somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যৌনতাই ভরপুর বই বিতরন রাজধানীর বিভিন্ন স্কুলে:P:P

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

#:-S নিজেকে জান #:-S
এটা না কি ক্লাস এইট এর পাঠ্যবিষয় বই।কাল এসব নিয়ে আমাদের বন্ধুদের মধ্যে আলোচনার ঝড় ওঠে তাই ভাবলাম সবাইকে জানাই। :||
যৌনতায় ভরা একটি বই বিতরণ
করা হয়েছে রাজধানীর বিভিন্ন স্কুলে।
স্কুলের শিক্ষকেরা অষ্টম শ্রেণীর
শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রজনন স্বাস্থ্যবিষয়ক বই এ
বই বিতরণ করেছেন। বইটির নাম
‘নিজেকে জানো’।
কিশোর-কিশোরীদের জন্য রচিত এ বইয়ের
নারী-পুরুষের স্পর্শকাতর অঙ্গের নাম উল্লেখ
করে এমন
খোলামেলাভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা হুবহু
প্রকাশ করার মত নয় :P । বইটিতে ‘শারীরিক ও
মানসিক পরিবর্তন’ অধ্যায়ে লেখা হয়েছে যখন
একটি মেয়ে ১০-১২ বছর বয়সে পৌঁছে তখন তার
শারীরিক পরিবর্তন শুরু হয়। যেমন,
উচ্চতা বাড়ে, মাসিক শুরু হয়, স্তন বড় হয়,
বগলে ও … চুল বা লোম গজায়। এ বয়সে ছেলেদের
শরীরের শুক্রাণুযুক্ত রস
মাঝে মাঝে মূত্রনালী দিয়ে বের হয়ে আসে,
যাকে … বলা হয়।
বইটির ‘বন্ধুত্ব ও ভালবাসা’ শীর্ষক
অধ্যায়ে একটি শিরোনাম হলো ‘প্রেম
করলে কেন ছেলেমেয়েরা ধরাধরি করে?’
এখানে লেখা হয়েছেA প্রেম এমন একটি সম্পর্ক
যেখানে প্রেমিক প্রেমিকা দু’জনের
প্রতি প্রচণ্ড আকর্ষণ অনুভব করে, এ অনুভব হতেই
তারা পরস্পরের খুব কাছাকাছি পেতে চায়
এবং এ কারণেই অনেক সময়
তারা পরস্পরকে স্পর্শ করে।
আসলে কোনো সমাজেই
এটা ভালো চোখে দেখে না। কৈশোর
হলো জীবন গড়ার সময়। এ বয়সে এসব করে তাই
সময় নষ্ট না করাই ভালো।
এ অধ্যায়ে আরেকটি চাপ্টার হলো,
‘পরিস্থিতির চাপে যদি দৈহিক মিলনের
সম্ভাবনা দেখা দেয় তবে আমি সে অবস্থায়
কী করবো?’ এখানে লেখা হয়েছে, বিয়ের
আগে ছেলেমেয়েদের দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন
কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
তবে কোনো ক্ষেত্রে মেয়েরা পরিস্থিতির
চাপে এরকম অবস্থায় পড়তেও পারে।
মনে রাখা প্রয়োজন, আবেগকে ‘না’
বলতে জানাটাও বড় হওয়ার একটা লক্ষণ।
পরিচয়ের একপর্যায়ে দৈহিন সম্পর্ক
গড়ে উঠতে পারে। যদি কারো মনে হয় যে তার
প্রেমিক এ ধরনের সম্পর্ক গড়ে তুলতে আগ্রহী,
তবে মেয়েটাকে এ প্রস্তাবে সায় না দিয়ে বড়
কারো সাথে বিষয়টি আলোচনা করা ভালো।
যদি তা না করা যায় আর দৈহিক সম্পর্ক হওয়ার
সম্ভাবনা থাকে তবে গর্ভধারণ থেকে নিরাপদ
থাকার জন্য কোনো অস্থায়ী পদ্ধতি ব্যবহার
করা জরুরি। এরপরও যদি কোনো সমস্যা হয়
তবে উপদেশের জন্য তুমি কাছের
কোনো কিনিকে যেতে পারো। (বইটির
শেষে বিভিন্ন এনজিও পরিচালিত বেশ
কয়েকটি কিনিক/সেবা সংস্থার
তালিকা দেয়া রয়েছে এ সংক্রান্ত
সেবা গ্রহণের জন্য)।
বইটির এ অধ্যায়ে আরো লেখা হয়েছে, ইচ্ছার
বিরুদ্ধে বা অন্য কোনো কারণে দৈহিক
মিলনের ফলে একটি মেয়ের
পেটে বাচ্চা আসতে পারে। তাই বিয়ের
আগে দৈহিক মিলন থেকে বিরত থাকা উচিত।
যদি পেটে বাচ্চা এসে যায়,
তবে দেরি না করে উপদেশের জন্য মা-
বাবা অথবা কাছের
কোনো স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করতে হবে।
