
হাসিনা এখন ভারত সরকারের কাছে ডেড হর্স ছাড়া আর কিছুই না কারণ ৫ আগস্ট যখন দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পর নরেন্দ্র মোদীর সংগে দেখা করতে চেয়ে ছিল কিন্তু মোদী তাকে সে সুযোগ দেয়নি এমন কি হাসিনা ফোনে মোদীর সংগে কথা বলতে চেয়েছিল তাও কপালে জোটেনি। কারণ মোদী জানে হাসিনাকে দিয়ে তার তথা ভারতের এই মুহূর্তে কোন লাভ নেই হাসিনার পিছনে অনেক টাকা খরচা করতে হবে তবে ভবিষ্যতের জন্য হাসিনা ভারতের কাছে ট্রামকার্ড।
বর্তমান পরিস্থিতিতে ভারত বর্তমান এবং পরবর্তী সরকারের সংগে সম্পর্ক ভালো করারই চেষ্টা করবে কারণ বাংলাদেশে ভিতর দিয়ে করিডোর (সড়কপথ, রেলপথ এবং জলপথ) ভারতের জন্য পোয়াবারো, কোন মাসুল নেই থাকলেও সেটা লোক দেখানো। সেভেন সিস্টারের উন্নয়ন ও ভবিষ্যতে যদি চীনা আক্রমন হয় তার বিরুদ্ধে দ্রুত সময়ে বাংলাদেশের করিডোর ব্যবহার করতে পারে সেজন্যই হয়তো বাংলাদেশের সংগে কোন ঝামেলায় জড়াবেনা। অথচ বিস্ময়কর ব্যপার হলো চীনের কাছ থেকে অর্থ এনে হাসিনা সরকার ভারতের জন্য রাস্তা নির্মান করেছে চীনকে ঠেকানার জন্য আর সেজন্য হাসিনার সর্বশেষ চীন সফরে কিছুই অর্জন করতে পারেনি। ফলশ্রুতিতে তিস্তা প্রকল্প ভারতে দেওয়া ঘোষনা দিয়েছিল হাসিনা।
যতদ্রুত সম্ভব আওয়ামী সন্ত্রাসী ও সন্ত্রাসে মদদ দাতদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা দরকার।বর্তমান আন্দোলনে সহস্রাধিক ছাত্র-জনতা হত্যা, দেশে নজীরবিহীন লুটপাট ও নৈরাজ্য, গত পনেরো বছরে হাজার হাজার মানুষ গুম, নির্যাতন ও হত্যা, আয়না ঘর নির্যাতন, পিলখানা হত্যা, শাপলা চত্বর হত্যাকান্ড এবং ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার বিচার করতে হবে। তাই অতি শীঘ্রই হাসিনার ফিরে আসার জরুরী।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


