ভাষার উদ্দেশ্য সহজে ভাব বিনিময়।
সময়ের সাথে সাথে ভাষার বিবর্তন ঘটবেই।
কিছু মুখচেনা বিশেষজ্ঞ যে অচলায়তন আঁকড়ে ধরে আছেন, তাদেরকে একটা পুশ দিতেই এগিয়ে আসতে হবে আমাদেরই। আধমরাদের ঘা মেরে আমাদেরই বাচাতে হবে।
কাউকে বা না কাউকে তা অবশ্যই শুরু করতে হবে।
আমাদের মেইন ফোকাসটা হওয়া উচিত প্রো-পিপল। মানুষের কাছাকাছি।
মানুষের জন্য। এজন্যে আমরা ব্লগাররাই এই অল্টারনেটিভ মিডিয়াতে আমাদের ভাবনাগুলো একত্রিত করতে পারি।
পারি একে সাধারণের আরো কাছে নিয়ে যাবার প্রথম পদক্ষেপটা ফেলতে।
আমরাই না হয় কাজটা শুরু করি।
*-*-*-*
আগে গত পোষ্টের রেশ টানতে হবে: এ-কার (ে) সমাচার
____________
বাংলাতো বৈজ্ঞানিকভাবে সবচেয়ে পিউর ভাষা, নয় কি?
বাংলা যদি এতই সায়েন্টিফিক ভাষা হয়, তাহলে এ-কার (ে) এর অবস্থান নিয়ে কারো কোনো প্রশ্ন নেই কেনো?
অর্থাৎ, বেলা = ব্ + এ + ল্ + আ
এখানে, এ-কার (ে) টা কেনো ব এর আগে বসলো?
এইটা বাংলা ভাষায় অযৌক্তিক।
তাহলে, অর্থাৎ এই এ-কার(ে) চিহ্নটি পরিবর্তন করা প্রয়োজন।
নতুন ভাবে, ব১লা এভাবে লেখা শুরু করা যায় কি??
এভাবে,
তেল=ত১ল;
মেলা=ম১লা;
হইছে= হইছ১;
*-*-*-*
এবারে, ও-কার (ো) সংশোধন করার বিপ্লবী প্রস্তাবনা
===============================
যেহেতু(য১হ১তু) আগেই(আগ১ই) দীর্ঘ ঊ-কার(ূ) বিলুপ্ত করার প্রস্তাবনা ছিলো(ছীলূ)। তাই দীর্ঘ ঊ-কারের প্রতীকক১ (ূ) ো-কার হিসেবে(হীস১ব১) ব্যবহার(ব১বহার) করার জোর(জূর) দাবী জানাচ্ছী।
উদাহরণ:
কোথায়= কূথায়
পোনা মাছ=পূনা মাছ
ঠোলা = ঠূলা

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



