somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দেখুন শরীয়তের দৃষ্টিতে “হরতাল” কি ?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হরতাল শব্দের অর্থ বিশৃঙ্খলা, অত্যাচার, স্বেচ্ছাচার, অবাধ্যতা, অরাজকতা, প্রতিবন্ধকতা, প্রতিরোধ ইত্যাদি।
হরতালের ব্যাখ্যায় বলা হয়, বিক্ষোভ প্রকাশের জন্য যানবাহন, হাটবাজার, দোকানপাট, আফিস-আদালত ইত্যাদি বন্ধ করা।
হরতাল গুজরাটি শব্দ। ‘হর’ অর্থ প্রত্যেক। ‘তাল’ অর্থ তালা। অর্থাৎ প্রতি দরজায় তালা।

ভারত উপমহাদেশে মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী, বৃটিশদের রাউলাট আইন বাতিল করার জন্য, তার প্রতিবাদে যে পদ্ধতি অবলম্বন করে, তার নাম দেয়া হয় হরতাল। এই হরতাল পালিত হওয়ার কথা ছিল ১৯১৮ সালের ৩০শে মার্চ। পরে এই তারিখ পিছিয়ে ৬ই এপ্রিল করা হয়। ফলে কোন স্থানে ৩০শে মার্চ আবার কোন স্থানে ৬ই এপ্রিল সর্ব প্রথম হরতাল পালিত হয়।
বলাবাহুল্য হরতাল গুজরাটি শব্দ। মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী সে দাবী আদায়ের পদ্ধতির নামকরণ করে হরতাল।
মূলতঃ স্ট্রাইক শব্দের প্রবর্তক হলো- ইহুদী-নাছারা। আর হরতাল শব্দের প্রবর্তক হলো- মুশরিক মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী।
আমাদের দেশে যে হরতাল করা হয়, তা শরীয়ত সম্মত নয়। এ হরতাল নাজায়েয, হারাম। ইসলামী দল বা অনৈসলামী দল অর্থাৎ যে কোন দলই হোক না কেন, তারা যদি গণতন্ত্রের নামেই হোক আর ইসলামের নামেই হোক, হরতাল আহ্বান করে, তা শরীয়ত সম্মত হবে না। হরতাল গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিক্ষোভ প্রকাশের একটি প্রক্রিয়া বিশেষ।

হরতাল হারাম হওয়ার উৎস ও কারণ হলোঃ-
-----------------------------------------
(১) বিজাতীয়দের উদ্ভাবিত পন্থা।
(২) জন-জীবনে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি।
(৩) জান-মালের ক্ষতি।
(৪) একজনের অন্যায়ের শাস্তি অন্যকে দেয়া।
(৫) হারাম পন্থায় ইসলাম কায়েমের চেষ্টা।

(১) বিজাতীয়দের উদ্ভাবিত পন্থাঃ
--------------------------
হরতাল হচ্ছে ইসলামী রীতিনীতি বহির্ভূত বিজাতীয় ধ্যান-ধারণা ও অপকৌশল। যাতে শান্তি তো না-ই বরং অশান্তির পথকে প্রশস্ত করে। ইসলাম একটি পরিপূর্ণ ধর্ম। আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনুল করীমে বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ্ পাক-এর নিকট একমাত্র মনোনিত দ্বীন হচ্ছে ইসলাম।” (সূরা আল ইমরান/১৯)
মহান আল্লাহ পাক আরো বলেন, “যে বেক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দ্বীন (নিয়ম-নীতি, অন্য ধর্ম) তালাশ করে, তা কখনোই তার থেকে গ্রহণ করা হবেনা এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্থদের অন্তর্ভূক্ত হবে।” (সূরা আল ইমরান/৮৫)
আল্লাহ পাক আরো বলেন, “ইহুদী ও নাসারারা কখনোই আপনার প্রতি সন্তুষ্ট হবে না, আপনি তাদের ধর্মের (নিয়ম-নীতির) যতক্ষণ পর্যন্ত অনুসরণ না করবেন। বলে দিন, নিশ্চয়ই আল্লাহ্ পাক-এর হিদায়েতই প্রকৃত হিদায়াত।
হরতাল কোনমতেই জায়েজ নেই।

