somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শেখ মুজিব বনাম জিয়া !!

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিনপি কর্মীদের বলছি, যারা দেশের স্বাধীনতায় শেখ মুজিবের অবদান অস্বীকার করেন তাদেরকে বলছি।

নাম এ কি আসে যায়? কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন! ঘোষনায় কি আসে যায়? বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছে যার আন্দোলন এর অবদানে, তিনি শেখ মুজিব। একদিন সকালে মাইক হাতে ঘোষনায় কিছু হয় না। আর যদি হয় ত আজকাল অনেক এফ এম রেডিও আছে, একদিন আপনি গিয়ে ঘোষনা দিয়ে দেখেন না? যে আজ থেকে মুরাদগঞ্জ স্বাধীন, অথবা কইলাসনগর ভারতের অংশ, অথবা ফায়দাবাদ পাকিস্তানের অংশ। আরাকানে এত মানুষ মারা যাচ্ছে, একটা লোক নাই? যে একদিন একটা মাইক নিয়া ঘোষনা দিবে, আরাকান স্বাধীন, এখন থেকে আর বার্মার অংশ না। একটাও জিয়া নাই ওদের?
জিয়া হতে তো কিছু লাগে না, ১০ দিন ও আন্দোলন করতে হয় না। একজন মেজর হইলেই হয়, আর একদিন সকালে কষ্ট করে মাইকে একটু ঘোষনা দিলেই হয়।

বলি কি ভাই,বুঝলেন? এত্ত সোজা না! বাংলাদেশ সৃষ্টিতে জিয়ার অবদান আপনার চোখে বেশী লাগতেছে ত? আসলে ৫২ থেকে ৭১ পুরো সময়টারে আপ্নারা হিসেবের বাইরে ধরতেছেন। হুট করেই একটা ঘোষনা হয়? হুট করেই হয় ২৬ মার্চ? মার্চের ২৬ ত প্রতি বছরই আসে, ৭১ এর ২৬ র মত কি ওগুলো? বলা নেই কয়া নেই, ২৬ শে মার্চে বলে উঠ ছেরি তোর বিয়া, আর ছেরি অম্নি গাট্টি বস্তা বেন্ধে অচেনা যুবকের হাত ধরে পালিয়ে গেল, নাহ? এগুলাই শিখান দেশবাসীকে?

ছেরি ঠিকই পালায় তবে তার সাথে যে ৬ বছর ধরে তার সাথে প্রেমের পরীক্ষা দিয়ে এসেছে, ৪ বছর ধরে অপেক্ষায় থেকেছে, মাসের পর মাস শুধু একবার কথা বলার জন্য দুপুরে নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে থেকেছে, বছরের পর বছর লোকজনের গঞ্জনা, ভর্তসনা সহ্য করেছে সেই রকম বিশ্বস্ত প্রেমিক হলেই ছেরি এক ডাকে চলে আসবে। অন্যথায় বছর ব্যাপিয়া ডাকাডাকি করিলেও কোন কর্ম্ম হইবে নাকো!

ফিলিস্তিনে দেখেন, বছরের পর বছর মানুষ মারা যাচ্ছে, কত মানুষ বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে স্বাধিনতার কথা বলছে, বলতে বলতে মরেছে, তারপরেও স্বাধীনতা আসেনি। এর ভেতরে চাইলে হাজারটা মৃত্যুমুখি মানুষ স্বাধীনতার ঘোষনা দিতে পারে, কিন্তু মনে করেন তাতেই সব মানুষ আসবে? স্বাধীনতা আসবে? নেতা লাগে ভাই , নেতৃত্ব লাগে। একজন ইয়াসির আরাফাত লাগে, একটা দল লাগে, একটা হামাস লাগে, সংগ্রামের ইতিহাস লাগে। তখন হামাসের প্রধান মিসাইলের আঘাতে মরে গেলেও যে আন্দোলন হয় তা জীবিত হামাস প্রধানের ডাকের চেয়েও অনেক বেশী। এসব কি আপনারা বুঝেন? নাকি বুঝেও না বোঝার ভান করেন?

