somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

তথ্য অধিকার
তথ্য চাই তথ্য চাই !! আমি ভালোবাসি তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ এবং এর বাস্তবায়নে যাতে সরকারী-বেসরকারী প্রশাসনে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সততা-ন্যাপরায়নতা ফিরে আসে, সেটাই আমার কামনা এবং আন্দোলন।

সরকার, জাতীয় সংগীত ও উদীচীঃ ইসলামী ব্যাংকের ৩কোটি ফেরত দিয়ে উদীচীর কাছ থেকে নেয়া হোক

২১ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইসলামী ব্যাংকের বিরুদ্ধে অনেকেই অভিযোগ করেন যে, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ জা’মাআতে ইসলামীর আর্থিক সাহায্যকারী এবং যুদ্ধপরাধীদের রক্ষা করতে সদা ব্যস্ত । তাদের এ দোষারোপের সত্যতা কতটুকু তা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের গঠনতন্ত্র, তাদের আর্থিক যোগান, তাদের কর্মকান্ড বিশ্লেষণ, বাংলাদেশের উন্নয়নে ইসলামী ব্যাংকের ভূমিকাকে খতিয়ে দেখলে অনেকটা পরিষ্কার হবে । ইসলামী ব্যাংকের বিরুদ্ধে দেশের মানবতাবিরোধী অপরাধের সাথে জড়িত থাকা এবং জা’মাআতে ইসলামীর সাথে আর্থিক লেনদেনের বিশেষ করে জামাআতে ইসলামীকে আর্থিকভাবে সহায়তা করার সন্দেহ অনেকদিনের পুরানো ।


২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে মানবতাবিরোধী অপরাধে আন্তর্জাতিক ট্রাইবুন্যালে দন্ড পাওয়া আব্দুল কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রদানের পর ৫ই ফেব্রুয়ারী গঠিত হয় আলোচিত গণজাগরণ মঞ্চ । এ মঞ্চ থেকে দাবী করা হয় কাদের মোল্লাসহ প্রত্যেক মানবতাবিরোধী অপরাধীকেই সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে হবে । শাহবাগ অবস্থিত এ গণজাগরণ মঞ্চে অনেকগুলো স্লোগান দেখা হয় । সেখানে একটি উল্লেখযোগ্য স্লোগান ছিল-'ই‘তে ইসলামী ব্যাংক তুই রাজাকার তুই রাজাকার’ । গনজাগরণ মঞ্চের এ ধরণের স্লোগানের পর সারা দেশব্যাপী গণজাগরণ মঞ্চের সমর্থকরা ইসলামী ব্যাংকের অনেকগুলো শাখায় ভাংচুর এবং আগুন ধরিয়ে দেয় । অনেকগুলো এটিএম বুথে হামলা চালিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের কথাও শোনা গেছে । ইসলামী ব্যাংকের বিরুদ্ধে জা’মাআতে ইসলামীকে সাহায্য করার পক্ষান্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের সাহায্য করার যে অভিযোগ করা হয়, সে অভিযোগের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত গ্রহনের আগে ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠা পরবর্তী তাদের কার্যক্রমের বিশ্লেষণ করা জরুরী ।

ইসলামী শরীয়্হা অনুযায়ী পরিচালিত হওয়ার দীপ্ত শপথ নিয়ে ১৯৮১ সালের ১৩ ই মার্চ ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠা হয় । ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড একটি যৌথ প্রতিষ্ঠিত বাণিজ্যিক ব্যাংক যার ৩৬.৯১% স্থানীয় এবং ৬৩.০৯ %বিদেশী বিনোয়োগারদের টাকায় চলে । সেবার উচ্চ মানের কারনে মাত্র ৩২ বছরের মধ্যে ২৮০ টি শাখা ( ২৫০টি শাখা এবং ৩০টি এসএমই/কৃষি শাখা) নিয়ে এ ব্যাংকটি দেশের বেসরকারী ব্যাংকগুলোর মধ্যে সর্ববৃহৎ ব্যাংকে পরিণত হয়েছে । ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড ঢাকা স্টক এক্সেচেঞ্জ লিমিটেড এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সেচেঞ্জ লিমিটেড এর তালিকাভূক্ত কোম্পানী যার অনুমোদিত মূলধন ২০,০০০ মিলিয়ন টাকা এবং পরিশোধিত মূলধন ১৪,৬৩৬.২৮ মিলিয়ন টাকা ।

