somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অস্কার ২০১৫ এর সেরা সিনেমার পুরস্কার "বার্ডম্যান"--- কেন?

১৩ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




সেরা সিনেমার অস্কার পাওয়ার পর থেকে অনেকেই এই কথাটি বলেছেন। অনেকের কাছে এই সিনেমা ভালো লাগে নাই, বেশ কিছু নামকরা পত্রিকার সমালোচকেরা বলেছেন "বার্ডম্যান ইজ বোরিং লাইক হেল!" বোরিং লাইক হেল বললেও- নরক বা হেল জায়গাটা আসলেই "বোরিং" কিনা বা এই সিনেমার সাথে তার কোন সাদৃশ্য আছে কিনা সেটা তারা পরিষ্কার করেন নাই :P আমি আমার ক্ষুদ্র মগজ দিয়ে বার্ডম্যান দেখে যা বুঝেছি তা বলার চেষ্টা করছি।

প্রধানত দুই ক্যাটাগরির মানুষের কাছে বার্ডম্যান ভাল্লাগে নাই বা একটু কম ভালো লাগসে-
১- যারা এই সিনেমাকে বাদুড়মানব (ব্যাটম্যান), মাকড়সামানব (স্পাইডারম্যান), ইস্পাতমানব(আয়রনম্যান) টাইপ সিনেমার মতো মনে করে দেখতে বসেছিলেন। তাদের হয়ত ধারণা ছিল তারা এমন কোন পক্ষীমানবকে দেখবেন যে কিনা তার দুইটা ডানার বাড়ি দিয়া ভিলেনের সাম্রাজ্য ধ্বংস করে দেয়- আফসোস, এখানে এরকম কিছুই পান নাই তারা! থিয়েটারে যারা দেখেছেন তারা হয়ত বলেছেন "হুদাই টেকা পানিতে ফালাইলাম!" আর ডাউনলোড করে যারা দেখেছেন, তারা হয়ত বলেছেন "সময় নষ্ট!"

২- যারা ইনারিতুর আগের কাজ দেখে অভ্যস্ত, তাদের কাছে বার্ডম্যান একটু অন্যরকম লেগেছে। লাগা স্বাভাবিক- কারণ বার্ডম্যান আসলেই অন্যরকম! যারা পরিচালক ইনারিতুর আগের সিনেমা যেমন Amores Perros, 21 grams, Babel দেখেছেন , তারা খেয়াল করে দেখবেন এই মানুষটার গল্প বলার ধরণ একবার আপনার কাছে মনে হবে লিনিয়ার আবার একটু পরেই আপনার কাছে মনে হবে নন লিনিয়ার। কিন্তু আসলে এটা এই দুটোর একটাও না- এইরকম গল্প বলার ধরনকে Fractured Tandem বলে (যতদূর জানি, ভুল করলে কেও শোধরায় দিয়েন)। এই ক্যাটাগরির দর্শকদের কাছে মনে হতে পারে নিজের আগের সিগনেচার স্টাইল বাদ দিয়ে ইনারিতু বার্ডম্যান এ নিজের স্টাইল চেঞ্জ করলেন কেন?

এই কেন'র জবাব ইনারিতু নিজেই হয়ত জানেন। আমরা "কেন" থেকে একটু বার্ডম্যান সিনেমার দিকে আসি।

একজন অভিনেতার গল্প- যিনি নিজের সুখের সময়ে, নিজের যৌবনের সময়ে "বার্ডম্যান" নামক এক চরিত্রে অভিনয় করে দর্শক মাতিয়েছিলেন। এই চরিত্রের মাধ্যমেই তিনি বিখ্যাত হয়েছিলেন- অর্থ, যশ, খ্যাতি, পরিচিতি- সব পেয়েছিলেন। সেই মানুষটাই এখন অনেকটাই সবার চোখের আড়ালে, আগের সেই যৌবন এখন আর নেই, মেঘে মেঘে অনেক বেলা হয়েছে- বয়স বেড়েছে অনেক, আগের মতো পর্দায় তিনি শত্রুদের ঘায়েল করে তাদের সাম্রাজ্য দুই মিনিটে ধ্বংস করে দিতে পারেন না, স্বাভাবিকভাবেই দর্শকরাও তাকে এখন তাদের "মূল্যবান" সময় দিতে পারেন না! তারকাদের জীবন আসলে এমনই। যতক্ষন "দিতে" পারবে, ততক্ষনই "ভাল"। তার উপরে সমালোচকদের কড়া সমালোচনা তো আছেই- এই মানুষটা এখন শেষ বয়সে এসে থিয়েটারের মঞ্চে নিজেকে প্রমাণে ব্যস্ত, তিনি প্রমাণ করবেন যে- তার পাওয়া খ্যাতি হাওয়াই মিঠাই এর মতো ক্ষণস্থায়ী নয়- তিনি আসলেই অভিনয় জানেন। কিন্তু এই প্রমাণের কাজটা কি এত সোজা? সহকর্মী থেকে শুরু করে নিজের মেয়ের কাছে পর্যন্ত তিনি এখন "ভিলেন", অথচ তার এই মেয়েই এক সময় ছোটবেলায় তার "সুপারহিরো" বাবাকে নিয়ে গর্ব করত। যাদের কাছে একজন মানুষ একসময় সবচেয়ে বেশি উৎসাহ পেতেন, সেই মানুষগুলো যখন তাকে "অনুৎসাহ' এর অন্ধকার গর্তে ধাক্কা দিয়ে ঠেলে দেয় এবং সেই গর্তে না পতিত হওয়ার জন্য সেই এক্স "সুপারহিরো" মানুষটার যে কি পরিমাণ চেষ্টা- তাই আপনি দেখবেন বার্ডম্যান সিনেমাতে।

