somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যুক্তরাজ্যে প্রায় ৫০০ ‘ভুয়া’ কলেজ বন্ধ করে দিয়েছে UK বোর্ডার এজেন্সি। এখন LONDON এ বাংলাদেশী স্টুডেন্টদের জন্য করণীয় ও কিছু গুরত্বপূর্ণ পরামর্শ।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রায় ৫০০ 'ভুয়া' কলেজ বন্ধ করে দিয়েছে ইউকে বোর্ডার এজেন্সি। এর ফলে হাজার হাজার বিদেশি শিক্ষার্থীর ক্যারিয়ার অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। এই ৫০০ কলেজের প্রত্যেকটির যদি গড়ে ২০০ করেও শিক্ষার্থী থাকে এবং তাদের প্রত্যেকে যদি ৫০০০ পাউন্ড অর্থ পরিশোধ করে থাকে, এর অর্থ হলো ১০০,০০০ নির্দোষ শিক্ষার্থীকে ফি বাবদ ৫০০ মিলিয়ন পাউন্ড অর্থ হারাতে হচ্ছে। গত মাসে সরকারি মালিকানাধীন লন্ডন মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির টিয়ার ৪ লাইসেন্স বাতিল করে ইউকে বোর্ডার এজেন্সি। ওই সিদ্ধান্তের কারণে হাজার হাজার শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হয়।


সরকারি মালিকানাধীন লন্ডন মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি বন্ধ হওয়ার পর আরো বেশি আতঙ্কিত হয়ে পরে বাংলাদেশী ছাত্ররা যেখানে এত ভালো মানের ইউনিভার্সিটি টিকে থাকতে পারলনা সেখানে যাচাই বাছাই না করে A অথবা B গ্রেড এর কলেজ গুলোতে ভর্তি হওয়া ঠিক হবে না বলে মনে হয় কারণ UK বর্ডার এজেন্সির লিস্টে আরো কি পরিমান কলেজ এর নাম আছে তা এখনো কেউ বলতে পারেনা তারা তাদের ইচ্ছে মত যে কোনো কলেজকে BLACK LISTED করার ক্ষমতা রাখে যে কোনো ইসুতে। তাই যে কোনো কলেজের লোবনীয় অফার বা DISCOUNT এর ফাদে পা দেবার আগে সতর্কতা অবলম্বন করুন।

বৃটেনে ৪৭৪ কলেজ আন্তর্জাতিক ছাত্র ভর্তির জন্য ‘কালো তালিকাভূক্ত’বিপাকে বাংলাদেশের প্রায় ৩০ হাজার শিক্ষার্থী: সাড়ে চার হাজার আবেদন বাতিল ।

স্টুডেন্ট বিষয়ে আরো কড়াকড়ি আরোপ করতে যাচ্ছে হোম অফিস

ইউকের পাবলিক একাউন্ট কমিটি ইমিগ্রেশন বিষয়ে একটি রিপোটে, ইউকে বোর্ডার এজেন্সির সমালোচনা করেছে। এ কমিটির চেয়ারম্যান মার্গারেট হজ বলেছেন, বোর্ডার এজেন্সির কর্মশীতিলতা সরকারের উদ্যোগকে, প্রশ্নের মুখে ফেলেছে। তিনি ইউকে-বিএ-কে বিশেষ করে স্টুডেন্ট ইমিগ্রেন্টদের বিষয়ে আরো কঠোর হতে বলেছেন ব্রিটেন যেন একটি অবৈধ নাগরিকের দেশে পরিনত না হয়। পাবলিক একাউন্ট কমিটির প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৯ সাল থেকে শুরু হওয়া দুর্বল পয়েন্ট বেইজড সিস্টেমের সমালোচনা করে বলেন এর ফলে প্রায় ৫০ হাজার অবৈধ স্টুডেন্ট ব্রিটেনে প্রবেশের সুযোগ পায়। ইউকে বোর্ডার এজেন্সি এদের মধ্য থেকে ১৬ হাজার অবৈধ স্টুডেন্ট চিহ্নিত করতে পেরেছে এবং বাকিদের সনাক্তের কাজ চলছে বলে জানিয়েছে। পাবলিক একাউন্ট কমিটির এ রিপোর্ট প্রকাশিত হওয়ার পর ইউকে বোর্ডার এজেন্সি ভুয়া স্টুডেন্ট নিয়ন্ত্রণে আরো কঠোর অভিযানে নামতে যাচ্ছে। এর ফলে মেট্টোপলিটন ইউনিভার্সিটির মত আরো কোন ইউনিভার্সিটি বা কলেজের ভাগ্যে একই পরিস্থিতি আছে কিনা তা নিয়ে শংকা দেখা দিয়েছে।