আসলে আপ্নারা জানেন না আন্দোলন কি, জনতার সংগ্রাম কি। আপ্নারা সাচ্চা বি.এন.পি!, অন্ধ সাপোর্টার বলতে যা বুঝায়!, দলকানা বলতে যা বুঝায়, আপনারা তা-ই! আপনারা আন্দোলন যে জানেন না তাতো এই ২০১৩/১৪ তে এসেও দেখাইলেন। পারেন শুধু গাড়ীতে আগুন দিতে, গ্রেনেড, বোমা মারতে। আওয়ামী লীগের এত শত ভুল থাকতেও তারা নির্বাচন করে নিয়ে গেল, অবৈধ ভাবে নির্বাচন করে জিতে গেল আর আপ্নারা বসে বসে আঙ্গুল চুষলেন! আন্দোলন করতে পারলেন না। আপনাদের মোরালিটির জোর কম ! তাই নয় কি? রাস্তার আন্দোলনে তো আপনাদের দেখা যায় না।

এখন আন্দোলন করছেন নীল নকশার, আর প্রোপাগান্ডার! আসলে আপ্নারা আন্দোলন করতে জানেন না বলেই আন্দোলনের মর্ম জানেন না, বুঝেনও না। এর পিছনে ত্যাগ, কষ্ট, শ্রম, সাধনা,সময় কত কি যে দিতে হয় কিছুই বুঝেন না। আর তাই জিয়া আপনাদের মহানায়ক হতে পারে, শুধু একদিন মাইক হাতে ঘোষনা দিয়েই, আর শেখ মুজিব কে বেমালুম ভুলে যাওয়ার আয়োজন করতে পারেন লন্ডনে সভা সেমিনার করে! বলি কি! বাংলার মানুষের কি খেয়ে দেয়ে কাম ছিল না কোন আর যে, যেই ব্যাটার নাম গন্ধও শুনে নাই কোনদিন, তার ডাকে সবাই মাঠে নেমে আসবে ৭১ এর ২৬ মার্চ এ? তাও আবার আর কোন কাজ না, যুদ্ধ করতে ! তাই যদি হয়, তো আওয়ামী লীগ সরকার যে এবার একটি আগডুম বাগডুম নির্বাচন করলো এটা তো দেশের সবাই জানে, তাছাড়াও তাদের অন্যায় অপকর্মের তো শেষ নাই! পদ্মা সেতু, ইলিয়াস গুম, ভারত প্রীতি, কুইক রেণ্টাল, সুন্দরবনে বিদ্যুৎ প্রজেক্ট, আমাদের নদীতে বাঁধ দিয়ে ভারতের ট্রাঞ্জিট, তিস্তার পানি, নির্বাচন মেনিপুলেশন, ভোটচুরি-ছিনতাই, বিডিআর বিদ্রোহ ইস্যু তো কম নারে ভাই! বিএনপির সমর্থক হিসেবে হয়ত আরও বেশী ইস্যুর খবর আপনি রাখেন। কই আর্মির ভেতরে এমন কোন বিএনপি পন্থী মেজর নেই? যার একটা ডাকে এই সকল অপকর্মের হাত থেকে আমাদের মুক্ত ও স্বাধীন করতে পারবে। আওয়ামী লীগ ত আরও বিপদে আছে, আপনাদের সাথে আছে জামাত। মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করতে গিয়ে লীগ আন্তর্জাতিক চাপের মুখে! আর ক্রুদ্ধ, সংক্ষুব্ধ, মরিয়া জামাত শিবির যারা আঘাত হানার জন্যে জীবন নিয়ে প্রস্তুত তাদের কে পাচ্ছেন আপনাদের সাথে! এর পরেও আন্দোলন করতে পারেন না। আসলে আপ্নারা পারেন না বলেই তো আপানাদের জামাতের সঙ্গ এত দরকার হয়! আপ্নারা প্রথম ঘোষক, প্রথম প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশী জাতিয়তাবাদের ধারক বাহক, অপরদিকে শেখ মুজিব যে কিনা আপনাদের কথা অনুযায়ী চেয়েছিল শুধুই ক্ষমতা, চেয়েছিল অখন্ড পাকিস্তান, যার সাথে ভুট্টোর এত খাতির, যে আসলে দেশের স্বাধীনতা চায় নি, অথচ নিয়তির পরিহাস! আপ্নারা এত্ত ভালো হওয়া সত্ত্বেও বর্তমানে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি জামাতের সাথে এত ঘনিষ্টতা কেন? আর যেই মুজিবকে দায়ী করেন পাকিস্তান প্রীতির জন্যে, ভুট্টো ফ্রেন্ড হিসেবে যাকে প্রচার করেন, কিন্তু সেই মুজিবের দল আজ পাকিস্তান বিরোধী মনোভাবপূর্ন, আর আপনার জিয়া যিনি ‘বাংলাদেশী’ চেতনার প্রবাদ পুরুষ, যিনি পাকিস্তানের যম!, অথচ সেই জিয়ার দল আজ পাকিস্তান প্রীতির অপবাদে কলংকিত! ঘনিষ্ট জামাত সহচর! বুঝলাম না, গাঞ্জা কারা খেয়েছেন, আপ্নারা ? নাকি ইতিহাস?!

