somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কুরবানীর সঠিক ইতিহাস এবং কিছু অজানা বিষয়।(স্ব-চিত্র)

০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


কুরবানী শব্দের উতপত্তি হলো কুরবান শব্দ থেকে। কুরবান শব্দের অর্থাৎ নৈকট্য, সান্নিধ্য, উৎসর্গ। সুতরাং কুরবানী অর্থ উৎসর্গ করার মাধ্যমে আল্লাহ তা’আলার নৈকট্য লাভ করা। মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম কুরবানী হল হযরত আদম (আঃ) -এর দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের কুরবানী। কাহিনীটি সূরা মায়েদার ২৭ নম্বর আয়াতে বর্ণিত হয়েছে।
ঘটনাটি হলো; “যখন হযরত আদম ও হাওয়া (আঃ) পৃথিবীতে আগমন করেন এবং তাঁদের সন্তান প্রজনন ও বংশ বিস্তার আরম্ভ হয়, তখন প্রতি গর্ভ থেকে একটি পুত্র ও একটি কন্যা- এরূপ যমজ সন্তান জন্ম গ্রহণ করত। তখন ভাই-বোন ছাড়া হযরত আদমের (আঃ) আর কোন সন্তান ছিল না। অথচ ভাই-বোন পরস্পর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারে না। তাই আল্লাহ তা’আলা উপস্থিত প্রয়োজনের খাতিরে আদম (আঃ)-এর শরীয়তে বিশেষভাবে এ নিদের্শ জারি করেন যে, একই গর্ভ থেকে যে যমজ পুত্র ও কন্যা জন্মগ্রহণ করবে, তারা পরস্পর সহোদর ভাই-বোন গণ্য হবে। তাদের মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্ক হবে হারাম। কিন্তু পরবর্তী গর্ভ থেকে জন্মগ্রহণকারী পুত্রের জন্যে সম্পর্ক প্রথম গর্ভ থেকে জন্মগ্রহণকারিনী কন্যা সহোদরা বোন গণ্য হবে না। তাদের মধ্যে পরস্পর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া বৈধ। কিন্তু ঘটনাচক্রে কাবিলের সহজাত সহোদরা বোনটি ছিল পরমা সুন্দরী এবং হাবিলের সহজাত বোনটি ছিল কুশ্রী ও কদাকার। বিবাহের সময় হলে শর’য়ী নিয়মানুযায়ী হাবিলের সহজাত কুশ্রী বোন কাবিলের ভাগে পড়ল। এতে কাবিল অসন্তুষ্ট হয়ে হাবিলের শত্রু হয়ে গেল। সে জেদ ধরল যে, আমার সহজাত বোনকেই আমার সাথে বিবাহ দিতে হবে। হযরত আদম (আঃ) তাঁর শরীয়তের আইন অনুযায়ী কাবিলের আবদার প্রত্যাখ্যান করলেন। অতঃপর হযরত আদম (আঃ) হাবিল ও কাবিলের মতভেদ দূর করার উদ্দেশ্যে বললেন; তোমরা উভয়েই আল্লাহর জন্যে নিজ নিজ কুরবানী পেশ কর। যার কুরবানী পরিগৃহীত হবে, সে-ই কন্যার পানি গ্রহণ করবে। হযরত আদম (আঃ)-এর নিশ্চিত বিশ্বাস যে, যেই সত্য পথে আছে তার কুরবানীই গৃহীত হবে।



হাবিল ও কাবিলের কুরবানীর রুপক কাল্পনিক ছবি।

তৎকালে কুরবানী গৃহীত হওয়ার একটি সুস্পষ্ট নিদর্শন ছিল এই যে, আকাশ থেকে একটি অগ্নিশিখা এসে কুরবানীকে ভস্মিভূত করে আবার অন্তর্হিত হয়ে যেত। যে কুরবানী অগ্নি ভস্মিভূত করতো না, তাকে প্রত্যাখ্যাত মনে করা হতো।
হাবিল ভেড়া, দুম্বা ইত্যাদি পশু পালন করতো। সে একটি উতকৃষ্ট দুম্বা কুরবানী করলো। আর কাবিল করতো কৃষি কাজ। সে কিছু শস্য-গম ইত্যাদি কুরবানীর জন্য পেশ করলো। অতঃপর নিয়মানুযায়ী আকাশ থেকে অগ্নিশিখা অবতরণ করে হাবিলের কুরবানীটি ভস্মীভূত করে দিলো এবং কাবিলের কুরবানী যেমন ছিল তেমনই পড়ে রইল। এ অকৃতকার্যতায় কাবিলের দুঃখ ও ক্ষোভ আরো বেড়ে গেল।


