”পৃথিবী ডিজিটাল হচ্ছে না আদিম যুগে ফিরে যাচ্ছে” এ নিয়ে আমার একটা রিসার্চ পোষ্ট। সবাই শেয়ার করবেন ও কমেন্ট করবেন।
খ্রিষ্ট পূর্ব বা আদিম যুগ - মানুষ ছিল উলঙ্গ। কারণ তাদের বস্ত্র ছিল না সতর নিবারণের জন্য। তাই সমাজ বিজ্ঞানীরা এই যুগের নাম দিয়েছিল আদিম যুগ।
আদিম পরবর্তী যুগ - এ যুগে মানুষ গাছের পাতা দিয়ে লজ্জা নিবারণ করত কিংবা বড় গাছের পেছনে দাড়িয়ে লজ্জা নিবারণ করত।
খ্রিষ্ট যুগ এর শুরু - এই য়ুগে মানুষ গাছের পাতাকে শেলাই করতে শিখল এবং বনের পশুর চামড়া দিয়ে নিজেদের লজ্জা নিবারণ করত।
খ্রিষ্ট (মধ্য) যুগ - এই যুগে মানুষ সুতা দিয়ে কাপড় বানাতে শিখে এই ভেড়ার চামড়া দিয়ে ভাল পোষাক বানাতো।
খ্রিষ্ট মধ্য থেকে তৃতীয় বা শেষ যুগ - এই সময় মানুষ উন্নত পোষাক বানাত। মেয়েরা সম্পূর্ণ শরীর ঢাকা পোষাক পরত। মানুষের ভিতর শালীনতা আসতে শুরু করে।
রেনেসাঁ যুগ - এই যুগে পোষাকে নতুন ডিজাইন আসতে থাকে। তবে সবকিছু শালীন ছিল। শুরু হল আধুনিক যুগের প্রবর্তন।
প্রিয় পাঠক এই পর্যন্ত দেখলেন মানুষের পোষাক কিভাবে তাদেরকে আদিম যুগ থেকে আধুনিকে এনেছে। এবার আসুন আধুনিক যুগের কথায়।
১৮০০-১৮৩০ সাল - এই যুগে মানুষ বিভিন্ন মিডিয়ায় সাথে যুক্ত হয়। এবং আধুনিক পোষাক পরা যুক্ত হয়। ছেলেরা কোর্ট-প্যান্ট পড়ত এবং মেয়েরা বড় কোর্তা সহ পোষাক পড়ত। ভারত উপমহাদেশের লোকরা ধুতি লুঙ্গি পড়ত।
১৮৩০-১৮৫০ সাল - এই যুগে মানুষ পোষাকে পরিবর্তন আনতে শুরু করে। মেয়েরা “পিঠ ও বুকে” ফুলের কাজ করা কাপড় পড়ত ছেলেদের আর্কষণ করতে। ফলে দ্রুত মিডিয়ায় মেয়েদের স্থান বাড়তে থাকে।
১৮৫০-১৯০০ সাল - মেয়েরা সালোয়ার কামিজ পড়ত। মেয়েরা পিঠ খোলা কাপড় ব্যবহার করতে শুরু করে। কলার সিষ্টেম পোষাক আসতে করে। ছেলেদের পোষাক অপরিবর্তীত থাকলেও মেয়েরা পিঠকাটা পোষাক পরা শুরু করে। বুকে ওপর স্টাইল করার জন্য কামিজে তিন কোনা করে ফাকা রাখা শুরু করে। কিন্তু ধর্মীয় কারণে ব্যাপক ভাবে ওড়না পড়ত। শুরু হল বুক ও পিট ফাকা রাখা কার্যক্রম। ছেলেরা কোর্ট-প্যান্ট, লুঙ্গি, পায়জামা-পানজাবি, গেন্জি ইত্যাদি পড়ত।
১৯০০-১৯৫০ সাল - যথারীতি বুক পিঠ খালি এবং মেয়েরা মসৃণ চোচ পায়জামা পড়ত। উন্নত বিশ্বে মেয়েদের পোষাক বুকের দিকটা আরেকটু ফাকা হল। এখানে আরেকটা ড্রেস মেয়েরা পড়ত। সেটার কথা মনে করতে পারছি না। পাঠক মনে করতে পারলে কমেন্টে অবশ্যই দিবেন। পোষাকটা ছোটকালে শীতের বেলা পড়তাম। ট্রাউজারের মত কিন্তু টাইট। এই যুগই মুলত ছেলেদের অন্যায় কামুক প্রবৃত্ত বৃদ্ধি করতে শুরু করে।
