ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাস বিশ্বজুড়ে একটি আর্থিক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে থাকে। বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা ও বন্ধুপ্রতিম দেশ থেকে তারা সহায়তা পায়। এর মধ্যে নগদ অর্থ গাজায় পাঠাতে তারা টানেল ব্যবহার করে। কিছু ক্ষেত্রে তারা ব্যবহার করে ক্রিপ্টোকারেন্সি। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা এড়ানোর জন্য তারা এটা করে থাকে। গাজা শাসন করে হামাস। ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধের কারণে ওই সব তহবিলের অর্থ পাওয়া তাদের জন্য আরও কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন, যা সংক্ষেপে হামাস নামে পরিচিত, সেটি ২০০৭ সাল থেকে গাজা ভূখণ্ডে একটি সরকার পরিচালনা করছে। সংগঠনটি যেভাবে অর্থ সংগ্রহ করে, তা বেশ জটিল। এর মধ্যে অনেক অর্থ সংগ্রহ করা হয় আইনিভাবে। আবার অনেক অর্থ আসে গোপনে।হামাসের মোট বাজেট ৩০ কোটি ডলারের কিছু বেশি। এই অর্থের বড় অংশ আসে ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর করারোপ থেকে। বাকি অর্থ আসে ইরান ও কাতারের মতো বিভিন্ন দেশ এবং নানা রকম দাতব্য প্রতিষ্ঠান থেকে।যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনের মতো কিছু দেশ হামাসকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধে করেছে। ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক বিধিনিষেধ এড়াতে সংগঠনটি এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি ক্রিপ্টোকারেন্সি, ক্রেডিট কার্ড ও কৌশলী বাণিজ্য লেনদেন করে ।
ইরান প্রতিবছর হামাস ও বিভিন্ন ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীকে ১০ কোটি ডলার দেয়। যেসব পদ্ধতি এ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, তার মধ্যে রয়েছে ছদ্ম কোম্পানির ব্যবহার, জাহাজের ভাড়ার জন্য লেনদেন ও মূল্যবান ধাতুর ব্যবহার।কাতার ২০১৪ সাল থেকে গাজায় শত শত কোটি ডলার দিয়েছে।
প্র আ
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