উল্লেখ্য যে, ইসলামী ব্যাংকের ৫% শেয়ার এর মালিক বাংলাদেশ সরকার । বাকি শেয়ার সাধারণ শেয়ার আকারে শেয়ার বাজারে ছেড়ে দেয়া যেগুলোর মালিক সকল ধর্মের মানুষ । এমনকি অনেক নাস্তিকও ইসলামী ব্যাংকের সাধারণ শেয়ারের মালিক হয়েছে । অথচ কোন রাজনৈতিক দলের হাতে ১% শেয়ারও নেই । গ্রামীনফোন এর পর দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কর্পোরেট ট্যাক্সপেয়ার হচ্ছে ইসলামী ব্যাংক । প্রতি বছর কয়েকশো কোটি তারা সরকারকে ট্যাক্স দেয় । যে টাকা দিয়ে সরকার দেশের রাস্তাঘাট, শিক্ষা, বিদ্যুৎ ও অবকাঠামো উন্নয়ণ করে । এমনকি যারা ইসলামী ব্যাংককে দেশের মানবতাবিরোধীদের সাহায্যকারী হিসেবে উল্লেখ করে মাঠ গরম রাখে তাদের সন্তানও যদি উচ্চ শিক্ষা গ্রহন করে তবে তারাও ইসলামী ব্যাংক পদত্ত ট্যাক্সের টাকায় শিক্ষিত হচ্ছে ।

দেশের নিটওয়্যার সেক্টরে মোট বিনিয়োগের ২৫% ইসলামী ব্যাংক একাই করে । বাকী সব ব্যাংক মিলে ৭৫% ! দেশের মোট এসএমই লোনের ১৭% ইসলামী ব্যাংক একাই দেয় । দেশের মোট রেমিটেন্স এর ২৮% ইসলামী ব্যাংক এর মাধ্যমে আসে । দেশের সব সরকারি, বেসরকারি ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর অডিট নজরদারীতে আছে । এই অডিট এর মাধ্যমেই হলমার্ক ও বিসমিল্লাহ গ্রুপের কেলেংকারী ধরা পড়েছে । অন্য ব্যাংকে একবার অডিট হলে ইসলামী ব্যাংকে তিনবার অডিট হয় । অডিট ফাঁকি দিয়ে ১টি টাকাও কোন রাজনৈতিক দলকে দেয়ার সুযোগ ইসলামী ব্যাংকের নাই । ইসলামী ব্যাংক অনেকগুলো সামাজিক কল্যাণমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে । তার মধ্যে- ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ, রাজশাহী, কমিউনিটি হাসপাতাল, মনোরম ঃ ইসলামী ব্যাংক নৈপূণ্য ও ফ্যাশন ঘর, সেবা কেন্দ্র, ইসলামী ব্যাংক প্রযুক্তি ইন্সটিটিউট, ইসলামী ব্যাংক আন্তর্জাতিক স্কুল ও কলেজ, ইসলামী ব্যাক ফিজিওথেরাপী ও পক্ষাঘাত পূনর্বাাসন কেন্দ্র, বাংলাদেশ সংস্কৃতিক কেন্দ্র প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য ।

