চারদিক যখন নীরব , নিথর
গ্রামে এক ছোট্র বাড়ির ছোট্র এক বারান্দার কোনায়
জন্মেছি আমি এই শ্রাবনী
আকাশ তখন অঝোর ধারায় কেঁদেছিল
আমিও তখন কেঁদেছিলাম
বৃষ্টির কান্নার শব্দ এত বেশী প্রবল ছিল যে,
আমার কান্না তেমন কেউ শুনতেই পায়নি
আমার মনে হয়
এখন ও আমার কান্না কেউ শুনতে পায়না
মনের ভিতর অনেক প্রতিবাদ
কিন্ত কাউকে বোঝাতে পারিনা
ছোট বেলা শুধু মাত্র এক টাকা হাতে দিয়ে কেউ
যদি বলত শ্রাবন একটা গান শোনাও তো
অমনি শু রু হয়ে যেত ভ্যা ভ্যা
টাকা না দিলে গাইতাম ই না
..........................
খেজুর হাছের রস খেতে খুব ভালো লাগতো
ধানের শীষে পাইপ বানিয়ে গাছে উঠে
হাড়ি থেকে টেনে টেনে আহাহা
পাখির বাচ্চা পাড়তে গাছে চরতাম
আর মা টের পেলে কতযে বকুনি
একবার ঘুঘু পাখি পালতে গিয়ে হাত কেটে ফেলেছিলাম
বনে যেতান ঘাস ফরিং ধরতে
পাখিকে খাওয়ানোর জন্য
গান গাইতাম আপন মনে
ঘরের টিনের উপর চরে গাছ পাকা কাঠাল খেতাম
বনে বনে দৌড়াতে গিয়ে
শাপের কামড় খেয়ে অজ্ঞান হয়েছিলা
ওঝা এসে বিষ নামাতে গিয়ে
খুব মেরেছিল মাথার উপর
ওঝাকে থাপ্পর মেড়েছিলাম
স্কুলের পাশে ধান ভাঙ্গানোর কল নাড়াতে গিয়ে
ভিমরুলের কামড় খেয়ে
মুখটা ফোলা অবস্থায় বাড়ি ফিরছিলাম
আশে পাশের বন্ধুরা ভেংচাতো আরো কত কি?
বাকিটা.......................
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:২১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