আমরা দর্শক নামক মানুষগুলো যে কি পরিমাণ "হিপোক্রেট" বা ভণ্ড- তা ইনারিতু খুব সুন্দর করে বার্ডম্যান সিনেমাতে দেখিয়েছেন। আমরাই তাদের তারকা বানাই, আর যখন তারা আমাদের কিছু বা আমাদের "মনমতো" (দুনিয়ার সবকিছু যেন আমাদের মনমতো হতে হবে- এটা যেন আইন!) কিছু দিতে পারেন না- তখন আমরা তাদের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করি "তোর দিন শেষ, তোর এখন আর আগের মতো বেল নাই!" বলে। অথচ এটা বলার আগে একবারও চিন্তা করিনা- সিনেমা একটা টীম ওয়ার্ক- এটা কবিতা বা চিত্রকর্মের চেয়ে একেবারেই ভিন্ন একটা শিল্পমাধ্যম! কীভাবে? একজন বাজে একটা কবিতা লিখলে আমরা তাকে বলতে পারি- সে ভালো লিখে না, বাজে হইসে কবিতা। একই কথা বলতে পারি একজন চিত্রশিল্পী খারাপ কোন ছবি আঁকলে। কিন্তু সিনেমার ক্ষেত্রে এটা বলা আমাদের মানায় না, এটা জায়েজ না- কারণ সিনেমা অভিনেতা বা অভিনেত্রী একা চালায় না - এখানে প্রযোজক থাকেন, গল্প রচয়িতা থাকেন, ক্যামেরাম্যান থাকেন, সর্বোপরি পরিচালক থাকেন- এদের সবার কাজ ভালো হলেই একটা ভালো সিনেমা দাঁড়ায়। এমনকি প্রোডাকশন বয়ের দেয়া চায়ের স্বাদ যদি বিস্বাদ হয়- সেটাও একটা সিনেমা নষ্ট করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট কারণ এই বাজে চা খাওয়ার পর অভিনেতার ভালো এক্সপ্রেশন দিতে বেশ বেগ হতে পারে! :P অথচ আমাদের সমস্ত রাগ গিয়ে পড়ে মাইকেল কিটনের উপরে- যাকে আইডল মানি, যাকে নকল করে আনন্দ পাই, প্রতিদিনের বোরিং জীবনের মাঝে যেই মানুষটা বার্ডম্যান সেজে আমাদের বিনোদন দেন- সেই স্টার তার জৌলুশ হারালে, তার ভালো সময় হারালে আমরাও দুধের মাছির মতো তার পাশ থেকে হারিয়ে যাই। আবার আরেক ধরনের দর্শক আছে, যারা কমার্শিয়াল সিনেমা বা সুপারহিরো টাইপ সিনেমা দেখলেই নাক সিটকান। তাদের কাছে সিনেমা মানেই "জীবনঘেঁষা" হতে হবে, নায়ক নায়িকা আস্তে আস্তে কথা বলবে, সব আস্তে আস্তে হবে, সিরিয়াস রোল হতে হবে সবার- কমেডি বা মারদাঙ্গা কিছু হলেই সেটা নাকি অভিনয় হবেনা- অথচ এই ধারণা পোষণকারী বেশিরভাগ মানুষকে যখন সিনেমা হলে বসিয়ে দেয়া হবে, তখন তারা ' দ্যা শশাঙ্ক রিডেম্পশন" এর চেয়ে " দ্যা এভেঞ্জারস" দেখতে বেশি আগ্রহী হবেন- তারা ভুলে যান যে হলের আলোআঁধারিঘেরা তিন ঘণ্টার পরিবেশে খুব মানুষই "জীবন" খুঁজতে যায়, বেশিরভাগ যায় বিনোদন খুঁজতে- এবং এটাতে দোষের কিছু নাই। সিনেমার একটা ডায়লগে এটা বোঝা যায়-"People, they love blood. They love action. Not this talky, depressing, philosophical bullshit!" পৃথিবীর সব ইন্ডাস্ট্রিতেই সব ধরনের সিনেমা হয়, আপনি কোনটা দেখবেন সেটা সম্পূর্ণই আপনার ব্যাপার- বাগানে গোলাপ আর ধুতুরা ফুল দুইটাই থাকবে, তাইলেই বাগানকে সুন্দর লাগবে, কিন্তু গোলাপ ভালো লাগে বলে আপনি কখনই বলতে পারেন না- এই বাগানে ধুতুরার থাকার কোন অধিকার নাই।

সমালোচকদেরও মাশাল্লাহ "ধুয়ে" দেয়া হইসে এই সিনেমাতে- বিশেষ করে যারা 'সম আলোচনার' চেয়ে 'মন্দ আলোচনা' করতে বেশি পছন্দ করেন। যারা সিনেমা না দেখেই যা ইচ্ছা তাই লেখেন, শুধুমাত্র হয়ত সেই সিনেমাতে অভিনয়কারী ব্যক্তিটিকে পছন্দ না করার কারণে। তারা একবারও ভাবেন না, যা ইচ্ছা তাই লেখা খুব সোজা- কিন্তু সিনেমা নামক বস্তু সৃষ্টি কড়া কতটা কঠিন, কতটা অধ্যবসায় আর ঘুমহীন রাতের পরিশ্রমের ফসল হয় এক একটি সিনেমা। এই সিনেমার কারণে কত পরিচালক আর অভিনেতা তাদের নিজের পরিবারের সদস্যদের সময় দিতে পারেন না, কত কিছু বিসর্জন দেন- কিন্তু তাদের সেই বিসর্জনকে আমরা সমালোচকেরা কলমের বা কি বোর্ডের স্পর্শে কত সহজে ধূলিসাৎ করে দেই। সমালোচক চরিত্রে অভিনয়কারীর একটি সংলাপেই তা স্পষ্ট- That's true; I haven't read a word of it or even seen the preview. But after the opening tomorrow I'm gonna turn in the worst review anyone has ever read and I'm gonna close your play. Would you like to know why? Because I hate you and everyone you represent. আবার এমন কিছু মানুষ আছেন, জনপ্রিয়তা জিনিসটা যাদের কাছে খুবই "সস্তা" মনে হয়, জনপ্রিয় হলেই যেন একজন মানুষ নষ্ট হয়ে যাবে, এটা পাওয়া যেন কোন অর্জনই না। অথচ এই ধরনের মনোভাব পোষণ করা বেশিরভাগ মানুষগুলো কেন যেন বেশিরভাগ সময় চোখের আড়ালে থেকে যান, নিজে জনপ্রিয় হতে পারেন না বলেই কি তাদের এমন মনোভাব? ;) এই কারণেই কি তারা বলেন- Popularity is the slutty little cousin of prestige.

পুরোটা ছবিতে মাইকেল কিটন নিজের সাথে লড়াই করেন নিজেকে টিকিয়ে রাখার জন্য, নিজেকে প্রমাণের জন্য। শেষ বয়সে এসেও তিনি বারবার নিজেকে "বার্ড" এর মতো উড়তে পারেন বলে প্রমাণের চেষ্টা করেন, কিন্তু দিন শেষে তিনি সবার কাছ থেকে হতাশাব্যাঞ্জক কথা শুনে আবিষ্কার করেন, তিনি বার্ড নন, তিনি একজন অতি সাধারণ "ম্যান"। কিন্তু এই মানুষটাই শেষ পর্যন্ত নিজেকে প্রমাণ করেন, তিনি পাখির মতো ডানা মেলে ওড়েন সম্ভবত সিনেমার শেষ দৃশ্যে- সে এক অদ্ভুত দৃশ্য :)

এতকিছুর পরেও যদি "বার্ডম্যান অস্কার ক্যান পাইল?" মনে হয়, তাইলে বলতে পারি এই সিনেমার মেকিং এর কথা, ১১৯ মিনিটের সিনেমা প্রায় পুরোটাই আনকাট- যদিও কাট আছে ষোলটি, কিন্তু দেখলে মনে হবে হাইয়েস্ট চারটি বা পাঁচটি কাট আছে। মানুষের জীবন নদীর পানির মতই বহমান- সেই পানির স্রোতের মতো বয়েই চলেছে এই সিনেমাতে ক্যামেরা, কোথাও বাঁক (কাট) নেয়নি। তাতেই বার্ডম্যান হয়ে উঠেছে অনবদ্য। এক আনকাট কাজ করার জন্য সিনেমার অভিনেতারা দুই মাস ধরে রিহারসেল করেছে। সিনেমার স্ক্রিপ্ট লেখা হয়েছে দুই বছর ধরে- ডেডিকেশন মনে হয় একেই বলে।

আশা করি এতবড় লেখাটা ধৈর্যসহকারে পড়ার পরে আপনি " অস্কারে সেরা সিনেমার পুরস্কার "বার্ডম্যান"--- কেন?" এর পরিবর্তে বলবেন "অস্কারে সেরা সিনেমার পুরস্কার "বার্ডম্যান"--- কেন নয়!" ;)
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×