এক জোড়া লাল ঠোট যখন হেসে উঠে
ভালা লাগা স্রোত তখন মনে বয়ে যায়।
রুঢ় অবসাদগুলো মিশে যায় নীলিমায়
কোহিনূর পাওয়ার আনন্দে আনন্দ লাগে।
এক হাজার কবিতা তার নামে লিখে
কবি তন্ময় হয়ে ভাবে এ কি কম হল?
তাই আবার নতুন করে লিখতে বসে
প্রেম সমুদ্রতলায় ঝিনুকের খোলসে।
ডুবুরী হয়ে প্রতিদিন ডুবছে শত পুরুষ
কেউ আর ফিরে আসছে না ডাঙ্গায়।
সেখানে নিষ্পাপ পরী ঘুমিয়ে আছে
যে কোন পুরুষই দেখে বিভ্রান্ত হবে।
ক্ষতি ছিল না যদি তারা প্রেম খুজেঁ পেত,
তারা তো মরছে সোনার কাটির খুজে।
এই পরীকে যেকোন পুরুষেরই চায়,
উত্তপ্ত চুম্বনে তারা ঝিনুক হয়ে যায়।
লাল ঠোটের নিচে বিষকালো হতাশা
পুরুষগুলো একে একে মরছে তাতে।
মোহে আচ্ছন্ন আত্না বুঝে উঠার আগেই
বিষ ছড়িয়ে পড়ে দেহের শিরায় শিরায়।
শুয়েপুকা যেমন করে প্রজাপতি হয়,
তেমন করে নারী হয় একটি মেয়ে।
দেহের বন্ধনে সে জড়িয়ে নেয় বুকে,
সব পুরুষই যেন তার নিজের সন্তান।
জীবন ঝিনুকের মত নারীর আবরনে,
হাজারে একটি প্রেম খাঁটি হয় হয়ত
তাই মুক্ত জন্ম নেয় সোনার কাটিতে
যেন এভাবেই পুরুষকে বাঁধতে হয়।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:২০