somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সনেট কবি
সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

বিবিধ সনেট (চৌদ্দ সনেট পর্ব-৫) (TSN-22)

৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



(এক)

কান্না

মৃত্যুকে ঠেঁকিয়ে দিতে পারেনি মানুষ
বেলা শেষে তারা যায় এ পৃথিবী ছেড়ে
একে একে। রেখে যায় কত শত স্মৃতি
স্মরণে সে সব, কাঁদে তাদের স্বজন।
রোগ শোক নির্যাতন রাহাজানি খুন
মারামারি কাটাকাটি দূর্ঘটনা যুদ্ধ
এসবে কান্নার রোল শুনা যায় কত
মানব কাতর কন্ঠ হতে দিবানিশি।

কান্নাকরে মানুষেরা প্রকাশে কষ্টের
তীব্রতা জানাতে অন্যে, সহযোগীতার
আবেদনে সে কান্নায় থাকে অবগতি।
অথবা সে বিজ্ঞাপনে সে জানায় তার
আছে অধিকার সম সত্ত্ববান হয়ে
সকলের মতো এই পৃথিবীর মাঝে।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(দুই)

সামান্য মানুষ।

সামান্য মানুষ আমি অতিক্ষুদ্রকায়
চোখ থেকে মাটি দেখি অনেক নিকটে
চৌদিকে বিরাজে এক বিশাল দুনিয়া
তাও নাকি মহাশূণ্যে বিন্দু পরিমাণ।
পায়ে পায়ে হাঁটি আমি গুটি গুটি করে
বেঁচে আছি মরে যেতে ছেড়ে দিয়ে সব
অবশেষে চলে যাব অতিকষ্টকরে
অন্যরাও সেইপথে হাঁটছে সবাই।

তবে কেন এ বড়াই মানুষেরা করে
তারাই অনেক কিছু আহা কিযে দাবী
বাস্তবেতো তারা সব সামান্য মানুষ।
করে অনুধাবন সব মানুষেরা নিজ
অবস্থান, মিলেমিশে থাকে যদি তবে
তারা হতে পারে নিজ গুণেতে বিরাট।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(তিন)

অদ্ভুত মন

কতজন যায় চলে কতজন আসে
ক্ষণকালে পরস্পরে দেখাদেখি হয়ে
জড়িয়ে আত্মিয়তার বন্ধনেতে থাকে
মিলেমিশে।অতঃপর বিচ্ছেদে দূরত্ব।
যাতায়ত কালে করে ভীষণ শত্রুতা
বোধহীন মানুষেরা, করে মারামারি
ভিটে শূ্ণ্য হয়ে তাতে হয় সুনসান
নিরবতা, নতুনের আগমন তরে।

বিবাদটা বাদ দিয়ে চোখ জুড়ে দেখ
ফুরফুরে বাতাসেতে ঝরে ঝরাপাতা
আরো দেখ ফুলগুলো ঝরে ঝরে পড়ে।
তা’নাদেখে বিরোধেতে যুদ্ধযুদ্ধ খেলা
মুছাফির খানাটাতে অশান্তি বিস্তারে
হায়রে মানুষ জন কি অদ্ভুত মন।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(চার)

শান্তির প্রচেষ্টা

মানুষের কান্নাদেখে মানুষের মন
গলেনা কেমন করে, কি পাষান তারা,
পরের চোখের জল ঝরাতে বিবাদ
যুদ্ধ রাহাজানি খুন নিত্য দিন করে!
হৃদয় কঠিন হলে এমন ভীষণ
আচরণ মানুষেরা করে নিত্য দিন,
হৃদয় ভিজানো চাই এমন তরলে
যাতে উহা হয়ে যায় নিতান্ত নরম।

মানুষের সুসম্পর্কে নরম হৃদয়
হতে হবে তুলতুলে মুলায়েম আর
তাতে চাই কোমলাতা শিউলি পরশ।
সমগ্র মানবে চাই শান্তির প্রচেষ্টা
ন্যায়নীতি ধরে ধরে সুবিস্তৃত করা
সে লক্ষ্যে সকলে চাই করুক সুকাজ।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(পাঁচ)

