যে যে পজিশনে সেই পজিশন সময় সাপেক্ষে সাধারন মানুষের কাছে কিছু দাবি রাখে। কিন্তু তাকে সেই পজিশন এর হক তথা মুল্য আদায় করতে হয় । শিক্ষক তা এমন একটা মহত পেশা যা আপনাকে দেবে অপরিমেয় শ্রদ্ধা এবং ভালবাসা।
জাফর ইকবাল স্যার যেই হোন, সবার উপরে উনি একজন শিক্ষক। আর বাকি সব শিক্ষক এর মত উনিও শ্রদ্ধা পাওয়ার যোগ্য। কিন্তু উনার মত একজন ব্যক্তি যিনি পশ্চিমা দেশ থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহন কারি, প্রকৃত চ্যানেল এ কাজ না করে, উনি তৃতীয় বিশ্বের মুর্খ রাজনিতিবিদ দের মত আচারন করবেন তা একজন উনার মত অবস্থা সম্পন্ন ব্যক্তি র কাছ থেকে আশা করা যায় না। মাঝখান থেকে সম্মান টা গেল। যদিও আমরা যারা অনলাইনে যারা লিখি অনেকেই তাকে অই শ্রদ্ধা টুকু দেইনা তার অনেক নেতিবাচক করমকান্ডের জন্য।
আসুন একজন শিক্ষকের কথা শুনি, উনি সহজ সরল প্রাঞ্জল ভাষায় উনার পেশা কে মুল্যায়ন করেছেন এবং সেই সাথে নিজের কমতি টুকু ও প্রকাশ করছেন " ৭১ সালে আমার বয়স ছিল ২২, আমি যুবক হওয়া সত্তেও যুদ্ধে যেতে পারি নি, কিন্তু আমি আমার শিক্ষকতার ঘাম এর বিনিময়ে এই ঋন শোধ করার চেষ্টা করেছি" ( খুব সম্ভবত উনি উনার বিদায়ের দিন আরও অনেক গুরুত্বপূণ্` গায়ে লোম খাড়া করে দেওয়ার সাথে এই কথা টি বলেছেন।) মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ও একজন শিক্ষক আর উনিও একজন শিক্ষক। তফাত একজন চেতনার নামে ছাত্রদের মুল্যবান সময়গুলিকে বিকিয়ে দিয়ে সকলএর কাছে বাহবা পায় আরেকজন এই পেশা কে শ্রদ্ধা করে স্মৃতি র পাতায় রয়ে যায়।