তাহার সাথে প্রথম দেখা
তাহার সাথে প্রথম দেখা -২
জয়ের পথে : ঝামেলা থেকে শামেলা
জয়ের পথে-২: ডি দা ভিঞ্চি কোড
ড্যান ব্রাউন সাহেবের কল্যানে, নিয়মিতই কথা হয়...............কথা বার্তা যে শুধুমাত্র সিম্বলিজমেই আবদ্ধ থাকে না; এইটা নিশ্চয়ই না বললেও চলবে
তাই বলে তো আর কথা বলা বন্ধ রাখা যায় না.................বন্ধু এবং রুমমেট আযাদ, সব শুনে পরামর্শ দিলো “একটেল জয় নে; কেনা লাগবে না , আমারই আছে” (এইটা ততকালীন একটেল, বর্তমান রবির একটা প্যাকেজ ছিল; একজোড়া সিম নিতে হইত, রাত্রে অই জোড়ায় এক কলের টাকায় ৩০ মিনিট মত কথা বলা যেত)...............দেখলাম বুদ্ধি খারাপ না;
অনেক ভেবে চিনতে রিস্ক নেয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম...........দাওয়াত দিলাম কার্জনে.........এই কথা সেই কথা বলি, কিন্তুক আসল কথা তো আর কইতে পারি না..............শেষে বললাম, চল হাটি........হাটতে হাটতে শহীদ মিনার পর্যন্ত চলে আসলাম, ঝালমুড়ি, চানাচুর ইত্যাদি হাবিজাবি খাইলাম..............তাও আসল কথা বাইর হয় না...........
শেষে যখন রিকশায় উঠছে, যাওয়া জন্য.........তখন অনেক কস্টে কইলাম, “ আমাদের তো নিয়মিত কথা হয়ই, খামোখা মোবাইল কোম্পানিরে টাকা দিয়া লাভ কি? আযাদের একজোড়া জয় যেহেতু পইড়াই আছে (আযাদ যারে দিতে চাইছিল, তারে দিতে পারে নাই, ট্রাজেডী), আমরা কেন তার সদ্বব্যবহার করি না?”
আমার সব ভয় আর আশংকাকে মিথ্যে করে দিয়ে ও এককথায় রাজি হয়ে গেল (পরে শুনেছিলাম, ও বিন্দুমাত্র সন্দেহও করে নাই, শুধু আমার ফোন বিল বাচাইতে চাইছিল, হায়রে
তারপরও আমাদের সম্পর্কের পথে এটা ছিল, একটা বড় পদক্ষেপ..................
ধন্যবাদ আযাদ এবং একটেল জয়কে (অবশ্য আযাদ সিমটা যার জন্য কিনেছিল সেও ধন্যবাদ দাবী করতে পারে
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



