
জামাত, গৃহপালিত জাতীয়পার্টি, পতিত ও নিষিদ্ধ ঘোষিত আম্লিগ এবং বিএনপি এই চারটি রাজনৈতিক দলই বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দল। অন্য যে আরো ৩০/৪০ দল আছে সেগুলো বলতে গেলে প্যাডে পোস্টারে বাস্তবে তাদের অস্তিত্ব নিয়ে টানাটানি; প্রধান দলগুলোর উচ্ছিষ্ট খেয়ে জীবনধারণ করছে। এগুলো বলতে গেলে বিলুপ্ত, পরগাছা অন্যের ওপর ভর করে বেঁচে আছে।
বর্তমানে জাতীয়পার্টি আম্লিগের গৃহপালিত হওয়ার কারণে অস্তিত্ব সংকটে ভুগছে। সামনের নির্বাচেন ২/১ টি আসন পাবে কিনা সন্দেহ আছে। ফেসিস্ট, দূর্ণীতিপরায়ন, খুনি, ডাকাত, ব্যাংকলুটকারী ও বিদেশে টাকা পাচারকারী আম্লিগ বর্তমানে নিষিদ্ধ ঘোষিত। তাই জামাত ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখতে দেখতে কাপড় নষ্ট করছে। বিএনপি ধরেই নিয়েছে তারাই পরবর্তীতে ক্ষমতায়।
এই সুযোগে বিএনপি মাঠ পর্যায়ের পাতি নেতারা মাঠ দখলে মরিয়া হয়ে উঠেছে। তারা বিভিন্নভাবে অনেক অপকর্মের সংগে জড়িয়ে পরেছে। তারা ধরাকে সরা জ্ঞান করছে কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতারা তাদের কিছুই বলছেনা; বললেও দায়সারা ভাবে বলছে। একই অবস্থা তারেক রহমানের। তারেক রহমান যদি একবার বলে বিএনপির সংগে জড়িত কোন ব্যক্তি সে যত ছোট নেতাই হোক বা যত বড় নেতাই হোক কোন ধরনের চাঁদাবাজির সংগে যদি জড়িত হয় বা গণমাধ্যমে তাদের চাঁদাবাজির কথা জানা যায় তাহলে তাকে আজীবনের জন্য দল থেকে বহিস্কার করা হবে এবং আর কখনোই দলে নেওয়া হবেনা তাহলে কি চাঁদাবাজি থাকবে? থাকবেনা কিন্তু তা তারেক রহমান কেন বলছেন না?
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:২৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