আসলে ঘটনা কি জানেন? আপনাদেরকে মানুষ এখন গর্দভ দল হিসেবে আখ্যায়িত করছে! মনে কিছু করবেন না। আপনাদের গালি দেওয়া আমার উদ্দেশ্য নয়। তবে, জিয়াকে নিয়ে যেই তোরজোড় শুরু করেছেন, প্রথম প্রেসিডেন্্‌ প্রথম এই, প্রথম সেই, এসবের পর ফেসবুকে কিছু নির্দলীয়, সাধারন লোকের ভাষ্য এরকমই, আওয়ামী বিরোধীরাও আপনাদের এই নাম দিচ্ছে, আর কিছু বিএনপি সাপোর্টার লজ্জায় মাথা নীচু করে আছে, আপনাদের কর্ম কান্ডে!। আর যারা খুব অন্ধ, এই আপনাদের মত, তারা কেবল নাচছে। আর শেয়ার দিয়ে বেড়াচ্ছে অদ্ভুত অদ্ভুত থিওরির! তথ্যের আর মিথ্যার!

আওয়ামী লীগের সব ভুল ভ্রান্তিই মানুষ জানে, তাদের কোন ঢাক ঢোলেই তাদের সে ভুল মুছে যায়নি। আপ্নারা নির্বাচন করলে , আপনাদের কে ভালোবেসে না, ওদের ভুল ভ্রান্তির প্রতিবাদ জানিয়েই মানুষ আপনাদের ধানের শীষে ভোট দিত, আর আওয়ামী লীগ হেরে যেত। এটা আপ্নারাও জানেন । কিন্তু আপনাদের এখনকার কর্মকান্ডে মানুষ ভাবছে, যা শালা! লীগ চুরি করে ক্ষমতায় গেছে ত গেছেই, লীগ না গেলে কারা যাইত? এইসব দুর্জন, ইতিহাস বিকৃতকারী? যাদের নিজেদের কোন মোরালিটি নেই, জনগন সম্পৃক্ত আন্দোলন করার সৎ সাহস নেই? জনগণকে আপ্নারা এটুকু ভাবার সুযোগ করে দিচ্ছেন যে, যাক যা হয়েছে, ভালোই হয়েছে! আওয়ামী লীগের করা ভুলগুলোও জনতার মনের আদালতে বৈধতার ডাক পাচ্ছে আপনাদের নীতিহীনতার আস্ফালনে। হ্যা এটাই আপনারা পারেন! বিরোধী দল হিসেবে এটুকুই আপনাদের অবদান!


