somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একখান সেমি এডাল্ট জোক :p (ক্রিসমাস উপলক্ষে)

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একজন ফাদার চার্চের জন্য কিছু
টাকা তুলতে চান। তিনি বিশপকে জিজ্ঞেস
করলেন, কিভাবে কিছু টাকা আয় করা যায়
বলুন ত! চার্চে কিছু সংস্কার কাজ
করা হবে। কিন্তু ফান্ডে যথেষ্ট
টাকা নাই।

বিশপ বুদ্ধি দিলেন, শহরে ঘোড়ার রেস হয়
প্রতি সপ্তাহে।
একটা ঘোড়া কিনে সেখানে অংশ নাও।
পরের সপ্তাহেই ফাদার গেলেন
ঘোড়া কিনতে। কিন্তু ঘোড়ার দাম শুনে তার
চক্ষু চড়ক গাছে। বেচারা আর কিছু
কিনতে না পেরে একটা গাধা কিনে নিয়ে চলে
এলেন।
শহরে এসে ভাবলেন, কিনছি যখন গাধা,
সেটাকেই রেসে লাগাই। কি আর এমন
হবে যদি হেরে যাই।
রেসের ময়দানের সবাইকে অবাক
করে দিয়ে গাধাটা ঘোড়ার রেসেই তৃতীয়
হয়ে বসল।

শহর জুড়ে গাধার প্রশংসা আর
তার কীর্তির আলাপ হচ্ছে। পত্রিকাগুলাও
পরদিন ফলাও করে খবর ছাপাল, Father'S
ASS SHOWS!!!
ফাদার গাধাটাকে খুব ভালো ভালো খাবার
দেয়া শুরু করলেন। পরের সপ্তাহেও
রেসে অংশ নিলেন গাধা নিয়েই। এইবার তার
গাধা রেসের প্রথমেই।

পরদিন বিশাল
ছবি সহ সংবাদপত্রের শিরোনাম-
FATHER'S ASS OUT IN FRONT!!!
ফাদার আগ্রহ নিয়ে বিশপের
সাথে দেখা করতে গেলেন। ফান্ডে বেশ
ভালো টাকা জমা হচ্ছে গাধাটার কারনে।
এদিকে গাধাটা আবার শহরের
হিরো হয়ে গেছে। কিন্তু বিশপ পেপারের
হেড লাইনগুলো পছন্দই করেন নাই।
তিনি ফাদারকে হুকুম দিলেন, বদমাশ
গাধাকে আর রেসে দিবেন না। ফাদার তাই
করলেন।রেসে কভার
করতে আসা সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করল
গাধাটা রেসে নাই কেনো? সহজ-সরল ফাদার
বলে দিলেন বিশপের নির্দেশেই এই কাজ
করা হয়েছে।

রেসিং ডে এর পরের দিন
পেপারে আসল- BISHOP SCRATCHES
FATHER'S ASS
বিশপ ত এইবার পুরা ক্ষেপা। তার
কড়া নির্দেশ এলো ফাদারের কাছে।
গাধাকে সরাও। ফাদার আর কি করবেন? এত
শখের গাধা তার। কাছের এক
সন্ন্যাসী আশ্রমে তার পরিচিত এক নান
থাকেন। তিনি গাধাটা নানকে দিয়ে দিলেন।

পরের দিনে পেপারে আসল, NUN HAS BEST
ASS IN TOWN!!! এইবার পেপারের
হেডিং দেখে বিশপ ফিট হয়ে পড়ে গেলেন।
জ্ঞান ফিরে আসার পর নানকে খবর পাঠালেন,
দয়া করে গাধাটা বিক্রি করে দেন।
নান তাই করলেন। নামমাত্র
মূল্যে বিক্রি করে দিলেন গাধাটা।

পেপারে খবর চলে আসল, NUN SELLS ASS
FOR 1000 Taka.
বিশপের মাথা এইবার আউলিয়ে গেছে।
পেপারগুলা যা শুরু করছে!!!! গাধাটার
হাত থেকে যেভাবেই হোক মুক্তি পেতে হবে।
তিনি নানকে নির্দেশ দিলেন,
আপনি গাধাটা আবার কিনে নেন। এরপর
সেটাকে জঙ্গলে ছেড়ে দেন।
এরসাথে আমাদের চার্চের যেন কোনরূপ
সম্পর্ক না থাকে। নান গাধাটা কিনে ফেরত
নিলেন। তারপর বনে নিয়ে ছেড়ে দিলেন।
সংবাদ সম্মেলন করে জানালেন, আমার
গাধাটার সাথে চার্চের কোনরূপ সম্পর্ক
আর নাই। সেটাকে মুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
কেউই আর গাধাটার মালিক নয়।

পরেরদিন
পেপারের হেডিং- NUN ANNOUNCES HER
ASS IS WILD AND FREE.
সেইদিন সকালে হার্ট এটাকে বিশপ
মারা গেলেন!


(repost)
older - Click This Link
১৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিনেতা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৫



বলতে, আমি নাকি পাক্কা অভিনেতা ,
অভিনয়ে সেরা,খুব ভালো করবো অভিনয় করলে।
আমিও বলতাম, যেদিন হবো সেদিন তুমি দেখবে তো ?
এক গাল হেসে দিয়ে বলতে, সে সময় হলে দেখা যাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×