উল্লেক্ষ, ব্রিটেনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের প্রায় ৫০ হাজার বিদেশী ছাত্রছাত্রীর অবৈধ কাজ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে ইউকে বর্ডার অ্যাজেন্সি।পরিপ্রেক্ষিতে ইউকে বর্ডার অ্যাজেন্সি ব্রিটেনে বসবাসরত অবৈধ ছাত্র ছাত্রীদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের জন্য প্রতিনিয়ত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিশেষ করে বাংলাদেশী, পাকিস্তানি, চীনা রেস্টুরেন্টগুলোতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে। এসব অভিযানে অনেক ছাত্র গ্রেফতার হচ্ছেন আর রেস্টুরেন্ট মালিকেরা হাজার হাজার পাউন্ডের জরিমানার শিকার হচ্ছেন। প্রতিদিনই বাংলাদেশী ছাত্ররা এভাবে ধরা পড়ছে ইউকে বর্ডার অ্যাজেন্সির কাছে।

এ লক্ষ্যে সংস্থাটি অবৈধ ইমিগ্রান্টদের জন্য একটি আলাদা কম্পিউটার ডাটাবেইজ তৈরি করেছে। ইমিগ্রেশন অফিসাররা যাতে গ্রেফতার অভিযানে আরো বেশি করে সময় ব্যয় করতে পারেন সে জন্য ডাটাবেইজ তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া ভিসার মেয়াদ সংক্রান্ত বিষয়গুলো পর্যালোচনার জন্য এর দায়িত্ব প্রাইভেট কোম্পানী কেপিটার নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

হোম অফিসের বরাত দিয়ে ডেইলি মেইলে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।


ভিসা নবায়নের ক্ষেত্রে ছাত্রদের নিজ নিজ দেশে যেতে হবে:

স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে ব্রিটেনে প্রবেশে কঠোর নিয়ম সম্বলিত পরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ সরকারের ইমিগ্রেশন মিনিস্টার ডেমিয়েন গ্রীন। পরিকল্পিত নীতিমালা বাস্তবায়ন হলে ব্রিটেনে অধ্যয়নরত নন-ইউরোপীয়ান শিক্ষার্থীদের কোর্স শেষে ভিসা নবায়ন করতে নিজ নিজ দেশে ফেরত যেতে হবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী একজন শিক্ষার্থীকে ব্রিটেনে প্রবেশের ক্ষেত্রে ইংরেজীতে দক্ষতা প্রমানের মানদন্ডও নতুন করে নির্ধারণ করা হয়েছে। একই সাথে ডিগ্রী পর্যায়ের নীচের কোন কোর্সের জন্য ভিসা না দেয়ার কথাও বলা হয়েছে। স্টুডেন্টদের বর্তমানে প্রচলিত কাজের সুযোগ সংকোচনের পরিকল্পনাও ঘোষনা করা হয়েছে। তবে ব্যাপকভাবে আলোচিত স্টুডেন্ট ভিসার বিষয়টি নিয়ে যেসব পরিকল্পনার কথা বলা হচ্ছে তা নিয়ে স্টুডেন্ট এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তিদের মধ্যে উৎকন্ঠা তীব্র হচ্ছে। সরকারি পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে শিক্ষার্থী এবং তাদের ডিপেন্ডেন্ট ক্যাটাগরিতে ব্রিটেনে প্রবেশাধিকার এবং ব্রিটেনে অবস্থানকালে তাদের কাজ করার সুবিধাদির ব্যাপক পরিবর্তন করবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী কোন শিক্ষার্থী তাদের ভিসা নবায়ন করতে হলে তাদের স্টুডেন্ট হিসাবে তাদের অগ্রগতি প্রমাণপত্র দাখিল করতে হবে। সরকার বলছে ব্রিটেনে যত সংখ্যক ইমিগ্রেন্ট প্রবেশ করে থাকে তার দুই তৃতীয়াংশ স্টুডেন্ট। তাই ইমিগ্রেশন সংস্কার কর্মসূচির কেন্দ্রবিন্দুতে রাখা হয়েছে স্টুডেন্ট ভিসা ক্যাটাগরিকে। এদিকে স্কিলক্লিয়ার নামক একটি ওয়েবসাইট সূত্রে জানানো হয়েছে নন-ইউরোপীয়ান শিক্ষার্থীদের জন্য প্রদত্ত সব রকম সুযোগ সুবিধা বন্ধ করার পরিকল্পনা করছে সরকার।

**যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশী ছাত্রদের প্রধান সমস্যা গুলো কি কি একটু দেখা যাক

১। কলেজ গুলো কিছু দিন যেতে না যেতে BLACK LISTED হয়ে যায় ফলে ছাত্ররা হতাশ হয়ে পড়ে।
২। ভিসা ও পাসপোর্ট এর মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়া।
৩। ভিসা থাকাকালীন অন্য ভিসা গুলোর জন্য আবেদন না করা।
৪। কেননা ভিসা শেষ হয়ে যাওয়ার পর ইউকে বর্ডার এজেন্সী কোনো আবেদন গ্রহণ করে না।
৫। যাচাই বাছাই না করে অন্য প্রতিষ্টানের লোবনীয় অফারে ভর্তি হই, পড়ে আবার তা BLACK LISTED হয়ে যায়।
৬। সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করা।
৭। নতুন ইমিগ্রেশন ভিসা গুলো সম্পর্কে ধারণা না থাকা ।
৮। পরিকল্পনা মাফিক না চলা।
৯। ফলে প্রচুর টাকা ল'ইয়ারের পিছনে খরচ করতে হয় যেগুলো ছাত্রদের কাজে লাগতে পারত।

**যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশী ছাত্রদের এমন অবস্থায় যে গুলো করণীয়:

কলেজ BLACK LISTED হয়ে যাবার পর পুনরায় যদি কলেজ লাইসেন্স ফেরত পায় তাহলে তো ভালো কথা আপনার চিন্তা কম, বেশির ভাগ সময়ই তা হয় না তারপর ও যদি আপনি কোনো বিশ্সস্ত HIGHLY TRASTED কলেজ পান তাহলে ভর্তি হতে পারেন আসলে বর্তমান পরিস্থিতিতে বলা মুস্কিল কখন কোন ইসূতে কলেজ বা ইউনিভার্সিটিকে ইউকে বর্ডার এজেন্সী BLACK LISTED করে, চেষ্টা করবেন যতটা কম টিউশন ফি দিতে কারণ ওই প্রতিষ্ঠান যদি BLACK LISTED হয়ে যায় তাহলে আপনার টিউশন ফি ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

এখন থেকে ছাত্ররা আর কোন ভাবেই UK-তে CITIZENSHIP পাবে না। UK-তে ছাত্ররা বেশির ভাগই ভিসা Extension করে করে ১০ বছর পার করে দিত CITIZENSHIP পাবার আশায় কিন্তূ এবার চিরদিনের মতো বন্ধ করে দেয়া হয়েছে ছাত্রদের CITIZENSHIP তাই ছাত্রদের আর ১০ বছর পার করার কোনো সুযোগ থাকসে না ভিসা বাড়িয়ে বাড়িয়ে সর্বোচ্চ পাচ বছরের সময় পাবে কোর্স শেষ করার জন্য এর ভিতরে শেষ করুক আর না করুক তাকে নিজ দেশে যেতে হবে । UKBA website-এ clearly বলা আছে শুধুমাত্র এই কয়টি Category-তে যারা আছেন তারাই কেবল মাত্র CITIZENSHIP হওয়ার সুযোগ পাবেন:-

Tier 1 (Exceptional talent)
Tier 1 (Entrepreneur)>এটা স্টুডেন্টদের জন্য.
Tier 1 (Investor)
Tier 1 (General)
Tier 1 (PSW Entrepreneur)>এটা PSW দের জন্য.

এর যে কোন একটা Category-তে ৫ বছর থাকতে পারলেই CITIZENSHIP ১০০% নিশ্চিত UKBA এর গাইড লাইন মোতাবেক। খেয়াল রাখবেন আপনার একটি ভালো সিদ্ধান্ত জীবনটাকে অনেক সুন্দর করতে পারে তাই সময় থাকতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন

*PSW দের জন্য করণীয় :

যারা PSW ভিসায় আছেন তারা আরো সহজেই Tier 1 (PSW Entrepreneur)তে আবেদন করতে পারেন তাই ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার আশায় না থেকে অথবা ভিসা Extension করার চিন্তা একেবারে মাথা থেকে জেরে ফেলুন কারণ প্রতি মুহুর্তে নিয়ম কানুন পরিবর্তন হচ্ছে একেতে PSW ব্রিটিশ সরকার আর রাখছে না তারপরে আবার ভিসা Extension কোনো ভাবেই দিতে চাবে না তাই পরবর্তী জামেলা এড়ানোর জন্য বর্তমানে যারা PSW ভিসায় আছেন তারা সোজা Tier 1 (PSW Entrepreneur) এর জন্য আবেদন করবেন। মনে রাখবেন আপনার যে সময় টুকু PSW ভিসায় যাচ্ছে এ সময়টা Tier 1 Entrepreneur ভিসায় গেলে আপনি CITIZENSHIP এর জন্য এক ধাপ এগিয়ে থাকবেন। তুলনা মূলক PSW দের জন্য এই ভিসা পাওয়া অনেকটা সহজ তাই ভুল করবেন না।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২২
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২


রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×