
ব্লগে অনেকেই মোল্লাদের দোষারোপ করেন। কারণ, মোল্লারা বুঝি মেয়ে-লোভী। কিন্তু, কিছু মেয়ে আছে সত্যি সত্যি বদ কিসিমের। তারা দেহ দেয় একজনকে, বিয়ে বসে আরেকজনের সাথে। এই ধরণের মেয়েদের ধরে ধরে মোল্লাদের সাথে বিয়ে দিয়ে দেওয়া উচিৎ। তাহলেই, শিক্ষা পাবে কত ধানে কত চাল।
ভার্সিটিতে থাকতে আমাদের ডিপার্টমেন্টে একটা মেয়েকে চিনতাম। তার সাথে সিলেট মেডিকেল কলেজের এক ডাক্তারের ৪ বছর প্রেম চলে। মেয়েটা রাত-বিরেতে হলে ফিরতো। সহপাঠিনীদের কাছে সেই ছেলেটার সাথে বিছানা ভাগের কথাও জানাজানি হয়। অথচ, অনার্স যখন শেষ, তখন মেয়েটা বাবা-মা'র ইচ্ছে মতো আরেকটি ছেলের সাথে বিয়ে করে সিলেটে ছাড়ে!
আমার এক আত্মীয়া। ঢাকা ভার্সিটিতে পড়তেন। প্রত্যেকে বছর নতুন বয় ফ্রেন্ড চেঞ্জ হতো। এই কথা সবাই জানতো। বাবা-মায়ের খুব আদরের মেয়ে বলে সব কিছুই বলা হতো না। একদিন শোনা গেলো, তার বিয়ে হয়ে গিয়েছে, বাবা'র পছন্দ করা ছেলের সাথে!
আমার বন্ধুর লেইট ম্যারেজ। ভাবী সিলেটের একটি কলেজ থেকে পাশ করা। বিয়ের পড়ে দেখা গেলো ভাবির এক্স-বয়ফ্রেন্ড আমার বন্ধুর ইমেইলে ভাবির সাথে তার বিছানায় শোয়ার দৃশ্য শেয়ার করেছে!!! বুঝুন ঠেলা। বন্ধু হার্ট এটাক করে হাসপাতালে।
দেহ মেয়ের, সে তা কাকে দিবে, সেটা সেই মেয়ের ব্যাপার। কিন্তু, দেহ দেওয়ার পরে সেই ছেলেকে ছেড়ে অন্য কারো গলায় ঝুলে পড়া অন্যায় নয় কি?
তাই, কথা বলার সময়ে সাধু সাবধান!
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:২৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