১৯৫০-২০০০ সাল - মেয়েদের পোষাক ব্যাপক হ্রাস পায়। থ্রি কোয়ার্টার টাইপের পাইয়জামা পড়তে শুরু করে মেয়েরা। বুকের নিচের দিকের কাপড় ভালমতন কমে যায় মেয়েদের। বিস্তুারিত বলতে চাইনা। আপনারাই এইটা জানেন। কিন্তু ইতিহাস পর্যালচনা করে দেখবেন এই যুগে সবচেয় বেশী পোষাক পরিবর্তীত হতে থাকে।
২০০০-২০১৪ সাল - বিস্তুারিত দিলে পাপ হবে। সংক্ষেপে মেয়রা ছেলেদের স্টাইলে প্যান্ট শার্ট পরে। ছেলেরা ছেড়া কাটা প্যান্ট পড়ে। তবে এশীয় ছাড়া বাইরের দেশে ”বিকীনি” পরে। বিস্তারিত সার্চ দিন গুগলে।
প্রিয় পাঠক পোষাক আমাদের আদিম যুগ থেকে আধুনিক করেছে। আশার করি এবার আপনারাই কমেন্টে করতে পারবেন ২০২০ সালে পৃথিবীতে পোষাক কি হবে? আরেকটি প্রশ্ন পৃথিবী কি আদিম যুগে ফিরে যাচ্ছে?
ৎ”পৃথিবী ডিজিটাল হচ্ছে না আদিম যুগে ফিরে যাচ্ছে” এ নিয়ে আমার একটা রিসার্চ পোষ্ট। সবাই শেয়ার করবেন ও কমেন্ট করবেন।
খ্রিষ্ট পূর্ব বা আদিম যুগ - মানুষ ছিল উলঙ্গ। কারণ তাদের বস্ত্র ছিল না সতর নিবারণের জন্য। তাই সমাজ বিজ্ঞানীরা এই যুগের নাম দিয়েছিল আদিম যুগ।
আদিম পরবর্তী যুগ - এ যুগে মানুষ গাছের পাতা দিয়ে লজ্জা নিবারণ করত কিংবা বড় গাছের পেছনে দাড়িয়ে লজ্জা নিবারণ করত।
খ্রিষ্ট যুগ এর শুরু - এই য়ুগে মানুষ গাছের পাতাকে শেলাই করতে শিখল এবং বনের পশুর চামড়া দিয়ে নিজেদের লজ্জা নিবারণ করত।
খ্রিষ্ট (মধ্য) যুগ - এই যুগে মানুষ সুতা দিয়ে কাপড় বানাতে শিখে এই ভেড়ার চামড়া দিয়ে ভাল পোষাক বানাতো।
খ্রিষ্ট মধ্য থেকে তৃতীয় বা শেষ যুগ - এই সময় মানুষ উন্নত পোষাক বানাত। মেয়েরা সম্পূর্ণ শরীর ঢাকা পোষাক পরত। মানুষের ভিতর শালীনতা আসতে শুরু করে।
রেনেসাঁ যুগ - এই যুগে পোষাকে নতুন ডিজাইন আসতে থাকে। তবে সবকিছু শালীন ছিল। শুরু হল আধুনিক যুগের প্রবর্তন।
প্রিয় পাঠক এই পর্যন্ত দেখলেন মানুষের পোষাক কিভাবে তাদেরকে আদিম যুগ থেকে আধুনিকে এনেছে। এবার আসুন আধুনিক যুগের কথায়।
১৮০০-১৮৩০ সাল - এই যুগে মানুষ বিভিন্ন মিডিয়ায় সাথে যুক্ত হয়। এবং আধুনিক পোষাক পরা যুক্ত হয়। ছেলেরা কোর্ট-প্যান্ট পড়ত এবং মেয়েরা বড় কোর্তা সহ পোষাক পড়ত। ভারত উপমহাদেশের লোকরা ধুতি লুঙ্গি পড়ত।
১৮৩০-১৮৫০ সাল - এই যুগে মানুষ পোষাকে পরিবর্তন আনতে শুরু করে। মেয়েরা “পিঠ ও বুকে” ফুলের কাজ করা কাপড় পড়ত ছেলেদের আর্কষণ করতে। ফলে দ্রুত মিডিয়ায় মেয়েদের স্থান বাড়তে থাকে।