কাবিলের হাবিলকে খুন করার রুপক কাল্পনিক ছবি।


ধারনা করাহয় ছবির এই জায়গা কাবিলের হাতে খুন হয়ে ছিল হাবিল।

সে আত্মসংবরণ করতে পারলো না এবং প্রকাশ্যে তার ভাইকে বলে; অবশ্যই আমি তোমাকে হত্যা করবো। হাবিল তখন ক্রোধের জবাবে ক্রোধ প্রদর্শন না করে একটি মার্জিত ও নীতিগত বাক্য উচ্চারণ করলো;


[সুরা : আল মায়েদা, আয়াত : ২৮-৩১]অনুবাদ :

২৮. (হাবিল বলল) তুমি যদি আজ আমাকে হত্যা করার জন্য আমার দিকে তোমার হাত বাড়াও, তবুও আমি তোমাকে হত্যা করার জন্য তোমার প্রতি আমার হাত বাড়াব না। কারণ, আমি আল্লাহকে ভয় করি, যিনি সৃষ্টিকুলের প্রভু।

২৯. বরং আমি চাই তুমি আমার গুনাহ এবং তোমার গুনাহের বোঝা একাই তোমার মাথায় তুলে নাও; আর এভাবেই তুমি জাহান্নামের অধিকারী হয়ে পড়ো। এ হচ্ছে জালেমদের কর্মফল।

৩০. শেষ পর্যন্ত তার কুপ্রবৃত্তি তাকে নিজ ভাইয়ের হত্যার কাজে উসকানি দিল, একপর্যায়ে সে তাকে খুন করেই ফেলল। এর ফলে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেল।

৩১. অতঃপর আল্লাহ তায়ালা সেখানে একটি কাক পাঠালেন। কাকটি হত্যাকারীর সামনে এসে মাটি খুঁড়তে লাগল। উদ্দেশ্য, তাকে দেখানো, কিভাবে সে তার ভাইয়ের লাশ লুকিয়ে রাখবে। এটা দেখে সে নিজে নিজে বলতে লাগল, হায় আমি তো এই কাকটির চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে পড়েছি, আমি তো আমার ভাইয়ের লাশটাও গোপন করতে পারলাম না। অতঃপর সে সত্যি সত্যিই অনুতপ্ত হলো।


কাক পাঠানোর রুপক কাল্পনিক ছবি।

এতে কাবিলের প্রতি তার সহানুভূতি ও শুভেচ্ছা ফুটে উঠেছিল। হাবিল বলেছিল;
তিনি আল্লাহভীরু পরহেজগারের কর্মই গ্রহণ করেন। সুতরাং তুমি পরহেজগারী অবলম্বন করলে তোমার কুরবানীও গৃহীত হতো। তুমি তা করো নি, তাই তোমার কুরবানী প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। এতে আমার দোষ কোথায়…?
কুরবানী দাতা ‘হাবিল’ যিনি মনের ঐকান্তিক আগ্রহ সহকারে আল্লাহর নৈকট্য ও সন্তুষ্টি লাভের জন্যে একটি অতি সুন্দর দুম্বা কুরবানী রূপে পেশ করেন। ফলে তার কুরবানী কবুল হয়। পক্ষান্তরে ‘কাবিল’ সে অমনোযোগী অবস্থায় কিছু খাদ্য-শস্য কুরবানী হিসেবে পেশ করে। ফলে তার কুরবানী কবুল হয় নি। সুতরাং প্রমাণিত হলো কুরবানী মনের ঐকান্তিক আগ্রহ ছাড়া কবুল হয় না।


প্রত্যেক যুগেই কুরবানীর বিধান ছিল
প্রকৃত পক্ষে কুরবানীর ইতিহাস ততোটা প্রাচীন যতটা প্রাচীন দ্বীন-ধর্ম অথবা মানবজাতির ইতিহাস। মানবজাতির জন্যে আল্লাহর পক্ষ থেকে যত শরীয়ত নাযিল হয়েছে, প্রত্যেক শরীয়তের মধ্যে কুরবানী করার বিধান ছিল। প্রত্যেক উম্মতের ইবাদতের এ ছিল একটা অপরিহার্য অংশ। আল্লাহ তা’আলা বলেন; “আর আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্যে কুরবানীর এক রীতি-পদ্ধতি নির্ধারণ করেছি, যেন তারা ঐসব পশুর উপর আল্লাহর নাম নিতে পারে। যে সব তিনি তাদেরকে দান করেছেন।” (সূরা হজ্ব: ৩৪)
কুরবানীর ইতিহাসের মধ্যে হযরত ইবরাহীম (আঃ) ও তাঁর পুত্র হযরত ইসমাঈল (আঃ)-এর মধ্যে যে ঘটনার অবতারণা হয়েছে তা-ই হলো মহান স্মরণীয় ইতিহাস। কুরআন মাজীদের সূরা সাফ্ফাতের ১০০-১০৮ আয়াতে এই ইতিহাস আলোচনা করা হয়েছে নিচে আয়াতটি তুলে ধরা হলো।



