১৯৭৯ সালে আফগানিস্তানে রাশান আর্মি প্রবেশ করলে আমির ও তার পিতা যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। যুক্তরাষ্ট্রে আমির গ্র্যাজুয়েশন করে লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন এবং সফলতা পান।
এই সময় (২০০০ সালে) পাকিস্তান থেকে পিতার বন্ধুর ফোন আসে আমিরের কাছে এবং উন্মোচন হয় আমিরের প্রবল ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন পিতার জীবনের অন্ধকার দিক। পরবর্তীতে রুদ্ধশ্বাস অভিযানের মাধ্যমে হাসানের পুত্রকে আফগানিস্তানের তালিবানদের নিকট থেকে আমির উদ্ধার করেন, যে হাসান ছিল তার পিতার অবৈধ সন্তান।
পরিচালক অসাধারণ মমতায় চলচ্চিত্রটি নির্মান করেছেন। প্রতিটি চরিত্র মন ছুঁয়ে গেছে। বিশেষত হাসানকে চোর সাব্যস্ত করে তাদের ঘর থেকে বের করে দেয়ার মাধ্যমে শিশু আমিরের মনস্তাত্বিক দ্বন্দ্ব চমৎকারভাবে চিত্রায়িত হয়েছে।
ছবিটি দেখার পর একই সাথে ভালোলাগা ও বেদনায় মনটা আচ্ছন্ন হয়ে যায়। প্রশ্ন জাগে তালিবানদের আফগানিস্তানে এতিম শিশুরা কেমন আছে?
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:০২