আরবের দেশগুলোকে আমাদের দেশের নারী আন্দোলনের নেত্রীরা দেখতে পারেন না হিজাব ইস্যুর কারণে। অথচ, আরব দেশ কাতার বি,এন,পি'র চেয়ারপারসনকে চার্টারড প্ল্যানে করে দেশে পাঠাচ্ছে। আরো কিছু উদাহরণ দেই। আওয়ামী লীগ এতো অত্যাচার করার পরেও, মওলানা শফি হুজুর শেখ হাসিনার সাথে প্রকাশ্যে হাত মিলিয়েছিলেন। কওমী ঘরানার প্রতিদ্বন্দ্বী দল জামায়াতে ইসলামী নারী নেতৃত্বাধীন বি,এন,পি ও আওয়ামী লীগের সাথে জোট বেঁধেছিলো। অন্যান্য ইসলামী দলগুলোও ব্যতিক্রম নয়।
ইসলাম নারীকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে। এটা যারা অস্বীকার করেন, তারা দুষ্টু মানুষ। দেশে নারী গৃহকর্মীদের অত্যাচার, কিংবা নারীদের অবমাননার কত পর্সেন্ট ইসলামী ঘরানার মানুষের দ্বারা হয়, বলুন তো? এটা একটা ইন্টারেস্টিং রিসার্চ হতে পারে। তবে, আমি যতগুলো ঘটনা জানি, সেগুলোর বেশিরভাগই সেকুলার মাইন্ডের মানুষদের দ্বারা হয়েছে।
যারা ব্লগে নারী অবমাননা নিয়ে লিখছেন, তারা কতজন নিজেদের ঘরের নারী গৃহকর্মীকে নিজেদের টেবিলে ভাত খেতে দেন? চলুন না এই নিয়ে আলোচনা করি।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা মে, ২০২৫ রাত ১১:৩০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



