somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পৃথিবীর যত সব আজব-অদ্ভুত ... আজকের বিষয়-আইও জিমা দ্বীপের যুদ্ধ (কত অজানা রে পার্ট-২৬)

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(মেগা পোষ্ট সাথে ৫০টির বেশি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ছবি, দ্বীপ দখলের পুরা যুদ্ধটাই তুলে আনলাম আপনাদের জন্য, সাথে কিছু বর্ননা বোনাস হিসাবে)

আগে বহুল পরিচিত ছবিটি দেখেন।


অনেকবার দেখেছেন এই ছবিটি। জানেন এটি কোথায় তোলা হয়েছিল? জাপানের একটি দ্বীপ আইও জিমাতে। এখানে জাপান ও আমেরিকান নেভির ভিতরে একটি যুদ্ধ হয়েছিল। আজ বলবো সেই যুদ্ধের কথা। চলেন যাওয়া যাক ১৯৪৪ সালের জুন মাসে।

তার আগে আইও জিমার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি।



আইও জিমা(Iwo Jima) জাপানের একটি ভলকানিক দ্বীপ। ১৯৪৫ সালের ১৯শে ফেব্রুয়ারি - ২৬ শে মার্চ এখানে ইতিহাস সৃষ্টিকারী একটি যুদ্ধ হয়েছিল, যার কোডনেম ছিল "Operation Detachment"। আজকের আইও জিমা আর ১৯৪৫ সালের আইও জিমার ভিতরে অনেক পার্থক্য আছে, চলুন আপনাদের নিয়ে যাই সেই সময়ের জিমায়।

১৯৪৫ সালে আইও জিমা জাপানি সাম্রাজ্যের একটি দ্বীপ যা দখলের জন্য এই যুদ্ধ হয়। দ্বীপটিতে ছিল তিনটি এযারফিল্ড, একটি আগ্নেয়গিরি, দ্বীপ জুড়ে জ্বলামুখ থেকে ভুস ভুস করে বের হওয়া ছাই, বালু ও বিরান ভূমি, এই মরা দ্বীপের জন্য জাপান-আমেরিকা এমন যুদ্ধ শুরু করছিল যে এই যুদ্ধ ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের "প্যাসিফিক যুদ্ধ" গুলোর মধ্যে যেগুলো ছিল সবচেয়ে রক্তাক্ত ও কঠিন, তার ভিতর একটি ধরা হয়।

যুদ্ধের এক পক্ষ, "ইম্পেরিয়াল জাপানি আর্মি" পজিশন নিয়েছিল খুবই শক্তিশালী দূর্গের ভিতরে, সাথে ছিল ব্যাধম পেচালো ১৮ কিমি লম্বা লুকোনো টানেল ও বাঙ্কার (যেখানে দ্বীপটাই ২১ কিলোমিটারের), তাদের লুকোনো আর্টিলারী পজিশনগুলো ছিল কল্পনাতিত জায়গায়। ২২,০৬০ জন জাপানি সেনা সদস্য ছিল সেখানে। আরেকপক্ষ ছিল, ইউ.এস মেরিন, নেভি ও এয়ারফোর্স যারা জলে ও আকাশ থেকে আক্রমন চালাতে সমর্থ ছিল। সংখ্যায় তারা ছিল ৭০,০০০। এই দ্বীপটি আক্রমনের মধ্যদিয়েই ইউএস জাপান মূল ভূখন্ডে আক্রমন করে। তাই জাপানি সোলজারদের কাছে এটি ছিল সম্মানের লড়াই, তাই তারা সিদ্ধান্ত নেয় যে, কোন অবস্থাতেই তারা আত্মসমর্পন করবে না। এমন কি আত্মহত্যাও করবে না। তারা তাদের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে। তারা জানতো যে ইউএসএ সেনা দল তাদের চেয়ে তিন গুন বড় ও তাদের যুদ্ধে জিতার কোন চান্স নাই কিন্তু তারা মৃত্যুটাকেই আত্মসমর্পনের চেয়ে সম্মানজনক মনে করেছে এবং ২২,০৬০ জনের মধ্যে মাএ ২১৬ জনকে ইউএসএ বন্দি করতে পেরেছিল কারন তারা ছিল যুদ্ধাহত, বোমার আঘাতে অজ্ঞান ও অসুস্থ্।

কিন্তু এই যুদ্ধটি বিখ্যাত Joe Rosenthal এর একটি ফটো যার নাম "raising the United States flag"।





যে ছয় জন সেনা আমেরিকার পতাকাটি তুলে ধরেন তারা হলোন, Marines: Ira Hayes, Mike Strank, Rene Gagnon, Harlon Block, Franklin Sousley, and US Navy corpsman John Bradley.








কথা হলো, কেন এই মরা দ্বীপটির জন্য এতো রক্ত ক্ষয়? উভয় পক্ষকেই এর জন্য অনেক মুল্য দিতে হয়েছে। যদিও আমেরিকার হিসাবে তাদের ৬৮২১ জন যুদ্ধে নিহত হয়েছে ও ১৯,২১৭ জন আহত হয়েছে কিন্তু বাস্তবে এই হিসাব দেওয়া হিসাবের চেয়ে অনেক বেশি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জার্মানির পক্ষের শক্তি জাপান কে আক্রমন করতে হলে যে ধরনের বিমান হামলা দরকার তার জন্য আমেরিকার জাপানের কাছাকাছি একটি বিমান ঘাটির প্রয়োজন ছিল। তাছাড়া আইও জিমাতে ছিল জাপানের একটি রেডিও স্টেশন সেন্টার, যা আমেরিকার যে কোন ধরনের এয়ার রেইড বা আক্রমনের শুরুর হলে তা আগেই ব্রডকাষ্ট করে মেইন ল্যান্ডকে সতর্ক করে দিত। মোদ্দা কথা হলো, আইও জিমা জাপানের কাছে অনেক গুরুত্বপুর্ন বিমান ঘাটি ছিল। এদিকে আমেরিকার একটি প্যাসিফিক ঘাটি ছিল আরিয়ানা দ্বীপপুন্জে, যা ছিল জাপান মেইন ল্যান্ড থেকে অনেক দুরে, আর জাপানের লংরেন্জ B-29 Superfortress বোম্বার গুলোর কাছে আইও জিমা ছিল রিফুয়েলিং এবং রিলোডিং এর জন্য খুবই উপকারি। ফলে ফিলিপিনো প্যাসিফিক দ্বীপপুন্জ দখল করেও লংডিস্টেন্সের এর জন্য আমেরিকা মূল জাপানী ভূখন্ডে আক্রমন করতে পারছিল না। আবার জাপানী বোম্বার গুলো ঠিকই আমেরিকার ঘাটি গুলোতে নিয়মিত বোমাবর্ষন করে যাচ্ছিলো।



আমেরিকার জন্য বিষফোরা হয়ে উঠা এই দ্বীপটি দখলের জন্য আমেরিকান নেভি, ইনফেন্ট্রি ও এয়ারফোর্স মিলিত ভাবে যুদ্ধ পরিকল্পনা শুরু করলো।




এর ভিতর জাপানীরা বুঝে গিয়েছিল আইও জিমার গুরুত্ব। জাপানীদের হাতে ছিল ৩০০০ যুদ্ধ বিমান কিন্তু দুঃর্ভাগ্য হলো তাদের রেন্জ ছিল ৯০০ কি.মি. ফলে তারা বোম্বার এটাক সাপোর্ট পেলেও পাচ্ছিলো না এযার ফাইটার সাপোর্ট। ফলে তাদের বেশ কিছু বোম্বার হারাতে হয়। ১৯৪৪ সালের জুনে Lieutenant General Tadamichi Kuribayashi কে আইও জিমা এর ডিফেন্সের দায়িত্ব দেওয়া হয়।


Kuribayashi জানতেন যে তারা এই যুদ্ধে কোন ভাবেই জিতবে না তাই বলে সে বিনা যুদ্ধে হার মেনে নেওয়ারও পক্ষপাতি ছিলেন। তার দৃরচেতা মনোভাবের ফলে আমেরিকার যুদ্ধপ্লান সম্পূর্ন পরিবর্তন করতে হয়েছিল। যতটা সহজে তারা দ্বীপ দখল করতে পারবে বলে মনে করেছিল বাস্তবে ছিল ততটাই কঠিন।
Battle of Peleliu (যদি এই পোষ্ট আপনাদের ভাল লাগে তাহলে পরবর্তী পোষ্টে দিব) এর ডিফেন্স প্লানের সময় Kuribayashi আইও জিমার ডিফেন্সের তার প্লান হাই কমান্ডের সাথে আলোচনা করেন। তার প্লান অনুসারে দ্বীপটির দক্ষিনপাশের মাউন্ট সুরিবাচি (Mount Suribachi) কে ঘিরে একটি semi-independent ডিফেন্স সেক্টর গড়ে তুলেন। তার মেশিনগান ও আর্টিলারি গুলো ছিল লুকানো ও উচু জায়গায় যা একেবারে সমুদ্রতীর পর্যন্ত কাভার করতে পারতো। ট্যাংক ও কামান গুলো ছিল সুবিধাজনক জায়গায় স্থলমাইন দিয়ে ঘেরা নিরাপত্তা বলয়ের মাঝখানে (এর একটা ধ্বংশ করতেই ৩১৮ জন মেরিনসেনার জান চলে গেছিল)। 320 mm (12.6 in) spigot mortars ও explosive rockets গুলো তাদের ডিফেন্সকে আরও শক্তিশালী করে তুলে। পুরো সমুদ্রতটে জালের মত বিছানো ছিল ল্যান্ড মাইন। এছাড়া মাউন্ট সুরিবাচি ঘিরে তৈরি হওয়া টানেল ও বাংকার গুলোতে ছিল সুদক্ষ স্নাইপার।


প্রি-ল্যান্ডিং বোম্বিংএর সময় সমুদ্রতটের কিছু অংশের ল্যান্ডমাইন গুলো ধ্বংশ হয়ে যায় এবং এদিক দিয়েই আমেরিকান মেরিন সেনারা দ্বীপে প্রবেশ করে।
১৫ জুন ১৯৪৪ সালে আমেরিকান নেভি ইউনিট গুলো আইও জিমাতে বোম্বিং শুরু করে যা চলছিল পরবর্তী নয় মাস ধরে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে এটিই ছিল সবচেয়ে দীর্ঘ প্রি-ল্যান্ডিং বোন্বিং।



আমেরিকার পরিকল্পনা অনুসারে ডি-ডের আগে একটানা নয় দিন নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে বোম্বিং করার কথা থাকলেও খারাপ আবোহাওয়ার জন্য তারা মাএ তিন দিন বোম্বিং করতে পেরেছিল। যখন আমেরিকা কোন একটা এলাকায় এয়ার বোম্বিং করতো তখন পূরো নেভাল ফ্লিট ফায়ার ওপেন রাখতো তাকে(আমেরিকান বোম্বার) কাভার দেওয়ার জন্য। এবং একবার এয়ার এটাক শুরু হলে একটানা ৬ ঘন্টা ধরে চলতো।
এছাড়া আইও জিমা দ্বীপের চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল ওয়াটার মাইন। এগুলো পরিষ্কার বা নিষ্ক্রিয় না করে আমেরিকান ফ্লিট তীরে ভিড়তে পারছিল না। ১৭ই জুন আমেরিকান destroyer এসকর্ট করে "USS Blessman" নামের রনতরিকে তীরের কাছাকাছি আনার চেষ্টা করে, সেই হিসাবে তারা ওায়াটারমাইন নিষ্ক্রিয় করতে Underwater Demolition Team 15 (UDT-15) কে পাঠায়, জাপানী ইনফেন্ট্রি ফায়ার ওপেন করে ও একজন UDT ড্রাইভারকে হত্যা করে। ১৮ই জুন বিকাল বেলায় "USS Blessman" একটি বোমার আঘাতে ডুবে যায় এবং ৪০ জন নাবিক ও ১৫ জন UDT ড্রাইভার নিহত হয়। ডি-ডের আগেই অনেক জাপানি বাংকার ও ট্রেন্জ ধ্বংশ হয়ে যায় কিন্তু জাপানীরা এই যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছিলো ১৯৪৪ সাল থেকে ফলে তারা তাদের প্রকাশিত ও ফেইক বাংকার গুলোই কেবল আমেরিকান বোম্বার গুলো ধ্বংশ করতে পেরেছিল। ফলে জাপানী ডিফেন্সের তেমন একটা ক্ষতি হয় নি। ডি-ডের আগে আইও জিমার চারপাশে ৪৫০ টি আমেরিকান যুদ্ধ জাহাজ ও ৬০,০০০ মেরিন ও কয়েক হাজার নেভাল সি-বি (U.S. Navy Seabees) জমা হয়।

ডি-ডে এর দিন সকাল ৮:৫৯ এএম এ 3rd Marine Division, 4th Marine Division এবং new 5th Marine Division এর ৩০,০০০ মেরিন তীরের উদ্দেশ্য যাত্রা শুরু করে।






এই সময় জাপানী মর্টার ও মেশিনগান গুলো ঠান্ডা মেরে ছিল। General Kuribayashi, তার পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী, সমুদ্রতীরে মেরিন সেনা ও তাদের ইকুইপমেন্ট পুরোপুরি আনলোড হওয়া পর্যন্ত আক্রমন বন্ধ রাখেন।






আনলোড হবার পর তারা সামনের দিকে এডভান্স হয় এবং জাপানী পজিশন গুলো খুজতে থাকে। General Kuribayashi মেরিনদের প্রথম ওয়েভটি কাছাকাছি আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করেন এবং তারা যথেষ্ট কাছে আসার পর তিনি ফায়ার ওপেন করতে বলেন। এবং এই হেভি ফায়ারের সামনে পরে অনেক মেরিন পটল তুলে। যখন মেরিন রা কোন বাংকার লোকেট করতো এবং গ্রেনেড চার্জ করতো, এবং তারা যদি মনে করতো যে বাংকারটি অকেজো হয়ে গেছে, এই ভেবে যদি তারা বীর দর্পে সামনের দিকে আসতে থাকতো তাহলে তাদের উত্তপ্ত গুলি দিয়ে স্বাগত জানানো হতো। রহস্য টা হলো বাংকার গুলো ছিল টানেলের সাথে কানেক্ট করা, ফলে গ্রেনেড হামলার সাথে সাথে জাপানী সেনারা তাদের পজিশন চেন্জ করে নিরাপদ জায়গায় সরে যেত এবং পরে আবার ফিরে আসতো। তাছাড়া বাংকারের উইনডো গুলো থাকতো তারের নেট দিয়ে ঘেরা ফলে বেশির ভাগ সময় গ্রেনেড গুলো বাইরেই পরতো।
মাউন্ট সুরিবাচি খাজে খাজে যত্ন করে লুকিয়ে থাকা কামানের বাংকার গুলো লোকেট ও ধ্বংশ করাছিল খুবই কঠিন কারন এখানেও বাংকার উইনডো গুলো ঢাকা থাকতো লোহার ঢাকনা দিয়ে। জাপানী সোলজাররা ঢাকনা খুলে কামান দাগিয়েই আবার ঢাকনা বন্ধ করে দিত। ফলে সেল কোথাথেকে আসলো তা বুঝার আগেই ঘটনা যা ঘটার তা ঘটে যেত।