ইসলামি ব্যাংক- বহুকাল থেকেই বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আইন কানুন মেনে এবং কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা মেনেই এদেশীয় ব্যাংকার ও এদেশীয় মূলধন ও মুনাফার মাধ্যমেই নিজ দেশে ব্যবসা বাণিজ্য করে যাচ্ছে। যেমন করে করছে অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক কিংবা বাংলাদেশ সরকার ইসলামি ব্যাংক নামক এই বাণিজ্যিক ব্যাংকে সন্ত্রাসী কিংবা জঙ্গি কানেকশনের প্রমাণিত অজুহাতে এখন পর্যন্ত ব্যান্ড, ব্যবসা বাতিল, বা তাদেরকে সতর্ক করে দেয়ার মতো কোন অবস্থা হয়েছে বলে এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় মাধ্যমে আসেনি। বরং অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংক যেখানে ব্যবসায় হিম শিম ও লোকসানে থাকে তখনো ইসলামি ব্যাংক মুনাফা করে, মূলধন ও আমানতি হিসেব ও সঞ্চয় বৃদ্ধি করে চলে।অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংক যখন আইএসও সনদ স্বীকৃত হয়না, তখনো মার্কিনীরা ইসলামি ব্যাংকে আইএসও সনদের স্বীকৃত দিয়ে চলে। মন্ত্রী কামরুল যখন বিরোধীদলে থাকেন, তখনও ইসলামি ব্যাংক তার স্বভাবজাত ব্যাংকিং ব্যবসায় মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও তার পরিবারকে গৃহলোন প্রদান করে চলে। কামরুল ইসলামও সানন্দে সেই লোন নিয়ে থাকেন, বাড়িও বানান।ইসলামি ব্যাংক তখনো কামরুল ইসলামের কাছে জঙ্গিবাদের সঙ্গী মনে হয়না। এরকম মন্ত্রী, সাংসদ, উপদেষ্টা আরো অনেকেই আছেন। এখানে সে সব উল্লেখ করা আমার উদ্দেশ্য নয়। কিংবা ইসলামী ব্যাংকের পক্ষে সাফাই গাওয়াও আমার উদ্দেশ্য নয়। আমার একটাই উদ্দেশ্য বাংলাদেশ, উন্নয়ন, ব্যবসা এবং নীতি নৈতিকতার প্রশ্ন ঘিরে।

একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং বাণিজ্যিক ব্যাংক যদি বাংলাদেশীদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়ে বাংলাদেশ সরকারের নীতি মালা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থেকে ব্যবসায়িক ও ব্যাংকিং নীতি ও নৈতিকতা মেনে ব্যবসা করে চলে, সেরকম প্রতিষ্ঠান থেকে অনুদান নিতে বাধা কেন থাকবে বা প্রশ্ন আসবে ? এরকম অবস্থা কেন একটা স্বাধীন দেশের অভ্যন্তরে জনমনে অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে ঢুকিয়ে দিয়ে বিভ্রান্তি আর নীতি নৈতিকতার আদর্শহীন ও ইস্যু বিহীন ডাল পালা ছড়িয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লুটার উন্মত্ত মশলার জোগাড় ও ক্ষেত্র তৈরি করা হবে ? এরকম কি ব্যবসাবান্ধব কোন গণতান্ত্রিক সরকার করতে পারে বা করতে দেয়া যুক্তি সঙ্গত কিনা সেটাই প্রশ্ন ?

ইসলামী ব্যাংকের এতসব উন্নয়ণ কর্মকান্ডের পরেও সম্প্রতি দেশের অন্যতম বৃহৎ বামপন্থী সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী উদীচি ঘোষণা করেছে,‘যদি সরকার ইসলামী ব্যাংকের টাকা ফেরৎ না দেয় তবে তারা প্যারেড ময়দানের জাতীয় সংগীত গাইতে যাবে না’ । উদীচির এ ঘোষণায় অনেকেই আশ্চার্য হয়েছে । ২০০৪ সালে যশোরে উদীচির অনুষ্ঠানে জঙ্গি কর্তৃক বোমা হামলার পর এমনিতেই তারা প্রতিশোধের জন্য মূখিয়ে আছে । ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের উপর জা’মাআতকে সহযোগীতা করার যে দোষ চাপানো হয়েছে, সেই পথ পরিক্রমায় উদীচিও ইসলামী ব্যাংককে দোষারোপ করে চলছে । কেননা ২০০৪ সালে উদীচির উপর হামলার সময় বিএনপি-জা’মাআত জোট ক্ষমতায় ছিল । উদীচির উপর চালানো হামলার পর তারা দাবী করেছিল, এ হামলার পিছনে ইসলামী মৌলবাদী গোষ্ঠীর হাত রয়েছে । তারা জ’ামাআতে ইসলামীর দিকেও ইশারা করেছিল । যারাই এ ধরনের জঘন্য কাজ করেছে প্রকৃতার্থে তারা ইসলামের মূল শিক্ষা অর্জন করতে পারে নি । কেননা ইসলাম কোন ধরনের হিংসাত্মক কিংবা ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডের প্রশ্রয় দেয় না । বোমা হামলার কিছুদিন আগে উদীচি শিল্পী গোষ্ঠীও চুড়ান্তসীমা অতিক্রম করেছিল । সর্বকালেরর সর্বশ্রেষ্ঠ মহামনব মানবতার মুক্তির দিশারীকে নিয়ে তারা কটুক্তি করেছিল । এমনকি ইসলাম ধর্মকেও তারা তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেছিল ।)