অবিচার দূর

পশুদের পখিদের প্রাণীদের প্রাণ
করে দান, অকারণ বিনাশেতে দাও
খান্ত, ওহে পান্থ জন, এ পৃথিবী পাক
তার ভদ্র রূপ, পেতে সুন্দর প্রকৃতি।
অহেতুক কেন হবে জীবের বিনাশ?
জীবে দয়া করে হবে মানুষেরা সব
দয়াবান সুচরিত্র সেতো মন্দ নয়,
অবোধ জনের বোধ তবেতো জাগুক।

শান্তি স্রোত বয়ে দিয়ে বাসযোগ্য পৃথি
গড়াচাই সবে মিলে যৌথ আয়োজনে
তার জন্য রোখা চাই জঘন্য সন্ত্রাস।
অবিচার সন্ত্রাসের উপলক্ষ্য হয়
অবিচার দূর করে সন্ত্রাসের পথ
রুদ্ধকরে গড় সবে শান্তির পৃথিবী।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(ছয়)

কবি মৌমুমু ও প্রেম

বিশ্বস্ততায় অক্লান্ত নিকটস্থ থেকে
ভালবাসার সুখের পরশ ছড়িয়ে
ভরবে মনের শূণ্য কোঠা অনবরত
এমন প্রেম সন্ধানে উম্মুখ মৌমুমু।
প্রেমের যাদুকরের মিলবে সাক্ষ্যাৎ
সেজন্য অপেক্ষা চলে, কামনারা জেগে
খোঁজে সখা, কোথায় সে? কেন সে আসেনা?
তথাপি মৌমুমু তার অপেক্ষায় থাকে।

ভালবাসার জীবন সঙ্গীর কামনা, অস্থির
প্রেমিকার হৃদয়ের আকুতি, জীবন সাজাতে
বিলম্ব অকারণ এ সময় যাত্রায়।
সে যে কেন এলনা, সে কোথায় আটকে?
অন্য কারো হাতে পড়ে হারিয়ে যায়নি
কে দিবে এমন বার্তা? নিরুত্তর সব।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(সাত)

কবি মৌমুমুর ‘সে ছিল দৃষ্টির সীমানায়’ কবিতায় সনেট মন্তব্য-

একজন খাঁটি থেকে ভাবছে অপরে
সেকি আছে তার আর? নাকি সে অন্যের ?
সেকি বদলেছে তার মনের খোলস?
তবে কেন দূরে থেকে সে অসাঢ় থাকে?
হৃদয়ে দহন জ্বালা তাকে জানাবার
শুনাবার তাকে জমানো কথার
সবগুলো একে একে অতঃপর মন
শান্ত হয়ে শান্তি পাবে হবেনা এমন?

অনেক প্রশ্নে কভু মিলেনা উত্তর
আশাগুলো হতাশায় ডুবে অবিরত
কান্নায় ঝাপসা দৃষ্টি ক্রমে ঘন হয়।
স্মৃতির পাতায় তার উপস্থিতি তবু
বিদ্যমান থেকে যায়, সেতো সে বুঝেনা
খাঁটি প্রেম সে এমন, সে গুমরে কাাঁদে।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(আট)

কবি মৌমুমুর কবিতা

ভাবতাম মূল্যহীন কবিতা লেখেন
মৌমুমু, এখন দেখি এ যেন অতুল্য
সম্পদ কবিতা রাজ্যে, যাতে হৃদয়ের
শোধন হয়ে মানুষ মনুষত্বে জাগে।
এ হতে পারে বিশ্বস্ত সম্পর্ক গড়ার
অনন্য অনুপ্রেরণা, দাম্পত্য শান্তির
নির্ভেজাল প্রশিক্ষণ, যদিবা পাঠক
কবি কবিতার মর্ম, হৃদয় পঠনে।

