somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নুহাশ পল্লী :: হুমায়ুন আহমেদের অবকাশ যাপন /বিনোদন /শ্যূটিং স্পট

২৮ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

যে যেভাবেই দেখিনা কেন হুমায়ুন আহমেদকে নিয়ে বাঙ্গালীর আগ্রহের কোন কমতি নেই।তার সব কিছুই খবর হয়ে আসে যদিও অনেকটা নিভৃতচারী তিনি। আমার ব্যক্তিগত ধারনা সেন্টমার্টিন (Click This Link) দ্বীপ কে আমাদের দৃষ্টিপটে প্রথম তুলে আনেন হু আ।তার সমুদ্র বিলাস নামে সেখানে থাকা বাড়ীতে আগত পর্যটকদের পদধূলী একবার পড়া খুবই সাধারন ঘটনা।
তেমনি তার আরেকটি অবকাশ যাপন /বিনোদন /শ্যূটিং স্পট হল নুহাশ পল্লী।এ নিয়েও মানুষের আগ্রহের ব্যাপারটা কম নয়।তথ্য চেয়ে ব্লগেও পোষ্ট আসে।
যাওয়ার ইচ্ছা ছিল অনেকদিন ধরেই।কোন উপায় পাচ্ছিলামনা।আমাদের এক বন্ধুর গার্লফ্রেন্ড জানাল তার সাথে হু আ প্রোডাকশনের স্বাধীন খসরুর সাথে পরিচয় আছে তাও আবার ফেসবুক থেকে।আমরা হতাশ।এই পরিচয়েত আর দাওয়াত আদায় করা সম্ভবনা।আমাদের অবাক করে দিয়ে দুইদিন পর সে জানাল যাবার ব্যবস্হা হয়ে গেছে ,গিয়ে খসরু ভাই এর নাম বললেই হবে।আর না ভেবেই রওয়ানা দিলাম।

গাজীপুরের খতিব বাড়ী শ্যূটিয় স্পটএর রাস্তা ধরে শেষ মাথায় হুমায়ুন আহমেদের এই আয়োজন। গেটে লেখা উন্নয়ন কাজের জন্য বন্ধ। না দেখে ফিরে আসব এমন ত হতে পারেনা। এমন ঘটেছিল একবারই সংসদ ভবনে।তখন ভিতরে যাওয়া যেত।আরও ভেতরে ঢুকতে চাইলে পুলিশ দিলনা।সাথে থাকা বন্ধুকে বললাম দেখিস একদিন সালাম দিয়ে সরে দাঁড়াবে B-)

যায় হউক আমরা গার্ডকে বললাম ম্যানেজারকে ডাকুন।দশমিনিট পর উনি আসলেন।বন্ধুর জিএফ তাকে বলল আমরা ঢাকা থেকে ...........................খসরু ভাই..................................অনিচ্ছা সত্বেও ঢুকতে দিলেন ,কিন্তু আমাদের গাড়ীটা ঢুকাতে দিলেননা।

আমাদের ঢুকতে দিসে এইবা কম কি :)

ঢুকতেই হাতের ডানে সুন্দর একতালা ঘর।সাথে সুইমিংপুল। পরপর আরও কয়েকটি ঘর মনেহল শ্যূটিং এ ব্যবহৃত হয়।বিশাল সবুজ ঘাসের মাঠ।তাতে থাকা গাছের মধ্যে ঘর বানানো।

গরু আছে বেশ কিছু।গ্রাম্য শ্যূটিং এর জন্য কিছু ঘর আছে।শিশুদের জন্য দোলনা আর সাথে আছে বিশাল ওষধি গাছের বাগান।
সবশেষে পুকুর। ঐখানেই বসে ছিলাম অনেকক্ষন।
সুন্দর গোছানো , ভাল লাগবে , তবে আহামারি কিছুনা।

নুহাশ পল্লীর সীমানার বাইরের বাগান।














সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫
৪২টি মন্তব্য ৩৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×