ইবরাহীম (আঃ)এর পুত্র হযরত ইসমাঈল (আঃ)কে কুরবানী করাররুপক কাল্পনিক ছবি।


হে আমার প্রতিপালক! আমাকে সৎকর্মপরায়ণ সন্তান দান করুন। অতঃপর সে (সন্তান) যখন তার পিতার সাথে কাজ করার মত বয়সে উপনীত হলো তখন ইবরাহীম (আঃ) বললেন; হে আমার বৎস! আমি স্বপ্নে দেখি যে, তোমাকে যবেহ করছি, এখন তোমার অভিমত কি বল? সে বললো; হে আমার পিতা! আপনি যা আদিষ্ট হয়েছেন তাই করুন। আল্লাহ ইচ্ছা করলে আপনি আমাকে ধৈর্যশীলদের অর্ন্তভূক্ত পাবেন। যখন তারা উভয়ে আনুগত্য প্রকাশ করলো এবং তিনি (ইবরাহীম) তাকে (পুত্র) কাত করে (কুরবানী করার জন্যে) শোয়ালেন তখন আমি তাকে আহ্বান করে বললাম; হে ইবরাহীম! তুমি তো স্বপ্নাদেশ সত্যিই পালন করলে! এভাবেই আমি সৎকর্মশীলদেরকে পুরস্কৃত করে থাকি। নিশ্চয় এটা ছিল এক স্পষ্ট পরীক্ষা। আমি তাকে মুক্ত করলাম এক মহান কুরবানীর বিনিময়ে। আমি এটা (তার আদর্শ) পরবর্তীদের স্মরণে রেখেছি।



গুন চিন্হিত পাথর টিতে ইবরাহীম (আঃ)এর পুত্র হযরত ইসমাঈল (আঃ)কে কুরবানীর উদ্দেশ্যে সুইয়ে ছিলো বলে ধারনা করা হয়।

প্রকৃত পক্ষে কুরবানী এমন এক সংকল্প, দৃঢ় বিশ্বাস, আত্মসমর্পণ ও জীবন দেয়ার বাস্তব বহি:প্রকাশ যে, মানুষের কাছে যা কিছু আছে তা সবই আল্লাহর এবং তাঁরই পথে তা উৎসর্গীকৃত হওয়া বুঝায়। এটা এ সত্যেরও নিদর্শন যে, আল্লাহর ইংগিত হলেই বান্দাহ তাঁর রক্ত দিতে দ্বিধা করে না। হযরত ইবরাহীম (আঃ) মূলত তা-ই প্রমাণ করলেন। বস্তুত এভাবে আত্মসমর্পণ ও জীবন বিলিয়ে দেয়ার নামই হলো ঈমান, ইসলাম, ও ইহসান।
উম্মতে মুহাম্মদীর (আমাদের) উপর কুরবানীর নির্দেশঃ
মহান আল্লাহ বলেন; অতএব তুমি তোমার প্রভুর উদ্দেশ্যে নামায পড় এবং কুরবানী কর। (সূরা কাওছার: ২) এ কুরবানী হতে হবে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহ তা’আলারই সন্তুষ্টির জন্যে। প্রকৃতপক্ষে সকল দৈহিক ইবাদত বা আনুগত্য এবং সকল আর্থিক ত্যাগ সম্বলিত ইবাদতের উদ্দেশ্য হতে হবে একমাত্র আল্লাহর জন্যে। এক্ষেত্রে তাঁর পরিবর্তে বা তাঁর সাথে আর কারো সন্তুষ্টি অর্জন লক্ষ্য হতে পারে না। এটাই হলো আল্লাহ তা’আলার নির্দেশ। আল্লাহ বলেন; হে নবী! আপনি বলুন, আমার নামায আমার কুরবানী, আমার জীবন, আমার মরণ সবকিছু আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের জন্যে। তাঁর কোন শরীক নেই, এ নির্দেশই আমাকে দেয়া হয়েছে আর আমি হলাম সবার আগে তাঁর অনুগত বান্দা। (সূরা আন’আম: ১৬২-৬৩)
এ কুরবানী শুধু জীবনে কোন এক সময়ের জন্যে নয়, বরং প্রতি বছরই এ কুরবানী দিতে হয়, নবী (সঃ) এর আমল থেকেই তা সুপ্রমাণিত। হযরত উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত; রাসূলে কারীম (সঃ) মদীনায় দশ বছর অবস্থান করেছেন এবং প্রতি বছরই কুরবানী করেছেন। (তিরমিযী)
আল্লাহ আমাদের সকলকে প্রকতৃ কুরবানী করার তাওফীক ও শক্তি দান করুন।