(২) জন-জীবনে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টিঃ
--------------------------
হরতাল হারাম হওয়ার আর একটি কারণ হলো- এতে মানুষের স্বাভাবিক কাজ-কর্ম ব্যহত করে, জনজীবনে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করে। আল্লাহ পাক বলেন,
ولا تفسدوا فى الارض.
“তোমরা জমীনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করোনা।”
আল্লাহ পাক আরো বলেন,
الفتنة اشد من القتل.
“ফিৎনা-ফাসাদ কতলের চেয়েও খারাপ।”
হরতালের ফলে যারা দিন-মজুর, রোজ কামাই করে রোজ খায়, তাদের কষ্ট হয়। বরং কষ্টে দিনাতিপাত করে, রোগীদের জন্য কষ্টদায়ক হয়ে যায়। অথচ হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে,
ايذاء المسلم كفر
“কোন মুসলমানকে কষ্ট দেয়া কুফরী।”
হরতাল এক ধরণের জুলুম, যা শুধু ব্যক্তি পর্যায়েই নয় বরং সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়েও হয়।
আল্লাহ পাক বলেন, “আল্লাহ্ পাক জালিমদেরকে পছন্দ করেন না।” (সূরা আল্ ইমরান/৫৭)

এ পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ পাক অন্যত্র বলেন, “তোমরা অত্যাচার করোনা এবং অত্যাচারিত হইওয়া।” (সূরা আল ইমরান্/১৪০)
যে সমস্ত জালিমরা গোমরাহীর মধ্যে দৃঢ়, তাদের প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক বলেন, “আর আল্লাহ পাক জালিমদেরকে হিদায়াত দেন না।” (সূরা আল ইমরান্/৮৬)
অর্থাৎ যে সমস্ত জালিম সম্প্রদায় তাদের জুলুমের মধ্যে দৃঢ় থাকে, তারা কখনো আল্লাহ পাক-এর হিদায়েত লাভ করতে পারবে না।
মূলতঃ হরতাল আর জুলুম ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কাজেই যেখানে হরতাল হবে, সেখানেই জুলুম হবে। জুলুম ব্যতীত কোন হরতাল সংঘটিত হতে পারে না। আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআন শরীফ এবং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযুরে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদীস শরীফে জুলুম করতে সম্পূর্ণরূপে নিষেধ করেছেন। অতএব, হরতাল করা জায়েয নেই, তা সম্পূর্ণরূপে হারাম।

(৩) জান-মালের ক্ষতিঃ
----------------
হরতালের ফলে জান-মালের ক্ষতি হয়, মানুষের সম্পদের ক্ষতি হয়, গাড়ী ভাংচুর করা হয়, গরীব সাধারণের আয়ের সম্বল রিক্সা ভেঙ্গে দিয়ে আয়ের পথ বন্ধ করে দেয়া হয়। হরতালের ফলে হতাহতও সংঘটিত হয়ে থাকে। যাদের হরতাল ডাকার কারণে এ সমস্ত নিহত-আহত হবে, তারাই হত্যাকারী হিসেবে সাব্যস্ত হবে ও দায়ী হবে। পবিত্র কুরআন শরীফে আছে, “যে ইচ্ছাকৃতভাবে কোন মুসলমানকে হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম, তাতেই চিরকাল থাকবে।” (সূরা নিসা/৯৩)
আর পবিত্র হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে, “কোন মুসলমানকে গালি দেয়া ফাসেকী, আর কতল করা কুফরী।” (পবিত্র বুখারি শরীফ)
বিদায় হজ্বের পবিত্র খুতবায় হুযূরে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “একজনের জান-মাল, সম্পদ, রক্ত অন্যজনের জন্য হারাম।”
এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তায়ালা মু’মিনদের নিকট থেকে জান ও মালকে বিহিশতের বিণিময়ে খরিদ করেছেন।” (সূরা তওবা/১১১)
হরতালকারীরা স্বাভাবিক কাজ কর্মে বাঁধা দেয়ার জন্য স্থানে স্থানে একত্র হয়ে যে পদক্ষেপ নেয়, (যেমন- ইট-পাটকেল নিক্ষেপ, চড়াও ইত্যাদি) তাকে পিকেটিং বলা হয়ে থাকে। ১৮৫৯ সালে গ্রেট বৃটেনে পিকেটিং প্রথার প্রবর্তন হয়। যদিও তখনকার পিকেটিংকে শান্তিপূর্ণ পিকেটিং বলে অভিহিত করা হয়। মূলতঃ এটা খৃষ্টানদের প্রথা, তাই পিকেটিং করাও জুলুম করার শামিল, যা সম্পূর্ণ হারাম জান ও মালের ক্ষতি তো হয়ই বরং রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক বিপর্যয় ঘটে। কাজেই হরতাল করা সম্পূর্ণরূপে নাজায়েয ও হারাম।

