এখানে শীতে অনেক সুন্দর গোলাপ ফোটে।অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে বেশিরভাগ গোলাপই লাল।একেবারে টকটকে লাল।পাপড়িগুলো বেশ পুরু।কেটে পানিতে ভিজিয়ে রাখলেও অনেকদিন থাকে।কোনো এক সন্ধ্যায় এমনি এক গোলাপের ছবি তুলেছিলাম।
রঙের উল্লাস--
আমাদের বাড়ির সাথে লাগানো গাছটি প্রতি সিজনেই আমাকে মুগ্ধ করে
কাঠশালিক--
যখন তখন ঘরে ঢুকে বড্ড জ্বালাতন করে।তাকে ধরা হয়েছে বলে সে কামড়ও দিয়েছে।
উচ্ছল পপি--
এই ফুলটি দেখতে এত্ত সুন্দর।মনেহয় বাতাসে ভেসে তারা হেসে কুটি কুটি হয়।
দিনের লাজুক পেঁচা--
বেচারি কেন ঘুম ভেঙে দিনের বেলা গাছ থেকে নেমে এসেছিল কে জানে।
একটা ভাল ছবির জন্য লজ্জা ছেড়ে দেয়া যায়!
পেঁচারা কি সত্যিই দিনে দেখেনা?এত কাছে থেকে ছবি তুললাম তবুও উড়ে গেলনা।ছবি তুলতে মনেহয় সবারই ভাল লাগে।
কাঠগোলাপের সাদার মায়া--
বড় পছন্দের ফুল আমার।বড্ড মায়া করে লাগানো গাছ।এখন শত শত ফুল ধরে।মিষ্টি গন্ধে মেতে থাকে চারিপাশ।
ছোট্ট পাখি মৌটুসী--
বারান্দায় বাসা বেঁধেছিল,ডিমও পেড়েছিল দুটো ।রাত হলে মাঝেমধ্যে ঘরে ঢুকে উড়াউড়ি করত।আমি ধরে আবার বাসায় পৌঁছে দিতাম।
ভাল থেক ফুল-
গত শীতে লাগিয়েছিলাম।এত সুন্দর ফুল কিন্ত খুব অল্প তাদের জীবন।
ফুল আর মৌমাছি--
ফোনটা কেনার পর এই ছবিটা প্রথম দিকে তুলেছিলাম।কিছুদিন পর করোনা আসলো একরাশ আঁধার নিয়ে।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৯