মা-বাবাকে যদি ব্যাপারটা বোঝানো না যায়
আর মেয়েটিকে তারা গ্রহণ না করে,
তাহলে কোনো অভিজ্ঞ ডাক্তার
বা আত্মীয়ের পরামর্শ নেয়া ভালো।
নিজেকে জানো বইটির আরেকটি অধ্যায়ের
নাম ‘দৈহিক সম্পর্ক’। এ অধ্যায়ের
শুরুতে লেখা হয়েছে A নারী ও পুরুষের
মধ্যে যৌন সম্পর্ক স্থাপন খুবই স্বাভাবিক।
তবে এতে সামাজিক ও ধর্মীয় নিয়ম
মেনে চলা অত্যাবশ্যক। অবৈধ যৌনমিলন
তা যেকোনো বয়সেই হোক না কেন
সেটা অনৈতিক ও সমাজে গ্রহণযোগ্য নয়।
একমাত্র বিবাহিত স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌন
সম্পর্কই বৈধ ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য।
এ অধ্যায়ে একটি শিরোনাম
হলো ‘সতী পর্দা কি জানতে চাই?’ এ
বিষয়ে যে বিবরণ
বইটিতে দেয়া হয়েছে তা প্রকাশযোগ্য নয়।
এ অধ্যায়ে আরেকটি শিরোনাম হলো ‘প্রথম
মিলনে কি সব মহিলার রক্ত পড়বে? এই অংশের
বর্ণনাও রীতিমতো রগরগে।সেটা কোন ছেলেমেয়ের বিবেক নাড়া না দিবে আর এটা প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি না করবে..???
দৈহিক সম্পর্ক অধ্যায়ে আরেকটি শিরোনাম
হলো ‘মায়ের পেট থেকে কিভাবে বাচ্চা বের
হয়ে আসে ?’ এখানে সন্তান প্রসবের যে বিবরণ
দেয়া হয়েছে তাও প্রকাশযোগ্য নয়।
‘বাচ্চা কিভাবে হয়?’
শিরোনামে লেখা হয়েছে কিভাবে মায়ের
গর্ভে সন্তান আসে তার বর্ণনা।
‘বিয়ের আগে কেউ কেউ কনডম বা খাবার
বড়ি ব্যবহার করে। সেটা কি ঠিক....? শীর্ষক
শিরোনামে লেখা হয়েছে এ দু’টি জন্ম
নিরোধক ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা।
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের ক্ষেত্রে তার
প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব বর্ণনা করা হয়েছে।
দৈহিক মিলন অধ্যায়ের আরেকটি শিরোনাম
হলো ‘অনেকের সাথে দৈহিক সম্পর্ক
গড়ে উঠলে তা ক্ষতিকর। এরকম
হলে কিভাবে নিরাপদ থাকা যায়?’ এখানেও
লেখা হয়েছেAঅনেকের সাথে দৈহিক সম্পর্ক
থাকলে কনডম ব্যবহার খুবই জরুরি।
বইটিতে যৌনমিলন অধ্যায় আলোচনার
আগে কিভাবে বয়স বাড়ার
সাথে সাথে ছেলেমেয়েরা পরস্পরের
প্রতি আকর্ষণ বোধ করে, সে আকর্ষণ
এবং ভালোলাগা প্রকাশের উপায়
কী সে বিষয়ে বিস্তারিত
আলোচনা করা হয়েছে। এ ছাড়া যৌন
অনুভূতি প্রকাশের বিভিন্ন উপায় নিয়েও
আলোচনা করা হয়েছে।
বইটির পেছনে লেখা রয়েছে (মহিলা ও
শিশুবিষযক মন্ত্রণালয়)। (এমপাওয়ারমেন্ট অ্যান্ড
প্রোটেকশন অব চিলড্রেন অ্যান্ড উইমেন)
প্রকল্পের জন্য।(ইউনিসেফের)সহায়তায় মুদ্রিত।
বইটি প্রণয়ন করেছে (বাংলাদেশ সেন্টার ফর
কমিউনিকেশন প্রোগ্রামস) (বিসিসিপি)। তবে অনেক
দিন ধরেই বইটি বিতরণ করা হয়েছে।
বিভিন্ন এনজিও সংস্থা তাদের কাছ থেকে এ
বই নিয়ে বিভিন্নভাবে বিতরণ করেছে।
বেসরকারি একটি সংস্থা সারা দেশে যাদের।
কয়েক দিন আগে রাজধানীর একটি স্কুলে এ বই
বিতরণ করার পর অষ্টম শ্রেণীর এক
শিক্ষার্থী তার বাবার কাছে দেয় বইটি।
বইটি পড়ে উদ্বিগ্ন বাবা এ বই আর তিনি তার
সন্তানকে পড়তে দেননি। এ বই
নিয়ে রীতিমতো বিব্রত এবং অস্বস্তিকর
অবস্থায় পড়েছেন অনেক অভিভাবক
এবং শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে বিরাজ
করছে তীব্র ক্ষোভ।
প্রশ্ন উঠেছে স্কুলের ছাত্রদের মধ্যে এ ধরনের
বই বিতরণের উদ্দেশ্য নিয়ে। সরকারের কোন