(৪) একজনের অন্যায়ের শাস্তি অন্যকে দেয়াঃ
-------------------------------------
মূলতঃ হরতাল যে কারণে করা হয় অর্থাৎ অপরাধীকে শাস্তি দেয়া তা মোটেই হয়না। অপরাধী অর্থনৈতিক ও মানবিক সব দিক থেকেই বহাল তবিয়তে অবস্থান করে থাকে। কিন্তু শাস্তি ভোগ করে জনসাধাণ, যারা অপরাধী নয়। অথচ হরতালের ফলে একজনের অপরাধের শাস্তি অন্যজনকে চাপিয়ে দেয়া হয়, এটা ইসলামের বিধান নয়। বরং মহান আল্লাহ পাক-এর হুকুম হলো, “একজনের গুণাহের বোঝা অন্যজন বহন করবে না।” (সূরা আনআম/১৬৪)
অর্থাৎ একজনের অপরাধের শাস্তি আরেকজনকে দেয়া যাবেনা, যা মূলতঃ নিষেধ। কাজেই শরীয়তের দৃষ্টিতে হরতাল সম্পূর্ণ হারাম।

(৫) হারাম পন্থায় ইসলাম কায়েমের চেষ্টাঃ
----------------------------------
হারাম উপায়ে ইসলাম প্রচারের কথা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীস শরীফ ও ফিক্বহের কিতাবের কোথাও নেই। ইসলাম প্রচার করতে হলে মহান আল্লাহ পাক-এর বিধান অনুযায়ী করতে হবে।
যেমন মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ করেন,
و ان احكم بينهم .عا انزل الله ولا تتبع اهوا عهم.
“তারা আপনার নিকট কোন মোকদ্দমা নিয়ে আসলে, তার ফয়সালা শরীয়ত অনুযায়ী করুন। আর তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না।”
এ পবিত্র আয়াত শরীফ হতে বুঝা যায় যে, সর্ববিধ ক্ষেত্রেই আল্লাহ্ পাক-এর বিধান অনুযায়ী ফয়সালা করতে হবে। আর যারা আল্লাহ পাক-এর বিধান অনুযায়ী চলবেনা, তাদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন, “আল্লাহ পাক যা নাযিল করেছেন, তদনুযায়ী যারা ফয়সালা করেনা, তারাই কাফের।”

সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ আয়াত শরীফের তাফসীরে বলেন, “হালাল স্পষ্ট এবং হারাম স্পষ্ট। যা সন্দেহজনক, তা ছেড়ে দাও। যার মধ্যে কোন সন্দেহ নেই, সেদিকে ধাবিত হও।” (পবিত্র বুখারি শরীফ)

এ হাদীস শরীফের দ্বারা এটাই প্রতিয়মান হয় যে, যা হারাম তাতো অবশ্যই ছেড়ে দিতে হবে। আর যা সন্দেহজনক, তা থেকেও বেঁচে থাকতে হবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে শরীয়তের উসূল হলো- “যা হারামের দিকে নিয়ে যায়, তাও হারাম।”

কেননা মহান আল্লাহ পাক বলেন, “যা নাপাক, তা থেকে খারাপ ব্যতীত কিছুই বের হয়না।” (সূরা আরাফ/৫৮)


অতএব, হরতাল করলে বিজাতীয়দের অনুসরণ করা হয়, জনজীবনে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়, জান-মালের ক্ষতি হয়। একজনের শাস্তি অন্যজনের উপর চাপিয়ে দেয়া হয় এবং হারাম উপায়ে ইসলাম কায়েমের কোশেশ করা হয়, তাই ইত্যাদি কারণে হরতাল করা সম্পূর্ণরূপে হারাম। মহান আল্লাহ্ পাক বলেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা ইসলামে পরিপূর্ণভাবে দাখিল হও এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না, নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।” (সূরা বাক্বারা/২০৮)
ব্যতীত নিজের থেকে কোন কথা বলেন না।” (সূরা নজম/৩,৪) তখন আল্লাহ্ পাক এ আয়াত শরীফ নাযিল করলেন।

আল্লাহ্ পাক আয়াত শরীফ নাযিল করে দিলেন, “(তোমরা যখন ইসলামে দাখিল হয়েছোই) তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামে দাখিল হও।” কাজেই আজকাল যারা হরতালের মত জঘণ্য হারাম কাজে লিপ্ত হয়ে তারা ইসলামের ভিতরে কতটুকু রয়েছে, আর কতটুকু ইসলাম থেকে দূরে সরে গেছে, তা ভাববার বিষয়?


৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মামুনুলের মুক্তির খবরে কাল বৃষ্টি নেমেছিল

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৯


হেফাজত নেতা মামুনুল হক কারামুক্ত হওয়ায় তার অনুসারীদের মধ্যে খুশির জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ তো বলল, তার মুক্তির খবরে কাল রাতে বৃষ্টি নেমেছিল। কিন্তু পিছিয়ে যাওয়ায় আজ গাজীপুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×