সুখের দাম্পত্য আনে এক যোগ একে
অনিবার ভালবাসা যা বিশ্বস্ততায়
অমলিন থাকে সদা প্রেমের আদর্শে।
কবি মৌমুমুর লেখা এমন আগ্রাসী
যাতে প্রেম প্রতারণা অস্পৃশ্য ও ঘৃণ্য
যাতে থাকে পরস্পর খাঁটি বুঝাপড়া।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(নয়)

প্রেমের নছিহত

সে দেখতে অসুন্দর, তবে মনটায়
দেখ তার বিরাজিত কতটা সুন্দর
তবে তারে ভালবাস, ভালবাসা পাবে
নতুবা হারাবে তুমি, খাঁটি ভালবাসা।
সুন্দর খোলসে ভরা অসুন্দর মন
তারে ভালবেসে কারো লাভ নেই কোন
সে খোলস তোমায় যে শুধুই পোড়াবে,
ভিতর বাহির মিল হলে ক্ষতি নেই।

শান্তিপেতে হলে আগে ভিতরটা দেখ
যেথা হবে বসবাস। বাহির সেটাতো
শুধুই দেখার জন্য, তাওকি বুঝনা?
প্রেমের এ নছিহত করে কবি শুন
সর্বাগ্রে ভিতর দেখে ভালবাস গুণী
তবেতো জীবন সুখে মিলবে ঠিকানা।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(দশ)

কবি মৌমুমুর ‘আমি ভুলে যাই তুমি আমার নও’ কবিতার সার মর্ম

সাথী হারা রাত কাটে নির্ঘুম, বুঝেনা
সাথীর মন সাথীকে সেতো বেদনার
নীলাভ রঙের খেলা, সাথীর হৃদয়ে
চলে দূর্বিসহ, সাথী তা’যদি জানতো!
অবুঝ মন বুঝেনা সে আর এখন
নেইতার, সে অন্যের, মনের প্রবোধ
মিলেনা কোথাও খুঁজে, এমন গোহোরা
মনের হারিয়ে খোঁজা তথাপিও চলে।

যুক্ততার সুতোছেঁড়া হৃদয়ের টানে
অশ্রুর বানে ভাসিয়ে জীবন নিরন্ত
বেদনার নদীবয়ে সাগরেতে মিশে।
যেথায় ঢেউয়ে দোলে কূলে আছড়ে
সুখের অভিনয়ের প্রদর্শন চলে
যদিও সেথায় শূণ্য সে বাস্তবতায়।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(এগার)

কবি মৌমুমুর ‘মৌ বনে মৌমাছি’ কবিতার সারমর্ম

মন ছুঁয়ে যায় কত স্মৃতি, কাতরতা
গেঁথে মনে জানেমন, তা’হারায় নাতো
কোনখানে বসে মনে, অবিচল থেকে
অক্ষয়ের তালিকায় যুক্ত হয় সেটি।
অথচ যে স্মৃতি ফুল ঝরা ফুল হয়ে
ঝরে পড়ে কুঞ্জতলে সে হারিয়ে যায়
অবশেষে নষ্ট হয়ে কিন্তু যে পাথর
স্মৃতি একবার জন্মে তা’থাকে তেমন।

বদলে যাওয়া কারো হয়না জীবনে
তার জন্য চাই শক্ত পাথরের প্রেম
তবেতো উভয় থাকে অবিচল এক।
বুঝতে হয় এ প্রেম চিরদিন তরে
তবেতো রাখবে পদ প্রেমের ভূবনে
নতুবা খাটি প্রেম যে মূল্যহীন হয়।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(বার)

নাগরিক কবির প্রত্যাখ্যান কবিতায় মন্তব্য-

মানবতা চিরকাল মানবে বিরাজে
বিস্তার করে মানব মঙ্গলের চিন্তা
প্রতিটি বিবেক বোধে অথচ এখন
সে বিষয় সবচেয়ে বেশী উপেক্ষিত।
ইহকাল পারহয়ে পরকাল আসে
সেজন্য চাই সর্বাগ্রে মানব কল্যাণ
সেটি আজ ধর্মশালা হতে বিতাড়িত
হয়ে শুধু আরাধনা রূপে বিবর্তীত!