কর্তৃপক্ষ কী বিবেচনায় তা অনুমোদন করল
তা নিয়েও প্রশ্ন অভিভাবকদের জান
এটা না কি ক্লাস এইট এর পাঠ্যবিষয় বই।কাল এসব নিয়ে আমাদের বন্ধুদের মধ্যে আলোচনার ঝড় ওঠে তাই ভাবলাম সবাইকে জানাই।
যৌনতায় ভরা একটি বই বিতরণ
করা হয়েছে রাজধানীর বিভিন্ন স্কুলে।
স্কুলের শিক্ষকেরা অষ্টম শ্রেণীর
শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রজনন স্বাস্থ্যবিষয়ক বই এ
বই বিতরণ করেছেন। বইটির নাম
‘নিজেকে জানো’।
কিশোর-কিশোরীদের জন্য রচিত এ বইয়ের
নারী-পুরুষের স্পর্শকাতর অঙ্গের নাম উল্লেখ
করে এমন
খোলামেলাভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা হুবহু
প্রকাশ করার মত নয়। বইটিতে ‘শারীরিক ও
মানসিক পরিবর্তন’ অধ্যায়ে লেখা হয়েছে যখন
একটি মেয়ে ১০-১২ বছর বয়সে পৌঁছে তখন তার
শারীরিক পরিবর্তন শুরু হয়। যেমন,
উচ্চতা বাড়ে, মাসিক শুরু হয়, স্তন বড় হয়,
বগলে ও … চুল বা লোম গজায়। এ বয়সে ছেলেদের
শরীরের শুক্রাণুযুক্ত রস
মাঝে মাঝে মূত্রনালী দিয়ে বের হয়ে আসে,
যাকে … বলা হয়।
বইটির ‘বন্ধুত্ব ও ভালবাসা’ শীর্ষক
অধ্যায়ে একটি শিরোনাম হলো ‘প্রেম
করলে কেন ছেলেমেয়েরা ধরাধরি করে?’
এখানে লেখা হয়েছেA প্রেম এমন একটি সম্পর্ক
যেখানে প্রেমিক প্রেমিকা দু’জনের
প্রতি প্রচণ্ড আকর্ষণ অনুভব করে, এ অনুভব হতেই
তারা পরস্পরের খুব কাছাকাছি পেতে চায়
এবং এ কারণেই অনেক সময়
তারা পরস্পরকে স্পর্শ করে।
আসলে কোনো সমাজেই
এটা ভালো চোখে দেখে না। কৈশোর
হলো জীবন গড়ার সময়। এ বয়সে এসব করে তাই
সময় নষ্ট না করাই ভালো।
এ অধ্যায়ে আরেকটি চাপ্টার হলো,
‘পরিস্থিতির চাপে যদি দৈহিক মিলনের
সম্ভাবনা দেখা দেয় তবে আমি সে অবস্থায়
কী করবো?’ এখানে লেখা হয়েছে, বিয়ের
আগে ছেলেমেয়েদের দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন
কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
তবে কোনো ক্ষেত্রে মেয়েরা পরিস্থিতির
চাপে এরকম অবস্থায় পড়তেও পারে।
মনে রাখা প্রয়োজন, আবেগকে ‘না’
বলতে জানাটাও বড় হওয়ার একটা লক্ষণ।
পরিচয়ের একপর্যায়ে দৈহিন সম্পর্ক
গড়ে উঠতে পারে। যদি কারো মনে হয় যে তার
প্রেমিক এ ধরনের সম্পর্ক গড়ে তুলতে আগ্রহী,
তবে মেয়েটাকে এ প্রস্তাবে সায় না দিয়ে বড়
কারো সাথে বিষয়টি আলোচনা করা ভালো।
যদি তা না করা যায় আর দৈহিক সম্পর্ক হওয়ার
সম্ভাবনা থাকে তবে গর্ভধারণ থেকে নিরাপদ
থাকার জন্য কোনো অস্থায়ী পদ্ধতি ব্যবহার
করা জরুরি। এরপরও যদি কোনো সমস্যা হয়
তবে উপদেশের জন্য তুমি কাছের
কোনো কিনিকে যেতে পারো। (বইটির
শেষে বিভিন্ন এনজিও পরিচালিত বেশ
কয়েকটি কিনিক/সেবা সংস্থার
তালিকা দেয়া রয়েছে এ সংক্রান্ত
সেবা গ্রহণের জন্য)।
বইটির এ অধ্যায়ে আরো লেখা হয়েছে, ইচ্ছার
বিরুদ্ধে বা অন্য কোনো কারণে দৈহিক
মিলনের ফলে একটি মেয়ের
পেটে বাচ্চা আসতে পারে। তাই বিয়ের
আগে দৈহিক মিলন থেকে বিরত থাকা উচিত।
যদি পেটে বাচ্চা এসে যায়,
তবে দেরি না করে উপদেশের জন্য মা-
বাবা অথবা কাছের
কোনো স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করতে হবে।
মা-বাবাকে যদি ব্যাপারটা বোঝানো না যায়
আর মেয়েটিকে তারা গ্রহণ না করে,
তাহলে কোনো অভিজ্ঞ ডাক্তার
বা আত্মীয়ের পরামর্শ নেয়া ভালো।
