
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি। প্রহসনের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৫৩টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বাগিয়ে নেয় আম্লিগ ও এর দোসররা। ফলে ১৪৭টি আসনে বাকী নাটক সমাপ্ত করার ভোটগ্রহণ হয়। বিএনপি ও এর নেতৃত্বাধীন জোট নির্বাচন বর্জন করে। এ নির্বাচনে নাম সর্বস্ব মোট ১২টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়; কাজীর গরুর মতো কাগজে আছে গোয়ালে নেই। আওয়ামী লীগ একাই ২৩৪টি আসন পায়। আরেক দালাল জাতীয় পার্টি ৩৪টি, ওয়ার্কার্স পার্টি ৬টি, জাসদ (ইনু) ৫টি, তরীকত ফেডারেশন ২টি, জাতীয় পার্টি (জেপি) ২টি, বিএনএফ ১টি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১৬টি আসনে জয়লাভ করে। নির্বাচন কেন্দ্রগুলো ছিল মানুষ শুন্য তারপর গোলাম পাঁ চাটা প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবুদ্দিন আহমদ ভোট দেখিয়েছিল ৪০.০৪ শতাংশ।

এই প্রহসনের নির্বাচনকে বৈধতা দিতে ভারতের পরামর্শে হাসিনা গং মেতে উঠে এক নিষ্ঠুর নির্মম খেলায় যা ছিল আগুন সন্ত্রাস। তখন বিএনপির ডাকা হরতালে অথবা হরতাল ছাড়াই যত্রতত্র চলন্ত বাস, দূরপাল্লার বাস, ট্রাক এবং বিভিন্ন স্থাপনায় বোতলে পেট্রোল নিক্ষেপ করে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়াই ছিল আম্লিগের প্রধান ও একমাত্র কাজ এবং দালাল মিডিয়া দিয়ে সেটাকে বিএনপি জামাতের কাজ বলে বিরামহীন প্রচারনা চালাতো। ওদিকে ভারতে গদি মিডিয়া তো আছেই এই প্রচারণায়।



আগামী ১৩ তারিখে খুনি হাসিনার রায়ের তারিখ নির্ধারণ হবে তার আগেই আম্লিগের সন্ত্রসীরা বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসন্ত্রাসের সূচনা করেছে; এই সন্ত্রাসীকার্যক্রম আগামীতে আরো জোড়দার পরিকল্পনা করছে বলে বিভিন্ন মিডিয়া খবর এসেছে। আম্লিগের আগুন সন্ত্রাসীদের রুখতে সরকরের কার্যকর ভুমিকা আরো জোড়দার করতে হবে যাতে কোনভাবেই আওয়ামী আগুন সন্ত্রাস ছড়িয়ে না পরে।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