মানব কল্যান ছাড়া আরাধনা শুধু
গৃহিত হবার কথা কোথাও আছেকি?
মানব কল্যাণে তবু অনিহা থাকছে।
সবাই সমস্বরে কি চিৎকার দেব?
তবু যদি কানে পৌঁছে, তবু যদি থামে
হায়না ও জানোয়র, তবেতো মঙ্গল।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(তের)

যুদ্ধ বিরোধী সনেট

যুদ্ধ নয় শান্তি চাই সকল সময়ে
পেটপুরে খেতে চাই শান্তিতে ঘুমিয়ে
নিরাপদ কর্মস্থল স্বাস্থ্য নিরাপত্তা
সকল জনের বিশ্বে বসবাসকারী।
ধর্মচাই মিলেমিশে বাঁচার তাকিদে
করতে মানব সবে নিয়ত কল্যাণ,
মতবাদে সেইমত কল্যাণ প্রত্যাশা
থাকবে সেটাই চায় নিরিহ মানুষ।

যুদ্ধ ‍যুদ্ধ খেলা করে পিশাচের দল
অপনৃত্যে পৈশাচিক আনন্দ করার
উপলক্ষ্য তালাসেতে রক্তের প্রবাহে।
মানুষের কষ্ট দেখে মানুষেরা কাঁদে
যেই হোক ধর্ম গোত্রে সে মানুষ জন
অথচ পিশাচ হাসে মানব কান্নায়।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(চৌদ্দ)

ব্লগে কবি সেলিম আনোয়ারের পাঁচ বছর পূর্তি শুভেচ্ছা-

পাঁচ বছরের পূর্তি শুভেচ্ছা জানাই
ব্লগে, আপনার ছেড়ে যাওয়া সময়
যায়নি অবশ্য বৃথা, পেয়েছে অনেক
আপনার থেকে সব ব্লগ সহযাত্রী।
বিশেষত এ সনেট কবি উন্নয়নে
আপনার পাশে থেকে সকল সময়
উৎসাহ প্রদানের বিষয়টা আমি
শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি সবিনয়ে।

হে প্রিয় কবি হে প্রিয় সাহিত্যিক সদা
আপনার উপস্থিতি প্রাণ চাঞ্চল্যের
কারণ হয়ে থাকছে হৃদয়ে সবার।
আপনার অনুপ্রেরণা সমগ্রে প্রকাশে
প্রশান্তি কারণ হয়ে প্রবাহে আনন্দে
বয়ে দেয় প্রশান্তির সুছন্দ বারতা।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৭
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

এশিয়ান র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান !!

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২০

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী 'টাইমস হায়ার এডুকেশন' ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।তালিকায় ভারতের ৪০, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা শহর ইতিমধ্যে পচে গেছে।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



স্থান: গুলিস্থান, ঢাকা।

ঢাকার মধ্যে গুলিস্থান কোন লেভেলের নোংড়া সেটার বিবরন আপনাদের দেয়া লাগবে না। সেটা আপনারা জানেন। যেখানে সেখানে প্রসাবের গন্ধ। কোথাও কোথাও গু/পায়খানার গন্ধ। ড্রেন থেকে আসছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তির কোরাস দল

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৫



ঘুমিয়ে যেও না !
দরজা বন্ধ করো না -
বিশ্বাস রাখো বিপ্লবীরা ফিরে আসবেই
বন্যা ঝড় তুফান , বজ্র কণ্ঠে কোরাস করে
একদিন তারা ঠিক ফিরবে তোমার শহরে।
-
হয়তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাইডেন ইহুদী চক্তান্ত থেকে বের হয়েছে, মনে হয়!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮



নেতানিয়াহু ও তার ওয়ার-ক্যাবিনেট বাইডেনকে ইরান আক্রমণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলো; বাইডেন সেই চক্রান্ত থেকে বের হয়েছে; ইহুদীরা ষড়যন্ত্রকারী, কিন্তু আমেরিকানরা বুদ্ধিমান। নেতানিয়াহু রাফাতে বোমা ফেলাতে, আজকে সকাল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×