যে ধরনের পষু কুরবানী করা যাবে,

ছবিতে দেয়া পশু গুলো ছাড়াও যেসকল চার পায়া প্রানী মানুষের খাবার যন্য হালাল করা হয়েছে তাও কোরবানী করা যাবে।

উবাইদ ইবনে ফাযরুজ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আল-বারাআ ইবনে আযেব (রা.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, কোন ধরণের পশু কুরবানী করা জায়েজ নয়?তিনি বললেন

রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের মাঝে দাঁড়ালেন; আমার আঙ্গুলগুলো তার আঙ্গুলের চেয়ে ছোট ও তুচ্ছ; আমার আঙ্গুলের গিরাগুলিও তার আঙ্গুলের গিরার চেয়ে ছোট ও তুচ্ছ (সন্মানার্থে এভাবে বলা হয়েছে)

তিনি আঙ্গুল দিয়ে ইশারা করে বললেনঃ
চার প্রকারের ক্রটিযুক্ত পশু কুরবানী করা জায়েজ নয়; অন্ধ- যার অন্ধত্ব সুষ্পষ্ট, রুগ্ন- যার রুগ্নতা সুষ্পষ্ট, খোঁড়া- যার খোঁড়ামী সুষ্পষ্ট, বৃদ্ধ ও দুর্বল যার হাড়ের মজ্জা নাই (শুকিয়ে গেছে);

আলী (রা) থেকে বর্ণিত,
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন; আমরা যেন (কুরবানীর পশুর) চোখ ও কান উত্তমরুপে দেখে নেই;আমরা যেন কুরবানী না করি এমন পশু দিয়ে যা কানা বা অন্ধ,

যার কান অগ্রভাগ বা শেষের অংশ কাটা; যার কান পাশের দিকে ফেঁড়ে গেছে বা গোলাকার ছিদ্র করা হয়েছে.

আলী (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
রাসুলুল্লাহ (সা.) কান কাটা ও শিং ভাঙ্গা পশু দিয়ে কুরবানী করতে নিষেধ করেছেন.

পশুর মাংস খাওয়া কি আমাদের উচিৎ
যারা বলেন পশুর মাংস খাওয়া যাবেনা এটা অমানবিক তাদের যন্য নিচের ছবিটা দেওয়া হল।

১,নম্বর ছবিটা একটি বাঘের দাত যে মাংসাসি।
২,নম্বর ছবিটা জন মানুষের দাত।
৩, নম্বর ছবিটা একটি গরুর দাতের যে তৃনভোজি।
এবার আপনারাই বিচার করুন ১,৩ এই ২টি ছবির দাতের মধ্যে কার দাতের সাথে মানুষের(২ নাম্বর ছবির) দাতের সাথে মিল আছে। ১,২ নম্বর ছবির গোল চিন্হকরা দাত গুলো দেখুন এই দাত গুলো কেবল মাংসাসি প্রানির থাকে। ৩নম্বর ছবিটিতে দেখুন গরুর এইধরনের দাত নেই তাই এরা তৃন ভোজি।
তাহলে আমরা কিভাবে বলতে পারি যে মানুষ কেবল মাত্র ঘাস লতা পাতা খেয়ে বেচে থাকবে, হালাল প্রানীর মাংস খেতে পারবেনা।



এই পোষ্ট টি কাউকে ছোট বা কাউকে বড় দেখাবার যন্য নয়, আমি কেবল ইসলামের ইতিহাসে রেখে যাওয়া ঘটনার অস্তিত্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।


চলুন আমরা সবাই এই শিশু টির মতন আল্লাহতালার কাছে দোয়া চাই আমরা যেন সকল মুসলিম, নওমুসলিম ,অমুসলিম মিলে সুন্দর একটি পৃথিবী গড়তে পারি।
পরিশেষে সবাইকে জানাই ঈদুল আজহার আগাম মোবারক বাদ।


আমার প্রকাশিত আরো দুটি ইসলামিক পোস্টঃ
কয়েকটি ইসলামিক নিদর্শন(নাস্তিকদের প্রবেশনিষেধ)

আল কুরআনে বিশ্ব ভ্রাতৃত্বের রূপরেখা
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৮
১৫টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×