somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ময়ুরির স্তন্যের রাজনীতি ও বাঙলা সিনামার বর্তমান ক্লাস স্ট্রাগল

২৪ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কিছুদিন আগে আমার এক ছোটভাই প্রচলিত কমার্শিয়াল বাঙলা ছবি যা মূলত 'ছোট লোক'এরা দেখে তার সমালোচনা করতে গিয়া কইলো যে রিকশাওয়ালারা তো 'ময়ুরি'র স্তন্য দেখতে সিনেমাহলে যায়'। তার কথাটা খুব বেশি সত্য না, ময়ুরি অনেকদিন হয় বাংলা ছবির পর্দা হইতে বিদায় নিছেন, তার সমসাময়িক বাঙলা ছবির তথাকথিত অশ্লীলতার যুগের অধিকাংশ নায়িকারাও বিদায় নিছেন, যদিও অশ্লীল ছবি বলতে একটা কিছু এখনো আছে। তাও আমি কইলাম 'আলবত ময়ুরির স্তন দেখতে যায়, তাতে সমস্যা কি'? সে কইলো ঐটা আসল ছবি না, আসল ছবিতে ‘আর্ট’ থাকতে হয়। আমি তারে জিগাইলাম যে ময়ুরির স্তন্যে কি আর্ট নাই? সে কইলো নাই। তখন তার সাথে ‘আর্ট’ কি জিনিস তা নিয়া কিছুক্ষন বচসা হইলো। অবশেষে সে এবং আমি একমত হইলাম যে আর্ট কোন ইউনিভার্সাল বস্তু না এবং ‘আর্ট ফর আর্ট সেক’ একটা বাজে কথা। বিভিন্ন শ্রেণীর আর্টএর পার্সেপশন আলাদা। অল্প তর্কে এইটা হওয়ায় পরের আলাপে সুবিধা হইলো।

১০০ জন আতেল ভাই ব্যারাদারএর কাছে আর্ট বলতে যা, ১ লক্ষ মাঝির কাছে আর্ট তা না হইতেও পারে। দেশ এবং কালও এইখানে গুরুত্বপূর্ণ। কমার্শিয়াল মুভি বলতে মানুষ যা দেখতে যায় তারে পুজিতান্ত্রীক কঠোর বাস্তবতায় ‘বিনোদন’ বলা হয়, ইংরাজিতে এন্টারটেইনমেন্ট, যা অবদমিত চেতনার এক ধরণের রিলিফ। পুজিতান্ত্রীক সমাজ ব্যবস্থায় এইটা খুবি জরুরি জিনিস। একারণে প্রত্যেকটা পত্রিকার পাতায় ‘বিনোদন’ পাতা থাকে, টিভিতে ‘বিনোদন’ অনুষ্ঠান থাকে। সবকিছুর মধ্যেই কিঞ্চিত বিনোদন না থাকলেই না। সিনেমার ক্ষেত্রে বিনোদনরে সবচেয়ে শৈল্পিকভাবে এবং রাজনৈতিকভাবে ব্যাবহার করেছে মার্কিনিরা, তাদের হলিউডি প্রোডাকশনগুলাতে। প্রেম, যৌনতা, মারামারি, খুনাখুনি, রক্তারক্তি এমনকি ভক্তি অভক্তিরে তারা অত্যন্ত শৈল্পিকভাবে বিনোদনে পরিণত করেছে। একজন ওয়ার্কিং ক্লাসের আমেরিকান পুরুষ পোলা যখন জেমস বন্ড দেখতে যায় তখন জেমস বন্ডের উপরে ভর কইরা সে একাধিক সুন্দরীএবং সেক্সি নারীর সাথে বিছানায় যায় এবং মারামারিতেও সে একাই একশ। পুজিতান্ত্রিক সমাজে নিজের ছা-পোষা মেশিন জীবনে বিনোদিত হওয়ার মাধ্যমে সাবকনশাসএর এই রিলিফ তার দরকার আছে, এবং এই কাজটা হলিউড অত্যন্ত শৈল্পিকভাবে করতে সক্ষম। এতো গেলো বিনোদোনের শৈল্পিকতার বিষয়, কিন্তু বিনোদোন কিভাবে রাজনীতি করে সেই আলাপও করা দরকার। আমেরিকা ও সোভিয়েত ইউনিয়নএর মধ্যকার স্নায়ু যুদ্ধের সময়ে জেমস বন্ড প্রোডাকশনের জন্ম। পুরা স্নায়ু যুদ্ধের সময়টাতেই জেমস বন্ডএর প্রধান শত্রু হইলো কেজিবি, সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং তাবৎ ‘ইভিল কমিনিস্ট’। বিনোদিত হতে এসে ‘ব্লাডি কমি’ গালি শিখে নিজেদের রাষ্ট্রিয় রাজনীতির শিক্ষাও তাদের হয়ে যেতো। বিনোদনের মাধ্যমে রাজনীতি শিখানের এই পদ্ধতি অবশ্য প্রাপ্তবয়স্ক জেমসবন্ড ভক্তদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য না, এইটা শুরু হয় আরো ছোট বয়স থেইকা। যেমন স্নায়ু যুদ্ধের বিখ্যাত কমিক্স সুপার হিরো ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা’, ছোটদের মাঝে দুর্দান্ত জনপ্রিয়। হিরো এইখানে ‘ইভিল কমি’র সাথে লড়াই করে পবিত্র মার্কিন ভূমি এবং দুনিয়া রক্ষা করেন। স্নায়ু যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে ক্যাপ্টেন আমেরিকা দীর্ঘদিন আড়ালে ছিলেন। সম্প্রতি হলিউডের পর্দায় তিনি আবার পুনর্জন্ম লাভ করেছেন, কোন দরকারে সেইটা নিয়া চিন্তা করা যায়।

আমি আমার ছোট ভাইরে কইলাম যে ময়ুরির স্তনেও শিল্প আছে। সেই শিল্প একাধারে বিনোদন এবং রাজনীতির শিল্প। ছোট ভাই জিগায় কিভাবে? তখন আমি তারে নিন্মলিখিত গল্পখানি শুনাইলাম-

“সে আজ থেইকা প্রায় এক যুগ আগের কথা। তখন আমি দশ ক্লাসে পড়ি। সেইটা ছিলো ময়ুরি, মুনমুনএর অশ্লীল ছবির স্বর্ণযুগ। আমরা ঢাকার পোলাপান, এ কে স্কুলের ছাত্র। বাঙলা ছবি দেখা আমাদের কাছে আনস্মার্ট ছিলো। আমরা বাসায় হিন্দী এবং ইংলিশ ছবি দেখি, এবং স্যাটেলাইটে স্টার মুভিজ দেখি কেউ কেউ যারা বেশি পাকনা। সেই সময় প্রথম আলো আসছে, এইরকম আরো পত্রিকা যেগুলা ছিলো এরা বাঙলা ছবি ও বাঙলা ছবির নায়িকাদের নিয়া হাসাহাসি করতো। সুতরাং বাঙলা ছবি দেখা অবশ্য একটা ক্ষ্যাত বিষয় ছিলো। স্মার্টনেসএর ক্লাসএ সবচেয়ে উপরের তলায় হইলো যারা ইংলিশ ছবি দেখে, এইক্ষেত্রে আমার বাসায় একশন যুগের সোয়ার্জনেগার এবং ভ্যানড্যামএর পোস্টার দেয়ালে লাগায়া আমি আমার ক্লাস জাহির করতে চাইতাম বলে মনে আছে। হিন্দী ছবি যারা দেখে তারা এটলিস্ট আমাদের সমাজে চলার যোগ্য, কিন্তু বাঙলা ছবি যারা দেখে তারা থার্ডক্লাস, এইটা মোটামুটি আমাদের ক্লাস এনালিসিস। আমরা বরং স্কুল পলায়া হলে গিয়া এক টিকিটে দুই ছবি দেখি, কিন্তু বাঙলা ছবি দেখিনা। তো যেইসময়টার কথা বলছি সেই সময়ে আমাদের এই ক্লাস এনালিসিসে ব্যাপক আঘাত হানলো দেয়ালে দেয়ালে বাঙলা ছবির পোস্টার, ময়ুরি মুনমুনএর বৃষ্টি ভেজা ছবি। সাস্থ্যবতী কিছু নায়িকার নানান ভঙ্গিমার আবেদনময়ী ছবি এইসব পোস্টারএর মূল উপজিব্য ছিলো। পোস্টারগুলা আলাদা আলাদা ভাবে আমাদের মনে এক ধরণের ঝড় তুলছিলো এটা কেউ স্বিকার না করলেও সত্য ছিলো। আমি নিজে সেই সময় পত্রিকাতে বিপাসা বসুর কলাম পড়ি, ছেলেদের সৌন্দর্যবোধ নিয়া জ্ঞান পাওয়ার চেষ্টা করি। আমার ছোটবেলার হিরো ছোটমামা স্লিম ফিগার চাপা ভাঙ্গা মেয়েদের সুন্দর বলেন, তাই আমিও বলি। পত্রিকার পাতাতে হিন্দী ছবির নায়িকাদের ফিগারএর প্রসংসা করা হয় কিন্তু বাঙলা ছবির নায়িকাদের শরীর নিয়া হাসাহাসি করা হয় আমরাও তাই করতাম। কিন্তু পোস্টারগুলা সব এলোমেলো করে দিলো। সৌন্দর্য সম্বন্ধে দৈনিক পত্রিকা আর স্যাটেলাইট নির্মিত যেই স্টেরিওটাইপ সেই স্টেরিওটাইপরে প্রবলভাবে আঘাত করেছিলো সেই পোস্টারগুলা। প্রথম প্রথম আমরা একজন দুইজন করে ছবি দেখতে যাইতাম, অন্যদের দেখলে লজ্জা পেয়ে লুকাইতাম। তারপরে আলাদা আলাদা গ্রুপ হলে দেখা হইলে আলাপ করতে শুরু করতাম, ছবি বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সমালোচনা ও আলাপ হইতো (খিক খিক)। তারপরে একদিন বিপ্লব হইয়া গেলো। ছবির নাম যতদুর স্মরণে আসে ‘রাজা নাম্বার ওয়ান’ ছিলো। ছবির নায়িকা মুনমুন প্লাস ময়ুরি, আর যায় কই। তার উপরে আবার পোস্টারে দেখা গেলো মুনমুনের ট্রেডমার্ক বৃষ্টিভেজা সাদা শাড়ি, সাদা ব্লাউজ এবং তার ভেতরে আবার কালা ব্রা পরিহিত ছবি। এই সিনেমা মিস দেয়া উচিৎ হবেনা গন্য করে কোন সপ্তাহের প্রথম দিনেই আমরা তিন বন্ধু হলমুখি হইলাম। হলে গিয়া এদিক সেদিক বেশ কিছু সহপাঠী গ্রুপের দেখা পাইলাম। কেউই আগমনহেতু লজ্জিত না, বরং উত্তেজিত। অবশেষে হলের ভেতরে গিয়া সবচেয়ে বড় টাসকি খাইলাম। পুনম হলএর বিরাট দুই সাড়ি সিটভর্তি আমাদের স্কুলের সাইন্সএর দুই সেকশনের ছাত্ররা, সবার গায়ে সাদা শার্ট কালা প্যাট, এরা স্কুল পলায়া ছবি দেখতে আসছে। সেইদিন আমরা খুব উৎসব কইরা ছবি দেখলাম। উৎসবের কারনেই কিনা আমাদের মনযোগ ময়ুরির স্তনের বদলে সামাজিক উৎসবএর দিকে বেশি ঘুইড়া গেলো। তো সেইদিন দুই সেকশনেই অর্ধেকেরও কম ছাত্র দেইখা শিক্ষকরা চিন্তিত হইছিলেন, ছাত্ররাও চিন্তিত হইছিলো এবং সেইদিনের চিন্তিত ছাত্ররাও পরেরদিন হলমুখি হইলো”।

কিন্তু এইখানে বিপ্লব কোথায়? আমার ছোট ভাই জিগাইলো? আমি কইলাম যে বিপ্লব শব্দটা আমি অতিরঞ্জন করে এনেছি, কিন্তু এইখানে রাজনীতি আছে। এস এম সুলতানএর আকা কৃষানীর স্তন্যে যেই রাজনীতি আছে ময়ুরির স্তন্যেও সেই রাজনীতি আছে। এই স্তন্য খাদ্যভান্ডারএর প্রতিক, এই স্তন্য সুসাস্থ্যবতি ‘মা’য়ের প্রতিক যে বাচ্চারে অনেক দুধ খাওয়াইতে পারে। এই স্তন্য এই বাঙলার মেহনতি জনতার কাছে সৌন্দর্যের প্রতিক, তার শৈষবএর চেতনা যৌবনের অবচেতনে বিরাজ করে এই স্তন্যের জয়গান গায়। এই স্তন্য সেই সাস্থ্যবান কৃষকএর মা এবং বউএর যেই কৃষককে আমরা এস এম সুলতানের ছবিতে দেখি। সেই কৃষক, তার মা, তার বউ, তার পোলাপান মিলে যেই পরিবার, যেই দুনিয়া সেইখানে এই স্তন্য আবহমান মমতা ও প্রেম এই দুইয়েরই প্রতিক। স্যাটেলাইট যেই ব্যক্তি কেন্দ্রিক ও বন্ধ্যা (মানসিক ও দৈহিক দুইক্ষেত্রেই) যৌনতা ও সৌন্দর্য্যের ধারণা ও স্টেরিওটাইপ আমাদের শেখায় সেখানে এই স্তন্যকেন্দ্রীক মমতা অথবা প্রেম জরুরি না, সেইখানে জরুরি ফ্রেঞ্চ কিস, ব্লো জব এবং মুখের উপর কামশট। ময়ুরির স্তন্যের রাজনীতি হইলো যে তা বিপাসা বসুর কলামরে অর্থহীণ করতে পারে, জেনিফার লোপেজএর উন্মুক্ত ঠ্যাং ভাইঙ্গা দিতে পারে এবং স্যাটেলাইটএর চরম আগ্রাসন ও চলতি দৈনিক পত্রিকায় তার দালালি অনুযায়ী ‘ক্লাস এনালিসিস’ শিখা কিছু টিনএজ পোলাপাইনরে একদিনএর লাইগা হইলেও ডি ক্লাস বানাইতে পারে। এইখানে রাজনীতি অত্যন্ত প্রবল। সেইটা পূর্ব নির্ধারিত না হইতে পারে, সেইখানে বিশেষ রাজনৈতিক উদ্যোগ না থাকতে পারে, সেইখানে উদ্দেশ্য হইতে পারে একেবারেই কমার্শিয়াল, কিন্তু সেইখানে রাজনীতির অটোমেশন হইলেও হয়, এবং তাতে বিপ্লবী বার্তা আছে।

আপাতত তাই বিনোদন এবং কমার্শিয়ালিজমে আমার আপত্ত্বি নাই। তবে তার রাজনীতি কেমন ও কি সেইটা বুঝা দরকার। হলিউডি আর বলিউডি আগ্রাসনের মুখে আমরা একেবারেই বিনোদন উৎপন্ন না করলে খড়কুটার মতো হারায়া যাবো। কিন্তু সেই বিনোদনের রাজনীতি কোনদিকে যায় সেইটা হইলো দেখার বিষয়। যাই হউক, অশ্লীল ছবির পতনের পরে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন যাবৎ মানুষ আগের মতো হলমুখি না। ঢাকায় নাকি খালি রিকশাওয়ালারাই বাঙলা ছবি দেখে। বাঙলা কমার্শিয়াল ছবিরে এহেন দুর্গতি থেইকা মুক্ত করতে সম্প্রতি বাঙলাদেশে কিছু নতুন ধাচের ছবির নির্মান হচ্ছে যারা নিজেদের ‘কমার্শিয়াল ছবি’ হিসাবে দাবি করে শুরুতেই কমার্শিয়াল ছবি বলতে এখন যেগুলা প্রচলিত আছে সেগুলারে খাড়িজ করে দিচ্ছে। এখন যেগুলা কমার্শিয়াল ছবি তারা নিজেদের নাম বাচাইতে কিছুদিন পরে অপেক্ষাকৃত এই এলিট কমার্শিয়াল ছবির কনসেপ্টএর ছাতার তলে আশ্রয় নিবে বলে মনে হয়। এই ছবির নির্মাতারা বাঙলা কমার্শিয়াল ছবিরে রিকশাওয়ালার ক্লাস থেইকা মধ্যবিত্ত্ব ক্লাসে তুইলা আনার চেষ্টা করতাছে। সেই সুবাদে মনে হচ্ছে বলিউডকে অনুসরণ করাটা এরা জরুরি মনে করছে। এসব ছবিতে তাই ময়ুরিকে স্কেল হিসাবে ধরে তার চেয়ে অর্ধেক ওজনএর নায়িকা নেয়া হচ্ছে এবং এজাতীয় ছবিগুলাতে সাধারণত আইটেম গান থাকছে। এই প্রজেক্টের সাফল্য নিয়া আমি সন্দিহান। কারন বাঙালি মধ্যবিত্ত্ব বড়ই লাজুক এবং ধ্বজভঙ্গ কিসিমের। এদের জন্যে রুচিশীল যৌনতানির্ভর বিনোদন তৈয়ার করা নিঃসন্দেহে অত্যন্ত দুরূহ কাজ। এইটা করার মতো যোগ্যতা এই পরিচালকদের আছে কিনা আমার সন্দেহ আছে। তবে বিনোদনের শিল্পে হউক বা না হউক এর একটা রাজনীতি তো থাকবেই। নিচের আইটেম গানটা দেখে সেই রাজনীতি বুঝার চেষ্টা করছি। এই আইটেম গানএর বাঙালি ভ্যাম্প মেয়েটা কোন ক্লাসএর প্রতিনিধিত্ব করে, কোন ক্লাসের এবং কোন বয়সএর পুরুষরা তাকে কামনা করা, কোন ধরণের অবদমন থেইকা এই কামনা তৈরি হইতে পারে, এবং মধ্যবিত্ত্ব ক্লাস আসলেই এই গান দেইখা রিলিফ হইতে পারবে কি না? যদি পারে তাইলে বর্তমানে তাদের রাজনৈতিক অবস্থান এবং ভবিষ্যত আশা আকাঙ্খা আসলে কিরকম? ভাবছি....................................
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
৫৩টি মন্তব্য ৪৩টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×