নিজেকে জানো বইটির আরেকটি অধ্যায়ের
নাম ‘দৈহিক সম্পর্ক’। এ অধ্যায়ের
শুরুতে লেখা হয়েছে A নারী ও পুরুষের
মধ্যে যৌন সম্পর্ক স্থাপন খুবই স্বাভাবিক।
তবে এতে সামাজিক ও ধর্মীয় নিয়ম
মেনে চলা অত্যাবশ্যক। অবৈধ যৌনমিলন
তা যেকোনো বয়সেই হোক না কেন
সেটা অনৈতিক ও সমাজে গ্রহণযোগ্য নয়।
একমাত্র বিবাহিত স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌন
সম্পর্কই বৈধ ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য।
এ অধ্যায়ে একটি শিরোনাম
হলো ‘সতী পর্দা কি জানতে চাই?’ এ
বিষয়ে যে বিবরণ
বইটিতে দেয়া হয়েছে তা প্রকাশযোগ্য নয়।
এ অধ্যায়ে আরেকটি শিরোনাম হলো ‘প্রথম
মিলনে কি সব মহিলার রক্ত পড়বে? এই অংশের
বর্ণনাও রীতিমতো রগরগে।সেটা কোন ছেলেমেয়ের বিবেক নাড়া না দিবে আর এটা প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি না করবে..???
দৈহিক সম্পর্ক অধ্যায়ে আরেকটি শিরোনাম
হলো ‘মায়ের পেট থেকে কিভাবে বাচ্চা বের
হয়ে আসে ?’ এখানে সন্তান প্রসবের যে বিবরণ
দেয়া হয়েছে তাও প্রকাশযোগ্য নয়।
‘বাচ্চা কিভাবে হয়?’
শিরোনামে লেখা হয়েছে কিভাবে মায়ের
গর্ভে সন্তান আসে তার বর্ণনা।
‘বিয়ের আগে কেউ কেউ কনডম বা খাবার
বড়ি ব্যবহার করে। সেটা কি ঠিক....? শীর্ষক
শিরোনামে লেখা হয়েছে এ দু’টি জন্ম
নিরোধক ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা।
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের ক্ষেত্রে তার
প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব বর্ণনা করা হয়েছে।
দৈহিক মিলন অধ্যায়ের আরেকটি শিরোনাম
হলো ‘অনেকের সাথে দৈহিক সম্পর্ক
গড়ে উঠলে তা ক্ষতিকর। এরকম
হলে কিভাবে নিরাপদ থাকা যায়?’ এখানেও
লেখা হয়েছেAঅনেকের সাথে দৈহিক সম্পর্ক
থাকলে কনডম ব্যবহার খুবই জরুরি।
বইটিতে যৌনমিলন অধ্যায় আলোচনার
আগে কিভাবে বয়স বাড়ার
সাথে সাথে ছেলেমেয়েরা পরস্পরের
প্রতি আকর্ষণ বোধ করে, সে আকর্ষণ
এবং ভালোলাগা প্রকাশের উপায়
কী সে বিষয়ে বিস্তারিত
আলোচনা করা হয়েছে। এ ছাড়া যৌন
অনুভূতি প্রকাশের বিভিন্ন উপায় নিয়েও
আলোচনা করা হয়েছে।
বইটির পেছনে লেখা রয়েছে (মহিলা ও
শিশুবিষযক মন্ত্রণালয়)। (এমপাওয়ারমেন্ট অ্যান্ড
প্রোটেকশন অব চিলড্রেন অ্যান্ড উইমেন)
প্রকল্পের জন্য।(ইউনিসেফের)সহায়তায় মুদ্রিত।
বইটি প্রণয়ন করেছে (বাংলাদেশ সেন্টার ফর
কমিউনিকেশন প্রোগ্রামস) (বিসিসিপি)। তবে অনেক
দিন ধরেই বইটি বিতরণ করা হয়েছে।
বিভিন্ন এনজিও সংস্থা তাদের কাছ থেকে এ
বই নিয়ে বিভিন্নভাবে বিতরণ করেছে।
বেসরকারি একটি সংস্থা সারা দেশে যাদের।
কয়েক দিন আগে রাজধানীর একটি স্কুলে এ বই
বিতরণ করার পর অষ্টম শ্রেণীর এক
শিক্ষার্থী তার বাবার কাছে দেয় বইটি।
বইটি পড়ে উদ্বিগ্ন বাবা এ বই আর তিনি তার
সন্তানকে পড়তে দেননি। এ বই
নিয়ে রীতিমতো বিব্রত এবং অস্বস্তিকর
অবস্থায় পড়েছেন অনেক অভিভাবক
এবং শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে বিরাজ
করছে তীব্র ক্ষোভ।
প্রশ্ন উঠেছে স্কুলের ছাত্রদের মধ্যে এ ধরনের
বই বিতরণের উদ্দেশ্য নিয়ে। সরকারের কোন
কর্তৃপক্ষ কী বিবেচনায় তা অনুমোদন করল
তা নিয়েও প্রশ্ন অভিভাবকদের। /:) /:)
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

