somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জীবনের নতুন অর্থ খুজে পাবার রোডম্যাপ--সংগ্রাম (শিব-তু.জি-পর্ব-৮

০৮ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শিভ খেরার জীবনের নতুন অর্থ খুজে পাবার রোডম্যাপ--সংগ্রাম
সংগ্রামঃ
জীবন সংগ্রামে জয় অথবা পরাজয় দু'য়েরই সম্ভাবনা আছে।কোন জয় সংগ্রাম ছাড়া আসে না। জীববিজ্ঞানের এক শিক্ষক তার ছাত্রদের শেখাচ্ছিলেন, শুঁয়োপোকা প্রজাপতিতে কিভাবে রূপান্তরিত হয়। তিনি ছাত্রদের বললেন যে পরবর্তী দু’ঘন্টার মধ্যে শুঁয়োপোকার গুটি থেকে প্রজাপতি বেরিয়ে আসবে কিন্তু কিউ তাড়াহুড়ো করে প্রজাপতিকে গুটি থেকে বের করার চেষ্টা করবে না। এই বলে তিনি ক্লাশ থেকে চলে গেলেন।


ছাত্ররা গুটির দিকে তাকিয়ে অপেক্ষা করতে লাগল। প্রজাপতি গুটি থেকে বের হওয়ার জন্য নড়েচড়ে চেষ্টা করছিল। একটি ছাত্র দয়াপরবশে শিক্ষকের উপদেশ অমান্য করে গুটি ভেঙে প্রজাপতিকে বাইরে আসতে সাহায্য করল। ফলে প্রজাপতিকে বাইরে আসার জন্য আর বেশি চেষ্টা করতে হল না কিন্তু অল্প পরেই প্রজাপতিটি মারা গেল।

শিক্ষক ফিরে এলে অন্য ছাত্ররা ঘটনাটি তাকে জানাল। তিনি ব্যাখ্যা করে বোঝালেন যে প্রজাপতিকে সাহায্য করতে গিয়ে ওই ছাত্রটি প্রজাপতিকে মেরে ফেলেছে। কারণ প্রাকৃতিক নিয়মে গুটি থেকে বেরুনোর সময় তাকে যে সংগ্রাম করতে হয় তার ফলে প্রজাপতির ডানা দুটি বেড়ে ওঠে এবং শক্ত হয়। বালকটি প্রজাপতিকে সংগ্রাম করতে না দিয়ে তাকে বাঁচাবার শক্তি সংগ্রহ করতে দেয়নি। ফলে প্রজাপতিটি মারা গেল।

এই তত্ত্বটি মানুষের জীবনেও প্রয়োগ করা যেতে পারে। সংগ্রাম ছাড়া মানুষ জীবনে কিছুই লাভ করতে পারে না। পিতামাতা হিসেবে আমরা যখন সব থেকে সন্তানকে সংগ্রাম থেকে আড়াল করে রাখি তখন তার শক্তি বৃদ্ধি না হতে দিতে গিয়ে তার সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করি।

বাধা অতিক্রম করাঃ
যারা কোন বাধা বিপত্তির সম্মুখীন হয়নি তাদের থেকে যারা বাধা অতিক্রম করে এসেছে তাদের ক্ষমতা এবং আত্নবিশ্বাস অনেক বেশি। সমস্যার সম্মুখে আমরা কখনো কখনো নিরুৎসাহ বা হতাশ হয়ে পড়ি কিন্তু বিজয়ীদের কখনো মনোবল নষ্ট হয় না । এই মনোবল নষ্ট না হওয়ার জন্য প্রয়োজন অধ্যবসায়।

একটি ইংরেজি প্রবাদে বলে,
“শান্ত সমুদ্রে কখনো দক্ষ নাবিক হওয়া যায় না।”প্রথমে সমস্ত সমস্যাই কঠিন মনে হয় কালক্রমে তা সহজ হয়ে আসে। আমরা আমাদের সমস্যা থেকে পালিয়ে যেতে পারি না কেবল বিজিতরাই রনে ভঙ্গ দেয়,এই প্রসঙ্গে Abigail Van Buren এর একটি বাক্য স্মরণযোগ্য। “আত্নহত্যা একটি সাময়িক চিরস্থায়ী সমাধান।”

কিভাবে সাফল্যের পরিমাপ করা যায়ঃ

কোন কাজ সুসম্পন্ন হলে এবং অভীষ্ট সিদ্ধি হলে যে অনুভূতি হয়, সেই অনুভুতিই সাফল্যের মাপকাঠি। জীবনে আমাদের অবস্থান দিয়ে সাফল্য বিচার হয় না। সেই অবস্থানে পৌঁছতে গিয়ে যে সমস্ত বাধা অতিক্রম করতে হয় সেই বাধা অতিক্রমের ক্ষমতা দিয়েই সাফল্যের পরিমাপ করা হয়। আমরা অপরের তুলনায় কিভাবে কাজ করছি তাই দিয়ে বিচার করা যায় না । আমরা আমাদের শক্তি ও সামর্থ্যের কতটা ব্যবহার করতে পেরেছি তাই দিয়েই সাফল্য নির্ধারিত হয়।

প্রকৃতপক্ষে সফল ব্যক্তিরা নিজের সঙ্গেই প্রতিযোগিতা করে। তারা তাদের নিজেদের কাজের মান ক্রমাগত উন্নততর করার চেষ্টা করে চলে। জীবনে কত উপরে ওঠা গেছে সাফল্য তাই দিয়ে বিচার করা যায় না বরং কতবার বিফলতা সত্ত্বেও হতাশা করে সাফল্যের পথে এগিয়ে গেছে সেই ক্ষমতা দিয়েই সাফল্য নির্ধারিত হয়।

সব বড় সাফল্যে কাহিনীর পিছনে আছে বড় ব্যর্থতার কাহিনীঃ
ব্যর্থতা সাফল্যের শিখরে পৌঁছবার পথ। সিনিয়র টম ওয়াটসনের কথায়, “যদি সফল হতে চাও তবে ব্যর্থতার হার দ্বিগুন করে দাও।” ইতিহাস পড়তে দেখা যায় যে, সমস্ত সাফল্যের কাহিনীর সঙ্গে আছে ব্যর্থতার কাহিনীও। কিন্তু সফলতা লাভের পর ব্যর্থতা মানুষের নজরে পড়ে না । সবাই ছবির একদিক দেখে মনে করে লোকটি ভাগ্যবান: “ঠিক সময়ে ঠিক জায়গায় ছিল বলেই সফল হয়েছে।”

এই প্রসঙ্গে একজনের জীবনকাহিনীর উল্লেখ করি । তিনি ২১ বছর বয়সে ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হন,২২বছর বয়সে আইন সভায় নির্বাচনে পরাস্ত হন, ব্যবসায় আবার অসফল হন ২৪বৎসর বয়সে। ২৬বৎসর বয়সে তার প্রিয়তমা মারা গেলেন। কংগ্রেসের নির্বাচনে পরাস্ত হলেন ৩৪ বৎসর বয়সে ৪৫বৎসর বয়সে হারলেন নির্বাচনে । ভাইস প্রেসিডেন্ট হয়ার চেষ্টায় ব্যর্থ হলেন ৪৭বৎসর বয়সে। সিনেটের নির্বাচনে আবার হারলেন ৪৯ বৎসর বয়সে। প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হলেন ৫২ বৎসর বয়সে।

এই ব্যক্তির নাম আব্রাহাম লিঙ্কন। এঁকে কি ব্যর্থ বলবেন?তিনি রাজণীতির পথ ছেড়ে দিতে পারতেন। কিন্তু লিঙ্কনের নিকট পরাজয় মানেই সমাপ্তি নয়-যাত্রা একটু দীর্ঘ হওয়া মাত্র।
১৯১৩সালে ট্রায়োড টিউবের আবিষ্কর্তা, Lee De Forestকে ডিসট্রিক্ট অ্যাট্যারনি আদালতে অভিযুক্ত করলেন। অভিযোগ ছিল তিনি জনসাধারণকে ভুল বুঝিয়ে তার কোম্পানীর শেয়ার বিক্রি করেছেন। ভুল বুঝিয়েছিলেন এই বলে যে তিনি মানুষের কন্ঠস্বরকে আটল্যানটিক মহাসাগরের অপর পারে পৌঁছে দিতে পারেন। এই জন্য তিনি সর্বসমক্ষে অপমানিত হলেন। আজাকে আমরা জানি যে তার দাবি আদৌ মিথ্যা ছিল না। তার আবিষ্কার না থাকলে মানুষের সভ্যতাই কি পিছিয়ে পড়ত না?

১৯০৩ সালের ১০ই ডিসেম্বরও নিউইয়র্ক টাইমসের সম্পাদকীয়তে রাইট ভ্রাতৃদ্বয়ের জ্ঞানবুদ্ধি নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছিল,কারণ তারা বাতাসের থেকে ভারী একটি যন্ত্র তৈরি করে আকাশে ওড়ার চেষ্টা করছিলেন। এক সপ্তাহ পরে কিটি হক থেকে রাইট ভ্রাতৃদ্বয় তাদের অবিস্মরণীয় আকাশ যাত্রা শুরু করেন।

কর্নেল স্যান্ডার্স নামে এক ব্যক্তি ৬৫ বৎসর বয়সে একটি ঝরঝরে গাড়ি এবং সরকারের সামাজিক সুরক্ষা বিভাগ থেকে দেওয়া ১০০ ডলার নিয়ে একটি ব্যবসা শুরু করেন। তার মায়ের কাছে শেখা রন্ধন প্রণালী অনুযায়ী কিছু খাবার তিনি ফিরি করতে বের হলেন। কতগুলি বাড়ি ঘোরার পর তিনি তার প্রথম খদ্দের পেয়েছিলেন ?গননা করে দেখা গেছে যে প্রায় ১০০০টি বাড়ি ঘোরার পর তিনি প্রথম খদ্দের পান। আমাদের মধ্যে কতজন এরকম অধ্যবসায় দেখাবেন। অনেকেই ৩টি বাড়ি,১০টি বাড়ি কিংবা ১০০টি বাড়ি ঘোরার পর হতাশা হয়ে বললেন যে আমরা প্রচুর চেষ্টা করেছি।

অল্প বয়সে বিখ্যাত ব্যঙ্গচিত্রকর ওয়াল্ট ডিজনি অনেক খবরের কাগজের সম্পাদকের কাছে থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়েছিলেন। তারা বলেছিলেন যে, ডিসনের কোন প্রতিভা নেই। একদিন গির্জার এক পাদ্রি তাকে কিছু ব্যঙ্গচিত্র আকঁতে ফরমাশ করেন। ডিসনে গির্জার কাছে একটা ছোট চালাঘরে বাসা বেধেছিলেন, যেখানে অনেক ইঁদুর ঘোরাফেরা করত। একটি ছোট ইঁদুর দেখে তার ভালো লাগে এবং সেটি শেষপর্যন্ত তার বিখ্যাত ‘মিকি মাউস’- এ পরিণতি লাভ করে। এইটি অবলম্বন করে ওয়াল্ট ডিজনিও বিশ্ববিখ্যাত হয়ে ওঠেন।

সফল মানুষ খুব বিরাট কিছু কাজ করেন না। তারা সামান্য কাজকেই তাদের নিষ্ঠা ও সততা দিয়ে বৃহৎ করে তোলেন। একদিন কানে আংশিকভাবে কালা ৪বৎসরের একটি বাচ্চা স্কুল থেকে বাড়িতে ফিরল তার মাষ্টারমশাইয়ের একটি ছোট চিঠি নিয়ে। মাষ্টারমশাই তার মাকে লিখেছেন, “আপনার টমি এত বোকা যে তার পক্ষে লেখাপড়া শেখা সম্ভব নয়। তাকে স্কুল থেকে ছাড়িয়ে নিন।” বালকটির মা প্রতিজ্ঞা করলেন, “আমার টমি মোটেই বোকা নয় আমি তাকে নেজেই পড়াব।’ এবং সেই টমি পরবর্তীকালে বিখ্যাত টমাস এডিসন হিসাবে পরিচিত হয়েছিলেন। এডিসন মাত্র ৩ মাস স্কুলের শিক্ষা লাভ করেছিলেন এবং তিনি ছিলেন আংশিকভাবে বধির।

হেনরি ফোর্ড যে প্রথম গাড়িটি তৈরি করেছিলেন তাতে তিনি পিছিয়ে যাওয়ার গিয়ার দিতে ভুলে গিয়েছিলেন। এই মানুষগুলি কি জীবনে অসফল!তাদের সমস্যা ছিল না তা নয় কিন্তু তারা সমস্ত সমস্যাকে জয় করে সফল হয়েছিলেন। কিন্তু বাইরের লোকের কাছে মনে হতে পারে যে তারা কেবলমাত্র ভাগ্যবান বলেই সফল হয়েছিলেন।
সমস্ত সাফল্যের পিছনেই আছে ব্যর্থতার কাহিনী। একটিই শুধু তফাৎ যে প্রতিটি ব্যর্থতা সাফল্য লাভের জন্য উজ্জীবিত করে। একেই বলে পরাস্ত হয়েও সামনে এগিয়ে যাওয়া,পরাস্ত হলেও পিছিয়ে পড়া নয়। ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে ক্রমাগত সামনে এগিয়ে যেতে হয়।

১৯১৪ সালে ৬৭বৎসর বয়সে টমাস এডিসনের কয়েক মিলিয়ন ডলারের কারখান আগুনে বিনষ্ট হয়। কারখানাটির বীমা করা ছিল না। বয়স্ক এডিসন দেখলেন তার জীবনের সমস্ত প্রচেষ্টার ফলশ্রুতি ভস্মে পরিণত হল এবং মনে মনে বললেন, “বিপর্যয়ের মধ্যে একটা মহৎ শিক্ষা আছে,আমাদের সমস্ত ক্রটি বিচ্যুতি পুড়ে ছাই হয়ে গেল। ঈশ্বরকে ধন্যবাদ আমরা আবার নতুন করে শুরু করব।” এই বিপর্যয় সত্ত্বেও ৩সপ্তাহ পরে তিনি ‘Phonigraph’ যন্ত্র আবিষ্কার করেন। কী অসাধারণ গঠনমূলক দৃষ্টিভঙ্গি !

নীচে জীবনে সফল ব্যক্তিদের ব্যর্থতার আরও কিছু উদাহরন দেওয়া হলঃ
--টমাস এডিসন যখন বৈদ্যুতিক বালব্ তৈরির জন্য চেষ্টা করছিলেন তখন কমবেশি ১০০০০ বার ব্যর্থ হয়েছিলেন।
--হেনরি ফোর্ড ৪০ বৎসর বয়সে দেউলিয়া হন।
--লী আইয়াকোক্কাকে ৫৪ বৎসর বয়সে দ্বিতীয় হেনরি ফোর্ড চাকরি থেকে বিতাড়িত করেন।
--তরুণ বেটোভেনকে অনেকে বলেছিলেন যে তার কোন প্রতিভা নেই, কিন্তু এই ব্যক্তি কয়েকটি সর্বশ্রেষ্ঠ সুর সৃষ্টি করেছেন।

জীবনের পথে চলতে বাধা-বিপত্তির সম্মুখীন হওয়া অবশ্যম্ভাবী। এরূপ বাধা আমাদের এগিয়ে চলার ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয় এবং সঙ্গে সঙ্গে আমাদের বিনম্রতাও শেখায়। দুঃখের মধ্যে দিয়েই বাধা-বিপত্তিকে জয় করার সাহস এবং আত্মবিশ্বাস পাওয়া যাবে। আমাদের বিজয়ী হওয়ার শিক্ষাই নেওয়া উচিত বিজিত হওয়ার নয়। ভয় এবং সন্দেহ মনকে হতাশার অন্ধাকরে ডুবিয়ে দেয়।

প্রত্যেকেরই বিপত্তির পর নিজেকে এই প্রশ্ন করা উচিত:
এই অভিজ্ঞতা থেকে আমি কী শিখলাম? কেবলমাত্র আত্মবিশ্লেষনের ফলে বাধার অবরোধকে উন্নতির সোপানে পরিণত করা যাবে।

যদি মনে কর
পরাজয়কে মেনে নিলেই তুমি পরাজিত।
মনে যদি তোমার সাহস না থাকে,
তবে জেতার আশা কোরোনা।
যদি মনে দ্বিধা থাকে তুমি পারবে কিনা,
তাহলে মনে রেখো তুমি হেরেই গেছ।
হারবে ভাবলে, হার তোমার হবেই
কারণ, সাফল্য থাকে মনের ইচ্ছাশক্তিতে,
মনের কাঠামোতে।
যদি ভাব অন্যদের তুলনায়
তোমার কাজের মান নিচু,
তাহলে তুমি নিচেই থাকবে।
যদি তুমি ওপরে উঠতে চাও,
তাহলে নিজের মনে সংশয় রেখো না।
কারণ সংশয় থাকলে প্রত্যাশা পূরণ হয় না।
জীবন যুদ্ধে সব সময় বলবান ও দ্রুতগামীরা
জেতে না, যে আত্মবিশ্বাসে অটল,
সে আজ হোক,কাল হোক,জিতবেই।


শিব খেরা- তুমিও জিতবে-৭
Click This Link

(আর খুব বেশি দিন চইলবে না...)
(তাইপ কইরতে আইলসামি লাগে)X((

(স্রোত)
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×