কেন যে লোকজন আপনাদের গর্দভের দল বলছে এখনও না বুঝলে আপ্নারা আসলে তা-ই! রাজনীতি করতে আসছন, দেশ ও মানুষের কল্যানের কথা ভাবেন! আপনারা ভালো না মন্দ, ব্যারাক এ জন্ম হয়েছে, না গনতান্ত্রিক উপায়ে জন্ম হয়েছে, চালাক না বোকা, স্বাধীনতার পক্ষে না বিপক্ষের এসব তর্কাতর্কির অবকাশ আর নেই! আপনারা বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল, স্বাধীন বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল। এটাই বাস্তবতা। বাংলাদেশের স্বার্থেই, গনতন্ত্রের স্বার্থেই এখন আপনাদের দরকার। দেশের সকল মানুষের দরকার, এমন কি আওয়ামী লীগেরও দরকার। পার্শ্ববর্তী দেশের চোখ অন্যায্য ব্যাবহার, বিশ্বায়নের হুমকি,বিদেশী শক্তির নীরব আগ্রাসন এসব ঠেকাতে শুধু সরকারি দল একা যথেষ্ট নয়, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বের একটি দূর্বল ক্ষমতা সম্পন্ন দেশের পক্ষে। গনতন্ত্রের জন্যে শুধু ভালো সরকার নয়, বলিষ্ঠ বিরোধী দলও সমান গুরুত্বপূর্ণ।
রাজনীতিতে নেমেছেন, পেশাদিরিত্বের সাথে কাজ করুন!রাজনীতির জন্যে ত্যাগ করতে শিখুন, রোদে দাঁড়িয়ে, বৃষ্টিতে ভিজে আন্দোলন করতে শিখুন, জনগনের কাতারে দাঁড়ান, তাদের সুখ, দুঃখ, ভাবনা, দুর্ভাবনা নিয়ে ভাবুন, এক নির্বাচনে বঞ্চিত হয়েছেন? আরও ৩ নির্বাচন দেখুন! ১০ বছর ধরে ন্যায্য দাবী নিয়ে আন্দোলন করুন, ১০ জন মানুষ নিয়ে শুরু করুন, ২০ বছর ধরে আন্দোলন করুন, ৫২ থেকে ৭১ এর মত লম্বা সময় ধরে জনগনের দাবী নিয়ে রাজপথে থাকুন, তখন দেখবেন আপনাদের নেতা বন্দী হয়ে গেলেও, নেতার পক্ষে থেকে একজন ভুঁইফোঁড় অচেনা অজানা লোকের ডাকেও লক্ষ লক্ষ লোক রাস্তায় নেমে আসবে! হয় তখন বুঝবেন কাকে বঙ্গবন্ধু বলে আর কাকে শহীদ জিয়া বলে। বুঝবেন কতটুকু বঙ্গবন্ধুর অবদান আর কতখানি মেজর জিয়ার অবদান।

বুঝলাম রাজনীতিতে ধান্ধাবাজ লোকের সংখ্যা বেড়ে গেছে, সবাই ক্ষমতার জন্যে রাজনীতি করে। নিশ্চয়ই বলবেন রাজনীতি আর ধান্ধাবাজি ত এখন সমার্থক, কে আর আদর্শগত রাজনীতি করছে বাংলাদেশে? ক্ষমতার জন্যে রাজনীতি কে করছে না? আওয়ামী লীগ কি সাধু? তাদের ২০১৪ নির্বাচন কি নীতিগত ভাবে শুদ্ধ?
বুঝলাম, সবই বুঝলাম। কিন্তু তারপরেও এক্কেবারে নিপাট বেহায়া, বা শতভাগ ধান্ধাবাজ না হয়ে অন্তত রাজনীতির তলানিটুকু তো ঠিক রাখেন! বরাজনীতি যেহেতু জনগনের জন্যে করতে হয়, নিদেনপক্ষে নির্বাচনের দিনে হলেও জনগনের ভোটের কথা ভাবতে হয়, তাই অন্তত জনগনের মনের ভাব আর আশা আকাঙ্ক্ষা, আর তাদের বিশ্বাস এর জায়গাটুকু মাথায় রেখে, অন্তত জনগনের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে, তারপর রাজনীতির ধান্ধাবাজিটুকু করুন!
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে যেই হত্যাকান্ড শুরু হয়েছে, ইহা কয়েক বছর চলবে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭



সামুর সামনের পাতায় এখন মহামতি ব্লগার শ্রাবনধারার ১ খানা পোষ্ট ঝুলছে; উহাতে তিনি "জুলাই বেপ্লবের" ১ জল্লাদ বেপ্লবীকে কে বা কাহারা গুলি করতে পারে, সেটার উপর উনার অনুসন্ধানী... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজাকার হিসাবেই গর্ববোধ করবেন মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮


একজন রাজাকার চিরকাল রাজাকার কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা আজীবন মুক্তিযোদ্ধা নয় - হুমায়ুন আজাদের ভবিষ্যৎ বাণী সত্যি হতে চলেছে। বিএনপি থেকে ৫ বার বহিস্কৃত নেতা মেজর আখতারুজ্জামান। আপাদমস্তক টাউট বাটপার একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাঁদগাজীর মত শিম্পাঞ্জিদের পোস্টে আটকে থাকবেন নাকি মাথাটা খাটাবেন?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭


ধরুন ব্লগে ঢুকে আপনি দেখলেন, আপনার পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের মধ্যে "জেন একাত্তর" ওরফে চাঁদগাজীর নাম দেখাচ্ছে। মুহূর্তেই আপনার দাঁত-মুখ শক্ত হয়ে গেল। তার মন্তব্য পড়ার আগেই আপনার মস্তিষ্ক সংকেত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×