সবচেয়ে ভাল লেগেছে সাগড় পাড়ে কাকড়ার বাসা দেখে। ঐ গুলোর জাত আলাদা। ওরা বালি খেতে খেতে সাগরের পারে গর্ত করে বাসা বানায়। তারপর সেখুলো গোল গোল বল বানিয়ে আবার গর্তের বাইরে ফেলে দেয়। বল গুলো ফেলেও খুব ডিজাইন করে। সাগর তীরে হাটলে দেখালা যায়, বালির ছোট ছোট বল দিয়ে ফুলের মতোন কিসব ডিজাইন করা হয়েছে।
কটকাতে দেখলাম, সাগরের বালি খুব নরম। হাটলে মাঝে মাঝে পা ডেবে যায়। ভয় পাচ্ছিলাম, যে হারে কাকড়ার সোনার সংসার ভাংছি, একযোগে হামলা না করে আমাকে। গাইডকে এই আশংকার কথা বলতেই বলল কোন ভয় নেই। ওরা এই রকম না।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



