু’দেশের মধ্যে স্ট্র্যাটেজিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। ইজরায়েলী গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলি ভারতের অনুরূপ সংস্থাগুলির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতার সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে। ইজরায়েলী গোয়েন্দা সংস্থাগুলি ভারতে তাদের অফিস খুলেছে।
বি জে পি-নেতৃত্বাধীন সরকার ইজরায়েলের সঙ্গে যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলেছে, তার পিছনে ছিল আর এস এসের ‘ভারত-মার্কিন-ইজরায়েল অক্ষরেখার’ প্রতি কট্টর অবস্থান। আর এস এসের দক্ষিণপন্থী প্রতিক্রিয়াশীল ও সাম্প্রদায়িক চরিত্র থেকেই এর উৎপত্তি। হিন্দুত্ববাদীরা বরাবরই আমেরিকার ঘনিষ্ঠ হওয়ার দৌড়ে ইজরায়েলকে টেক্কা দিতে চেয়েছে। হিন্দুত্বের জনক বিনায়ক দামোদর সাভারকার সেই ১৯৫৬সালে আরবদের পরাস্ত করা এবং নিজেদের সামরিক সজ্জায় সজ্জিত করার প্রশ্নে টেনেছিলেন ইজরায়েলের উদাহরণ।
বি জে পি বরাবরই আমেরিকার পক্ষে। সাম্রাজ্যবাদের কট্টর সমর্থক। কারণ, বি জে পি’র নাড়ি যেখানে বাধা, সেই আর এস এস আগাগোড়াই সাম্রাজ্যবাদ-বিরোধী অনুভূতির বিরুদ্ধে। স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে নয়, আর এস এস উদ্বিগ্ন ছিল মুসলিমদের বিরুদ্ধে লড়াই নিয়ে। ১৯২৫এ, প্রতিষ্ঠার সময় থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামের গোটা পর্বে কোথাও কখনও অংশ নেয় নি আর এস এস। শুধু অংশ নেয় নি বললে কম বলা হবে, ওদের একমাত্র লক্ষ্য ছিল সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে ভারতীয় জনগণের মেরুকরণ। উত্তেজনা তৈরি। দাঙ্গা বাধানো। যা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সাহায্য করেছে সাম্রাজ্যবাদী প্রভুদের। যেকারণে তাদের প্রশংসায় ব্রিটিশরা ছিল পঞ্চমুখ। কোনও দিন তাই নিষিদ্ধও করে নি।
ভারত এখন ইজরায়েলের কাছ থেকে ক্রমশ বেশি পরিমাণে সমস্ত ধরনের সমরাস্ত্র কিনছে। রাশিয়ার পর ইজরায়েলই হলো ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমরাস্ত্র সরবরাহকারী দেশ। ইজরায়েল ভারতকে সাগর থেকে সাগরে আঘাত হানতে সক্ষম ক্ষেপনাস্ত্র, অত্যাধুনিক রাডার ব্যবস্থা, সীমান্তে পাহারাদারি সরঞ্জাম ও নাইটভিশন সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে। ২০০৫পর্যন্ত দিল্লি ইজরায়েলের কাছ থেকে ৩৬০কোটি ডলারের অস্ত্র কেনে। পরের বছর কেনে রেকর্ড পরিমাণে ১৬০কোটি ডলারের অস্ত্র। ২০০৭পর্যন্ত চালানো সমীক্ষা অনুযায়ী, ইজরায়েলের মোট অস্ত্রের ৫০শতাংশই কিনেছে ভারত। ইজরায়েলের অস্ত্রশিল্প নির্ভর করে আছে ভারতের ওপর। ভারত এপর্যন্ত ইজরায়েলের কাছ থেকে কয়েকশ’ কোটি ডলারের অস্ত্র কিনেছে। এর মধ্যে প্রায় একশ’ কোটি ডলারের ফ্যালকন বিমান, ২৮কোটি ডলারের এয়ার মিসাইল, তিরিশ কোটি ডলারের ড্রোন বিমান এবং ২৫কোটি ডলারের রাডার সিস্টেম।
১৯৬৭থেকে কার্যত অধিকৃত পুরো প্যালেস্তাইন। আজ প্যালেস্তাইন ভূখন্ড আছে ঠিকই। কিন্তু পুরোদস্তুর রাষ্ট্র নেই। ১৯৯৩তে অসলো চুক্তিতে অধিকৃত এলাকার কিছু অংশে প্যালেস্তাইন অথরিটির মাধ্যমে স্বায়ত্তশাসনের কিছু অধিকার মিলেছে মাত্র। তবে ওই পর্যন্তই, আজও গড়ে ওঠেনি স্বাধীন প্যালেস্তাইন রাষ্ট্র।
রাষ্ট্রসঙ্ঘের স্পষ্ট ঘোষণা, ইজরায়েলের দখলদারি অবৈধ। পাত্তা দেয় না ইজরায়েল। একরত্তি ইজরায়েল এই স্পর্ধা দেখাতে পারে, কেননা পিছনে আছে আমেরিকা। আছে চার দশক ধরে। রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ এখনও পর্যন্ত কোনও পদক্ষেপ নেয়নি। কারণ স্পষ্ট। কোনও পদক্ষেপ না নেওয়ার হেতু ইজরায়েল নয়। আসলে ইজরায়েলের পাশে রয়েছে আমেরিকা। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ। অধিকৃত অঞ্চল থেকে ইজরায়েলের সরে যাওয়া সংক্রান্ত যাবতীয় পদক্ষেপে ওয়াশিংটন প্রয়োগ করে এসেছে ভেটো। প্যালেস্তাইনের রাস্তায় আজও রক্তের স্রোত। শব মিছিল। কারণ ওয়াশিংটন। প্রতিদিন ইজরায়েল সরকার ও তার সেনাবাহিনীকে আমেরিকা দেয় ৭০লক্ষ ২৩হাজার ২৮৮ডলার। আত্মরক্ষার জন্য নয়, দখলদারি কায়েম রাখার জন্য।
আর এখন দিচ্ছে দিল্লি। ইজরায়েল এখন বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশ। আর ভারত একজন বড় ক্রেতা হিসেবে ভরিয়ে দিচ্ছে এমন একটি দেশের কোষাগার, যে দেশ প্রতিবেশী দেশগুলির ওপর নৃশংস আক্রমণ চালাতে এবং গণহত্যা ঘটাতে বিন্দুমাত্র বিবেকদংশন অনুভব করে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রশ্রয়ে যারা এখন আচরণ করছে সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্রের মতো।
অথচ, আজ দিল্লি ইজরায়েলকে তার স্বাভাবিক মিত্র ও সহযোগী হিসেবে গ্রহন করেছে। বোঝাই যায় বি জে পি’র এই আচরণ মুসলিম ও আরব দুনিয়ার প্রতি তীব্র বিদ্বেষের দরুন।
কিন্তু তাই বলে কংগ্রেস? যে গান্ধীজী ও জওহরলাল নেহরুর সময় থেকেই আমাদের দেশের জাতীয় আন্দোলন ছিল প্যালেস্তিনীয় জনগণকে দেশছাড়া করা এবং ইহুদীদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র গঠনের বিরুদ্ধে। প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় ইন্দিরা গান্ধী ইজরায়েলের আক্রমণের শিকার প্যালেস্তিনীয় জনগণ ও আবর দেশগুলির স্বার্থরক্ষার প্রশ্নে জোরালো অবস্থান নিয়েছিলেন। বস্তুত, রাষ্ট্র হিসেবে ইজরায়েল প্রতিষ্ঠার বহু আগেই প্যালেস্তিনীয় জনগনের জন্য ঐক্যবদ্ধ স্বাধীন প্যালেস্তাইন রাষ্ট্র গঠনে পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছিল জাতীয় কংগ্রেস। আর আজ মনমোহন সিং সরকারের লক্ষ্য হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের ঘনিষ্ঠতম লেজুড় ইজরায়েলের সঙ্গে সখ্য বৃদ্ধি করা।
ক’দিন আগেই ভারতীয় গবেষণা সংস্থা ইসরো উৎক্ষেপণ করেছে ইজরায়েলী গোয়েন্দা উপগ্রহ টেকসার। এই অত্যাধুনিক উপগ্রহটি যৌথভাবে তৈরি করেছে ইজরায়েল এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের ওপর নজরদারির জন্য। যদি ইজরায়েল ইরানে সামরিক আক্রমণ করে, তবে টেকসারের সুবিধা হবে অমূল্য। পশ্চিম এশিয়ায় মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের সবচেয়ে অনুগত অনুচর ইজরায়েল। অন্যদিকে, যে ভারত জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও নেতা বলে পরিচিত, সেই দেশের মাটি থেকেই চরম গোপনীয়তায় উৎক্ষেপণ করা হয় মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের লেজুড় ইজরায়েলের একটি গোয়েন্দা উপগ্রহ।
কেন ইজরায়েলের সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা? কেন প্যালেস্তিনীয়দের সংগ্রামের প্রতি এহেন বেইমানি? কেনই-বা গাজা, ওয়েস্ট ব্যাঙ্কে প্যালেস্তিনীয়দের ওপর ইজরায়েলের বর্বরোচিত হামলা সম্পর্কে এরকম আশ্চর্য নীরবতা ?
ঢ়ের হয়েছে। মাঝ দরিয়ায় ত্রাণবহরের ওপর আক্রমণের পর এবার ইজরায়েলের সঙ্গে সমস্ত চুক্তি অবিলম্বে মুলতবি রাখা উচিত দিল্লির। ইজরায়েলের প্রশ্নে দিল্লির নেওয়া উচিত জোরালো অবস্থান। সামরিক, স্ট্র্যাটেজিক, অর্থনৈতিক প্রশ্নে নেওয়া উচিত কঠোর মনোভাব। অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে ইজরায়েলের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা।
আলোচিত ব্লগ
ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)
ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন
মামুনুলের মুক্তির খবরে কাল বৃষ্টি নেমেছিল
হেফাজত নেতা মামুনুল হক কারামুক্ত হওয়ায় তার অনুসারীদের মধ্যে খুশির জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ তো বলল, তার মুক্তির খবরে কাল রাতে বৃষ্টি নেমেছিল। কিন্তু পিছিয়ে যাওয়ায় আজ গাজীপুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন
'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'
নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন
বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ
আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন
ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা
গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন