অবাক হচ্ছেন না?
এইদেশে সবই সম্ভব । আমাদের নার্সিং ব্যাবস্থা খুব এবং খুবই দুর্বল । মনগড়া কথা বলছি না । চীনে নার্সিং ব্যাবস্থা এক দুটি ব্যাতিক্রম ছাড়া ভাল না । আমাদের পাশে ব্যাঙ্কক আর চেন্নাই , কেরালাতে বিশ্বমানের সেবা পাবেন । নিচে কালের কণ্ঠ থেকে খবরটুকু তুলে দিলামঃ
#করোনাকালীন বিশেষ প্রণোদনা দাবি ও হাসপাতালে করোনা ইউনিট বন্ধের দাবিতে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের নার্সরা পরিচালকের কার্যালয় ঘেরাও করেছেন। আজ বুধবার দুপুরে এক ঘণ্টার বেশি সময় তারা পরিচালকের কার্যালয় ঘেরাও করে বিক্ষোভ করে। পরে পরিচালকের আশ্বাসে তারা কর্মসূচি তুলে নিয়ে কাজে যোগ দেন।
রংপুর মেডিক্যাল কলেজ নার্সেস অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানা যায়, হাসপাতালের কর্মরত প্রায় সাড়ে ৯০০ নার্স সরকারঘোষিত করোনাকালীন বিশেষ প্রণোদনার অর্থ পাননি। দেশের অন্যান্য সরকারি হাসপাতালের নার্সরা প্রণোদনার টাকা পেলেও তারা এ পর্যন্ত কোনো প্রকার প্রণোদনার টাকা পাননি। বারবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেও তারা ব্যর্থ হয়েছেন।
অপরদিকে, হাসপাতালের পঞ্চম তলায় একটি ওয়ার্ডকে করোনা ইউনিট হিসেবে চালু করায় করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কায় প্রতিবাদ করেছেন তারা।নার্সেস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফোরকান আলী বলেন, করোনা পজিটিভ রোগী প্রথমে আসে জরুরি বিভাগে। সেখান থেকে স্ট্রেচারে তুলে লিফটে করে ওয়ার্ডে নেওয়া হচ্ছে। স্ট্রেচার ও লিফট অন্যান্য রোগীরাও ব্যবহার করছে। এ কারণে হাসপাতালে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া হাসপাতালে কর্মরত প্রায় সাড়ে ৯০০ নার্স সরকারি বিশেষ প্রণোদনার টাকা পাননি। তাই আমরা পরিচালকের কার্যালয় ঘেরাও করে দুই দফা দাবি দিয়েছি। পরে পরিচালকের আশ্বাসে কর্মসূচি তুলে নেওয়া হয়।#
সারা বিশ্বে কোভিড এখন ১ নম্বর ঘাতক রোগ । রোগী রোগীর স্বজন , ডাক্তার নার্স সবাই ঝাপিয়ে পড়লেও কোনভাবেই নিয়ন্ত্রন করা যাচ্ছে না এই মহামারিকে আর এর মধ্যেই রংপুরের নার্সরা সরকারের গলায় ছুরি চেপে ধরে সুবিধা আদায় তো করছেই সাথে কোভিড ইউনিট বন্ধের জন্য আন্দোলন করছে । এই দেশে আমার আত্মীয়া নার্সদের চিফ মেট্রন ছিল । আমি তার ব্যাবহার ভাল করে জানি । যারা আন্দোলনে প্রত্যক্ষ অংশ নিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হোক ।
**ছবি ও সংবাদের কিয়দংশ কালের কণ্ঠ থেকে নেওয়া
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৫১