এশিয়ান র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান !!

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২০

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী 'টাইমস হায়ার এডুকেশন' ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।তালিকায় ভারতের ৪০, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা শহর ইতিমধ্যে পচে গেছে।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



স্থান: গুলিস্থান, ঢাকা।

ঢাকার মধ্যে গুলিস্থান কোন লেভেলের নোংড়া সেটার বিবরন আপনাদের দেয়া লাগবে না। সেটা আপনারা জানেন। যেখানে সেখানে প্রসাবের গন্ধ। কোথাও কোথাও গু/পায়খানার গন্ধ। ড্রেন থেকে আসছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তির কোরাস দল

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৫



ঘুমিয়ে যেও না !
দরজা বন্ধ করো না -
বিশ্বাস রাখো বিপ্লবীরা ফিরে আসবেই
বন্যা ঝড় তুফান , বজ্র কণ্ঠে কোরাস করে
একদিন তারা ঠিক ফিরবে তোমার শহরে।
-
হয়তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাইডেন ইহুদী চক্তান্ত থেকে বের হয়েছে, মনে হয়!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮



নেতানিয়াহু ও তার ওয়ার-ক্যাবিনেট বাইডেনকে ইরান আক্রমণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলো; বাইডেন সেই চক্রান্ত থেকে বের হয়েছে; ইহুদীরা ষড়যন্ত্রকারী, কিন্তু আমেরিকানরা বুদ্ধিমান। নেতানিয়াহু রাফাতে বোমা ফেলাতে, আজকে সকাল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×