ফেসবুকে এতো কবি, এতো সাহিত্যিক, এতো লেখকদের ভিড়ে নিজেকে খুব অসহায় লাগে । সবাই যদি লেখক হয় তবে পাঠক হবে কারা !! আমি যে টুকটাক লিখতাম তা অনেক আগেই ছেড়ে দিয়ে এখন পুরোদস্তুর এক মনযোগী পাঠক ।
আমার বর্তমান মতামত হলো- "বাংলাদেশে কাকের থেকে ডিএসএলআরের সংখ্যা বেশি আর ডিএসএলআরের থেকে ফেসবুকের হুমায়ুন আহমেদের সংখ্যা বেশি ।"
সাহিত্য রচনা ভালো জিনিষ, আরেকটা ব্যাপার যে যাই লিখুক ঘটনা সেই প্রেম কেন্দ্রিক আর ডিপ্রেশানে ভরপুর । যারা গল্প লেখে সেই ঘুড়িয়ে প্যাঁচিয়ে প্রেমের গল্প । কেউ হ্যাপি এন্ডিং বা স্যাড এন্ডিং দেয় লেখকের কল্পনা মত ।
কিন্তু গল্পের খুঁটি ঐ প্রেমেতেই গাঁথা । আর যারা কবিতা লেখে তারাও ঐ ভাব আর ছন্দের মিশেলে ঘুড়েফিরে তোমাকে চাই বা ভালোবাসি এর বাইরে যেতে পারে না ।
তবে হ্যাঁ আই এপ্রিশিয়েট দিজ । আকামে সময় লস করার থেকে এতে চিন্তাশক্তি বাড়ে । প্রতিভা বিকশিত হয় । তবে এই প্রেমের গন্ডি কাটিয়া বাহির হওয়া দরকার, সমাজ বা জীবনে অনেক বিষয় আছে লেখার মত । প্রেম অবশ্যই তার অংশ ।
কী হবে এতো লেখার বৃষ্টি ঝরে?
যদিবা বুকের মাঝে থাকে-
না জানার রেইনকোট!
কী হবে এতো মনের আয়ু ক্ষয়ে?
যদিবা ভালোবাসার ঠোঁটের মন-
না বোঝে ঠোঁট!
আশা করি যারা এতদিন জানতে চাইছে যে আমি ফেবু থেকে বিলীন ক্যান ? সে প্রশ্নের জবাব টা পেয়ে গেসেন। ধন্যবাদ।
#নোটিস_বোর্ডঃ- সবাই কে এক পাল্লাতে মাপা উচিত না। আমি মানছি আমিও একজন হোমো সেপিন্স- তাই এই নিয়মের বাইরে না। তবে সিকান্দার বক্স থেকে আবেগের পরিমান টা একটু কম এই ব্যত্রিক্রম। :B উন্মুক্ত মনে কমেন্ট করুন- সবাইর চিন্তা ভাবনা জানার বহুত খায়েশ মনে... ..