রামুর বৌদ্ধ সম্প্রদায় এবং বুদ্ধ মূর্তি গুলোর ধ্বংসের পেছনে যাদের প্রত্যক্ষ ইন্ধন ও হামলায় ভুমিকা ছিল সেইসব মহামানবদের মধ্যে কিছু নাম এখন নিম্নে দেয়া হল যাদের জন্য ইতিমধ্যে ৭২ হুর নিশ্চিত হয়ে গেছেঃ
১. রামু প্রেস ক্লাবের বর্তমান সভাপতি নুরুল ইসলাম যিনি আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত।
২. শ্রীকুল ও হাইটুপী গ্রামের বর্তমান মেম্বার মিজান উদ্দিন । বেশীর ভাগ ঐতিহাসিক বুদ্ধ মূর্তি গুলো এই গ্রামে ছিল।
৩. পশ্চিম মেরুংলুয়ার বর্তমান মেম্বার আফছার
৪. লম্বরি পাড়ার আতিক যিনি একজন একনিষ্ঠ ছাত্র দল কর্মী।
৫. রামু বাজারের হাফেজ আহমেদ যিনি এলাকায় একজন বিতর্কিত ইমাম নামে পরিচিত। যিনি রামু থানা যুবলীগ নেতার আপন ভাই।
৬. তেচ্ছিপুলের সাংবাদিক আবুল কাসেম --- ছাত্র দল কর্মী
৭. রামু প্রেস ক্লাবের সদস্য আল মাহমুদ ভুট্ট
৮. স্থানীয় ছাত্রলীগ সভাপতি মণ্ডল পাড়ার সাদ্দাম হোসেন
৯. থানা মৎসজীবি লীগের সভাপতি আনছারুল হক ভুট্টো।
## তথ্য গুলো রামুর সহিংসতার ঘটনার যারা প্রথম থেকে প্রত্যক্ষ দর্শী এবং হামলার শিকার তাদের কাছ থেকে প্রাপ্ত।
## যারা রামুতে এই ঘটনার তদন্ত করার জন্য যাচ্ছে তাদের জন্য এই তথ্য উন্মুক্ত তবে রাজনৈতিক উদেশ্য প্রণোদিত ভাবে কেউ ব্যবহার করবেন না।