১৮৫০-১৯০০ সাল - মেয়েরা সালোয়ার কামিজ পড়ত। মেয়েরা পিঠ খোলা কাপড় ব্যবহার করতে শুরু করে। কলার সিষ্টেম পোষাক আসতে করে। ছেলেদের পোষাক অপরিবর্তীত থাকলেও মেয়েরা পিঠকাটা পোষাক পরা শুরু করে। বুকে ওপর স্টাইল করার জন্য কামিজে তিন কোনা করে ফাকা রাখা শুরু করে। কিন্তু ধর্মীয় কারণে ব্যাপক ভাবে ওড়না পড়ত। শুরু হল বুক ও পিট ফাকা রাখা কার্যক্রম। ছেলেরা কোর্ট-প্যান্ট, লুঙ্গি, পায়জামা-পানজাবি, গেন্জি ইত্যাদি পড়ত।
১৯০০-১৯৫০ সাল - যথারীতি বুক পিঠ খালি এবং মেয়েরা মসৃণ চোচ পায়জামা পড়ত। উন্নত বিশ্বে মেয়েদের পোষাক বুকের দিকটা আরেকটু ফাকা হল। এখানে আরেকটা ড্রেস মেয়েরা পড়ত। সেটার কথা মনে করতে পারছি না। পাঠক মনে করতে পারলে কমেন্টে অবশ্যই দিবেন। পোষাকটা ছোটকালে শীতের বেলা পড়তাম। ট্রাউজারের মত কিন্তু টাইট। এই যুগই মুলত ছেলেদের অন্যায় কামুক প্রবৃত্ত বৃদ্ধি করতে শুরু করে।
১৯৫০-২০০০ সাল - মেয়েদের পোষাক ব্যাপক হ্রাস পায়। থ্রি কোয়ার্টার টাইপের পাইয়জামা পড়তে শুরু করে মেয়েরা। বুকের নিচের দিকের কাপড় ভালমতন কমে যায় মেয়েদের। বিস্তুারিত বলতে চাইনা। আপনারাই এইটা জানেন। কিন্তু ইতিহাস পর্যালচনা করে দেখবেন এই যুগে সবচেয় বেশী পোষাক পরিবর্তীত হতে থাকে।
২০০০-২০১৪ সাল - বিস্তুারিত দিলে পাপ হবে। সংক্ষেপে মেয়রা ছেলেদের স্টাইলে প্যান্ট শার্ট পরে। ছেলেরা ছেড়া কাটা প্যান্ট পড়ে। তবে এশীয় ছাড়া বাইরের দেশে ”বিকীনি” পরে। বিস্তারিত সার্চ দিন গুগলে। টাইপ করুন "Bikini" তারপর যান ইমেজে।
প্রিয় পাঠক পোষাক আমাদের আদিম যুগ থেকে আধুনিক করেছে। আশার করি এবার আপনারাই কমেন্টে করতে পারবেন ২০২০ সালে পৃথিবীতে পোষাক কি হবে? আরেকটি প্রশ্ন পৃথিবী কি আদিম যুগে ফিরে যাচ্ছে?
কাউকে অপমানের জন্য না। ভুল থাকতেই পারে। তাই মানবিক দিক বিবেচনা করে কমেন্ট করবেন।
পৃথিবী ডিজিটাল হচ্ছে না আদিম যুগে ফিরে যাচ্ছে
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?
মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন
আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়
প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন
চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)
সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন
যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।
আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন
তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?
আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন