বহু দিন পড়ে ব্লগে এসে সামিউলের মায়ের কান্ড কৃতি নিয়ে বেশ কিছু ব্লগারদের মাতামাতি দেখলাম।
আফসোস ঐসব ভন্ডদের জন্য যারা ইসলামের দোহাই দিয়ে মহিলাদের আক্রমন করে।
সামিউল হত্যার অগেই আরেকটা সংবাদ এেসছে , ফারজারা রীতা ও তার বাচ্চাদের করুন কাহিনী নিয়ে এবং কিছুদিন পড়ে আরেকটি সংবাদ ছিল শাশুরীর সাখে ঝগড়ার কারণে দু'টি নিস্পাপ ফুলের মত যমজ শিশুকে গলাটিপে হত্যা করেছে ওদের বাবা। যদিও সামিউল হত্যা খুবই দু:খজনক তারপরও ঐসব ব্লগার ভাইদের কােছ আমার প্রশ্ন
সামিউল হত্যায় যদি মার্তৃত্বের অবমাননা হয়ে থাকে , তাহলে ফারজানা রীতা ও তার দুই বাচ্চার মৃত্ িক একই কারণ নয় ? এখানে কি রিপুর কারণে পিতৃত্বের অবমাননা হয়নি এবং সামান্য যগড়াজাটির কারণে ঐ যমজ দ্ই বাচ্চার মৃত্ু কি মোটে ও পিতৃর্তের অবমাননা হয়নি। নাকি এগুলো ও হাদিসে বিধান আছে। লিখেেছন যখন দুটো ঘটনাই পাশাপািশ লিখতেন। সমাজের অবক্ষয় কিভাবে হচ্ছে তা নিয়ে লিখতে পারতেন।
আশা করি পরের পত্রিকাগুলোতে দেখেছেন সামিউলের মা সামিউলের মৃতুর ব্যাপারে জানতেন না। আর রিপুর কথা বলেছেন সেক্ষেত্রে একটা নারীর ঘটনা নিয়ে বলতে এত মাথাব্যাথা অথচ হাজারো পুরুষ প্রতিদিন ঘরে অবলা স্ত্রী ও নিষ্পাপ সন্তানদের রেখে বাইরে কত আকাম কুকাম করে বেরাচ্ছে তার হদিস কতজন রেখেছেন আমার জানা নেই।
আমাদের চার পামে কত যে রসুখাঁ, রাসেদুল আছে আগ তাদের কে নিয়ে ভাবা দরকার।
রাসেদুল দের মত সামিউলের মা অবস্যই দোষী কিন্ত তাই বলে হাদিসের বরাত দিয়ে পুরো মাতুত্বের মত একটা পবিত্র বিষয়কে ছোট করার কোন কারণ নেই।
মার্তৃত্ব ও পিতৃত্ব সবই আল্লাহর দেয় বিধান । সুতরাং এসব নিয়ে কাদা ছোড়াছড়ি না করে আসুন আমরা সমাজের এসব অবক্ষয় রোধ কিভাবে করা যায় তা নিয়ে নারী পুরুষ নির্বিশেষে একসঙ্গে ভাবতে শিখি।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




