জীবন অনেক সময় আমাদের কঠিন সত্যের সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়। ব্যক্তিগত দুঃখ-কষ্ট, হতাশা কিংবা বেদনা যখন মানুষ একান্তভাবে অনুভব করে, তখন সে বুঝতে পারে যে এই অনুভূতিগুলো বোঝার জন্য অন্য কেউ নেই।
প্রকৃতপক্ষে, জীবন একটি ব্যক্তিগত যুদ্ধক্ষেত্র। আমাদের অনুভূতি, স্বপ্ন, হতাশা – এগুলো কেবল আমাদের নিজেরই সম্পদ। মানুষ যত দ্রুত এ সত্য উপলব্ধি করতে পারে, তত দ্রুত সে নিজেকে সামলে নেয় এবং নিজের জন্য একটি সুরক্ষিত জায়গা তৈরি করে।
তবে এর মানে এই নয় যে মানবসম্পর্কের গুরুত্ব নেই। কখনও কখনও কারও সাথে হৃদয়ের কথা ভাগ করে নেওয়া, কিংবা নিঃশব্দে কারও পাশে বসে থাকা – এটাও অনেক বড় সমবেদনা। মানুষ একা হলেও, সে তার অনুভূতি এবং সম্পর্কের মাধ্যমে জীবনকে অর্থপূর্ণ করে তুলতে পারে।
দিন শেষে আমি একটা জিনিস খুব ভালোভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছি... কিছু কিছু মানুষ ভীষণ যোগ্য হওয়ার পরেও তারা কোথাও গিয়ে যেন আর পেরে উঠে না। তারা কেন ব্যর্থ, কোথায় তাদের দূর্বলতা, কেন তাদেরটা হলো না এই হাজারো প্রশ্নের অমিমাংসিত কিছু স্বান্তনা নিয়েই তারা চলছে। চলতেই আছে।
জীবনে কখনো স্বার্থ নিয়ে কারো সাথে মিশিনি,ভবিষ্যতে ও মিশবো না। যাদের সম্মান ও ভালোবাসা দিয়েছি সব সময় নিঃস্বার্থ ভাবে দিয়েছি, কোন প্রতিদান আশা করি নি, আর ভবিষ্যতেও করবো না