কিছু সংখ্যক ছবি যা মনে হবে ফটোশপ করা কিন্তু বাস্তবে তা নয়।
বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ এগুলুকে ফটোশপ মনে করেছে।
১। এখানে এই ছেলে কোন জাদু দেখাচ্ছে না। আসলে এটা ওর পানিতে নামার সময় corret timing ছবি তোলার ফল
যার কারনে মনে হয় ফটোশপ করা। আসলে এর পড়ের দৃশ্য ও পানিতে পরে যায়।
২। এটা আগের টার অনুরুপ । উনি সাইকেল নিয়ে পানিতে চালতে চেয়েছিলেন। উন্নত ক্যামেরার কারনে তার এই ছবি ধরা পড়ে।
যার পড়ের দৃশ্য তিনি পানিতে ডুবে যান।
৩। এটাকে কপি পেস্ট করা ফটোশপ মনে করবেন না। এটা জার্মান একজন জাদুকর। যিনি এই ধরনের জাদু রাস্তায় করে থাকেন।
৪।এটাকে কেউ ফটোশপ এর ওয়ারপ টুল দিয়ে আকা বাকা করে দেয় নি। আসলে new zealand এ ভুমিকম্পের কারনে রাস্তার এই অবস্থা
আর তা রেল কর্মীরা ঠিক করছেন!!!
৫। এটা leipzig airport এর বিমান ল্যান্ডিং এর দৃশ্য যা বাস্তব।
৬। আসলে এটা একটা মুভির জন্য করা stant..
৭। এটাও ফটোশপ করা না ,আপনি যে ছোট মানব কে দেখছেন ভাল করে খেয়াল করলে দেখবেন তিনি দুরে অন্য একটা পাহাড় এ।
মাটির রঙ এবং ক্যামেরার কারনেই এই বিপত্তি।
৮। ভাল করে খেয়াল করলে দেখবেন এটা আসলে গ্লাস এর তৈরি দালান যার কাজ চলছে। এবং সূর্যের কারনে পাশের বিল্ডিং এর প্রতিছবি ধারন করছে।
৯। এটা আসলে সামুদ্রিক শৈবাল যা পানিতে ভেসে আসে এবং সমুদ্রে থাকে।কিছু কিছু জায়গায় এদের বিচ এ দেখা যায়।
১০। এটা আসলে মাহাকাশে স্পেস station এ কাজ করার সময় কোন কর্মী এই পিজ্জার টুকরা এখানে রেখেছিলেন । কারন ওখানেও ওরা পিজ্জা খায়।
১১। এটি new zealand এর এক শিল্পকার এর তৈরি।
১২। এটা বলেতে পারেন সৌখিন মানুষের বাড়ি।
১৩। এটা আসলে এমন এক জায়গা যেখানে বিভিন্ন ঢেউ আসে মিশে যার ফলে এমন দেখা যায়
১৪। এটা কোন সমস্যা না এটা হচ্ছে । সৃজনশীল বিজ্ঞাপন।
১৫।এটা correct time এ তোলা ছবি এখানে এই মেয়ে তার মাথা পেছেনর দিকে নিয়ে গেছেন। এটাই নিয়ম। সবাই এটা দেখে মনে করেছে
যে কোন কারনে বোধয় এই মেয়ে তার মাথা হারিয়েছে কিন্তু বাস্তবে তা নয়।
১৬। এটা আয়নার মত মনে হলেও এটা bolivia এর একটা জায়গা যা এমন।
১৭। একটা হল মানুষ কে বোকা বানানোর পেইন্ট। এটা আসলে পেইন্ট করেছেন Felice Varini
৫ ।নাম্বার মানে বিমানের টা নিয়ে যদি সন্দেহ থাকে তবে দেখে নিন। আর ভাবুন আমারা কত কিছু জানি না। আর জানলেও মিথ্যা মনে হয়।
ধন্যবাদ সবাইকে।
সুত্র ঃ
viralnova.com
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:৩২