(পরে দেখা গেল-হামলাকারী জামায়াত নয় জঙ্গিগোষ্ঠি এবং তারা মিথ্যাবাদীই প্রমাণিত হল। তাহলে এবারেও কি তারা সত্যদাবী করছে নাকি আগের মতই সন্দেহ করছে শুধু ইসলামী লেবেল থাকায়!! )

বিতর্ক বাড়াতে থাকলে চুনইগাংমের মত বাড়তেই থাকবে । কোন বিতর্কই যেন আসন্ন মহৎ অর্জনকে ব্যর্থ করার অপচেষ্টা করে সফল হতে না পারে সে ব্যাপারে সরকার এবং দেশের সর্বস্তরের জনগণকে সজাগৃদষ্টি রাখতে হবে । মানবতা বিরোধী অপরাধীদের বিচার করতে যে সরকার বদ্ধপরিকর তারা ইসলামী ব্যাংক প্রদত্ত টাকার চেক গ্রহন করার সময় মিডিয়ার সামনে ভ্রুকুঞ্চিত করেনি । সরকার যদি মনে করত ইসলামী ব্যাংক প্রকৃতপক্ষেই মানবতাবিরোধী এবং জা’মাআতের আর্থিক সাহায্যদাতা তবে বিনা প্রশ্নে বলা যায় সরকার তাদের টাকা গ্রহন করত না ।

সরকার উদীচির চেয়ে কয়েকগুনে বেশি জামাআত বিদ্বেষী । মানবতা বিরোধীদের কথা না হয় বাদ দিলাম । আসন্ন সমস্যা সমাধানে সরকারকেই এগিয়ে আসতে হবে । কেবল সরকারের মধ্যস্থতায় এ সমস্যার সমাধান সম্ভব । সরকারকে মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশে যেমন উদীচির অনেক সদস্য আছে তেমনি ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শুভানুধ্যায়ীর সংখ্যা কম নয় । ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশে লিমিটেডের বিরুদ্ধে যদি ভবিষ্যতে জা’মাআতকে অর্থ সহায়তা করার কোন প্রমান পাওয়া যায় তবে তখন তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে । কিন্তু যতদিন সেটা না পাওয়া যায় ততদিন ইসলামী ব্যাংকের সকল টাকা দেশের আস্তিক-নাস্তিক নির্বিশেষে সকল সাধারণ গ্রাহকের টাকা ।

সুতরাং ইসলামী বাংক লাখো কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করার জন্য যে টাকাটা স্পন্সর করেছে সেটা ইসলামী ব্যাংকের নিজস্ব টাকা নয় । এ টাকায় যারা মানবতা বিরোধীদের গন্ধ পেয়ে দেশের এক বিশাল অর্জনের প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করবে তারা নিঃসন্দেহ অত্যন্ত গর্হিত কাজ করবে । কাজেই উদীচির মত আরও যারা জা’মাআতের টাকা দিয়ে অনুষ্ঠান পরিচালনা করার জন্য নাক সিঁটকাচ্ছেন তারা কোন বিচারেই বুদ্ধিমানের কাজ করছেন না ।(সংগৃহীত)

পুনশ্চঃ আমার প্রস্তাব, উদীচীর অযৌক্তিক দাবীর প্রমাণ দিতে না পারলে তাদের ষড়যন্ত্রের বিচার এবং ইসলামী ব্যাংকের ৩কোটি ফেরত দিয়ে উদীচীর কাছ থেকেই ৩কোটি টাকা নেয়া হোক জাতীয় সংগীত গাওয়ার জন্য।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:০৮
৫টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মামুনুলের মুক্তির খবরে কাল বৃষ্টি নেমেছিল

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৯


হেফাজত নেতা মামুনুল হক কারামুক্ত হওয়ায় তার অনুসারীদের মধ্যে খুশির জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ তো বলল, তার মুক্তির খবরে কাল রাতে বৃষ্টি নেমেছিল। কিন্তু পিছিয়ে যাওয়ায় আজ গাজীপুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×