তারপরও মেরিনদের সংখ্যা গরিষ্ঠতা ও হেভি আর্টিলারী তিনমুখী আক্রমনে জাপানী ফ্রন্ট দুর্বল হয়ে যেতে থাকে। এয়ার ফিল্ডের রানওয়ে গুলো বোমের আঘাতে এবড়ো-থেবরো হয়ে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যায় ফলে সাপ্লাই প্লেন গুলো নিয়মিত নামতে পারছিল না। যুদ্ধ তখন চলছিল একটি মরা দ্বীপের প্রতি ইন্চি মাটির দখলের জন্য। রাতের বেলা হলেই মেরিনরা আতংকে কাটাতো banzai charge এর ভয়ে। বোম্বার এটাক ও নেভি ব্যাটেলশিপ থেকে লাগাতার 356 mm (14.0 in) শেল পরার ফরে বাংকারের দেওয়াল ক্ষেয়ে যেতে থাকলো। একসময় বাংকার গুলো আর লুকিয়ে থাকতে পারলো না, এর ভিতর মেরিন ডিভিশনে নতুন নতুন ট্যাংক আসতে থাকলো। ফলে জাপানী বাহিনীরা মাউন্ট সুরিবাচি হারায়। General Kuribayashi প্রথমে banzai charge এর বিপক্ষে থাকলেও অচিরেই বুঝতে পারলেন এই যুদ্ধের মুল স্ট্রেটেজি। ফলে যারা আহত তারা মরার আগে banzai charge এ যাওয়া বারিয়ে দিল। (banzai charge মনে হয় এক ধরনের সুইসাইড মিশন, গেরিলা যুদ্ধের মত)।
পর্যাপ্ত পানি, খাবার ও অন্যান্য সাপ্লাই এর অভাবে সোলজাররা দূর্বল হয়ে যেতে থাকে। কিন্তু দুই পায়ে দাড়াতে পারা শেষ সৈন্যটিও মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার আগে পর্যন্ত তার দেশের মাটির হেফাজত করেছে। জীবন দিয়েছে কিন্তু সম্মান হারায় নি। দ্বীপের উত্তর প্রান্ত হারানোর শেষ দিন গুলো ছিল হাতাহাতি মারামারি। জাপানী সৈন্যরা খালি হাতে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পরতো।



ইতিহাস বিজয়ীদের নাম লিখে রাখে, কাগজে কলমে হয়তো আমেরিকা জয়ী কিন্তু এমন ভাবে এমন আত্মত্যাগ খুব কমই দেখা যায়। ২২,০৬০ জন জাপানী সৈন্যের ২১৬ জন বাদে বাকি সবাই হেরে যাওয়া নিশ্চিত জেনেও জীবন বাজী রেখে যুদ্ধ করেছে।

একজন ফটোগ্রাফারের ব্যক্তিগত ডাইরিতে পাওয়া কিছু ছবি।





















বাসা থেকে আসা চিঠি পড়ছে একজন মেরিন।


আগুন নিয়ে খেলা।


ধ্বংশপ্রাপ্ত বাংকার।



মেরিনদের দখলে আইও জিমা।


ম্যাপ নিয়ে গভীর চিন্তায় একজন মেরিন।


স্ট্যাম্প অফ "raising the United States flag"।


আজকের আইও জিমা, ইউএসএ সাইট।


জাপান সাইট। ও বলতে ভুলে গেছি, ১৯৬৫ সালে জাপানকে আইও জিমা ফেরত দেওয়া হয়।

{মনে আছে তো, ভাল লাগলে লাইকের বাটন টা মন্তব্যের ঘরের একটু উপরে}
সবাইকে ধন্যবাদ ....
১৬টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

---অভিনন্দন চট্টগ্রামের বাবর আলী পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয়ী---

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫





পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন বাবর আলী। আজ বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন তিনি।

রোববার বেসক্যাম্প টিমের বরাতে এ তথ্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সমাধান দিন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১




সকালে কন্যা বলল তার কলিগরা ছবি দিচ্ছে রিকশাবিহীন রাস্তায় শিশু আর গার্জেনরা পায়ে হেটে যাচ্ছে । একটু বাদেই আবাসিক মোড় থেকে মিছিলের আওয়াজ । আজ রিকশাযাত্রীদের বেশ দুর্ভোগ পোয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে গরু দুধ দেয় সেই গরু লাথি মারলেও ভাল।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১২:১৮


০,০,০,২,৩,৫,১৬, ৭,৮,৮,০,৩,৭,৮ কি ভাবছেন? এগুলো কিসের সংখ্যা জানেন কি? দু:খজনক হলেও সত্য যে, এগুলো আজকে ব্লগে আসা প্রথম পাতার ১৪ টি পোস্টের মন্তব্য। ৮,২৭,৯,১২,২২,৪০,৭১,৭১,১২১,৬৭,৯৪,১৯,৬৮, ৯৫,৯৯ এগুলো বিগত ২৪ ঘণ্টায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×